একটি পর্যবেক্ষণ ।।
কিছুদিন আগে মুহাম্মদ (সা) এর বাণী নামে একটি সংকলন হাতে পাই। এতে যে সব বাণী সংকলিত হয়েছে তার অনেক কিছুই মেইনস্ট্রীম ইসলামের সাথে ঠিক মেলে না । তবে অনেকে যারা ইসলামকে একটি সহনশীল,সমন্বয়ধর্মী শান্তিপ্রিয় বলতে চান তারা এইটি একটি উদাহরণ হিসেবে দেখেন । সংকলনটি পশ্চিমে বেশ জনপ্রিয় । টলষ্টয়ের মৃত্যুর পর তার পকেটে না কি এই সংকলনটি পাওয়া গিয়েছিল। সংকলনটি পড়ে আমার মনেও কিছু প্রশ্ন জেগেছে। তারই কয়েকটি নীচে -
মুহাম্মাদ (সা) বললেন :নিজে অন্যের কাছে যা ব্যবহার প্রত্যাশা কর ,অপরের প্রতি তাই কর । বাণী-৮০
-এই বাণীটি কনফুসিয়াস এর বাণী হিসেবে দেখেছি । যীশু’র বাণী সমুহের মধ্যেও এটি লিপিবদ্ধ আছে- তাহলে বাণীটি আসলে কার ?
‘সুবেহ সাদেক ও সন্ধ্যার সময়ে আল্লাহর কাছে প্রার্থণায় মশগুল হও,আর দিবাভাগে আপন পেশায় মশগুল থাক । বাণী-৮
-নামাজ কি তবে দুই বার ?
শিয়ারা তিনবার নামাজ পড়ে । পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা কোরানে সুস্পষ্টভাবে কোথাও নেই। সালাত কায়েম করার কথা বলা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে - ভোরে , রাতে, মাগরেবে , কখনও বা গভীর নিশীথেও । কিন্তু কখনও কোন নিদৃষ্ট সংখ্যা বলে দেয়া হয় নি। মাত্র একটি সুরায় এসেছে- তাও সালাত হিসেবে নয়, আল্লাহর পবিত্রতা স্মরণ করার কথায়-‘তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা স্মরণ কর সন্ধ্যায় ও সকালে ।‘ পরের আয়াতে বলা হলো-‘ এবং অপরাহ্ন ও মধ্যাহ্নে [৩০: ১৭ ১৮’] । কিন্তু প্রশ্ন তাও থেকেই যায় । দুই আয়াতে আলাদা আলাদা কেন বলা হলো ? একবারেই একটি আয়াতেই কি পাঁচ সংখ্যাটা কি বলা যেত না ? মনে হল পরের আয়াতটি কি প্রক্ষিপ্ত । তাও আবার পুরা পাঁচবার নাই ।
হাদিস আছে- মিরাজের কালে আল্লাহ প্রথমে ৫০ বার, তারপর পর্যায়ক্রমে ৪০,৩০,৩০,২০,১০ এবং শেষে ৫বার এ কমিয়ে আনেন ।সেই হাদিসে এও আছে যে,-এর পরও অন্যান্য নবীরা তাকে আরও কমিয়ে আনার কথা বলেছিলেন । কিন্ত রসুল রাজী হন নাই। গেলে হয়তো আরও কমতো । কেন এত দোদুল্যমানতা নামাজে এর ওয়াক্ত নিয়ে।
‘আমার নির্দেশ আল্লাহর নির্দেশের বিরোধী নয়, কিন্তু আল্লাহর নির্দেশ আমার নির্দেশের বিরোধী হতে পারে, এবং আল্লাহর কোন নির্দেশ অপর নির্দেশকে বাতিল করে ।আমার কোন কোন নির্দেশ অপরগুলিকে রদ করে ।
-‘আমি কোন আয়াত (বাক্য) রহিত করলে অথবা বিস্মৃত হতে দিলে তার থেকে উত্তম আয়াত কিংবা সমতুল্য কোন আয়াতানয়ন করি।’ ২:১০৬ প্রশ্ন হল- সেই রহিত আয়াতগুলো কি কোরানে থেকে গেছে ? থাকলে সেগুলি কোনটি ,তা নির্দিষ্ট করে বলা নাই । রহিত হলে সেগুলো রাখার কোন যুক্তি নাই , কথাও নয় । আর যদি নাই তাকে তবে সে প্রসঙ্গ তোলার অর্থই বা কি।
আমার কোন কোন নির্দেশ অপরগুলিকে রদ করে -তার মানে কি হাদিসেরও কি বাতিল/রদ আয়াত আছে ?
-‘তোমাদের কি এমন কোন কাজের কথা জানাব না , যা রোজা ,সদকা ও সালাতের চাইতে উৎকৃষ্টতর ? সেই কাজ হল পরস্পরের মধ্যে শান্তি স্থাপন । কারণ শত্রুতা ও বিদ্বেষ সকল পুরষ্কারের ফলাফল কে সমূলে ধ্বংস করে ।’ বাণী-২৮৫
নামাজ পড়ার চাইতেও উৎকৃষ্ট কাজের কথা আছে এখানে বলা হয়েছে । নামাজ রোজা সদকার চেয়ে উৎকৃষ্টতর কিছু ভালো কাজ হচ্ছে - পরস্পরের মধ্যে শান্তি আনয়ন করার প্রচেষ্টা ।
মুসলমানেরা এইটে সত্যিকার ভাবে মানলে পৃথিবীর অনেক মানুষ শান্তি পাবে । আনুষ্ঠানিকতা বাদ দিয়ে কবে সত্যিকার ধর্মপালন করা হবে ?
-‘বেশী বেশী সালাতের চেয়ে বেশী বেশী বিদ্যা লাভ করা ভালো । সংযম ধর্মের মূল । সারারাত সালাতে কাটানোর চাইতে একটি ঘন্টা বিদ্যাশিক্ষা দেয়া ভালো ।‘ বাণী-১৬২
বিদ্যা অমুল্য ধন যা সালাতের চেয়েও ভালো ।
এই সব বক্তব্য ধর্মকে তার সঙ্কীর্ণ আনুষ্ঠানিকতার গন্ডি থেকে বাইরে নিয়ে বৃহত্তর মানবসমাজ ও তার কল্যানের পথে নিয়ে যাবার প্রচেষ্টা করা হয়েছে । হয়তো কেবল নিয়মপালন, আনিষ্ঠানিকতা সর্বস্ব বা অন্ধ ধর্মচর্চাকারীদের কাছে এইসব বক্তব্যকে হাদিসকে ভেজাল মনে হবে বা বানাবার চেষ্টা হবে ।
একটি জানাজার মিছিল দেখে মুহম্মদ উঠে দাঁড়ালেন । তাঁকে বলা হল, এটি তো একজন ইহুদীর জানাজা তিনি বললেন, “এটি কি একটি আত্মার আঁধার ছিল না,যা থেকে আমরা সতর্ক ও ভীত হবো ?”বাণী- ৫৮
কোন জানাজার লাশ তোমার পাশ দিয়ে চলে যাবার সময় উঠে দাঁড়াবে, তা ইহুদী,খৃষ্টান বা মুসলমান যাই হোক না কেন । বাণী-১৬৪
কিন্ত কোরানে বলা হয়েছে-
‘ওদের মধ্যে কারও মৃত্যু হলে তুমি কখনও ওর জানাজায় প্রর্থণা করার জন্য ওর কবর পার্শ্বে দাঁড়াবে না, ওরা তো আল্লাহ ও তার রসুলে কে অস্বীকার করেছিল এবং সত্যত্যাগী অবস্থায় ওদের মৃত্যু হয়েছে।’৯:৮৪
কোনটা মানা উচিৎ ?
‘এটি সত্য,ইসরায়েল বংশধরেরা বাহাত্তরটি গোষ্ঠিতে বিভক্ত হয়েছিল এবং আমার উম্মতেরা বিভক্ত হবে তিহাত্তরটিতে ।এদের মধ্যে একটি ছাড়া প্রত্যেকটিরই বিনাশ ঘটবে ।
সাহাবারা প্রশ্ন করলেন, -‘সেটা কোনটি ?’
তিনি বললেন,-‘আমার ও আমার প্রিয়জনদের স্বীকৃত মতাদর্শের অনুগামীদের দল ।’বাণী-৬৬
প্রিয়জন বলতে ছিল তাঁর কন্যা ও জামাতা আলী এবং অনুসারীরা বলতে ‘শিয়া মুসলিম’- বলে দাবী করা হয় । কিন্তু সুন্নীরা তা মানেনা । তবে সেই একটি দল কোনটি ?
জামাতে ইসলামী বলে সেই ‘একটি’ দল তারাই। তাদের আবার অন্যান্য সুন্নীরাও মানেনা ।
প্রশ্ন থেকেই যায়-সেই একটি দল কোনটি ?
‘ইসলাম কি ? -এই প্রশ্নের উত্তরে মুহম্মদ বলেন- ‘ইসলাম হচ্ছে সংযম ও পরিপূর্ণ আনুগত্য (আল্লাহর)’। অন্য আরেক জনের এই একই প্রশ্নের উত্তরে বললেন- ‘ইসলাম হচ্ছে পবিত্র বচন ও পরের জন্য জীবন।’ বাণী-৮২
যেসব সহিংস মুসলিমদের ইসলামি আন্দোলনের জন্য সন্ত্রাসী কর্মকান্ড প্রতিনিয়ত বিশ্ব দেখছে এইসব পবিত্র বাণী কি তারা অনুধাবন করেন না ?
-নফস্ কে জয় করাই সবচেয়ে বড় জেহাদ । বাণী -৯১
কিন্তু জামাতী, ওহাবীরা সহ আজকের ইসলামবিদরা তা কি মানবেন , যাদের কাছে যুদ্ধের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করাই একমাত্র জিহাদ ।
প্রতিটি শিশু জন্মগ্রহণ করে ফিতরাত(স্বভাবধর্ম,ইসলামের ) উপর, তারপর পিতামাতার কারণে সে হয় ইহুদী,খৃষ্টান বা মাজুসী (অগ্নি উপাসক ) বাণী-৯৯
তবে কি সব ইহুদী খৃষ্টান ও মাজুসীরা ধর্মত্যাগী মুসলমান এবং সেইসব পিতামাতারা সবাই প্ররোচনাকারী ? যে সব জারজ সন্তান জন্ম গ্রহণ করে তারাও তবে মুসলমান ? ধর্ষণের কারনে যে সন্তান জন্ম হল সেও কি তবে মুসলমান এবং তাই বৈধ বলে গন্য হবে না কি ? মুসলিম সমাজে তবে অবৈধ সন্তান বলে কিছু থাকতে পারে না, কেননা সন্তান জন্মাবা মাত্রই তো সে মুসলমান সন্তান বলে গন্য হয় এবং কোন অবস্থাতেই তাকে অবৈধ বলা যাবে না – তাই কি?
আমার অবাধ্য উম্মতেরা কিয়ামতের দিন বিভিন্ন আকৃতি নিয়ে উঠবে, কেউ বা বানর বেশে, কেউ বাঘ হবে, কেউ বা শুয়োর হয়ে (পার্থিব জীবনে তাদের জীবনের আসক্তি অনুসারে । বাণী-১২৮
-বিবর্তনের উল্টোটা –বানর থেকে মানুষ নয় ,মানুষ থেকে বানর । আর পার্থিব জীবনের আসক্তি মানে- পৃথিবীতে যে সব প্রানীর প্রতি আসক্তি । কারও কুকুরের নেশা থাকলে সে কুকুর হয়ে যাবে ,পাখির প্রতি হলে পাখি ।
তবে জড় পদার্থের প্রতি আসক্তির কি হবে তা অবশ্য বলা নাই । তা’হলে অর্থসম্পদ বা মদ এর নেশায় আসক্তরা সব টাকার বান্ডিল বা মদের বোতল হয়ে জন্মাত হয়তো ।
মজলুমকে সাহায্য কর ,সে মুসলমান হোক বা অমুসলমান । বাণী-১৪২
কিন্তু সুরা তওবা বলছে-‘ ইহুদীরা বলে ওযাইর আল্লাহর পুত্র এবং নাসারা’রা বলে ˜মসীহ আল্লাহর পুত্র। এ হচ্ছে তাদের মুখের কথা। এরা পূর্ববর্তী কাফেরদের মত কথা বলে। আল্লাহ এদের ধ্বংস করুন, এরা কোন উল্টা পথে চলে যাচ্ছে।’ ৯-৩০
আল্লাহ যাদের ধ্বংস চাচ্ছেন, মানুষ কি করে তাদের সাহায্য করবে ?
লোকে বললো , -ইয়া রসুলুল্লাহ । কাফেরদের অভিসম্পাত দিন ।’ মুহম্মদ বললেন-‘আমাকে এই কাজে পাঠানো হয় নাই ।আমি মানুষের কাছে প্রেরিত হয়েছি আল্লাহর করুণা রুপে,আর কোন কারনে নয় ।’ বাণী-৪৩১
কিন্তু -
‘একবার রসুলে করিম সমগ্র মক্কার জন্য দুর্ভিক্ষের আযাব সওয়ার হওয়ার দোয়া করেছিলেন –
‘হে আল্লাহ্ এদের উপর ইউসুফের আমলের মত দুর্ভিক্ষ চাপিয়ে দিন। কেননা তারা তোমার পথে না এসে স্বীয় ধর্মপথেই চলতে আগ্রহী ।’ -(মারেফুল কোরানে পৃ: ১২৩৫) বাংলা অনুবাদ-ম মুহীউদ্দীন।
কুরআন প্রেরিত হয়েছিল সাতটি আঞ্চলিক আরবী ভাষায় । বাণী-১৬৫
আমরা কেবল এক প্রকারের কোরাণ দেখি – বাকী ছয়টি আঞ্চলিক ভাষার কোরান কোথায় ?
যে জ্ঞানের পথের অনুসারী, আল্লাতায়ালা তাকে জান্নাতের পথে পরিচালিত করবেন। সত্যি,মূর্খ নামাজীর চেয়ে জ্ঞানীর শ্রেষ্টত্ব তারার মাঝে পুর্ণিমার চাঁদের মতই । বাণী-১৬৭
জ্ঞানী ব্যক্তি যদি প্রাকটিসিং মুসলিম না হোন বা সেই জ্ঞানী ব্যক্তি যদি অমুসলিম হন, তাহলেও?
আল্লাহর উপর ভরসা রেখ,কিন্তু তোমার উটটিকে বাঁধতে ভুলো না । বাণী-১৮০
তুলনীয়- ‘ঈশ্বরের কাছে বৃষ্টির জন্য প্রার্থণা করার আগে আবহাওয়ার পুর্বাভাস দেখতে ভুলোনা’
-ভলতেয়ার ।
তুমি কি স্ত্রীকে প্রহার কর, যেমন তোমার দাসকে করতে ? নিশ্চয়ই তা করবে না । বাণী-১৯৩
কিন্তু কোরানে তো অনুমতি দেয়া আছ- পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।
মুহাম্মদ বলেছেন স্ত্রীকে প্রহার করবে না । কিন্তু উমর এসে রসুলকে বললেন- ‘স্ত্রীরা এটা শোনার পর স্বামীদের উপর সর্দারী করছে ।’ বাণী-১৯৮
এটার উত্তরে তিনি উমর কে কিছু বলেছিলেন কি অথবা আদৌ উত্তর দিয়েছিলেন কি না তা বোঝা গেল না ।
তোমার কাজের লোকদের দিনে সত্তরবার ক্ষমা কোরো । বাণী ২০৬
যারা গরম লোহা দিয়ে বাসার কাজের লোককে পেটান তাদের এটি কাজে দেবে।
যে ব্যক্তি কোন মুসলমানকে কাফির (নাস্তিক) বলবে, সে নিজেই কাফির হবে । বাণী-২২৯
বিএনপি, ফরহাদ মাজহারসহ ,‘আমার দেশ’ এর মাহমুদুর রহমান, আল্লামা শফি এবং হেফাজতের জন্য এইটা জরুরী জানা ।
তোমাদের দুনিয়ার তিনটি জিনিষ আমার প্রিয়: সুগন্ধী,নারী ও সালাত । বাণী-৩৩৬
এরশাদ সাব নিশ্চয়ই শুনে খুশী হবেন ।
আমি জ্ঞানের নগরী ও ‘আলী’ এর প্রবেশ দ্বার । বাণী-৩৪৬
সুন্নী মুসলিমরা কি শুনে আশ্বস্থ হয়েছিলেন ? না কি এটি শিয়াদের বানানো হাদিস ?
তোমাদের মহিলাদের মসজিদে আসতে বাধা দান করো না- তবে তাদের জন্য গৃহই ভাল । বাণী-৪১৩
-মন্তব্য নিস্প্রয়োজন । এতে কি বোঝা গেল ? গৃহিনীরা তো তাদের ভালতো চাইবেনই-এবং সে জন্য তাদের ঘরে থাকাই তো উত্তম । প্রথমটি তো আসলে কথার কথা ।
আমি দেখলাম উমর কাবার কালো পাথর চুমু খেলেন আর বললেন- এটা নিশ্চিত তুমি পাথর ছাড়া আর কিছুই নও । কারও উপকার বা অপকার করার শক্তি তোমার কাছে নেই । আমি যদি মুহম্মদ কে তোমাকে চুমু খেতে না দেখতাম , তা’হলে কিছুতেই তোমাকে চুমু খেতাম না । বানী-৪৩৫
উমর এর বক্তব্য কতটুকু গ্রহন যোগ্য যে উনি কেবল প্রথা হিসাবে পাথর চুমু খেয়েছিলেন-কোন বিশ্বাস থেকে নয় । এইরূপ অন্ধভাবে আনুষ্ঠানিকতাসর্বস্ব ধর্মপালন , না কি ধর্মের মর্ম পালন-কোনটা জরুরী ?
মুহাম্মদ (সা )এর বাণী : সংকলক আল্লামা স্যর আবদুল্লাহ আল মামুন সুহরাওয়ার্দি ।
প্রকাশক- আশফাক নাজমা ফাউন্ডেশন
বাংলা অনুবাদ : মুস্তফা জামান আব্বাসী

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




