somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পাকমন পেয়ার: আস্তমেয়ের শেঁকড় সন্ধানের অনাদায়ী দেনা সঞ্চিতি!

২৫ শে এপ্রিল, ২০০৭ সকাল ১০:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের এল-শেপ স্কুল ভবনের বিভিন্ন রূম থেকে আগ্রহী চোখ ইতিউতি মারে আমার দিকে। বাতাস নেই একদম, খাঁ খাঁ রোদ। স্কুল মাঠের সবুজ ঘাসে রোদের ঝলকানি, মাঝে চিকমিক করে স্টার সিগ্রেটের রাংতা কাগজ। সময়টা তখন অন্যরকম। আমাকে ক্লাস থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। যে চ্যাপ্টার থেকে প্রশ্ন করা হয়েছে ঐ চ্যাপ্টার তখনো পড়ানো হয়নি। আমি মিনমিনে গলায় বলি - 'স্যার, ওটা এখনো পড়ানো হয়নি'। স্যার গেলেন ক্ষেপে - 'পড়ানো হয়নি মানে? তুমি নিজে না পড়লে কে পড়াবে? কয়দিন পর কী ঘোড়ার ডিমের বৃত্তি পরীক্ষা দিবা? অপদার্থ কোথাকার!' আমাকে বের করে দেয়া হয়, আমি দাঁড়িয়ে থাকি করিডোরে মাথা নিঁচু করে। বুক ধুকধুক করে, সিঁথি করে আঁচড়ানো তেল মাথার জুলফি বেয়ে ঘাম ঝরছে। স্যার কানে ধরতে বলেননি, তাই এক হাত দিয়ে অন্য হাতের নখ খুঁটি। মাঠের ওপাশে আইসক্রীমঅলা অলস হেলান দিয়ে বসে আছে। আমার মনে হয় রহস্যময় এক জগতে আমি দাঁড়িয়ে। এসময় শেষ হবে না কখনো। আমার মাথার উপর ঝুলানো স্কুলের ঘন্টা আর বাজবে না, ছুটি হবে না। আচমকা ভাবি - ঘন্টাটা ছিড়ে পড়ুক আমার পায়ে, কয়েকটা আঙুল থেতলে যাক। আমি বাড়ী চলে যাই। - - - সেদিন সময় পেরিয়েছে, সবাই জেনেছে এই অপদার্থ পড়া পারেনি বলে ক্লাসের বাইরে ছিল। আজ অনেক সময় পেরিয়ে ভেবে দেখি - স্কুল মাঠের ঘাস আর ছাত্র বদলিয়েছে কয়েক প্রজন্ম। লোহার ঘন্টার বদলে ইলেকট্রিক বেল এসে গেছে। অথচ এখনো কাউকে বলিনি - সেদিন অন্যায়ভাবে আমাকে ক্লাস থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল। সেদিনকার 'অপদার্থ' বিশেষণটি আমার জন্য প্রযোজ্য ছিল না।

প্রসঙ্গ: পাকমন পেয়ার। পাকমন পেয়ার কী? আমার লেখা ছোটগল্প-অনুগল্প-ফিকশন নাকি অন্য কিছু? সাহিত্যবোদ্ধারা হয়তো বলবেন - 'ফালতু, কীসব ছাইপাশ লিখেছ?'
মেনে নিয়ে বলবো, জানি। তবে আমার কাছে পাকমন পেয়ার একটি কনসেপ্ট, একটি আদর্শ। খানিকটা গল্পের ছলে বলতে চেয়েছি - এ কনসেপ্টে বেড়ে উঠা একটি প্রজন্মের কথা, আচরণের কথা। সম্প্রতি ব্লগ আপগ্রেডে অনেক কমেন্ট হারিয়ে গেছে। যদ্দুর মনে পড়ে - পাকমন পেয়ার যাঁরা পড়েছেন তাঁরা লেখাটিকে 'সত্যভাষণ' - 'ভালো গদ্য' - 'টেকমোল্লার অরিয়েন্টেশন' কিংবা 'টার্গেট জেনারেশন ঠিক আছে' জাতীয় কমেন্ট করেছিলেন। ফিকশন নাকি বাস্তব জানতে চেয়ে লিংক চেয়েছিলেন একজন। কেউই প্রশ্ন করেননি - লেখার চরিত্রগুলো কারা? লেখককে তার সৃষ্ট চরিত্রের বাস্তব অস্তিত্ব নিয়ে এমন জবাবদিহি করতে হয় কী-না জানি না। (কীমাশ্চর্য! 'অপদার্থ' শিমুল আজ নিজেকে লেখক দাবী করছে! আচ্ছা, আসুন মেনে নিই - সে খুব লো ক্যাটাগরী লেখক অথবা ব্লগার, সাহিত্যের মাপকাঠিতে যার লেখা নিতান্তই ছাইপাশ)।

যেটা বলছিলাম, কেউ যদি আমাকে গলা টিপে জিজ্ঞেস করতেন - বল, পাকমন পেয়ারের রাসেদ-জাবের-সাফরিন-শাকের কিংবা লোমেলারা কারা? অথবা গলা টিপার বদলে আমার সুহৃদরা যদি চোখে চোখ রেখে বলতেন - 'ওরা কারা?'; আমি একই জবাব দিতাম। খুব কাছ থেকে দেখা একটি উঠতি জেনারেশনের টুকটাক গল্প বলার সুযোগও হয়তো পেতাম। কিন্তু আপাত: আমার সে সুযোগটি নষ্ট হয়ে গেছে।

সামহয়্যারইনব্লগের সুপরিচিত ব্লগার আস্তমেয়ে অধুনা সন্ধ্যাবাতি তাঁর 'শেঁকড়ের সন্ধানে' ব্লগস্পটে 'সাহিত্যে নব্য রাজাকার-১' শিরোনামে একটি লেখা লিখেছেন। পড়লাম। পড়ে একটি দীর্ঘশ্বাস ফেললাম। তিঁনি নাকি বুঝতে পেরেছেন - তাঁর লেখা আমি দীর্ঘদিন ধরে পড়েছি এবং তাঁর বিভিন্ন পোস্ট থেকে 'ধারণা' নিয়ে আমি লিখেছি পাকমন পেয়ার। [তাঁর ভাষায় - 'পাকসার জমিন']

ব্যাখ্যা করতে গিয়ে - ৮টি পয়েন্ট তুলে ধরেছেন আস্তমেয়ে, যার ৫টি নাকি আমার 'ইমাজিনেটিভ মস্তিষ্কের উদ্ভাবন'। বাকী ৩টি কোন না কোন সময়ে তাঁর পোস্টে 'উঠে এসেছে হয়তো'। [লক্ষ্য করুন - শেষে 'হয়তো' আছে]
এনিওয়ে, মিলে যাওয়া ৩টি পয়েন্ট কী?
১) মা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের টিচার
২) সামী ইউসুফ ভালোবাসে
৩) হিজাব পড়ে।
আস্তমেয়ের মা ইংলিশ মিডিয়ামের টিচার কী-না আমি জানি না। আস্তমেয়ে সামী ইউসুফ ভালোবাসে কী-না আমি জানি না। তবে কোন এক পোস্টে দেখেছিলাম - তিঁনি হিজাব পরেন।
নো প্রবলেম। মেনে নিলাম, ৩টি কম্বিনেশনই হলো - মা টিচার, সামী ইউসুফ এবং হিজাব।
তাহলে? তাহলে - হয়ে গেলো? ওটাই আস্তমেয়ে?
পৃথিবীতে এমন কেউ কী আর নেই যার মা টিচার, সে হিজাব পরে এবং সামী ইউসুফের গান শুনে!

আস্তমেয়ের মতে - আমি দীর্ঘদিন ধরে ব্লগে তাঁর লেখা পড়ে অমন চিত্র এঁকেছি। এই 'দীর্ঘদিন'-এর ব্যপ্তি কতটুকু? আমি ব্লগে এসেছি জুলাইয়ে, পাকমন পেয়ার লিখেছি নভেম্বরে। এই চারমাসে আমি আস্তমেয়ের ক'টা পোস্ট পড়েছি? বলে রাখি - আস্তমেয়ে, আপনার লেখা আমি কখনোই আগ্রহ নিয়ে পড়ি না। কেন পড়িনা সেটা ভিন্ন প্রসংগ। আচ্ছা আস্তমেয়ে, আমি আপনার ক'টা পোস্টে কমেন্ট করেছি? খুঁজে পাবেন? আপনার আমার মাঝে কখনো মিল-অমিল ঘটেছে বলেও তো মনে পড়ছে না!

পাকমন পেয়ারে ফিরে আসি। আস্তমেয়ের ৮টি পয়েন্টের ৫টির পাশে প্রশ্নবোধক চিহ্ন (?) দেয়া আছে যেগুলো আমার 'মস্তিষ্কের উদ্ভাবন'। প্রশ্ন হলো - এই ক্যাটাগরীতে পয়েন্ট ৫টি কেন? পাকমন পেয়ার তো পুরোটাই আমার মস্তিষ্কের উদ্ভাবন। আমি আরও ৫টি পয়েন্ট তুলে ধরি -
১) রাসেদের আব্বি-আম্মি করাচী যায়
২) রাসেদ-জাবের-শাকের-সাফরিনরা এবার এ-লেভেল দিয়েছে
৩) ফ্যান্টাস্টিক ফোর আর গ্যাংস্টার দেখতে দেখতে ম্যাকারনি খায়, গল্প করে
৪) তাহসান-হাবীব নিয়ে বিতর্ক হয়
৫) জাবেরের মামা সাংবাদিক যিনি একসময় হলিডে আর এখন নয়াদিগন্তে লিখেন।
এ ৫টি পয়েন্টের এক বা একাধিক কারো কারো সাথে এমনকি নামসহ মিলে যেতে পারে। রাসেদ নামে কারোর বাবা-মা করাচী যেতেই পারে। তার জাবের নামে বন্ধু থাকতে পারে। জাবেরের হয়তো একজন সাংবাদিক মামাও আছেন। এটুকু মিললেই ওরা দাবী করবে - আমি ওদের নিয়ে লিখেছি? এখন কী আমাকে জনে জনে প্রমাণ করতে হবে - "তোমাদের নিয়ে আমি লিখিনি, তোমাদের সাথে আমার সাত পুরুষের ফিজিক্যাল অথবা ফিন্যান্সিয়াল কোন রিলেশন ছিল না। ট্রাস্ট মী, তোমাদের নিয়ে এ লেখা নয়!"

সম্ভবনাকে আরো একটু আগাই। যদি আগামীকাল সকালে সাফরিন নামের এক মেয়ে, যে এবার এ-লেভেল দিয়েছে, তার বন্ধু রাসেদ আর জাবেরকে নিয়ে আমার কাছে আসে, দাবী করে তার মা ইংলিশ মিডিয়ামের টিচার, সে হিজাব পরে, সামী ইউসুফের গান ভালোবাসে। এবং বন্ধুদের সাথে প্রায়ই তাহসান-হাবীবের গান নিয়ে ঝগড়া হয় (আস্তমেয়ে ভেবে দেখুন, খুব অসম্ভব কিছু নয় কিন্তু!) - তাহলে তাকে আমার কী বলার থাকবে? আপনার চেয়ে তার দাবী নি:সন্দেহে বেশী শক্তিশালী!

এখন আরেকটা শংকা মনে জাগছে। পাকমন পেয়ারের আগে ও পরে আমার বিভিন্ন লেখায় নানান ধরনের মানুষের কথা এসেছে - গার্মেন্টস কর্মী, গার্মেন্টস মালিক, জেলা প্রশাসক, মিনিস্টার, নিহত নাবিকের বৌ-মেয়ে, প্রবাসী আনিস, মার্কেটিং অফিসার, বিজ্ঞাপনী সংস্থার মানুষ, ম্যাগাজিন এডিটর, প্রফেসর আশরাফ চৌধুরীসহ অনেক। লেখার সাথে বাস্তব কোন কোন ক্ষেত্রে মিলে যেতেও পারে। সামহয়্যারের কোন ব্লগারের সাথেও মিলতে পারে। এরকম মিলে গেলে সৌখিন ব্লগার হিসেবে অবাক হবো। আক্রান্ত ব্যক্তি যদি মানসিক বা সামাজিকভাবে আহত হন, করজোড়ে ক্ষমাও চাইবো। কিন্তু আস্তমেয়ে, আপনি যেমনটা অনুযোগ করেছেন - "এই লেখায় লেখক যা করেছেন, সেটা হলো অতি সুক্ষ্ম ভাবে পাঠককে এই ধারণা দিয়েছেন যে, যে সামী ইউসুফের গান শুনে, হিজাব পড়ে আর একটু আধুনিক ভাব ধরে, তার ব্যাপারে সাবধান। তার তলে তলে এই সব হচ্ছে।"

দু:খিত আস্তমেয়ে! আপনি শুধু ভুলই করেননি, আমার লেখাকে মিসইন্টারপ্রেট করে আমার প্রতি অন্যায় আঙুল তুলেছেন। দুই-আড়াইটা বিষয় আপনার সাথে মিলে গেছে বলে, পাকমন পেয়ারের চরিত্রটি আপনি 'নিজে' বলে দাবী করছেন? 'আধুনিক পাকিস্তান প্রেমের' দায়ভার নিজের কাঁধে নিচ্ছেন? কেন?

শেষে আরেকটি কথা। আপনার শেষ পয়েন্টটি ছিল - 'পাকিস্তান ফিরিয়ে আনার স্বপ্ন দেখে'। এ ইস্যুতে লেখার শেষের দিকে আপনি পাকমন পেয়ারের লেখক ও পাঠকদের কিছু প্রশ্ন করেছেন -যার মূল কথা "বাংলাদেশ পাকিস্তানের সাথে মিলে মিশে একাকার হোক - কামনা করে, এমন মানুষ কোথায়?"
আচ্ছা, পাকমন পেয়ারের কোথায় বলা আছে - "পাকিস্তান ফিরিয়ে আনার স্বপ্ন দেখে"!! কে দেখে? আপনি কোথায় পেলেন এটা? ইমপ্লাইড মিনিং হিসেবে ধরেছেন? যদি ধরে থাকেন তবে তার ব্যাখ্যা আমি আপনাকে দিবো না। লেখাটি এমনিতেই অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে।

আমি অবশ্য এতো বড় লেখা না লিখে দু'লাইনে বলতে পারতাম - আস্তমেয়ে, আপনি 'ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না'-টাইপ আচরণ করছেন। ওটা বলবো না। যদি সময় পান - মাইবাংলামিউজিকডটকমে গিয়ে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর রচনা-পরিচালনায় 'কোথায় পাবো তারে' নাটিকটি দেখতে পারেন। চল্লিশ পঞ্চাশ মিনিটের নাটক। আনোয়ার সাদাত শিমুলের পাকমন পেয়ারে আস্তমেয়েকে খোঁজার যে বৃথা চেষ্টা করেছেন, তার বিনিময়ে 'কোথায় পাবো তারে' নাটকে অনায়াসে পেয়ে যাবেন 'সাহিত্যে নব্য রাজাকার -১' এর সন্ধিগ্ধ লেখককে।

স্কুল স্যারের 'অপদার্থ' বিশেষণটা এখন আর সিরিয়াসলি ভাবি না। গুরুজনেরা ওরকম বলতেই পারেন। কিন্তু আপনার দেয়া - 'ভয়াবহ ট্যালেন্টেড' ট্যাগটা মনে থাকবে অনেকদিন।

আমার ছোটখাটো তুচ্ছ একটি লেখায় আপনি শেঁকড় সন্ধান করেছেন, নিজেকে খুঁজেও পেয়েছেন। সামহয়্যারইন বাদ দিয়ে ব্যক্তিগত ও অপ্রকাশিত ব্লগে আড়ালে আবড়ালে জুডাসের জন্য ভুল ফাঁসির মঞ্চ সাজিয়েছেন। শংকা প্রকাশ করেছেন -রাজনীতি অথবা প্যারানয়া সৃষ্টির মাধ্যমে আপনার সম্পর্কে মানুষকে ভয় দেখাচ্ছি কি-না!

ভীষণ দু:খিত, আস্তমেয়ে! আপনাকে কখনোই সেরকম কোন আইডল কিংবা পার্সোনালিটি মনে হয়নি যে - আপনাকে নিয়ে ফিকশন লিখে চিন্তাশীল মানুষকে ভয়ার্ত করবো, নিয়ন্ত্রণ করবো। ওরকম সময় কিংবা ইচ্ছে কোনোটাই আমার নেই; আপনার জন্য তো নয়ই!
-----------
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে এপ্রিল, ২০০৭ সকাল ১০:৫৮
৮৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×