somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জাতিস্বরের হারানো অধ্যায়(পর্ব-২)

২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


গত পর্বের লিংক
দুইঃ
গত রাতটা নির্ঘুম কাটল। সামান্য একটু টেনশন অথবা আহ্লাদিত হলে রাতে আমার আর সুবিধার ঘুম হয় না। শুধু ল্যাটকা মেরে পরে থাকি আর ভাবনা গুলোকে জোড়া দিতে থাকি। ভাবনাদের আদি-অন্ত যেন কিছুই নেই, একটার পর আর একটা ভাবনা। ল্যাটকা মেরে পরে থাকার বাজে অভ্যাসটা রপ্ত করেছি খুব বেশি দিন হয় নাই। দীর্ঘ ১৩ বছরের হল আর মেসের জীবনটা শেষ করার পরপরই বুঝতে পেরেছি খুব বেশি অসুবিধা শুরু হয়ে গেছে, নিশাচরের চোখে ঘুম আর কিছুতেই আসে না। মাত্র ৫ সদস্য বিশিষ্ট ঢাকা শহরে চক্রাকারে আবর্তিত হওয়া ভাঁড়া করা ফ্ল্যাটে চলছিল আমাদের মেস জীবন। নিয়মহীনতাই যেন এখানে নিয়ম। মোবাইল ফোনটা ছাড়া আর কোন ধরনের সম্পদের উপর সুস্পষ্ট মালিকানা এখানে কারোর-ই ছিল না। নিয়ম তৈরি হত প্রতিনিয়ত, কিন্তু সেটা পালন হত না।
মেস মেম্বারদের কারো সকাল হত খুব তড়িঘড়ি করে মোবাইলের এলার্মে আবার কারো বা বেশ বেলা করে, বুয়ার সুমধুর কন্ঠস্বর- মামা কি রানমু শব্দে। বাইরের জগতের জন্য সেটা বেশ বেলা হলেও ঘুম কাতুরে এই নিশাচরদের জন্য গভীর রাত। যাদের ক্লাস থাকত তাদের জন্য ভোর রাতে ঘুমিয়ে সকালে উঠাটা বেশ কষ্টের ছিল। মোবাইলের বিকট চিৎকারে এক রাশ বিরক্তি নিয়ে ঢুলু ঢুলু চোখে এরা যে আসলে কে কার টুথ ব্রাশ, স্যান্ডেল, জুতা ব্যবহার করত সেটা সঠিক ভাবে বলার কোন উপায় ছিল না। টুথ ব্রাশ ভেজা নিয়ে মাঝে মাঝে মেসে দু-একটা চিৎকার-চেচামেচি, হট্টগোল শোনা গেলেও জামা-জুতার জন্য কখনোই টু শব্দটি শোনা যেত না। জামা-জুতা যেন এখানে সরকারী সম্পদ। প্রত্যুষে উঠে তারা সিগারেট খেত, ব্রাশ করত আর জামা-জুতা পরতে পরতে বাস স্ট্যান্ডের দিকে দৌর দিত। একেকজন যেন উসাইন বোল্ট। কিন্তু যাদের ক্লাস থাকত না তাদের বিরক্তিটা উঠত আরো চরমে। সকাল বেলা ঘুমটা যখন গভীর থেকে গভীরতর ঠিক তখনই বুয়া এসে হাজির। মামা কি রানমু? বিশ্ব সংসারের জটিল এই প্রশ্নটির কাছে ঘুমকাতুরে সদস্যটি বড়ই অসহায়। মেসের কোন একটা রুমের দরজায়, প্রতি মাসের জন্য একটা বাজারকারী তালিকা টানানো থাকলেও, মামা কি রানমু কথার উত্তর মেসে উপস্থিতজনকেই দিতে হত। কারন এই মেসে সব থেকে বড় বড় অনিয়মগুলোর মধ্যে সদস্যদের বাজার না করার প্রবনতাটা ছিল অন্যতম। মুখ দিছেন যিনি আহার দিবেন তিনি মতবাদে বিশ্বাসী ছিল এই জনতা। সকাল বেলার এই ক্রান্তিলগ্নে বুয়া ছিলেন বেশ ভরসার একটা জায়গা। ঘুম ঘুম চোখে নিষ্পাপ আর অসহায় বালক বুয়ার সাহাজ্য প্রার্থী হত কিন্তু কুচো এই বাজারে বুয়া আগ্রহ বোধ করতেন না। কারন একটাইএখানে আর্থিক লাভালাভের কোন বিষয় জড়িত নাই। শুধুই পন্ডশ্রম। নিচের দোকান থেকে চাল, ডাল, আলু আর ডিম বাকীতে নিয়ে আসলে বড় জোর সে একটা পান চিবুতে পারে। দুই টাকার একটা পানের জন্য ৫/৬ তলা থেকে নামা-উঠার ঝামেলাটা তিনি সচরাচর নিতে চান না। আর সাথে সময়ের মূল্য বিষয়টা তো থাকছেই। 'টাইম কস্ট মানি' মতবাদটা তিনি অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলেন।
ঢাকা শহরে ব্যাচেলরদের জন্য বরাদ্দ হল খারাপ বাসা গুলোর ৫ তলা, ৬ তলা অথবা নিচ তলা। ২ তলায় বাসার মালিক থাকেন, ৩ তলায় আর ৪ তলায় ফ্যামিলি ভাড়া। ব্যাচেলরদের উঠা নামা করতে হয় খুব সন্তর্পনে, পা টিপে টিপে। পান থেকে চুন খসলেই বাড়ি ওয়ালার চিৎকার চেচামেচি অথবা বাড়ি ছাড়ার নোটিশ। সাঁধের বাসাটা হাতছাড়া হবার ঝুকি কেউ খুব একটা নিতে চাইত না। বাসা একবার হারালে এইসব অলস আর অকর্মন্যদের জন্য ভাল একটা বাসা খুঁজে বের করা চরম কষ্টের হয়ে উঠে। তাই এরা এক জীবন, এক বাসা নীতিতেই বিশ্বাসী। নতুন বাসা খোজার জন্য একটা বাসা খোঁজা কমিটি তৈরির প্রয়োজন হয়। কিন্তু সেই কমিটি শুধু নামেই থাকে, কামের না। ঠিক সরকারী তদন্ত কমিটি গুলোর মত। কিন্তু খারার নিচে যখন পানি চলে আসে অর্থ্যাত ১৫ তারিখ চলে আসে তখন তারা মরিয়া হয়ে উঠে। অতি দায়িত্বশীল কেউ একজন অটোমেটিক এই দায়িত্বটা নিয়ে ফেলে এবং বাসা একটা পেয়েও যায়। কিন্তু দাম-দরে মেলে না। তখন উপায় একটাই, ৫ জনের কথা বলে ৬ জন থাকতে হয়। অতিরিক্ত একজন মেস মেম্বার খোঁজার জন্য আবার ‘মেস মেম্বার আবশ্যক’ শিরোনামে বাস স্টপে কিংবা চায়ের দোকানের পাশে দেয়ালে দেয়ালে বিজ্ঞাপন টানানো লাগে। কম্পিউটারে কম্পোজ করা সেই বিজ্ঞাপন লাগানো হয় রাতের আঁধারে। আর যাই হোক, অচেনা এই শহরে মেস মেম্বারদের ইজ্জ্বত বলে একটা কথা আছে। সেই বিজ্ঞাপনে একজনের মোবাইল নাম্বার দেয়া থাকে। বাস্তুহারা রা ফোন দেন, বাসা দেখার জন্য আসেন। ভাঁড়া নিয়ে দর কষা-কষি হয়। উভয় পক্ষের দেশের বাড়ি জানাটা জরুরী। যেহেতু আমরা সকলেই উত্তরবঙ্গের ছিলাম তাই চেষ্টা করতাম অন্য কোন এলাকার কেউ যেন ঢুকে না পরে। অন্য এলাকার কেউ ঢুকে পরলে আসলে কি ক্ষতি হবে সেটা না জানলেও আমরা জানতাম যে অন্য কোন এলাকার কাউকে নেয়া যাবে না। যে সকল বাস্তুহারাগন মেস মেম্বার আবশ্যক নামক বিজ্ঞাপনের উপর নির্ভর করে চলত তারা আসলে বেশ ড্যাম কেয়ার কারন অনেক গুলো বিজ্ঞাপনের একটায় তাদের জায়গা যে হয়ে যাবে এ ব্যাপারে তারা নিশ্চিত থাকত। তাই দর কষা কষি টা তারা বেশি করত। তারা যেদিন বাসা দেখতে আসত সেদিনটা আমরা তাদের বেশ সমীহ করে চলতাম। কোক-সিগারেট সাধতাম। কিন্তু একবার এডভান্সের টাকা পেয়ে গেলে তাকে আর খুব বেশি পাত্তা তো দেয়াই হত না বরং যেদিন সে মেসে উঠত সেদিন বেশ আয়োজন করে একটা মিটিং ডেকে তাকে বিস্তর বিস্তর মেসের নিয়ম কানুন জানানো হত। সুবোধ বালকের মত সে শুধু জ্বি ভাইয়া জ্বি ভাইয়া ধ্বনি তুলত। আসলে তখন আমরা উভয় পক্ষই এই নিয়ম গুলোর কার্যকারিতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকতাম। এখানে আসলে নিয়ম-কানুন জানানো কিংবা পরিচয় পর্বের তুলনায় ক্ষমতার চর্চাটা বেশি হত। তাকে এই মিটিং এ বুঝিয়ে দেয়া হত মেসে আসলে ডোমিনেটিং গ্রুপ কে। কার কথার উপর কোন কথা বলা যাবে না। এরপর সময়ের আবর্তনে যদি মন-মানসিকতা মিলে যেত তবে মেসের সদস্যদের মধ্যকার বন্ধনে সেও আবদ্ধ হয়ে যেত। তার উদ্বাস্তু জীবন ভূলে নিজেকে একই পরিবারভূক্ত করে নিত। অথবা ছেড়ে যেত। বাসা হারালে, আমরা কেউ নিশ্চিন্ত থাকতে পারতাম না। কারন হারানোর ভয়। আমরা কেউ কাউকে ছাড়তে চাইতাম না। আমরা একজন আরেকজনের উপর রাগ করতাম, ঝগড়া করতাম, কথা বলা বন্ধ করতাম, বাসা ছাড়ার ডিক্লেয়ার দিতাম কিন্তু সেটা আর কখনোই হয়ে উঠত না। আমরা ছিলাম যেন একটা পরিবার। গভীর মমতায় একজন আরেক জনের সাথে বাঁধা।
অনেকগুলা অনিয়মের মধ্যে একটা নিয়ম শত বাঁধা বিপত্তিতে হলেও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলত, সেটা ছিল হিসাব-নিকাশ। একজন রেগুলার মেস ম্যানেজার সর্বদা অন ডিউটিতে থাকত। বাজারকারীর মত মেস ম্যানেজারও প্রতি মাসে বদল হবার কথা যদিও থাকত কিন্তু প্রায় সময় ছোটদের এই দায়িত্ব পালন করতে হত। চাপিয়ে দেয়া দায়িত্ব মাসের শুরুর দিকে ম্যানেজার সকলের কাছ থেকে একটা নির্দিষ্ট পরিমান টাকা খাওয়ার জন্য জমা হিসেবে রেখে দিত। একটা লালরঙা রোল করা হাজিরা বহি টাইপ রেজিস্টার খাতায় সে সদস্যদের নাম অনুযায়ী জমা টাকার পরিমান, মিলের হিসাব লিখে রাখত। নিজের টাকা আর মেসের টাকা যেন একসাথে মিলে না যায় এজন্য এরা মেসের গচ্ছিত টাকা গুলোকে সেই খাতার ভেতরেই রাখত। মাস শেষ হলে ম্যানেজার হিসাবে বসত। মিল সংখ্যা, প্রতি মিল বাবদ খরচ, ব্যাক্তি ভেদে দেনা পাওনার হিসাব সে একটা কাগজে টেপ মেরে কোন একটা দরজায় ঝুলিয়ে দিত। রাতে ম্যানেজার মিটিং ডাকত, হিসাব-নিকাশ বুঝিয়ে দিয়ে সবশেষে সে মেস চালাতে গিয়ে তার নানা সমস্যার কথা তুলে ধরে ম্যানেজারের দায়িত্বপদ থেকে অব্যহতি নিতে চাইত এবং নতুন কাউকে সেই দায়িত্ব নেয়ার আহ্ববান জানাত। চতুর মেস মেম্বারগন এসময় তাকে হাওয়া দিয়ে আকাশে তুলে দিয়ে আবারো পরবর্তী মাসের জন্য ম্যানেজার পদে নির্বাচিত করত। তাদের ভাবখানা এমন থাকত যে তারা তার হাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব তুলে দিচ্ছে।
সকালে কারোরই খাবার কোন বালাই থাকত না, যে যার মত বাইরে খেয়ে নিত। আর যারা অনেক বেলা পর্যন্ত ঘুমাত তারা ঘুম থেকে উঠে বাসার নিচে গিয়ে সিঙ্গারা আর চা খেয়ে আসত। মাসের প্রথম সপ্তাহ নতুন ম্যানেজমেন্টের অধীনে রান্না-বান্নাটা একটু ভাল হলেও, এরপর চলত ডিম থেরাপী। মেসের ছেলেরা যে হারে ডিম খায় তা পশ্চ্যাৎ দিয়ে প্রবেশ করানোর চেয়েও বেশি কষ্টের। ডিমের সাথে মেসের কমন খাবার হল আলু আর ডাল।এগুলো যে এদের প্রিয় খাবার তা কিন্তু নয়। কারন একটাই, বাজারে যেতে অনীহা। মাছ-মাংস কিনতে বাজারে যাবার ফায়দাটা লুটত বুয়া। বুয়া বাজারে গেলেই টাকা পয়সা একাকার করে দিত। বাজার করার ভয়ে সকলেই মেনে নিত এবং তারা একভাবে এটায় অভ্যস্ত ও হয়ে গিয়েছিল। বুয়া চুরি করবে এটাই স্বাভাবিক বরং চুরি না করাটা এখানে অস্বাভাবিক। মাসের শেষের দিকটায় মেসে আঁকাল পরত। তখন আর মিল চলত না। বুয়া আসত, ঝার দিত, চলে যেত। টাকা সকলের পকেটে থাকলেও এসময় কেউ আর টাকা বের করতে চাইত না। তখন তারা খেত হোটেলে হোটেলে। ২/৪ বেলা হোটেলে খাবার পর বিরক্ত হয়ে আবার মিটিং ডাকা হত। মিটিং এ অভিযোগ হত- আমি এত টাকা দিছি, সে এত দিছে আমি আর কেন দিব? শেষ মেশ সব দোষ গিয়ে পড়ত মেস ম্যানেজারের ঘাড়ে। বাজে ম্যানেজমেন্ট। মেস ম্যানেজার আবার রেগে গিয়ে দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নিতে চাইত, আবার তাকে বোঝানো হত এবং শেষ মেশ সিদ্ধান্ত হত মাসের বাকী কয়েকটা দিন প্রতি বেলার জন্য চাঁদা দিয়ে রান্না হবে। আবার মেস ম্যানেজার আগের দিন রাতে যারা যারা খাবে তাদের থেকে চাঁদা তুলত।
রান্না করা আর বাসন মাজা ছাড়াও বুয়ার বেশ কিছু দায়িত্ব থাকার কথা ছিল। যেমন- ঘর ঝাড় দেয়া, ঘর মোছা, পানি ফুটানো, ফুটানো পানি বোতল ভর্তি করা। কিন্তু সে এগুলোর কোনটাই করত না। শুধু ফোটানো পানি বোতল ভর্তি করে রেখে যেত, আর আমরা যে যার মত বোতল নিয়ে নিয়ে খেতাম। বোতল গুলো যে কতকাল পরিস্কার করা হত না তার সঠিক দিনক্ষন বুয়াও বলতে পারবে না আমি নিশ্চিত।
ছোট বড় সকলেই এখানে সিগারেট খেত। গোল্ড লিফ। ছাই ফেলানোর এসট্রে থাকলেও পুরো ঘর যেন একেকটা এসট্রে। আর সিলিং গুলো সিগারেটের প্যাকেট দিয়ে ভর্তি। ভাতের থেকে এরা সিগারেটই বেশি খেত। রাতে বাসায় ঢুকার সময় একেকজন ৮/১০ টা করে সিগারেট নিয়ে ঢুকত। কে কয়টা সিগারেট নিয়ে রুমে ঢুকে এটা সকলের জানা থাকলেও সকলে এমন ভাব করত যে সে কম সিগারেট নিয়ে এসেছে। রুমে এসেই সকলের অগোচরে আগে একটা সিগারেট লুকিয়ে ফেলত। এটা সকালের সিগারেট। সকালে একটা সিগারেট না টানলে প্রাতঃরাশ হবে না।
মেস জীবনটায় সন্ধ্যা হত রাত দশটায় আর রাত হত ৩/৪ টায়। এখানে রাতের গভীরতা বলে কিছু ছিল না। রাতভর চলত তাস খেলা, মুভি দেখা অথবা প্রেমিকার সাথে ফোন সেক্স। সিনিয়রেরা মাঝে মাঝে বাসা মালিক আর পাড়ার বদ পোলাপানের চোখ ফাঁকি দিয়ে তাদের প্রেমিকাকে রুমে নিয়ে আসত। তারপর সারা দিন দরজা বন্ধ। ঐ রুমে কি হয় এটা সকলে বুঝলেও না বোঝার ভান করে চলত সারাটা দিন।
পরীক্ষা ঘনিয়ে আসলেও কারোরই কোন হুশ হত না তবে পরীক্ষার আগের রাতটায় একেকজন বিদ্যাসাগর হয়ে যেত। রুম ডেটিং এর মত করে সে দরজা লাগিয়ে চিৎকার করে পড়াশুনা করত। সারা রাত জেগে পরে পরের দিন ঢুলু ঢুলু চোখে গিয়ে বসত পরীক্ষার হলে। ফলাফল কখনো কারো খারাপ হতে শুনি নাই।
(চলবে)
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৫৮
৬টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×