এই পর্যন্ত আমার তিনটি পোস্ট ব্লগ থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছে ৷ সেগুলোতের কোনটাতে ছিল ৭২ থেকে স্বাধীনতার চেতনার মূলা ঝুলিয়ে সরলমনা জনগণকে বোকা বানাতে উস্তাদ একটি দলের কুকীর্তির বিস্তারিত বর্ণনা ৷
কোনটাতে ছিল নারীর চরম বন্ধু কিন্তু আদতে নারীর চরম শত্রু, নারীকে ভোগের বস্তু হিসেবে ব্যবহার ও প্রচার করতে উঠে পডে লাগা এক শ্রেণীর ইতরদের মুখোশ উন্মোচন -যারা কথা বলতে গেলে ব্যঙের কুয়াকে সাগর মনে করার ভাবটি ফুটে ওঠে ৷
আর একটি তে ছিল শাহবাগের জাতীয় (?) বীরদের জন্য রচিত একটি জাতীয়(!) সঙ্গীত ৷
তার কোনটাতে ছিলনা জনৈক ব্লগারের দাবী অনুযায়ী কতিপয় "সৃজনশীল "ব্লগারদের "অকথ্য" গালী ৷ ছিলনা সংখ্যাগরিষ্ঠ কিংবা সংখ্যালঘু কোন সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত ৷ তারপর ও কেন সেগুলো সরানো হল?
হয়তো কিছুদিন পর হঠাত করে আইডি টি বন্ধ করে দেয়া হবে আর নির্লজ্জ্বের মত বলবে আমরা নাকি "ব্লগ "ছেডে দিগম্বর হয়ে পলায়ন করি!
এখনো এ ব্লগটিতে "অল্প বিদ্যা ভয়ংকর "অজ্ঞানতাই নাস্তিকতার জন্ম দেয় "কথাগুলোর বাস্তব উদাহরণ, ইসলাম সম্পর্কে না জানা কিংবা বাংলা হাদীস ঘেঁটে অনেক অনেক বড ইসলামী বিদ্যান বনে সস্তা জনপ্রিয়তাপ্রেমী নাস্তিকের ইসলাম অবমাননাকারী জঘন্য লেখা! কেন সেগুলো সরানো হয় না? ভারতের "র " নাখোশ হবে বলে? টাকা আসা বন্ধ হয়ে যাবে বলে? সাম্প্রদায়িক দাঙা সৃষ্টির সম্ভাবনা বন্ধ হয়ে যাবে বলে?
পঁচাশি পার্সেন্ট মুসলমানের ধর্মীয় মূল্যবোধের দাম নেই কিন্তু শূন্য পার্সেন্ট নাস্তিকদের খুঁটির এতই জোর?
পরিশেষে বলব বর্তমান পৃথিবীতে ইহূদীরা সংখ্যালঘু হলে ও সারা বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করে ইহূদীরা ৷ বাহ্যিক দৃষ্টিতে খৃষ্টানরা হল সর্বদিক দিয়ে ক্ষমতাবান ৷ ইসলামের শুরু থেকে পৃথিবী থেকে ইসলাম নিশ্চিহৃ করারকো ন চেষ্টা তার বাকী রাখেনি ৷
ধূর্ত ইহূদীরা মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেহ মোবারক ও চুরি করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছে ৷ ইহুদী খৃষ্টানদের কূটবুদ্ধি বাংলাদেশ ও ভারতের পুঁটি মাছেস বুদ্ধিওয়ালা নাস্তিকদের থেকে কোন অংশে কম নেই ৷ কিন্তু ইসলামের কিছু করতে পারেনি ৷ তাই সশস্ত্র আক্রমণ ও নিজধর্মে কিছু নাস্তিক তৈরী করে সাম্প্রদায়িক দাঙা বাঁধিয়ে মুসলিমের সংখ্যা কমাতে চায় ৷ মুসলমানদের সন্ত্রাসী প্রমাণের চেষ্টা করে ৷ কিন্তু নিজেরা আফগানিস্তান, ফিলিস্তিন ইরাকে লাখ লাখ আদম সন্তানকে যে হত্যা করছে সেটা কেন সন্ত্রাসী কার্যক্রম নয় ৷
বর্তমানের নাস্তিকদের এটা জানা থাকা র কথা যে, নিজেকে প্রভূ বলে দাবী করা মহাপরাক্রমশালী ফেরাউন ও কিন্তু মৃত্যুকালে মূসার রবের (আল্লাহ) প্রতি ঈমান আনতে চেয়েছিল কিন্তু সে সুযোগ তার হয়নি ৷ তাই যতই রবকে অস্বীকার কর যেদিন তার সামনে বিচারের জন্য দাঁডাবে সেদিনই বুঝবে মজা ৷ ভারত রাশিয়া আসবে সহযোগিতা করতে? মহামানবতাবাদী যুক্তরাষ্ট্রের সাথে তাল মিলিয়ে যে মালাকে নিয়ে নাচো তারা আসবে তোমাকে রক্ষা করতে? মনে রেখো একটি গাছ এমনি এমনি সৃষ্টি হয় না ৷ তুমি ও এমনি সৃষ্টি হওনি ৷

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



