মুক্তিযুদ্বের সময় অবরুদ্ব পূর্ব পাকিস্থানে একধরনের আইডেন্টি কার্ড সরবরাহ করা হত । এটা স্থানীয় রাজাকাররা সুপারিশ করত তাদের প্রতি অনুগত , পাকিস্থানের প্রতি বিশ্বস্ত বেসামরিক নাগরিকদের । আর এটা ইস্যু করত পাকি সামরিক কতৃপক্ষ । পাঞ্জাবের অশিক্ষিত সৈন্যরা এটাকে ডান্ডি কার্ড বলত ।
অবরুদ্ব বাংলাদেশে এই পাকি সৈন্যরা সাধারন জনগণকে যখন তল্লাশি করত তখন এই ডান্ডি কার্ড দেখতে চাইত । তাছাড়া মুসলমানিত্ব পরীক্ষা করার জন্য পরনের কাপড় খুলে দেখত বিশেষ অঙ্গ কর্তিত কিনা ।
পাকিস্থানের প্রেতাত্তা জামাত শিবির চারিদিকে মানুষ মারছে , গাড়িতে আগুন দিচ্ছে , পতাকা পুড়ছে , শহীদ মিনার ভাংছে , মসজিদ মন্দিরে আগুন দিচ্ছে । অথচ খালেদা জিয়া গতকাল মুনশি গঞ্জে গিয়ে সেই আগুনে ঘি ঢেলে এসেছেন । সিঙ্গাপুর থেকে ফিরেও যারা সারা বাংলাদেশে হত্যাযজ্ঞ চালাল , নারকীয় তাণ্ডব চালাল মানুষের উপর তাদের ব্যাপারে কিছুই না বলে সে কোমরে আচল গুজে মাঠে নামল তাদের রক্ষা করার জন্য ।
খালেদার আশকারা প্রাপ্ত এই মর্দে মুমিনদের হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য আমি বিশেষ ভাবে খালেদাকে অনুরোধ করব আস্তিক নামে ডান্ডি কার্ড প্রচলন করার জন্য ।
পাদটিকা
আমি শাহ বাগে গিয়েছি । আমাকে নাস্তিক বলার উপযুক্ত ব্যক্তি বা প্রয়োজনীয় ইসলামী এলেম খালেদার আছে কি? প্রতিটা মানুষের একটা সীমা আছে , আর সীমা লঙ্গন কারী কে আল্লাহ পছন্দ করেনা ।
আমকে নাস্তিক বলে খালেদা সীমা লঙ্গন করেছে ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





