somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মহাজাগতিক প্রাণের অস্তিত্ব সত্য ::: মানুষের অমরত্ব (পর্ব-৩)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বর্তমান পৃথিবী এই মানব সভ্যতা এমন একটি অবস্থানে উপনিত হয়েছে যে, পিছনের সব ভুলত্রুটি থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের এই সভ্যতাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে পুরোবিশ্বকে একটি নির্দিষ্ট প্লাটফরমে নিয়ে এসে তারপর সকল রাষ্টের, সকল মানুষের বৈরি ও নিষ্ঠুর মনভাব থেকে বেড় হয়ে সর্ব বিষয়ে অভেদ সাম্য প্রতিষ্ঠা করা ছাড়া উপায় নেই।

আমরা জানি, উন্নত বিশ্বের বেশ কিছু দেশ বহুদিন ধরে মহাকাশ গবেষনায় আত্মনিয়োগ করে আছে। এর মধ্যে নাসা’র নাম সবাই জানে। নাসা যেমন আছে তেমন করেই ইউ.এস.এ. কর্তৃক পরিচালিত হয়ে মানব কল্যানে কাজ করে যাক। ঠিক তেমনি করে রাশিয়া, চীন সহ অন্যান্য যে সকল দেশও নিজেদের মতো করে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।

পৃথিবী নামক এমন একটি সুন্দর গ্রহের মানুষের সাথে মানুষের যুদ্ধ মোটেও কাম্য নয়। আমরা আসলে কিসের জন্য যুদ্ধ করছি বলুন? কেনো যুদ্ধ হানাহানী করে নিজেদের বিপদ নিজেরা ডেকে নিয়ে আসার বাজে খেলায় মত্ত রয়েছি বলুন?

কিছু পলিটিক্যাল রং ডিসিশন, এক দেশের সম্পদ অন্য দেশ কেড়ে খাওয়া ও অস্ত্রের ঝংকার তুলে মিথ্যে দাপটের শক্তির প্রয়োগ দেখিয়ে কর্ত্তৃত করার ইচ্ছে। জাস্ট এটুকুই তো ব্যাপার তাই না। আমরা যদি এমন করতে থাকি তাহলে তো পৃথিবীতে মানুষই থাকবে না। সেই মানুষ বিলুপ্ত পৃথিবীর সম্পদ তখন কে কে ভোগ করতে পারবেন বলুন তো? এই দুষ্টমির মানে কি?

যেখানে আমাদের এই সুন্দর গ্রহের বাসিন্দাদের সামনে এতো এতো সম্ভবনা অপেক্ষা করে আছে সেখানে আমাদের আজ এই করুন দশা কেনো? আজ থেকে ভেবে নিন আমরা এক নতুন পথে যাত্রার শ্বপথ করছি। আমাদের বেঁচে থাকার মতো করে বাঁচতে জানতে হবে। আমরা যদি সেই সুন্দর ও সত্যের পথে নিজেদের নিয়ে যেতে শিখি তাহলে মহাবিশ্বের শুভ আত্মা, যারা আমাদের কল্যানই কামনা করছেন। তাদের সাথে পৃথিবীর মানব কুলের যখন জ্ঞানের পরিধী প্রায় কাছাকাছি চলে যাবে তখন আর আমাদের কোনো দুঃখ, ভয় থাকবে না। শুধু আনন্দ আর আনন্দ।

সেই সময় আসার আগে আমাদের অনেক কিছু করার বাকি আছে। বর্তমান পৃথিবীর প্রতিটা রাষ্ট্রেই আমাদের মতো লাল রক্তের মানুষরাই বাস করেন। সবার শরীরের সাথে সবার শরীরের দারুন মিল আছে। পৃথিবীতে এমন কোনো রাস্ট্র আমাকে আপনারা দেখাতে পারবেন না যে আমাদের এই সুন্দর গ্রহটিতে মানবসৃষ্ট বা প্রকৃতিসৃষ্ট্র বড় কোনো বিপদের সম্মুখিন হলে কোনো বিশেষ বিশেষ রাষ্ট্রের সব মানুষ ইচ্ছে করলেই পৃথিবীর বাইড়ে পালাতে পারবে। যেখানে আমরা এতো বেশী অসহায় সেখানে আমরা আমাদের আসহায়ের সাথে অসহায়ের যুদ্ধ নামক খেলা খেলে নিজেদের অসীম সম্ভাবনাকে পায়ে ঠেলে বিবেকহীনের পরিচয় দিচ্ছি কেনো? দেশের সাথে দেশের যুদ্ধ তো পৃথিবীর বাইড়ে গিয়ে আমরা করতে জানি না তাই আমাদের এই সুন্দর মায়াময় পৃথিবী দিনে দিনে অসুস্থ হয়ে দারুন রোগ ব্যাথায় জড়াজির্ন হয়ে যাচ্ছে।

এমন একটি সময়ে আজ আমরা সবাই উপনিত যে, একজন মানুষ অন্য একজন নিরীহ মানুষ দেখলেও ভয় পায়। এ কেমন কথা? মানুষ মানুষকে ভয় পাবে কেনো? এর থেকে আদী জংলী জানোয়ারও তো গোত্র ভেদে নিজেদের অস্তিত্বের ব্যাপারে আমাদের থেকেও বেশী সচেতন ছিলো বলে মনে হচ্ছে। বিশ্ব মিডিয়ার মিথ্যের নিচে সত্য চাপা পড়ে যাচ্ছে দিন দিন। সত্যের জোড় আমাদের প্রিয় গ্রহের গুরুদেব সূর্যের চেয়েও অনেক বেশী ত্যাজি। যখন গায়ের উপরে গায়ের জোড়ে চেপে বসা মিথ্যেকে দুমরে মুচরে সত্য উঠে আসবে তখন দেখতে পাবেন পৃথিবীতে সত্য আছে ঠিকই কিন্তু মানুষ নাই। তাই আজ সব দেশের সব প্রধানমন্ত্রী, প্রেসিডেন্ট, সম্রাট, রাজাধীরাজ ও জাহাপানাদের বলছি- এখনই তাকিয়ে দেখুন আপনার হাত দুটির দিকে, দেখবেন দু’হাতে দশটি আঙ্গুল আছে। ঠিক আপনার দু’হাতের দশটি আঙ্গুলের মতো করেই আছে ভারত, উত্তর করিয়া কিংবা আফ্রিকার কোনো দেশের অভাবী মানুষে হাত। কিন্তু সেই হাত জাগিয়ে হায়-হুতাশ করছে কিন্তু খাবার কোথায়? এখনই আমাদের ভাবতে হবে আমরা কি চাই? যুদ্ধ করে মানুষ মারা উচিৎ ঐ খিদে পেটের মানুষটির মুখে একটু খাবার তুলে দেয়া উচিৎ। আজকের এই নব্য টেকনোলজির যুগে কোনো জাতিই দুর্বল না। আজ আমরা জানি যে, মানুষ সারাজীবন দু’ই হাতে দশটি আঙ্গুল হলো কেনো এই অসীমতার সাথে বাস না করে অসীম মহাত্মার সাথে মনের মিল ঘটিয়ে মুক্ত কল্পনার রাজ্য থেকে অনেক সুন্দর কিছু নিয়ে আসতে জানে।

কেনো মরবে এতো মানুষ? আসুন আজ নিজেকে একজন অত্যাচারিত- অবলা মানুষের মতো কল্পনা করে নিজেদেরকে অসীমের ভেলায় ভাসিয়ে নিয়ে যাই।

এখন দেখছি বক্তার পর বক্তা বক্তব্যের নামে সময় পার করে শান্তির জন্য যুদ্ধ বিদ্ধস্থ দেশে গিয়ে সুন্দর পোষাক সুন্দর খাবার খেয়ে সুন্দর সুন্দর কথা বলে মিডিয়ায় নিজেদের কুলঙ্গার মুখখানী দেখাতে এতটুকু লজ্জাবোধ করছে না। আর জনতা! শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে গেলে যুদ্ধের ময়দানে যে সব অবুঝ মানুষ অস্ত্র হাতে মানুষ মারছে। তাদের কাতারে গিয়ে পিঠ থাপরে বলতে হয়, “আমিও তো মানুষ আর তুই ও তো মানুষ আমাকে মেরে ফেল নতুবা ঐ সুন্দর হাত থেকে চিরদিনের মতো অস্ত্র ফেলে দে”। যাদের এতো বেশী নিজের জীবনের জন্য মায়া যে অনেক দেশে যেতেই ভয় পায় তারা কিভাবে শান্তি ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসবে আমাকে আপনারা বলুন।

সবাই মানুষ। সবার বাঁচার অধীকার সমান সমান। আমরা জেনেশুনে কাউকে নিজ বাহুবল দেখাবার জন্য মারতে পারি না। কারন আমরা সবাই মায়ের পেট থেকেই এই পৃথিবীতে এসেছি। যে সমস্যার সমাধান আমরা খুব দ্রুত মিটাতে পারি তাকে কেনো এরকম ভাবে পেলে পুষে মহাসমস্যায় পরিনত করছি বলুন?

যেখানে আমরা আজ বিশ্বের সব প্রান্তে হাসিমুখে আনন্দ সহকারে ঘুরে বেড়াবো। এক দেশের মানুষ অন্যদেশের মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করে একজন অন্যজনকে দাওয়াত দিয়ে এনে খাওয়াবে সেখানে আমরা কেনো এতো এতো ইনসিকিউড লাইফ নিজেদের উপহার দিচ্ছি। কিসের বাসনায়? কিসের মায়ায়?

আসুন আজ আমরা পুরবিশ্বের সমস্যাগুলোকে প্রকৃতপক্ষেই সমস্যা মনে করে সমাধানের পথে হাটি। দেখবেন সেই পথ বেয়েই আমাদের এই সুন্দর গ্রহটি বিভিন্ন ফুলে ফুলে রাঙা হয়ে উঠবে। মহাবিশ্বে আমাদের গ্রহ ঝলমল করে উঠবে।

তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে আমরা পৃথিবীর সব মানুষের একই মেয়াদকালে একটি আধুনিক ডাটাবেইজ তৈরি করি। পৃথিবীর সব খাদ্যের একটি সুন্দর তালিকা করি। সব খনিজ পদার্থের রিজার্ভ সম্বন্ধে অবসত হই। সব দেশের সাথে সব দেশের স্থল ও জল পথের সংযোগ স্থাপন করি। বিনষ্ট হওয়া প্রকৃতিকে আমাদের মনের রং দিয়ে টলমল-তরতাজা রূপ দেই। এতো যখন আমাদের মধ্যে মিল তাহলে আমরা কেনো এই বর্বর পথ বেছে নিলাম। আজ যারা শিশু তাদের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখুন আর আপনাদের শিশু অবস্থার কথা চিন্তা করে দেখুন। আপনাদের বাবা ছিলো মানুষ আর আপনারা হয়ে উঠেছেন রোবটের বাবা রোবট।

বন্ধু!!! আজ আমাদের মধ্যে কেউ রাজা নয়, কেউ প্রজা নয়, কেউ শিক্ষিত নয়, কেউ অশিক্ষিত নয়, কেউ কালো নয়, কেউ সাদা নয়, সবার নিজমনের শান্তির বাণীর ধর্মকে প্রশমিত করে সবাই সবার দিকে একসাথে এগিয়ে আসি, দেখবেন এই বেঁচে থাকা কতো আনন্দের।

ধর্ম আমাদের অধীকার থেকে বঞ্চিত করে নি। ধর্ম জর বস্তু, আর মানুষ জীবিত। মানুষ যদি জীবিতই না থাকতে পারে তাহলে ঐ সব ধর্ম দিয়ে কি হবে বলুন? তৌহিদের বাণীকে হৃদয়ে ধারণ করে সবাই সবার সাহসকে ভালোর দিকে নিয়ে গেলে আমরা অমর হয়ে পুরোবিশ্বের মাঝে আমাদের স্থান নির্ধারণ করে বিচরন করার যোগ্যতা রাখি।

আমরা বিশ্বের সব রাষ্ট্র সব রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিয়ে মানবসৃষ্ট নিজেদের ভেদাভেদকে নিজেদের পায়ের নিচে দুমরে মুচরে নষ্ট করে দিয়ে সত্যিকারের জীবন উপভোগ করি।

আমাদের মহাসমুদ্রের মধ্যে এখনও অনেক কিছু আছে। অনেক নতুন নতুন খনিজ সম্পদ পাওয়ার সুজোগ আছে। নিত্য নতুন কৌশল বের করে সবাই সবার সাথে সুসম্পর্ক রেখে সুষম বন্টন করে নেই।

মহাকাশ গবেষনা, মনুষিক অগ্রগতি, জ্ঞান শিক্ষা, প্রতিটা ভাষার মধ্যে সমন্বয় সাধন, সাস্কৃতির বিনিময়, সাস্থ্য ও পরিবেশ বিদ্যার জন্য একটি নতুন গবেষনাগার বাংলাদেশে বা আপনাদের পছন্দের কোনো দেশে গড়ে তুলি। যেখানেই হোক না কেনো তা তো বিশ্বেরই সম্পদ হয়ে উঠে পৃথিবীর মানুষেরই তো কল্যান সাধিত হবে। আজ আমাদের এই ছোট মনে হওয়া উদ্দ্যোগটি একসময় আমাদের সত্যিকারের গর্ব হয়ে উঠবে।

বিশ্বের বেশীরভাগ দেশের কর্তাব্যাক্তিরা যদি আমার সাথে একমত হয় প্রয়োজনে বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে এমন একটি প্রতিষ্ঠান করে পুরো বিশ্বের যুদ্ধ নয় বরং শান্তির জন্য আমরা কাজ শুরু করে দেবো। যখন অন্যান্য দেশের মধ্যে আমাদের এই সত্য, সুন্দর ও মানবতা জ্ঞানের পরিধি বিকশিত হবে তখন এমনি থেকেই সব ঠিক হয়ে যাবে। শুরু তো কাউকে না কাউকে করতেই হয়। যেমন করে শুরু করেছিলেন আমাদের পূর্বপুরুষগণ, ঐ সময় আমাদের মূর্খতা আমাদের বুঝতে দেয়নি যে তারা রক্ত মাংসের আমাদের মতো মানুষ হয়েও কতো বড় উদার ছিলেন।

আশাকরি বিশ্বের সব দেশ আমার এই সামান্য চাওয়ার প্রতি নজর দিবে।
বাংলাদেশ সরকার কে আমার অভিনন্দন যে বাংলাদেশ আজ বিশ্ব মডেল হওয়ার দিকে খুব দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশী মানুষের একটু কিছু ভালো অবস্থা হলেই সবাই কে নিয়ে একসাথে হাসি আনন্দে থাকতে ইচ্ছে করে। বাংলাদেশী মানুষ এমন এক পাগলের জাত যারা একা একা আনন্দ করতে জানে না বরং আনন্দকে সবার মাঝে বিলিয়ে দেবার পরও আনন্দ শেষ হয় না। আপনারা আমাদের এই সুন্দর বাংলাদেশে নিয়মিত আসবেন, বেড়াবেন, প্রয়োজনে থেকে যাবেন তবুও আমরা সবাই মিলে একসাথে বাঁচতে চাই। পুরো বিশ্বের গৌরবেই তো সব মানুষের মধ্যে যে এক একটি সুন্দর বিশ্ব আছে সেই বিশ্বও যে পরিপূর্ণ হয়।

নিয়মিত চলবে......
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×