তারেক রহমানকেই ফেরত আনতে চাই, কারনঃ-
তারেক দেশের ছেলে এবং দেশেই বড় হয়েছে, এদেশের মাটি মানুষকে সে চেনে জানে ।
অন্য দিকে আজ দেশটা টাউট বাটপার চোর রাজনীতিবিদদের অধিক টাউট বাটপার ছেলেমেয়ে আত্মীয় স্বজন যারা জন্মের পর থেকে সারা জীবন বিদেশে কাটিয়েছে, দেশের মাটি মানুষের সাথে যাদের বিন্দুমাত্র সংযোগ নেই তারা আজ নেক্সট জেনারেশন হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সহ সব জায়গায় নিয়ন্ত্রন নিয়ে দেশটাকে তাদের ধান্দার ক্ষেত্র বানাচ্ছে।
(NRB) নন রেসিডেন্ট বাংলাদেশী এই দেশের মাটিতে ঢুকতে দেয়া যাবে না।
তবে তারেক রহমানকে প্রকৃত দেশি মানুষ হতে হবে। দেশের মানুষের সমস্ত মুক্তির সোপান হতে হবে। তবে কতা হইলো বুইড়াদের না খেদাইদে যাহা ছিল তাহাই থাকবে।
নতুনঃ ১. তারেক রহমান কে নিয়ে প্রকৃত পক্ষেই দেশের তরুন সমাজ এবার স্বপ্ন দেখতে পারে।
২. তারেকের উপর ভর করেই জাতি সত্যিকারের মুক্তির স্বপ্ন দেখতে পারে।
৩. তারেকের আজন্ম দেশে থাকার, দেশের মানুষ, সমাজ, খাসিলত, বাটপারীর সব কিছুর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা সহ দেশের প্রত্যন্ততম অঞ্চল পর্যন্ত মানুষের জীবন জীবিকা রাজনীতি সমাজ দেখার অভিজ্ঞতাও আছে।
৩. আরও ভালো করে বিষয়টি খেয়াল করলে বলতে হয় এদেশের তরুণ প্রজন্মতো অবশ্যই বৃদ্ধ রাজনীতিবিদদেরও কারো সারা বাংলাদেশ ইউনিয়ন পর্যায় দেখার অভিজ্ঞতা তারেক ছাড়া আর কারও নেই।
৪. তারেকের মাধ্যমেই এদেশের মাটির ও গন্ধের ছেলেরা তাদের চির প্রতিক্ষিত মুক্তি অর্জন করতে পারে।
৫. এখানে সজীব ওয়াজেদ জয় কোন সমস্যা না, সে যেমন এদেশের মাটি মানুষ ও তাদের প্রয়োজন কখনও বুঝবে না, বুঝা সম্ভব না ঠিক একই ভাবে সে হয়তো এদেশের মানুষের কোন শৃংখলও চাইবে না। কিন্তু তাঁর উপর ভর করে আজীবন বিদেশে থাকা, দেশে বাবার চুরি চামারির টাকা বিদেশে বসে ভোগ করা ডিগ্রী লওয়া চোর বাপের দেশ সম্পর্কে কিছুই না জানা, না ভোগ করা, না সাফার করা দ্বিতীয় প্রজন্মের তরুণ চামচারা বিদেশী বেনিয়ার মতই এদেশে বানিজ্য করতে আসার সমূহ সম্ভাবনা আছে।
৬. তাই তারেকের চরিত্রে কিছুটা পরিবর্তন এনে ও তাঁর চারপাশ থেকে প্রবীন ধুরন্ধর চামচাদের সার্কেলটাকে লাথি মেরে সরালেই দেশের আমূল পরিবর্তন সম্ভব।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





