২৪ নভেম্বর, সকাল সাড়ে ৬ টা। মোটামুটি অনেক ভোর। চারিদিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। লেফ ছেড়ে উঠতে ইচ্ছা করছে না, কিন্তু উঠা দরকার। আজ প্রায় ৩৫ দিন পর আমার রেহার সাথে দেখা হবে। যাইহোক অনেকদিন পর রেহাকে দেখলাম, আগের চেয়ে অনেক শুকিয়েছে। তার উপর চেহারা অনেক মলিন। দেখে আমার বুক কামড় দিয়ে উঠল। যাইহোক রেহা কিছু খেয়ে আসেনি। আর ধানমণ্ডিতে অত সকালে ভাল কিছু ছিল না। অনেকগুলো ফটো তুললাম। বোরকা খোলার পর ওরে দেখতে একটা ডানাকাটা পরীর মত লাগছিল। এরমধ্যে আমরা কেউ খেয়াল করিনি, রেহার মোবাইল আর আমার মোবাইল একসাথে ছিল। দুইটা ঘশায় ঘসা খেয়ে প্রায় ১১/১২ টা এসএমএস রেহার মামা আনিস মামার কাছে চলে গেয়াছিল। ভাগ্যিস মামা কলব্যাক করেনাই। যাইহোক বেশ অনেকক্ষণ ছিলাম। একসময় বাসায়ে ফিরে গেলাম। এরপর আবার প্রায় ১ মাস দেখা হল না। মাঝখান দিয়ে আমার জন্মদিন গেল। ও আমাকে একটা স্বর্ণের চেন গিফট দিল। । যদিও আমি নিলাম না, বললাম অসুবিধা নাই ওটা তোমার কাছে রাখ, যখন আমার ইচ্ছা হবে তখন নিব। সেইদিন আমরা কোথাও যেতে পারলাম না, কারন ওর বাসায়ে ওর আব্বুর বাধা। শুধু অনেক কষ্টে কিছু কেনার কথা বলে কিছুক্ষণ সময় আমাকে দিল। আমাদের সম্পর্কের পর প্রথম কারও জন্মদিন, অথচ ঠিকমত পালন করতে পারলাম না।
আগের গুলো এখানে
চলবে.................
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




