somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সংক্ষেপে বাংলাদেশের পরিচিতি

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সংক্ষেপে বাংলাদেশের পরিচিতি

1 বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The Peple’s Republic of BD)
2 বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছে- ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর।
3 এদেশের রাজধানী- ঢাকা।
4 বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম।
5 এদেশের আয়তন- ১.৪৭.৫৭০ বর্গ কি.মি অথবা ৫৫ হাজার বর্গামাইল।
6 আয়তনের ভিত্তিতে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস'ান- ৯০তম।
7 এদেশের আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।
8 বাংলাদেশের বিভাগ সংখ্যা- ৭টি।
9 সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা- ৬টি।
10 এদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
11 বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের সীমান্ত রয়েছে- ভারত ও মায়ানমার।
12 জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩২%।
13 এখানকার মানুষের গড় আয়ু- ৬৬.৮ বছর।
14 এদেশের মানুষের মাথাপিছু আয়- ৭৫০ মার্কিন ডলার।
15 বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩ সে.মি।
16 এদেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত মোট নদ-নদীর সংখ্যা- ২০৩টি।
17 এদেশের মানুষের গড়পড়তার হার- ৫৪৮% (সূত্র- অর্থনৈতিক সীমানা ২০১০ ও প্রাথমিক গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ব্যান বেইস= ৬৫.৫%)
18 জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস'ান- নবম।
19 এদেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- সিলেট জেলার লালখানে।
20 সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত হয়- নাটোর জেলার লালপুরে।
21 উচ্চমত মাস- এপ্রিল।
22 শীতলতম মাস- এপ্রিল।
23 বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
24 সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
25 বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
26 সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
27 বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর- ২টি।ঋ
28 আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ২টি।
29 জনসংখ্যার ঘনত্ব- ৯৯০ জন প্রতি বর্গ কি.মি. এ।
30 সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা।
31 সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- বান্দরবান।
32 বাংলাদেশের জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৯৭৪ সালে।
33 বাংলাদেশের জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য।


বাংলাদেশের উৎপত্তি, অবস'ান, সীমানা ও আয়তন
34 বাংলাদেশ নামের উৎপত্তি হয়েছে নিম্নোক্ত ক্রমধারায়- বাঙ্গাল ধ সুবাহ-ই ধ বাঙলা ধ পূর্ববঙ্গ ধ পূর্ব পাকিস্তান ধ বাংলাদেশ।
35 বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস'ান- ২০ ৩ি৪ উত্তর অক্ষাংশ হতে ১৫ ৩ি৮ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮ ি ০১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯২ ি৪ ১ পূর্ব দ্রাঘিমা অংশ পর্যন্ত।
36 বাংলাদেশের সীমানা- পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম, পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং মায়ানমার, বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।
37 বাংলাদেশের আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ বর্গ মাইল।
38 বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স'ান- ছেড়াঁ দ্বীপ (না থাকলে সেন্টমার্টিন হবে)।
39 বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স'ান- আখাইনঠং (থানচি, বান্দরবন)।
40 বাংলাদেশের পশ্চিমের স'ান- মনাকসা (শিবগড়, চাঁপাই নবাবগড়)।
41 বাংলাদেশের বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স'ান- জায়গীর জোত, বাংলাবান্ধা।
42 আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিভাগ- চট্টগ্রাম।
43 আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ- সিলেট।
44 আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি।
45 আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা- মেহেরপুর।
46 আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা- শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।
47 বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন প্রদেশ অবসি'ত- আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।
48 বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় সীমার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.।
49 বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
50 বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমার দৈর্ঘ্য- ২০০ নটিক্যাল মাইন বা ৩৭০.৪ কি.মি.।
51 বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য- ৫টি।
52 বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
53 ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
54 মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩টি।
55 বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ সীমান্ত রয়েছে- রাঙামাটি।
56 বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারতের কোন সংযোগ নেই- বান্দরবান ও কক্সবাজার।
57 বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ভারতের ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য- ১৬.৫ কি.মি. বা ১১ মাইল।
58 বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে- কর্কট ক্রান্তি রেখা বা ৯০ ি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা বা ট্রপিক অব ক্যানসার।
59 ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে ১৯৭৪ সালে।
60 বাংলাদেশের অবস'ান ক্রান্তীয় অঞ্চলে।

বাংলাদেশের ছিট মহল ও সীমান্তবর্তী স'ান সমূহ

61 বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধি।
62 বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬মে ১৯৭৪ (নয়াদিল্লী)।
63 বাংলাদেশের সব কটি ছিট মহল- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার অর্ন্তগত।
64 ছিটমহল সংক্রান্ত ‘মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি- ১৯৭৪’ এর বিষয়বস'- নিজ ভিটায় বসবাস।
65 ‘তিন বিঘা করিডোর’ এর বিনিময়ে বাংলাদেশ ভারতকে দেয়- বেরু বাড়ী ছিটমহল।
66 ভারত বাংলাদেশের জন্য ‘তিনবিঘা করিডোর’ খুলে দেয়- ২৬ জুন ১৯৯২ সালে।
67 বাংলাদেশের ভিতর ভারতের ছিটমহল আছে- ১১১টি।
68 ভারতের ভিতর বাংলাদেশের ছিট মহল আছে- ৫১টি।
69 ভারত ও বাংলাদেশের ছিটমহলগুলো নির্ধারণ করা হয়- ‘র‌্যাড ক্লিফ কমিশন’ অসুসারে।
70 ভারতের অধিকাংশ ছিটমহল বাংলাদেশের- লালমনির হাট জেলায় (৫৯টি)।
71 বাংলাদেশের সাথে ভারতের- ৫টি রাজ্যের সীমান্ত আছে।
72 বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে- ভারত ও মিয়ানমার।
73 ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
74 বাংলাদেশ-ভারত ও মায়ানমারকে সভার্শ করেছে- রাঙ্গামাটি জেলা।
75 ভারত কর্তৃক দখলকৃত ‘পদুয়া’ নামক স'ানটি- সিলেট সীমান্তে অবসি'ত।
76 বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের সাথে ভারতের কোন সীমান্ত সংযোগ নেই।
77 বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির নাম- ১) JBWF (Joint Boundary working Groups)
78 বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অচিহ্নিত সীশান্ত স'ান- ৩টি।
79 ‘তিন বিঘা করিডোর’ বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় অবসি'ত।

বাংলাদেশের মাটি ও ভূ-প্রকৃতি

া বাংলাদেশের মাটিতে সবচেয়ে বেশি রয়েছে- এলুমিনিয়াম।
া বাংলাদেশের মাটিতে যে খনিজ পদার্থের অভাব রয়েছে- দস্তা ও গন্ধক।
া বাংলাদেশের মাটিকে প্রকৃতি ও রাসায়নিক গঠনের উপর ভিত্তিকরে- ৫ ভাগে ভাগ করা যায়।
া পীট মাটি পাওয়া যায়- ফরিদপুরে।
া বাংলাদেশের মৃত্তিকা গবেষণা ইনস্টিটিউট অবসি'ত- ঢাকায়।
া হিউমাস মাটির কি উপকার করে- উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
া বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির অনুর্বরতার কারণ- লবনাক্ততা।
া পাহাড়ী মাটি- অম্ল প্রকৃতির।
া সবচেয়ে উর্বর মাটি- পলিমাটি বা পলল গঠিত মাটি।
া বাংলাদেশের মাটির চঐ এর মান- ৪ থেকে ৭.৫ পর্যন্ত।



া ভূ-প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে- ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
া বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের ভূমিরূপ- টারশিয়ারী যুগের।
া প্লাবন সমভূমি থেকে বরেন্দ্র ভূমির উচ্চতা- ৬-১২ মিটার।
া বরেন্দ্রভূমি বলা হয়- রাজশাহী বিভাগের উত্তর-পশ্চিম অংশকে।
া বরেন্দভূমির মাটির রং- ধূসর ও লাল বর্ণের।
া সর্বপ্রথম বাংলাদেশের কোন অঞ্চল গঠিত হয়- টারশিয়ারীযুগের পাহাড়।
া ভাওয়ালের গড় অঞ্চল- গাজীপুর জেলায় অবসি'ত।
া মধূপুর অবসি'ত- টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায়।
া মধূপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চলের মাটির রং- লালচে ও ধূসর।
া সমভূমি থেকে মধূপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চলের উচ্চতা- ৩০ মিটার।
া ঢাকার প্রতিপাদ স'ান- চিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।
া কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ভূ-প্রকৃতি- বালুকাময়।
া বাংলাদেশের ভূ-খন্ড সৃষ্টির আগে এখানে- বঙ্গখাত বা ইধহমড়-ইধৎরহ ছিল।
া সোপান অঞ্চল হলো-চত্বরভ'মি।


বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু

া বাংলাদেশের আবহাওয়া কেন্দ্র- ৪টি (ঢাকা, কক্সবাজার, পতেঙ্গা, খেপুপাড়া)
া বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর- প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের অধীনে।
া বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর- ঢাকার আগারগাঁয়ে অবসি'ত।
া বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিস- ৩৫টি।
া সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র- ঢাকার আগারগাঁও অবসি'ত। (ঝগজঈ)
া সার্ক আবহাওয়া গবষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়- ২ জানুয়ার ১৯৯৫ সালে।
া বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র- ২টি।
া বাংলাদেশ- ক্রান্তীয় জলবায়ু অঞ্চলের অন্তর্গত।
া বাংলাদেশের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা- ২৬.৭০ ি।
া এদেশের বায়ুর আর্দ্রতা কম থাকে- শীত কালে।
া বাংলাদেশের জলবায়ু- সমভাবাপন্ন।
া বাংলাদেশের জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য- মৌসুমী বায়ু।
া এদেশে কাল বৈশাখী বৃষ্টিপাত ঝড়ের কারণ- উত্তর-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু।
া বাংলাদেশে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় না- উত্তর পূর্ব মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে।
া বাংলাদেশের আবহাওয়া দপ্তর কমপক্ষে- ১৮ ঘণ্টা পূর্বে বিপদ সংকেত দেয়।
া ঘূর্ণিঝড় ও দুর্যোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র পূর্বাভাস কেন্দ্র- ঝচঅজঝঙ
া SPARSO - ঢাকার আগারগাঁও এ অবসি'ত।
া SPARSO - প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন।
া SPARSO প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮০ সালে।
া বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ঋতু- বর্ষাকাল।
া বাংলাদেশে ঘড়ির কাটা ১ ঘণ্টা অগ্রগামী করা হয়- ১৯ জুন ২০০৯।
া ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ের পর বাংলাদেশের সাহায্যের জন্য আসা মার্কিন টাস্কফোর্স- অপারেশন সী এঙ্গেল-১
া ২০০৭ সালে ১৫ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড় সিডরের পরে সাহায্যের জন্য আসা মার্কিন টাক্সফোর্স- অপারেশন সী এঙ্গেল- ২।
া সিডর শব্দের অর্থ- চোখ।
া আইলা শব্দের অর্থ- ডলফিন বা শুশুক।
া লায়লা শব্দের অর্থ- মেঘ কালো চুল।
া ফিয়ান শব্দের অর্থ- বন্ধু।
া বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দিন ও ছোট রাত- ২১ জুন।
া সবচেয়ে ছোট দিন ও বড় রাত- ২২ ডিসেম্বর।

বাংলাদেশ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র

া বাংলাদেশে ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র আছে- ৪টি ( বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালী, সিলেট)
া আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের মাধ্যমকে- উপগ্রহ বলে।
া বাংলাদেশেল সর্বশেষ কেন্দ্র- সিলেটে অবসি'ত।
া বাংলাদশের উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবসি'ত- সিলেটে অবসি'ত।
া প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবসি'ত- বেতবুনিয়া, গাজীপুর।
া তারিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি কোন জেলায় অবসি'ত- গাজীপুর।
া মহাখালীতে ভূ উপগ্রহ কেন্দ্রটি যোগাযোগ ছাড়াও- আন্তর্জাতিক ট্রাংক একচেঞ্জের কাজে ব্যবহৃত হয়।

বাংলাদেশের পাহাড়-পর্বত-উপত্যাকাসমূহ

া বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ সৃষ্টি হয়েছে- প্লেটটেকনোনিক প্রক্রিয়ায়।
া বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ গঠিত হয়- টারশিয়ারী যুগে।
া বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ- ভাঁজ বা ভঙ্গিল শ্রেণীর।
া বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাহাড়- গারো পাহাড়।
া বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের গড় উচ্চতা- ২০৫০ ফুট।
া আলুটিলা পাহাড়- খাগড়াছড়িতে অবসি'ত।
া লালমাই পাহাড়- কুমিল্লায় অবসি'ত।
া ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে- কুলাউড়া পাহাড়ে।
া কুলাউড়া পাহাড় অবসি'ত- মৌলভীবাজার জেলায়।
া চিম্বুক পাহাড়ের পাদদেশে বাস করে- মারমা উপজাতি।
া ‘কালা পাহাড়’ বা ‘পাহাড়ের রাণী’ বলা হয়- চিম্বুক পাহাড়কে (৩য় উচ্চতম)।
া হিন্দুদের তীর্থ স'ানের জন্য বিখ্যাত- চন্দ্রনাথের পাহাড়।
া বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম- তাজিংডং বা বিজয় বা মদক মুয়াল।
া বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত শৃংগ- কেওক্রাডং।
া কাপ্তাই লেক থেকে প্লাবিত রাঙ্গামাটির উপত্যকা হলো- ভেঙ্গিজালি।
া সাঙ্গুভ্যালী অবসি'ত- চট্টগ্রামে।
া হালদা ভ্যালী অবসি'ত- খাগড়াছড়িতে।

বাংলাদেশের ভৌগলিক প্রতীকী নাম সমূহ

ভৌগলিক প্রতীকী নাম স'ান ভৌগলিক প্রতীকীনাম স'ান
সোনালী আঁশের নাম বাংলাদেশ প্রাচ্যের ডান্তি নারায়নগঞ্জ
জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ বাংলার ডান্তি নারায়নগঞ্জ
ভাটির দেশ বাংলাদেশ মসজিদের শহর ঢাকা
নদীমাতৃক দেশ বাংলাদেশ রিক্সার নগরী ঢাকা
পৃথিবীর ব-দ্বীপ বাংলাদেশ ৩৬০ আউলিয়ার আবাসভ'মি সিলেট
দেশের প্রবেশ দ্বার চট্টগ্রাম বাংলাদেশে ভারতের প্রবেশদ্বার সিলেট
দেশের বাণিজ্যিক রাজনীতি চট্টগ্রাম বাংলার লন্ডন সিলেট
বার আউলিয়ার শহর চট্টগ্রাম কুমিল্লার দুঃখ গোমতী
চট্টগ্রামের দুঃখ চাক্তাইখাল রসের হাঁড়ি খেজুর গুড় ফরিদপুর
বাংলার শস্য ভান্ডার ঊরিশাল ৫২২ তম বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন
খাল-বিল-নদী-নালার জেলা ঊরিশাল পশ্চিম বাহিনীর নদী ডাকাতিয়া নদী
বাংলার ভেনিস ঊরিশাল হিমালয়ের কন্যা পঞ্চগড়
সাগর দ্বীপ ভোলা উত্তর বঙ্গের প্রবেশ্‌ দ্বার বগুড়া
সাগর কন্যা কুয়াকাটা পাহাড়-পর্বত ও রহস্যের লীলাভ'মি বান্দরবান
সাগর কন্যা (জেলার ক্ষেত্রে) পটুয়াখালী

বাংলাদেশের স'াপত্য নিদর্শন সমূহ

া বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অবস'ান- ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গন।
া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স'পতি- হামিদুর রহমান।
া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের প্রথম ভিত্তিপ্রস্তর স'াপিত হয়- ২৩ জানুয়ারী ১৯৫২।
া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের উদ্বোধক- শহীদ শফিউর রহমানের পিতা।
া শহীদ মিনার প্রথম উদ্বোধন করা হয়- ২৪ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২।
া জাতীয় স্মৃতিসৌধ অবসি'ত- সাভারে।
া জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর স'পতি- সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
া জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর ভিত্তিপ্রস্তর স'াপন করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
া জাতীয় স্মৃতিসৌধ স'াপন করা হয়- ১৬ই ডিসেম্বও ১৯৭২।
া জাতীয় স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করেন- প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।
া জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর উচ্চতা- ১৫০ ফুট।
া জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর ফলক সংখ্যা- ৭টি।
া মুজিবনগর স্মৃতিকমপ্লেক্স- মেহেরপুর জেলায় অবস্তিত।
া মুজিবনগর স্মৃতিকমপ্লেক্স এর স'পতি- তানবীর কবীর।
া মুজিবনগর স্মৃতিকমপ্লেক্স এর স্তম্ভ সংখ্যা- ২৩টি।
া বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের অবস'ান- মিরপুর, ঢাকা।
া বুদ্ধিজীবৗ স্মৃতিসৌধের স'পতি- মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি।
া রাথের বাজার বধ্যভ'মি স্মৃতিসৌধ অবসি'ত- রায়ের বাজার, ধানমন্ডি।
া এর স'পতি- ফরিদউদ্দীন আহমেদ ও জামি আল শফি।
া জাগ্যত চৌরঙ্গী অবসি'ত- জয়দেবপুর চৌরাস্তা, গাজীপুর।
া জাগ্রত চৌরঙ্গী এর ভাস্কর- আব্দুর রাজ্জাক।
া অপরাজেয় বাংলা অবসি'ত- কলাভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
া এর ভাস্কর- সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ।
া স্বোপার্জিত স্বাধীনতা- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে অবসি'ত।
া স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্যের স'পতি- শামীম সিকদার।
া শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবসি'ত।
া শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি ভাস্কর- নিতুন কুন্ড।
া ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবসি'ত।
া সংশপ্তক ভাস্কর্যটির ভাস্কর- হামিদুজ্জামান খান।
া ‘স্মারক ভাস্কর্য’ টি- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অবসি'ত।
া ‘স্মারক ভাস্কর্যটির স'পটি- মতুর্জা বসীর।
া ‘মুক্তবাংলা’ ভাস্কর্যটি অবসি'ত- ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
া ‘মুক্তবাংলা’ ভাস্কর্যটি ভাস্কর- রশীদ আহমদ।
া ‘অমর একুশে’ ভাস্কর্যটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবসি'ত।
া গোল্ডেন জুবলী টাওয়ার- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবসি'ত।
া বিজয় ’৭১ এর অবস'ান- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।
া বিজয় ’৭১ এর ভাস্কও- শ্যামল চৌধুরী।
া ‘যুদ্ধভাসান’ ভাস্কর্যটি- কুমিল্লায় অবসি'ত।
া দেশের সর্বোচ্চ শহীদ মিনারটি- জাহাঙ্গীনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবসি'ত।
া দেশের এই সর্বোচ্চ শহীদ মিনারের স'পতি- রবিউল হুসাইন।
া ‘মোদের গরব’ ভাস্কর্যটির অবস'ান- বাংলা একাডেমী চত্বর।
া মোদের গরব ভাস্কর্যটি ভাস্কর- অখিল পাল।

একনজরে স'াপত্য, ভাস্কর্য ও স'পতি ্‌এবং অবস'ান

স'াপত্য/ভাস্কর্য/স্মৃতিসৌধ অবস'ান স'পতি/ভাস্কর
জাতীয় স্মৃতিসৌধ সাভার সৈয়দ মাইনুল হোসেন
মুজিব নগর স্মৃতিসৌধ মেহেরপুর তানভীর কবির
অপরাজেয় বাংলা ঢা.বি কলাভবন সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ঢাকা মেডিক্যাল সংলগ্ন হামিদুর রহমান
জাগ্রত চৌরঙ্গী জয়দেবপুর চৌরাস্তা আব্দুর রাজ্জাক
স্বোর্পাজিত স্বাধীনতা ঢা.বি টিএসসি চত্বর শামীম শিকদার
বিজয় উল্লাস আনোয়ার পাশা ভবন ঢাবি শামীম শিকদার
স্বাধীনতা সংগ্রাম উুলার রোড, ঢাবি শামীম শিকদার
সোনার বাংলা কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয় ময়মনসিংহ শ্যামল চৌধুরী
বিজয় ’৭১ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ খন্দকার বদরুল ইসলাম নান্নু
অংশুমান (জনতার রায়) রংপুর অনীক রেজা
কমলাপুর রেল স্টেশন কমলাপুর, ঢাকা বব বুই
তিন নেতার মাজার সোহরাওর্য়াদী উদ্যানের দক্ষিনে মাসুদ আহমেদ
দুর্জয় রাজারবাগ, ঢাকা মৃনাল হক
দুরন্ত শিশু একাডেমী, ঢাকা সুলতানুল ইসলাম
সংগ্রাম সোনারগাঁও নারায়নগঞ্জ জয়নুল আবেদীন
বিজয় বিহঙ্গ আমতলা, বরিশাল ঘামিদুজ্জামান ও আমিনুল হাসান লিটু
স্বাধীনতা ভাষা ইন্‌স্িটটিউট সেগুনবাগিচা, ঢাকা
রক্ত সোপান রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস
বীরের পত্যাবর্তন বাড্ডা, ঢাকা সুদীপ্ত রায়
প্রত্যাশা ফুলবাড়ীয়া, ঢাকা মৃনাল হক
প্রতিরোধ মাসদাইর, নারায়নগঞ্জ মৃনাল হক
চির দুর্জয় রাজারবাগ, ঢাকা মৃনাল হক
স্বাধীনতার ডাক গগনবাড়ী, সাভার ইীল উৎপল কর

পাদ টীকা:
১। গারো ক্যাপিটাল বলা হয়- নেত্রকোনা জেলার দূর্গাপুর উপজেলাকে।
২। বাংলাদেশ স্বাধীনতার সুবর্নজয়ন্তী পালিত হবে- ২০২১ সালে।
৩। দক্ষিন তালপট্টি দ্বীপ প্রথম জেগে ওঠে- ১৯৭০ সালে।
৪। জাফর পয়েন্ট অবসি'ত- খুলনা জেলায়।
৫। ব্রিটিশ বাংলার ৬৪ শতাংশ এলাকা নিয়ে গঠিত হয়- বাংলাদেশ।
৬। ‘জঙ্গলবাড়ী দুর্গ’ টি- কিশোরগঞ্জ জেলায় অবসি'ত।
৭। আগুনমুখো- পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা থানায় অবসি'ত।
৮। ‘নয়াগ্রাস’ ভূ-খন্ডটি অবসি'ত- সিলেট সীমান্তে।
৯। জাহাজমারা- একটি ইউন্‌িয়নের নাম যা নোয়াখালীতে অবসি'ত।
১০। রূপসী বাংলাদেশ হিসাব ঘোষণা করা হয়েছে- সোনার গাঁয়ের যাদুঘর এলাকাকে।
১১। ‘সোযাচ অব নো গ্রাউন্ড’ খাতটি অবসি'ত- বঙ্গোপসাগরে।
১২। বাংলাদেশ ও ভারতের অমিমাংসিত সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৬.৫ কি.মি.।
১৩। বাংলাদেশ মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৫১৩৮ কি.মি.।
১৪। বাংলাদেশের মোট স'লসীমা ৪৪২৭ কি.মি.।
১৫। বাংলাদেশ ও মায়ানমারের সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৮৩ কি.মি. বা ১৭৬ মাইল।
১৬। বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১১ কি.মি.।
১৭। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
১৮। ১ নটিক্যাল মাইল সমান ১.৮৫৩ কি.মি.।
১৯। তিন বিঘা করিডোর- তিস্তা নদীর তীরে অবসি'ত।
২০। জনসংখ্যায় বাংলাদেশের বড় থানা- বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী।
২১। বাংলাদেশের যে স'ান টি ৩০ বছর পর বি.ডি.আর, বিএস,এফ এর নিকট থেকে উদ্ধার করেছে- পদুয়া।
২২। ‘পদুয়া’ নামকস'ানটি বি.ডি.আর পুনরুদ্ধার করে- ১৫ এপ্রিল ২০০১ সালে।
২৩। ইউজও ইঝঋ এর মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষ হয়- রৌমারীতে ২০০১ সালে।

০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×