মানুষ এতো কষ্ট নিয়ে কীভাবে বাঁচে ,
আমি যতবার দেখি ততবারই অবাক হই,
একেকটা মুহূর্ত হয়তো সুখ থাকে পরের মুহূর্তও টা আবার দুঃখ ।
আজব পৃথিবীর সবি বুঝি, সবি অনুভব করি,
ইচ্ছা থাকলেও মানতে পারি না,
কেমন একটা সূত্র তৈরি হয়ে আছে,
বিবেক বুদ্ধি সবি আমার আছে।
কিন্তু সূত্র গুলো আমাকে ওদিকে নিতে দেয় না,
একটু চিন্তা করলে এই জীবন আর মৃতকে বুঝা যায়,
আমরা বুঝি, আমরা নাহ মানলেও সূত্র আমাদের মৃত্যুর কাছে নিয়ে যাই।
হাজার বাঁচার চেষ্টা করলেও,
সময় আমাদের ওদিকে যেতে দেয় না।
এতো কিছু চোখের সামনে আমাদের,
তবু আমরা দেখি নাহ,
আমার অবাক লাগে, আমি ভাবি কিন্তু সূত্রর সমাধান করতে পারি না।
যখন আমি পৃথিবীর ঘোরে হারাই, যখন একটা সিগারেটে টান দেই ,
তখন শুধু ধুয়া গুলোই চোখে পড়ে,
কিন্তু গভীর রাতে যখন আমার ঘুম ভেঙ্গে যায়,
তখন ওই ধুয়া গুলো আমার বুকে চাপ দেই,
আমি অন্ধকারে ছটফট করি,
মনে হই এই বুঝি সব শেষ হল।
আমি যদি সূত্র নাহ সমাধান করে যাই,
তবে কোন নাহ কোন সমস্যা তো হবেই,
অজান্তে চোখের এক কোনে এক ফোটা পানি জমে,
অথবা কাপা কাপা গলায় তার কাছে মাপ চাই,
তার কাছে যে সবাই কে ভিন্ন ভিন্ন সূত্র দিয়েছেন।
কিন্তু যখন সকাল হই, আমি আবার আগের মতো হয়ে যাই,
সেই সিগারেট আর সেই সব পাপ,
যাহ আমার সুত্রকে সর্বদা ভুল করিয়ে আসছে ।
পৃথিবী শুধু ক্ষণিকের ঘোর,
যেখানে নাহ অতীতে যাওয়া জাই,নাহ সামনের কথা জানা যাই,
শুধু সাথী হই অতীতের কিছু ভারি অমিল সূত্র।
যাহ হয়তো এভাবে চললে আর কনদিন সমাধান করা হবে নাহ।