somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গণজাগরণ মঞ্চকে ঘিরে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত বছরের শুরুতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল কর্তৃক কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় প্রদানের প্রেক্ষিতে রাতারাতি গড়ে উঠে শাহবাগের বৃহৎ জনসমাবেশ। পরবর্তীতে যার নাম হয় গণজাগরণ মঞ্চ। শিশু-কিশোর, বৃদ্ধ, ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক ও সাংস্কৃতিক কর্মীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করে সেই গণজাগরণে। টিভি চ্যানেলগুলো রাত-দিন সরাসরি সম্প্রচার করে মঞ্চের প্রতিটি স্লোগান, বক্তব্য, মিছিল ও মোমবাতি প্রজ্বলনসহ যাবতীয় কর্মসূচি। বুদ্ধিজীবী-বিশেষজ্ঞ মহলেও ছিল এর যথেষ্ট গ্রহণযোগ্যতা। সে সময় অনেকে মিশরের তাহরীর স্কয়ারের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে সমাবেশস্থলকে শাহবাগ স্কয়ার বলে অভিহিত করেছেন। যদিও এই নামের মধ্যে ‘ইখওয়ানুল মুসলেমিন’-র এর গন্ধ পাওয়া যায় বলে সেটাকে পরিত্যাগ করে নতুন নাম হয় প্রজন্ম চত্ত্বর। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্বেচ্ছা-প্রণোদিত হয়ে আন্দোলনকারী জনতার জন্য খাবার-দাবারের ব্যবস্থাও করেন। এদিকে সরকারের পক্ষ থেকেও পাওয়া যায় ব্যাপক সমর্থন, সাহায্য-সহযোগিতা। অনেক সরকারদলীয় রাজনীতিবিদ সেদিনের গণজাগরণকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ এবং আন্দোলনকারীদেরকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের অগ্রসেনা বলে মন্তব্য করেছিলেন, যদিও আন্দোলনের দাবি ছিল আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে। সরকারের নির্দেশমতো রাত-দিন পুলিশ রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে, যানবাহন চলাচল বন্ধ রেখে, আন্দোলনকারীদের কাজে সহায়তা করতে থাকে। উত্তাল সেই আন্দোলনের দাবি মোতাবেক সরকার সংসদে নতুন আইন পর্যন্ত পাশ করে।

কিন্তু এর পরের ঘটনাপ্রবাহ বেশ বিচিত্র। প্রাথমিক পর্যায়ে আন্দোলনটির সাথে সরকারের কোন সম্পৃক্ততার অভিযোগ না উঠলেও দিন যতই অতিবাহিত হতে থাকে ততই এই আন্দোলন নতুন নতুন প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। এর নেতৃস্থানীয় ভূমিকায় ছিল কয়েকজন ব্লগার, যারা ইসলাম এবং আল্লাহ-রসুলের ঘোর বিদ্বেষী। তাদের কুৎসিত নোংরা অশ্লীল লেখাগুলি যখন আলোচনায় চলে আসে তখন পুরো শাহাবাগ আন্দোলনের উপরই ইসলাম বিদ্বেষের তকমা এঁটে যায়। একটি মহল এই আন্দোলনকে নাস্তিকদের আন্দোলন হিসেবে পরিচিত করতে উঠে-পড়ে লাগে। প্রচার হতে থাকে যে, ‘সরকার রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে নিজে এই আন্দোলন পরিচালনা করছে। এই সরকার হলো নাস্তিক সরকার। এরা দেশ থেকে ইসলাম মুছে দিতে চায়’ ইত্যাদি ইত্যাদি। বেশ কিছু মিডিয়াও এই প্রচারণার শামিল হয়। ভেতরে ভেতরে এই কথাগুলো সাধারণ মানুষের মনে-মগজে গেড়ে দেয়া হয়। ফলে সরকার সম্বন্ধে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। অবশ্য বিভ্রান্ত হবার যথেষ্ট যুক্তিও ছিল। যুক্তিগুলোর মধ্যে ছিল- শাহবাগের আন্দোলনকারী বেশ কিছু ব্লগার প্রকৃতপক্ষেই ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ছিল, অথচ এ ব্যাপারে সরকার ছিল পুরোপুরি উদাসীন। ফলে এটা প্রচার করা সহজ হয়ে যায় যে, সরকারের প্রত্যক্ষ মদদেই এই ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ড সংগঠিত হচ্ছে। এভাবে সরকারের পক্ষ থেকে ভালো-মন্দ না দেখে ঢালাওভাবে আন্দোলনকারীদের সমর্থন দেয়া, সাহায্য-সহায়তা ও তাদের দাবি মেনে নেয়ার কারণেই সরকারবিরোধীরা আন্দোলনটিকে এবং সরকারকে ইসলামের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করাতে সচেষ্ট হয়। আর এই কাজ সহজ হয়ে যায় সরকারি সিদ্ধান্তে ৫ মে’র হেফাজত সমাবেশ পণ্ড হওয়াতে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে বিরাট ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়। ঘটনাটির আলোকে নানাবিধ তথ্য-বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে একটি মহল একটি বিশাল জনগোষ্ঠিকে বোঝাতে সক্ষম হয় যে, এই সরকার হলো ইসলামবিদ্বেষীদের পক্ষপাতী সরকার। এরা ইসলামের শত্র“। উল্লেখ্য, ৫ মে’ হেফাজতে ইসলামের ঐ অবরোধ কর্মসূচিও কিন্তু ছিল শাহবাগ আন্দোলনের বিরুদ্ধেই।

এভাবে উদাসীনতাবশত গণজাগরণ মঞ্চের প্রতিটি কর্মকাণ্ডের নীরব সমর্থন প্রদান এক সময় সরকারের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। অল্প দিনের মধ্যেই তারা ধর্ম বিরোধী ও জনবিরোধী সরকার হিসাবে পরিচিতি পেয়ে যায়। যার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে। এমনকি সে নির্বাচনে গাজীপুরে আওয়ামী সমর্থিত প্রার্থী আজমত উল্লাহ খানের মত ক্লীন ইমেজের জনপ্রিয় নেতাকেও প্রতিপক্ষের হাতে পরাজিত হতে হয়। এই সুযোগে বিরোধীদলগুলো সাধারণ ঐ ধর্মপ্রাণ মানুষগুলোকে কাজে লাগিয়ে আন্দোলন-জ্বালাও পোড়াও, হরতাল ইত্যাদি করে দেশে এক প্রকার গৃহযুদ্ধের পরিবেশ তৈরি করে। কিন্তু সরকারের কড়া অবস্থানের কারণে বিরোধী দলগুলো তেমন একটা সুবিধা করতে পারে নি। তাদের সকল আন্দোলন-অবরোধ-হরতাল বৃথা হয়; কিন্তু জাতি যে ব্যাপক প্রাণহানী আর ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয় তা গত এক যুগের মধ্যে আর হয় নি। যাই হোক, যে সময়ে তৎকালীন বিরোধী দলগুলোর এমন সহিংসতা চলছিল ঠিক সেই সময়ে গণজাগরণ মঞ্চের ব্যাপক জনদূরত্ব লক্ষ্য করা যায়। যারা এতদিন মন-প্রাণ দিয়ে আন্দোলন চালিয়ে আসছিল তাদের অনেকেই কোনো অজানা কারণে আন্দোলন থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রাখে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতেও তারা আর আন্দোলনে যোগ দেয় নি। অনেক সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এমনকি রাজনৈতিক দল পর্যন্ত তাদের সমর্থন দেয়া বন্ধ করে দেয়। গণজাগরণের পরিসীমা নির্দিষ্ট হয়ে পড়ে গুটিকতক ব্যক্তি বা গোষ্ঠির মধ্যে। এর পেছনেও ধর্মীয় সেন্টিমেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে কাজ করেছে। কিন্তু সরকার তখনও অনেকটা পরোক্ষভাবে তাদেরকে সমর্থন-সহায়তা দিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু ৫ জানুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার পর থেকে সরকারের সুর হঠাৎ করে যেন পাল্টে যায়। অপরদিকে গণজাগরণ মঞ্চের কণ্ঠেও নতুন নতুন ইস্যুতে সরকারবিরোধী হাওয়া লাগে। সাম্প্রতিক সময়ে যে ইস্যুতে সরকারের সাথে গণজাগরণ মঞ্চের সম্পর্কের অবনতি হয় তাহলো- ‘লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা সংগীত’ অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংকের পক্ষ থেকে তিন কোটি টাকা গ্রহণ করা। এর বিরুদ্ধে গণজাগরণ মঞ্চের পক্ষ থেকে মিছিল করা হলে গত বৃহস্পতিবার তাদের উপর হামলা হয়। এতে বেশ ক’জন আহত হন। এরই প্রতিবাদে গত শুক্রবার শাহবাগে জাগরণ মঞ্চ এবং ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান’ নামে একটি একই সময় পাল্টা-পাল্টি সমাবেশের আয়োজন করে। পুলিশ দুই পক্ষকেই সমাবেশ করতে নিষেধাজ্ঞা জারী করে। কিন্তু জোর করে সমাবেশ করতে চাইলে উভয় সংগঠনের কর্মীদেরকে ছত্রভঙ্গ করে দিতে পুলিশ হামলা লাঠিচার্য ও সংগঠনের নেতা-কর্মীদেরকে গ্রেফতার করে। পরে এ বিষয়টি নিয়ে মিডিয়া জগতে আবারও তোলপাড় শুরু হয়। এদিকে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র গতকাল এই পুলিশি হামলার জন্য ছাত্রলীগ তথা সরকারকে সরাসরি দায়ী করেছেন (সূত্র: আমাদের সময়, ০৫-০৪-২০১৪)। অপরদিকে ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করা হয়। ছাত্রলীগ সভাপতি এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগ ডা. ইমরান এইচ সরকারের ওই অভিযোগকে নাকচ করে দিয়ে ঘটনাটির জন্য সম্পূর্ণভাবে গণজাগরণ মঞ্চের অন্তর্কোন্দলকে দায়ী করেন। তিনি বরং পাল্টা অভিযোগ করে বলেন- ‘গণজাগরণ মঞ্চ মুখপাত্রের অভিযোগের উদ্দেশ্য হলো পুনরায় আলোচনায় আসা। আজকের গণজাগরণ মঞ্চ আর উত্থান পর্বের গণজাগরণ মঞ্চ এক নয়। বর্তমান গণজাগরণ মঞ্চ ইমরান এইচ সরকারসহ কয়েকজনের পকেট সংগঠনে পরিণত হয়েছে’ (সূত্র: আমাদের সময়, ০৫-০৪-২০১৪)। তবে ঘটনা যাই হোক, সরকারের সাথে যে গণজাগরণ মঞ্চের সম্পর্ক এখন আগের জায়গায় নেই, এমনকি অনেকটা প্রতিপক্ষের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে তা করেছে তা বলাই বাহুল্য। কিন্তু প্রশ্ন হলো- কেন এমন হল? সরকার এতদিন পর হঠাৎ করে কেনইবা গণজাগরণ মঞ্চকে এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করছে? এর উত্তর বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে দিচ্ছেন। তবে গোড়ার কথায় গেলে সম্ভাবনা মাত্র দু’টি।

প্রথমত, পাঁচ জানুয়ারির নির্বাচনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়লাভ করে পুনরায় ক্ষমতায় আসে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ। তবে সে নির্বাচন নিয়ে দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রশ্ন উঠেছে এবং এখন পর্যন্ত সে নির্বাচন প্রশ্নের উর্ধ্বে উঠতে পারে নি। আন্তর্জাতিকভাবে এবং দেশের অভ্যন্তরে অবস্থিত সরকারবিরোধীদের অনবরত চাপ রয়েছেই। কিন্তু রাজপথে বিরোধী শক্তির কোন আন্দোলন-সহিংসতা না থাকায় অনেকটা স্বস্তিতে আছে সরকার। তবে সরকার ভালোভাবেই জানে যে, তাদের এই স্বস্তি দীর্ঘমেয়াদী হবে না। অতি শীঘ্রই হয়তবা শক্তি সঞ্চয় করে বিরোধী শক্তিটি পুনরায় আন্দোলন-সহিংসতা শুরু করবে। আর তাদের আন্দোলনে আঞ্চলিক পরাশক্তি ভারত ছাড়া প্রায় সকল আন্তর্জাতিক মোড়লরাই সমর্থন দিবে। এমনকি সাহায্য-সহায়তাও দিতে দ্বিধা করবে না। কাজেই আসন্ন সঙ্কট থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য সরকার এখন একমাত্র শক্তি হিসেবে জনসমর্থনকেই বিবেচনা করছে। তাই তারা এখন জনগণের সমর্থন আদায়ে তৎপর। কিন্তু দেশের মানুষ গণজাগরণ মঞ্চের সাথে ‘ইসলামবিদ্বেষ’ এক করে দেখে থাকে। দেশের একটি বড় জনগোষ্ঠি ধর্মপ্রাণ। তবে তারা ধর্ম নিয়ে অপরাজনীতি ও ব্যবসা করাকে পছন্দ করে না। সরকারের ধর্মব্যবসাবিরোধী অবস্থানের সঙ্গে তারাও সহমত। কিন্তু ধর্মব্যবসায়ীদের বিরোধিতা করতে গিয়ে গণজাগরণ মঞ্চের যে ব্লগার শ্রেণিটি সরাসরি ধর্মের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে তাদের পক্ষে জনগণ নেই। অপরদিকে এদেরকে নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন দেওয়ার কারণেই এই বিশাল জনগোষ্ঠি সরকারের পক্ষেও নেই। হয়তবা এই বিবেচনা থেকেই সরকার এই নতুন কর্মপদ্ধতি গ্রহণ করেছে। সরকার আশা করছে যে, গণজাগরণ মঞ্চকে সাহায্য-সহযোগিতা না করলে হয়তবা এই বিরাট জনগোষ্ঠির সমর্থন সরকারের পক্ষে আসবে।

দ্বিতীয়ত, গণজাগরণ মঞ্চের বেশ ক’জন নেতাকর্মী বাম রাজনীতির সাথে জড়িত বা সমর্থনকারী। আর সরকার এটা ভালোভাবেই জানে যে, বামরা কখনও আওয়ামী লীগকে ভোট দেয় না। তারা হলো সুযোগসন্ধানী গোষ্ঠি। তাদের কাজই হলো সরকারকে ইনিয়ে-বিনিয়ে শলা-পরামর্শ দিয়ে নিজেদের গোষ্ঠিগত স্বার্থ হাসিল করা। অপরদিকে এদের সাথে সখ্যতা রাখলে সরকার দেশের বিশাল সংখ্যক জনগোষ্ঠি যারা বাম রাজনীতির বিরোধী তাদের সমর্থন পাবে না। অথচ এখন সরকারের জন্য বিশাল মাপের জনসমর্থন শুধু প্রয়োজনীয়ই নয়, অপরিহার্যও বটে। সুতরাং এটাও সাম্প্রতিক গণজাগরণ মঞ্চের সাথে সরকারের সম্পর্কের অবনতির গুরুত্বপূূর্ণ ইস্যু হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×