somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বমন্দার কবলে বাংলাদেশও

২২ শে মার্চ, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভুমিকা আছে একটা: এটা একটি প্রকাশিত লেখা। ছাপা হয়েছে ২০ মার্চ প্রথম আলোতে। পত্রিকায় প্রকাশিত কোনো লেখা সাধারণত আমি ব্লগে দেই না। এটা দিলাম ব্লগার টুটুলের কারণে।
''এখানে দিলে আমাদের কিছু জানার ... জিজ্ঞাসার সুযোগ তৈরী হতো.. কোন প্রশ্ন থাকলে ... সরাসরি আপনার সাথে বাতচিত হতো...
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা.. অবস্থান জানার যায়গা থেকে অনুরোধ করছিলাম''।
সুতরাং লেখাটা দিলাম। বলে রাখি আমি গবেষক না। সাংবাদিক মাত্র। সুতরাং সংবাদ হিসেবেই এটি লেখা। .............

নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক নুরিয়েল রুবিনি ২০০৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) এক অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, অর্থনীতিতে সামনে ভয়াবহ মন্দা আসছে। এসময়ে যুক্তরাষ্ট্রে গৃহায়ন খাতে ধস নামবে, ভোক্তাদের আস্থা থাকবে সর্বনিম্ন এবং তেলের দামও কমে যাবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধংস হয়ে যাবে।
সেসময় মার্কিন অর্থনীতি ছিল চাঙ্গা, বেকারত্ব ও মূল্যস্ফীতি সর্বনিু। হাসাহাসি হয়েছিল সে দিন রুবিনিকে নিয়ে। প্রকাশ্যে সমালোচনা করেছিলেন অনেক নামি দামী অর্থনীতিবিদ। কেউ কেউ পাগলও আখ্যা দিয়েছিলেন।
সেই নুরিয়েল রুবিনিকে এখন বলা হচ্ছে সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের একজন। তাঁর দিনরাত কাটছে বিভিন্ন দেশের অর্থমন্ত্রীদের সাথে। পরামর্শদাতা হিসেবে অধ্যাপক রুবিনি এখন সবার শীর্ষে। তাঁর প্রতিটি ভবিষ্যৎ বাণী নির্ভুল।
সেই ভবিষ্যৎ বাণী অনুযায়ী, বিশ্ব অর্থনীতির মন্দা এখন ভালভাবেই জেঁকে বসেছে। মন্দায় আক্রান্ত হচ্ছে বাংলাদেশও। আক্রান্ত হওয়ার সব ধরণের সংকেতই এখন অর্থনীতিতে দেখা যাচ্ছে। যেমন, রপ্তানি কমছে। বিদেশে শ্রমিক পাঠানোর পরিমাণ কমে যাচ্ছে। অভ্যন্তরীণ শিল্প উৎপাদনও কমছে। প্রভাব পড়েছে রাজস্ব আয়েও।
বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা চলতি অর্থবছরে মন্দার প্রভাব তীব্র না হলেও আগামি অর্থবছর হবে মন্দায় আক্রান্ত অর্থবছর। আবার অনেকে চলতি পঞ্জিকা বর্ষকেই বিবেচনায় রাখতে বলছেন। তাদের মতে ২০০৯ সালেই মন্দা ধরে ফেলেছে বাংলাদেশকে। সব মিলিয়ে মন্দা এখন বাংলাদেশের দোরগোড়ায়।
নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ পল ক্রুগম্যান বলেছেন, ‘আমরা যা কল্পনা করেছি তার চেয়ে বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে রয়েছে সারা বিশ্ব’। মর্কিন ফেডারেল রিজার্ভ প্রধান বেন বার্নানকে গত ১৬ মার্চ এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, তিনি মনে করেন ২০০৯ সালেই মন্দা কেটে যাবে। তবে বেশিরভাগ অর্থনীতিবিদ মনে করেন, ২০১০ সালের আগে মন্দা কাঁটার সম্ভাবনা কম।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান মনে করেন, মন্দা দীর্ঘায়িতই হবে। তিনি বলেন, সাধারণত দেখা যায় পরিস্থিতি ইংরেজি অর ‘ইউ’এর মতো হয়। অর্থাৎ অর্থনীতি নামলেও তা কিছুসময় স্থির থেকে আবার উর্ধমুখী হতে শুরু করে। কিন্তু এবার তা ‘এল’ অরের মতো হতে পারে। অর্থাৎ অর্থনীতি নিম্নমুখী হয়ে তা দীর্ঘ সময় থেকে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সুতরাং এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে।

এরকম ইউ আকারের মন্দা এবার হবে না বলেই মনে হচ্ছে

আশঙ্কা রপ্তানি নিয়ে: অর্থবছর শুরু হয়েছিল ৭১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে। আর সর্বশেষ প্রাপ্ত জানুয়ারী মাসে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১২ শতাংশ। এই সাত মাস জুড়েই ছিল রপ্তানি আয়ে উঠানামা। তবে আশঙ্কাজনক তথ্য হচ্ছে অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে অর্থাৎ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি ৪৩ শতাংশ থাকলেও অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ শতাংশের সামান্য বেশি। জানুয়ারী ও ফেব্রুয়ারির প্রবণতা থেকে মনে করা হচ্ছে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে রপ্তানি আয়ে কোনো প্রবৃদ্ধি থাকছে না এবং অর্থবছরের শেষ তিন মাসে প্রবৃদ্ধি হবে ঋণাত্বক।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০০৮-০৯ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭১ দশমিক ০১ শতাংশ। পরের মাসেই রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি কমে হয়েছে ১৪ দশমিক ৬৯ শতাংশ। তবে আগস্টের তুলনায় সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৮ দশমিক ১১ শতাংশ। আবার অক্টোবর মাসে রপ্তানি আয় কম হয় ৭০ দশমিক ৩৪ শতাংশ। একইভাবে নভেম্বরে ৩৩ দশমিক ১২ রপ্তানি আবার বেড়ে গেলেও ডিসেম্বরে এসে কমে যায় সাড়ে ৮ শতাংশ। আবার জানুয়ারি মাসে রপ্তানি আয় ১৩ দশমিক ২২ শতাংশ বাড়লেও তা আগে স্থগিত হওয়া পণ্য রপ্তানির কারণে হয়েছে বলে জানা গেছে।
রপ্তানি খাতগুলোর মধ্যে ৭ মাসে কাঁচা পাটের রপ্তানি কমেছে ১৫ দশমিক ২ শতাংশ, পাট পণ্য ১৯ দশমিক ৮ শতাংশ, চামড়া ৩১ দশমিক ৮ শতাংশ এবং হিমায়িত খাদ্যের রপ্তানি কমেছে সাড়ে ৫ শতাংশ।
দেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক। ৭ মাসে নিট পোশাকের রপ্তানি ২৬ শতাংশ এবং ওভেন পোশাকের রপ্তানি ২১ শতাংশ বাড়লেও বর্তমান সূচকগুলো শঙ্কা ছড়াচ্ছে। পোশাক রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) সূত্রে জানা গেছে, ইউটিলাইজেশন ডিকারেশনের (ইউডি বা রপ্তানি কাজের জন্য প্রত্যেক শিল্পকে এক ধরনের ছাড়পত্র আগেভাগেই সমিতি থেকে নিতে হয়) যে তথ্য তাদের কাছে রয়েছে, তাতে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় গত জানুয়ারি মাসে রপ্তানি কাজের পরিমাণ কমেছে ৪ দশমিক ৯৮ শতাংশ, ফেব্র“য়ারিতে কমেছে ১৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি পোশাকের দাম কমেছে ২০ শতাংশ। রপ্তানি আদেশ কমার এই প্রভাব পাওয়া যাবে আরও দুই মাস পরের রপ্তানি আয়ে।
দেশের রপ্তানি পণ্যের ৯০ শতাংশ যায় ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে। যুক্তরাষ্ট্রে মন্দার কারণে তৈরি পোশাক আমদানি কমেছে প্রায় ৩ শতাংশ। আবার অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়ে দেশটিতে পোশাক বিক্রি কমে গেছে ৮ শতাংশ। কাছাকাছি অবস্থা ইউরোপেও। মোট পোশাক দেশের মোট জিডিপির ৯ শতাংশ রপ্তানি আয়। সুতরাং রপ্তানি কমে গেলে প্রভাব পড়বে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধিতেও।
কমছে বিদেশে শ্রমিক যাওয়ার সংখ্যা: জানুয়ারী পর্যন্ত অর্থাৎ অর্থবছরের আট মাসে প্রবাসী-আয়ে প্রবৃদ্ধি ২৯ দশমিক ৩৬ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে প্রবৃদ্ধি ছিল প্রায় ২৫ শতাংশ। তবে সবচেয়ে শঙ্কার বিষয় হচ্ছে কমে যাচ্ছে শ্রমিকদের বিদেশে যাওয়ার পরিমাণ। ফেব্র“য়ারি পর্যন্ত সময়ে অর্থাৎ ৮ মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১ লাখ ৬৭ হাজার শ্রমিক কম যেতে পেরেছে। কমার হার ২৫ শতাংশ।
গত ফেব্রুয়ারিতে ৪৩ হাজার ৮৫৬ জন শ্রমিক বাইরে গেছে। আগের অর্থবছরের ফেব্রুয়ারিতে এর পরিমাণ ছিল ৭১ হাজার ৭১৬ জন। আবার গত জানুয়ারীতে জনশক্তি রপ্তানির পরিমাণ ৫০ হাজার ৬৩২ হলেও ২০০৮ সালের জানুয়ারিতে ছিল ৯২ হাজার। সারা অর্থবছর ধরেই এই প্রবণতা।
সম্প্রতি মালয়েশিয়া বাতিল করেছে ৫৫ হাজার বাংলাদেশি শ্রমিকের ভিসা। কিছু শ্রমিক ফিরে আসছেন সিঙ্গাপুর থেকে। মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে মন্দায় সবচেয়ে তিগ্রস্ত দুবাই। তবে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও সৌদি অর্থনীতিতে এখন পর্যন্ত বিরূপ প্রভাব পড়েনি। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি শ্রমিক কাজ করে এখানে। বাংলাদেশের ৬৫ লাখ শ্রমিকের মধ্যে ২০ লাখই সৌদি আরবে কর্মরত।
আশঙ্কা করা হচ্ছে আপাতত প্রবাসী-আয় না কমলেও জনশক্তি রপ্তানির পরিমাণ কমে যাওয়ায় আগামি অর্থবছরে এ খাতে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। বাংলাদেশের প্রবাসী আয় মোট জিডিপির ১০ শতাংশের প্রায় সমান।

আগামি অর্থবছরে বাংলাদেশের এরকম অবস্থা হবে বলেই আমার ধারণা।

প্রভাব পড়ছে অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতেও: মন্দার প্রভাব অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে পড়তে শুরু করেছে। শিল্প ঋণ নেওয়ার পরিমাণ কমেছে। কমেছে পুঁজি যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার পরিমাণ।
শিল্পসূচকের সর্বশেষ তথ্য পাওয়া যাচ্ছে অক্টোবর পর্যন্ত। এই চার মাসে শিল্প সূচক বেড়েছে মাত্র ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ, অথচ আগের অর্থবছরে ছিল ১০ শতাংশের বেশি। জুলাই-জানুয়ারি অর্থাৎ সাত মাসে পুঁজি যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার পরিমাণ কমেছে ২৪ শতাংশ। শিল্পের কাচাঁমাল আমদানির ঋণপত্রও কমছে।
আতঙ্কজনকভাবে কমছে শিল্প খাতে মেয়াদি ঋণ নেওয়ার পরিমাণ। জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়ে শিল্প মেয়াদি ঋণ নেওয়ার পরিমান কমেছে ২ হাজার কোটি টাকা। তবে এর ফলে কর্মসংস্থানে কি প্রভাব পড়ছে তা জানার কোনো উপায় দেশে নেই। তবে এরই মধ্যে পাট কলগুলোতে অস্থায়ী শ্রমিক ছাঁটাই হয়েছে। বাংলাদেশে কর্মরত বহুজাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বেতন-ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত স্থগিত রেখেছে।
রাজস্ব আদায়ও কমছে: মূল্যস্ফীতি, আমদানি এবং অভ্যন্তরীণ শিল্প উৎপাদনে কমে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে রাজস্ব আদায়ে। বিশেষ করে আমদানি সংক্রান্ত শুল্ক আদায় কমেছে বেশি। গত জুলাই মাসে অর্থাৎ অর্থবছরের প্রথম মাসে আমদানি পর্যায়ে শুল্ক আদায়ে প্রবৃদ্ধি ছিল ৫১ শতাংশ। এর পরে অক্টাবর পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি কমলেও তা ঋণাত্বক ছিল না। যেমন, আগস্টে সাড়ে ১৮ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে ১৫ শতাংশ এবং অক্টোবরে সাড়ে ৬ শতাংশ। এর পর থেকেই শুরু হয়েছে ঋণাত্বক প্রবৃদ্ধি। যেমন, নভেম্বরের প্রবৃদ্ধি ১ শতাংশের কম, ডিসেম্বরে ১৪ শতাংশ, জানুয়ারিতে ৫ শতাংশ এবং ফেব্র“য়ারি মাসে ৯ শতাংশ। অর্থাৎ ৪ মাস ধরেই টানা ঋণাত্বক প্রবৃদ্ধি আমদানি পর্যায়ের শুল্ক আদায়ে।
এখনই আর্থিক সহায়তা: মন্দা বাংলাদেশের দরজায় এখন ভালভাবেই কড়া নাড়ছে। মন্দায় আক্রান্ত হবে কিনা সে বিতর্ক এখন আর কেউ করছেন না। তবে এখনই আর্থিক সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন কিনা সে বিতর্ক রয়ে গেছে।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে ৬ হাজার কোটি টাকার সহায়তা চেয়েছে। তবে মেট্রোপলিটন চেম্বার (এমসিসিআই) মনে করে, আর্থিক সহায়তা দেওয়ার আগে ব্যাংকিং ও রাজস্ব শুল্ক সংক্রান্ত সুবিধা দেওয়ার বিবেচনা আগে করা প্রয়োজন।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মন্দার কারণে বাংলাদেশ দুই ভাবে তিগ্রস্ত হচ্ছে। একটি হচ্ছে সরাসরি। অন্যটি হচ্ছে প্রতিযোগি দেশগুলো নানা ধরণের আর্থিক ও নীতি সুবিধা দেওয়ায় প্রতিযোগিতার মতা হারাতে শুরু করেছে বাংলাদেশ। তিনি মন্দা কিভাবে মোকাবেলা করা হবে সে সিদ্ধান্ত সরকার গঠিত টাস্কফোর্সের কাছে ছেড়ে দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন। তিনি সম্ভাব্য ব্যবস্থা হিসেবে রপ্তানিতে নগদ সহায়তা বাড়ানো, বেসরকারি খাতকে দেওয়ার জন্য নতুন ঋণ সুবিধা তৈরি, ভারতের মতো প্রযুক্তি হালনাগাদ করার তহবিল গঠন, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচীর আওতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থার বাড়াতে ‘এক ব্যক্তি-এক পরিবার’ ধারণার বাস্তবায়ন করার কথা বলেছেন। এছাড়া খাত ভিত্তিক পরিকল্পনা করা প্রয়োজন বলেও তিনি মনে করেন। সরকার মাত্রই টাস্কফোর্স গঠন করেছে। এটি আরও আগে গঠন করা প্রয়োজন ছিল বলেও তিনি মনে করেন।

৯৯টি মন্তব্য ৬১টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×