somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

'বেগম খালেদা জিয়ার মন্তব্য পাকিস্তানের দাবিকেই স্বীকৃতি দেয়ার শামিল'

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বক্তব্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি। স্বাধীনতার এত বছর পর বিএনপি নেত্রীর পক্ষ থেকে এমন প্রশ্ন মহান মুক্তিযুদ্ধকে খাটো করা হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। সামাজিক মাধ্যমগুলোতেও খালেদা জিয়ার করা ওই বক্তব্য নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা নিন্দা জানিয়েছেন। খালেদা জিয়াকে অবিলম্বে বক্তব্য প্রত্যাহার এবং নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।

গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো পৃথক পৃথক বিবৃতি এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং প্রতিক্রিয়ায় তারা এই প্রতিক্রিয়া জানান।

প্রসঙ্গত, ২১ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে বিএনপির অঙ্গ সংগঠন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, আজকে বলা হয়, এত লক্ষ লোক শহীদ হয়েছেন। এটা নিয়েও অনেক বিতর্ক আছে যে আসলে কত লক্ষ লোক মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। নানা বই-কিতাবে নানারকম তথ্য আছে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ মুক্তিযোদ্ধাদের দল নয়। তারা শুধু মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে, তাদের দলে কোন মুক্তিযোদ্ধা নেই। যারা আছেন সবাই ভুয়া। তাদের দেশের প্রতি কোন মায়াও নেই। ১৯৭১ সালে তারা স্বাধীনতা চাননি, চেয়েছিলেন কেবল ক্ষমতা। তিনি (বঙ্গবন্ধু) পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন, স্বাধীন বাংলাদেশ চাননি।

এর আগে একই ধরনের মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। আর মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কিত লেখার জন্য বাংলাদেশে অবস্থানরত ব্রিটিশ নাগরিক ডেভিড বার্গম্যানও নানা সমালোচনার মুখোমুখি হন।

এক প্রতিক্রিয়ায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, দেশের অন্যতম একটি রাজনৈতিক দলের প্রধান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে এমন মন্তব্য জাতি কোন দিন আশা করেনি। তার (খালেদার) এই মন্তব্য গোটা জাতিকে হতাশ করেছে।

তিনি আরও বলেন, উনি (খালেদা) তো একাধিকবার ক্ষমতায় ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের তালিকা তিনিও প্রণয়ন করতে পারতেন। তা না করে এত দিনে এসে এমন সংশয় প্রকাশ করার অর্থ হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাদের অপরাজনীতি। জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে তিনি (খালেদা) মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এমন মন্তব্য করার কোন অধিকার রাখেন না।

আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম এ প্রসঙ্গে বলেন, মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের নিয়ে বেগম জিয়ার উক্তি শুধুু শহীদদের প্রতি অবমাননা নয়, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সঙ্গেও বেইমানি করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক তুলে বেগম জিয়া বাংলার মানুষকে হতবাক করেছেন। তিনি এই উক্তির মাধ্যমে তার দল বিএনপিকে '৭১'র ঘাতক জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে এক কাতারে দাঁড় করিয়েছেন। দীর্ঘদিন স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতের সঙ্গে রাজনৈতিক সখ্যের কারণে তার (খালেদা) মতিভ্রম হয়েছে।

খালেদা জিয়া মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে যে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করেছেন তা ক্ষমার অযোগ্য উল্লেখ করে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, এমন মন্তব্য খোদ পাকিস্তানিরা করার সাহস দেখায়নি। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনা ক্যাম্পে অবস্থান করে এবং যুদ্ধাপরাধী দল জামায়াতের সঙ্গে বিএনপি'র রাজনৈতিক সখ্যের কারণে বেগম খালেদা জিয়া এমন ক্ষমার অযোগ্য ও অশালীন উক্তি করেছেন।

সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) কেএম সফিউল্লাহ বীরোত্তম এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার এ ধরনের মন্তব্য মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অপমানজনক। ইদানীং পাকিস্তান বলছে '৭১ সালে বাংলাদেশে কোন গণহত্যা হয় নাই, শহীদদের নিয়ে খালেদা জিয়ার এমন মন্তব্য পাকিস্তানের দাবিকেই স্বীকৃতি দেয়ার শামিল।

বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর সভাপতি কামাল লোহানী ও সাধারণ সম্পাদক প্রবীর সরদার এক বিবৃতিতে বলেন, একাত্তরে মহাকাব্যিক মুক্তিযুদ্ধে মোট শহীদের প্রকৃত সংখ্যা নিয়ে যেকোন ধরনের সংশয় বা সন্দেহ প্রকাশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল। স্বাধীনতার ৪৫ বছর হতে চললেও একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দলের প্রধান যখন মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত শহীদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন তখন এর চেয়ে দুর্ভাগ্যজনক আর কিছু হতে পারে না। অবিলম্বে বেগম খালেদা জিয়াকে বক্তব্য প্রত্যাহার এবং নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে।

একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি বিচারপতি গোলাম রাব্বানী, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি লেখক সাংবাদিক শাহরিয়ার কবির, সহ-সভাপতি অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন, শহীদজায়া শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, ভাস্কর ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী, চলচ্চিত্র নির্মাতা শামীম আখতার ও সাধারণ সম্পাদক কাজী মুকুল এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, দেশ ও জাতি যখন মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের ৪৪তম বার্ষিকী উদযাপন করছে, যখন পাকিস্তান যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সমালোচনা করে একাত্তরের গণহত্যা অস্বীকার করছে, ঠিক তখনই বিএনপি প্রধান খালেদা জিয়া মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সরকারি ও স্বীকৃত পরিসংখ্যান অস্বীকার করে আবারও প্রমাণ করেছেন, একাত্তরে তিনি যেভাবে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অনুগত ছিলেন, এখনও সেই অবস্থানে অটল রয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধের পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব প্রদানকারী তার সরকার বহুবার বলেছে, একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং তাদের এদেশীয় দোসররা বাংলাদেশে ৩০ লাখ নিরীহ নিরস্ত্র মানুষকে হত্যা করেছে। সোভিয়েত বার্তা সংস্থা 'তাস' 'ইউএনআই' ও 'ন্যাশনাল জিয়োগ্রাফিক'সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও সংস্থাও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা ৩০ লাখই বলেছে। তবে গণহত্যাকারী পাকিস্তান এবং তাদের গণহত্যার সহযোগীরা সব সময় এ পরিসংখ্যান অস্বীকার করেছে।

তারা বলেন, যেকোন দেশে গণহত্যার সংখ্যা নির্ধারিত হয় সেদেশের সরকারের দাবি অনুযায়ী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মিত্রশক্তি দাবি করেছে, হিটলারের নাৎসি বাহিনী ৬০ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছে। ন্যুরেমবার্গ ট্রাইব্যুনালে নাৎসি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় তাদের আইনজীবীরা এবং পরবর্তীকালে নাৎসিদের প্রতি সহানুভূতিশীলরা এ পরিসংখ্যান অস্বীকার করলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসে সরকারি পরিসংখ্যানই বিবৃত হয়েছে।

বিবৃতিতে তারা আরও বলেন, ইতিহাস বিকৃতি প্রতিহতকরণের উদ্দেশ্যে গণহত্যার ভিকটিম ইউরোপের ১৪টি দেশ 'হলোকস্ট অস্বীকৃতি আইন' প্রণয়ন করেছে। এ আইনে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের গণহত্যার পরিসংখ্যান অস্বীকার করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ইউরোপের ওই 'হলোকস্ট ডিনাইয়াল অ্যাক্ট'- এর মতো আইন বাংলাদেশেও প্রণয়নেরও দাবি জানান তারা। বিবৃতিতে তারা বলেন, এ আইন প্রণীত না হলে ভবিষ্যতে বিএনপি যদি কখনো ক্ষমতায় আসে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও চেতনার লেশমাত্র থাকবে না এবং একাত্তরের শহীদদের অবমাননাও বন্ধ হবে না।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা বিবৃতিতে বলেন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ বাঙালি শহীদ হয়েছেন_ একথা আজ শুধু অনুমানই নয়, মীমাংসিত সত্য। বেগম খালেদা জিয়ার কণ্ঠে পাকিস্তানি সরকার এবং যুদ্ধাপরাধী জামায়াতে ইসলামীর বক্তব্যের প্রতিধ্বনি শোনা গেল। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এবং এদেশীয় যুদ্ধাপরাধীদের অপকর্ম হালকা করে দেখানোর হীন রাষ্ট্রবিরোধী উদ্দেশ্যেই বেগম খালেদা জিয়া এ বক্তব্য দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে প্রকারান্তরে তিনি যুদ্ধাপরাধীদের প্রত্যক্ষ সমর্থন জানালেন। নেতারা যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নেয়া এবং তাদের রাজনৈতিক আশ্রয়দানের অপরাধে বেগম খালেদা জিয়াকে বিচারের মুখোমুখি করার আহ্বান জানান।

গতকাল দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু প্রজন্ম লীগ কেন্দ্রীয় কমিটি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও সংসদ সদস্য ড. হাছান মাহমুদ বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করার নীলনকশা হিসেবে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযুদ্ধের শহীদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ শহীদ আর দু'লক্ষ নারীর সম্ভ্রমহানির বিষয়ে শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বে কোন বিতর্ক নেই। কোন মহলকে খুশি করার জন্য তিনি এ প্রশ্ন তুলেছেন। দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী এবং একজন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী হিসেবে বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে মন্তব্য করায় দেশে তার রাজনীতি করার অধিকার থাকতে পারে না।

মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ইসমত কাদির গামা ও মহাসচিব (প্রশাসন) এমদাদ হোসেন মতিন এক বিবৃতিতে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার বক্তব্যকে মনগড়া, মিথ্যা, বানোয়াট, বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যমূলক বলে মন্তব্য করেন। তারা বলেন, বেগম জিয়ার মিথ্যা ও মনগড়া বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা তথা সমগ্র জাতির মধ্যে যে অনৈক্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছেন তা মোটেও কাম্য নয়। তার বক্তব্যে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, বেগম জিয়া পাকিস্তানিদের সঙ্গে সুর মিলিয়ে একদিন হয়তো বলে ফেলবেন এদেশে কোন গণহত্যা হয়নি বা এদেশে কোন যুদ্ধাপরাধী নেই।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আইনের ফাঁকফোকর-০৩

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২

যেকোনো চাকরির নিয়োগের পরীক্ষা চলছে। সেটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সংস্থা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বা উপজেলা পর্যায়ের কোনো কার্যালয়ে হতে পারে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে পারে। একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×