somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মহাজাগতিক প্রাণের অস্তিত্ব সত্য ::: মানুষের অমরত্ব (পর্ব-৪)

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মানব শরীর এমন ভাবে গঠিত যা আপনার আত্মার কথা শুনতে বাধ্য। তবে শরীর যন্ত্রের আবশ্যিক কিছু কিছু কাজ আমাদের আত্মা ও শরীর মিলে এমন সুকৌশলে করে নেয় যা হয়তো আমাদের সারাজীবন না জানলেও চলে। যেটা স্বাভাবিক শারীরীক ক্রিয়া তার সিগনাল এমন ভাবে আমাদের জেনেটিক কোডে দেয়া আছে যে সম্পর্কে আপনি অবগত হলেও ঘটবে আবার অবগত না থাকলেও ঘটবে। যেমন ধরুন একজন কম্পিউটারের মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ (০,১) জানেন আর একজন জানেন না। তাদের দু’জনই যদি কম্পিউটারে একটি সুন্দর মুভি দেখেন তাতে দু’জনই মুভির আবেগ উপলব্ধি করতে পারবেন। যিনি মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ জানেন তার ঐ মুভি দেখার ক্ষেত্রে তেমন কোনো বড় কাজ দেবে না। বর্তমান এই কম্পিউটার প্রযুক্তির মিডলেভেল, হাইলেভেল ল্যাঙ্গুয়েজ ও প্যাকেজ প্রোগ্রামের অগ্রগতির ফলে মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ জানা অনেক মানুষ প্রয়োজন তা কিন্তু মোটেও যুক্তির কথা নয় যারা কম্পিউটার সম্পর্কে জানেন ও বোঝেন তারা সবাই বিষয়টি স্বাভাবিক ভাবে উপলব্ধি করতে পারবেন।

মানুষের সাথে কম্পিউটারের তুলনা করা বোঝানোর স্বার্থে কিছুটা সহজ হয় তবে মানুষের সাথে কম্পিউটারের তুলনা দেবার মতো পরিস্থিতি আসে নি। কম্পিউটার বোকা মানুষ বোকা নয়।

মানব শরীর ও আত্মা সুষম এক সমন্বন সাধনের মাধ্যমে আপনি অতিমানবিয় অনেক কিছুই করার যোগ্যতা রাখেন। এ বিশ্বাস কখনও হারাবেন না। তাতে আপনি যতো বড় রোগেই ভোগেন না কেনো আর যতই দূর্বল হন না কেনো।

মনে রাখবেন মানব আত্মা যদি অতিমানব হয়ে না উঠতে পারে তাতে শরীর কখনও অতিমানবের মতো মনে হবে না বা হওয়া অসম্ভব। যিনি দৌড়ে প্রথম হন তার মন আগে দৌড়ের কৌশল শেখে তারপর তিনি দৌড়ে প্রথম স্থান অধিকার করেন। আগে ইচ্ছে, তারপর নিজ মনের চেষ্টার মাধ্যমে সাধনা করতে হয়। চেষ্টা ও সাধনার সময় অনেক অনেক বিফলতা আসতে পারে। তাই বলে যদি আপনি আপনার চেষ্টা ও সাধনা থামিয়ে দেন, তাহলে আপনার অভিষ্ট্য লক্ষ্য পৌছানো সম্ভব হবে না।

জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে চ্যালেজিং হবেন। মনে রাখবেন প্রকৃতি আপনাকে চিন্তাতীত কোনো সমস্যা থেকে খুব স্বাভাবিক নীয়মের মধ্যথেকেই সমস্যা মুক্ত করে দেবার একক ক্ষমতা সংরক্ষন করেন। গুণীর গুন থাকে তার আত্মায়। আপনাকে এই জাগতিক দুনিয়ায় সবার সাধে থাকতে হলে শরীর ঠিক রাখতে হবে। এখন এমন কোনো খারাপ অবস্থা, না পাওয়া, পারিবারিক অশান্তি, আপনাকে অন্যরা বুঝতে পারছেন না, সম্মান পাচ্ছেন না, ধন পাচ্ছেন না, কুল পাচ্ছেন না, বন্ধু পাচ্ছেন না, শারীরিক গঠন ভালো না, নিজের চেহারা সুন্দর মনে হচ্ছে না, একদিন তো মরতেই হবে ইত্যাদি ইত্যাদি কারণ গুলোকে আমাদের মনের উপর অন্ধকারের মতো মতো আসে। যা স্বাভাবিক দৃষ্টিতেই খুব ভয়ংকর বিষয়। এই বিষয় ত্যাগ করা আমাদের বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় খুব কঠিন হয়ে আজ আমাদের সামনে দানবের রূদ্ধমুর্তী ধারন করছে। মানুষিক ডাক্তারদের উপর আমার বিশ্বাস কম। বর্তমান মনোবিদ্যা এতো এতো পিছনে যে আমরা পৃথিবীর সব প্রান্তেই এই মানুষিক ডাক্তারদের দ্বারা নিয়মিত প্রতারিতই হচ্ছি বলা চলে। শরীর বিদ্যার চেয়ে মানুষিক চিকিৎসা বিদ্যার জগত অনেক বেশী বড়। সেই তুলনায় দেখা যায় একজন মানুষিক চিকিৎসক সর্ব মানুষিক বিষয়েরই সমাধান দিতে গিয়ে উল্টো বেচারাকে নতুন এক সমস্যার জগতে নিয়ে ছেড়ে দিয়েছেন নিজের অজান্তেই। আমাদের মনে রাখতে হবে মানুষের মনও সর্বভুক। একই মানুষ একই রকম পরিস্তিতিতে ভিন্ন ভিন্ন আচরন করতে পারেন। আচরন এক ব্যাপার আর ইফেক্ট ভিন্ন ব্যাপার। একই মানুষের একই রকম আচরন দ্বারা যে এইক ইফেক্ট হয় তা কিন্তু নয়। বিশেষ খারাপ কোনো ইফেক্ট মানুষকে ডিফেক্টিভ করে দেয়। ডিফেক্টিভ মোটেও জেনেটিক ব্যাপার নয়। চেহারা মোটেও মানুষ ভালো বা খারাপ হবে তা অনুমান করার ক্ষমতা রাখে না। এসব ভুল বিদ্যা।

দেখুন আমরা দিন দিন হতাশ হয়ে যাচ্ছি। আমাদের এতো এতো সম্পদ তারপরও আমরা কোনো কিছুতে প্রশান্তি অনুভব করতে পারছিনা কেনো। যে দেশে যুদ্ধ নেই, অভাব নেই, স্বাধীনতা আছে, অবাধ যৌনতা আছে, আরো কত কত বাহারী নামের কতো কি, উন্নত চিকিৎসার ব্যাবস্থা বলে দাবি করা চিকিৎসা ব্যবস্থা বিদ্যমান আছে সেই দেশের মানুষগুলোও আজ কেনো এতো বেশী মানুষিক ও শারীরীক সমস্যায় ভোগে? নির্ধিদ্বায় আত্মহত্যা করছে কেনো? বিশ্বে কে এমন জীবিত মানুষ আছে আমাকে দেখান যি এ সমস্যা থেকে ওই সব নীরিহ অসহায় মানুষদের বাঁচাবে বলুন?

যা মানুষের সাধ্যের বাইড়ে তা যদি আপনার মন চীরকাল অসাধ্যই ভাবতে শিখে তাহল অসাধ্য সাধন হবে না। মানুষ পারে না এমন কিছু নাই।

আমি খুব বিনয় ভরে বিশ্বের মানুষিক ডাক্তারদের কাছে বলছি আপনারা যদি ভালো করে মানষিক সমস্যার সমাধান করতে না জানেন দয়া করে সে সব রোগীকে ভুল চিকিৎসা না করে ফিরিয়ে দিন। গবেষনা করুন। আপনার কোনো বিষয় বুঝতে সমস্যা হলে আমাদের সাথে শেয়ার করুন। আমার কাছে আসুন, বসুন, কথা বলুন, জিজ্ঞাস করুন, অহংকার মুক্ত হন দেখবেন আমিও হয়তো আপনাকে এমন কিছু দিতে পারছি যা আপনার কল্পাতীত ছিলো। এই জানার ইচ্ছে দ্বারা কাছে আসার নামই হলো চেষ্টা ও সাধনা। আমাদের অনেক কিছু করার আছে ঐ সব দুর্বল মানুষদের জন্য।

বন্ধু!!! আজ আমরা মহাবিশ্বে যাবার জন্য গতি থেকে গতি বাড়িয়ে চলছি। এর দরকার আছে। আমাদের জ্বালানী ও অনেক কিছুই দরকার হবে যা আমাদের প্রতিবেশী গ্রহ গুলোর মধ্যে আছে।

পৃথিবীর সব রাষ্ট্রের সব মানুষের ঐ মহাবিশ্বের সম্পদ গুলোর উপর সমান অধীকার ও সমবন্টন ব্যবস্থা করা অবশ্যক। বিশ্বের প্রতিটা রাষ্ট্রই নিয়মিত চাঁদা দিবে আমাদের ঐ বিকল্প প্রক্রিয়ার জন্য। যাতে আর কোনো অশান্তি আমাদের দেখতে না হয়। বিশ্বের সব দেশের মেধাবিরাই আমাদের কাজে সহযোগীতা করবে। মেধাবীদের ক্ষেত্রে কোনো প্রকার জাতি, গোষ্টি, বর্ণ কোনোভাবেই বিবেচ্য না।

এই যে মহাবিশ্বের প্রতি আগ্রহি হয়ে আমরা মেশিনের গতি বাড়িয়ে যাবার চেষ্টায় মশগুল আছি ঠিকই কিন্তু দেখুন কত বড় বড় গতির সম্ভাবনার দুয়ার আমরা নষ্ট করে দূর্গতিকে নিয়ে আসছি। আপনি যদি আপনার দেখা ও জানা সব বিষয়-বস্তু-আবিষ্কার-প্রকৃতির দিকে ভালোভাবে খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন। একমাত্র মানব আত্মাই সময়কে অতিক্রম করতে পারে। এই অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যত, দৃষ্যমান, অদৃশ্যমান, সুখ, দুঃখ, অনুভুতি, স্বপ্ন আরও কত কিযে একই সময় শুধু দৌড়ে বেড়াচ্ছে। আজকে যে সভ্যতা নিয়ে আমরা গর্ব করি তা যে এই গতিশিলের ভিতরেই মুখ লুকিয়ে ছিলো তারপর আমরা তা নিজ চেষ্টায় বাস্তবায়ন করছি। আর আজ ড্রোন মানুষকে বিনাশ করে দিচ্ছে? ভাই! মনে রাখবেন মানুষে মানুষে যুদ্ধ হয় না, মানুষে মানুষে মনের মিল হয়, জ্ঞাতির মিল হয়, মনুষ মানুষকে মারে না। বন্দুকের বলেট বা অজর কোনো অস্ত্র মানুষকে মেরে ফেলে। একজন মৃত মানুষের শরীর জর ছাড়া আর কিছু না। মনের জীব যেখান থেকে এসেছিলো ঠিক সেখানেই পৌঁছে যায়। যে মানুষ মারে সে নিজের অজান্তেই শুধু নিজেকেই নয় মানবতার জগকেও মারার চেষ্টায় লিপ্ত হলো।

আজ আমরা সব কিছু হাতের মুঠোয় পেয়েও বার বার আমাদের অন্যায় বাজে আবদারে ও অনুমানের কারনে হারিয়ে ফেলছি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অনুমান এক ধোকার নাম। জীবনের খুর সামান্য ক্ষেত্রেই অনুমান কাজে লাগে আর সেই যৌক্তিক অনুমানই ভালো কিছু নিয়ে আসার যোগ্যতা রাখে।

আমাদের শারীরীক চিকিৎসা পদ্ধতির মেডিসিনের ক্ষেত্রে সবথেকে বেশি ভুল হয়েছে অনেক বেশী অনুমান ও সিন্টম দ্বারা প্রিসকৃপশন করা। তৃতীয় বিশ্বের নাগরিকদের মানব সভার তৃতীয় শ্রেণীর নাগরিক জ্ঞান করে অষুধের এক্সপৃমেন্ট করতে গিয়ে বিভিন্ন কৌশলে রাসায়নিক বিষ ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। যা খুবই অমানবিক ও ঘৃন্য বিনা কিচ্ছু না। তাতে কি ফাস্ট ওয়ার্ল্ডের প্রথম শ্রেণীর নাগরিকবৃন্দ্র আজ রোগ মুক্ত হয়েছে? মানুষ শত অনিয়ম করুক না কেনো প্রকৃতি অনিয়ম সয় না। কোনো কালে, কোনো যুগে, অন্যকোনো সময়ের বলয়েও এই তাওহিদ সমান ভাবে প্রযোজ্য।

একটু ভেবে দেখুন বন্ধু! অষুধ হয়তো অনুমান তাই বলে কি মানুষ অনুমান বলেন? মানুষই বাস্তব। মানুষ সত্য। মানুষ জ্ঞান। মানুষ সেরা। সেই সেরা কে আমরা মারি কেনো? এতো এতো অনিয়ম ও নির্দয় ভাবে মারতে জেনেছি বলেই আমরা আজও অমর হবার পথে এগোনোর সাহোসও পাচ্ছি না। এবার আমাদের সবার ভিতরের সেই সাহসকে অগ্রগামী করতে হবে। আমরা দেখতে চাই মানুষের অসাধ্য কি এমন আছে? আমরা যখন এতো এতো ক্ষতি করতে জানি, সেই আমরাই আজ ক্ষতি থেকে নিজেদের সরিয়ে এনে অনেক বেশী গতি নিয়ে ভালো ও মঙ্গলের পথে এগিয়ে চলবো।

আমরা ৫৭ কিংবা ৬০ বছর হলেই মানুষ নামের অনন্ত শক্তির আত্মাকে রিটাডার্ডমেন্ট দিয়ে দেয়। কর্মময় কে কর্মহীন বানিয়ে মৃত্যু নামক সামান্য এক দেয়ালের দিকে ছুটে যেতে সাহায্য করি। আমরা আজও ভাবি যে মৃত্যু আসে। আরে বন্ধু মৃত্যু কোনোদিনও আসে নি বরং আমরাই মৃত্যুর পথে নিজেদের পরিচালিত হয়ে মৃত্যুর সাথে ভালোভাবে যুদ্ধ না করেই স্যারেন্ডার করেছি মাত্র। মৃত্যুহিন স্রষ্টা আমাদের অমৃর্ত্য সুধা দিতে চেয়েছেন আমরা সে পথে না গিয়ে বিষ খুঁজে বেড় করে অন্যকে খাওয়ানোর চেষ্টায় লিপ্ত ছিলাম।

আজ থেকে কোনো বৃদ্ধ নাই। প্রয়োজনে ৫০ বছর বয়সে রিটায়ার্ড করিয়ে অন্য পেশায় মানুষকে নিয়ে আসেন যাতে কোনো মানুষই কখনও নিজেকে কর্মহীন ভাবতে না পারে। এই ব্যবস্থা জরুরী করা দরকার। দেখুন আজ সব দেশের সব মানব জাতির মানুষগুলোর মধ্যকার বয়স্ক মানুষগুলোকে। একবার চোখের দিকে তাকিয়ে দেখুন তো – ঐ চোখ কি বলে? মানব আত্মা কখনও কি বৃদ্ধ হয় নাকি অভিজ্ঞ হয়?

আমরা আজ শত-হাজার-লক্ষ-কোটি কোটি সম্ভাবনাময় মানব আত্নাকে বৃদ্ধ ভেবে আবর্জনা মনে করে পা দিয়ে লাথি দিয়ে একপেশে করে শুধু সেই মহান বয়জেষ্ঠ দের নয় বরং আমাদের অগ্রগতিকেই গতিহীন করার চেষ্টা করে চলছি। এতো বড় ভুল মানুষ কিভাবে করেন বলুন?

আজ আমাদের এই মিথ্যে ভুলে ভরা খোলস ভঙার দিন। আমরা আপনাদের পূর্বপুরুষ রূপে বার বার আপনাদের মাঝে এসেছি। কিন্তু অভিমান করে সেই পূর্বপুরুষ’রা চলেও গিয়াছেন। কেনো জানেন?

মহাআত্মাও অভিমানের উর্ধে নয়। আমি আপনাদের কাছে প্রেমের কথা বলি বলে আপনারা আমাকে হয়তো অনেকে অসহায় প্রিয়াহার প্রেমিক রূপেই হয়তো পেয়েছেন বা গ্রহন করেছেন। এই গ্রহন করার মানুষিকতাও পরিত্যাগ করারই আর এক নাম মাত্র। মনে রাখবেন সাধনা-অভিমান-বিশ্বাস প্রেমেরই অংশ মাত্র। প্রেমকে যারা শুধু জৈবিক বলে জ্ঞান করে বসেন তারা বোঝেন না যে প্রেম জৈবিক নয় বরং যৌগিক অনুভুতি। একমাত্র সত্য দ্বারাই পরিপূর্ণ প্রেমের অনুভুতি পাওয়া যায়। শুধু সত্যই চির মৌলিক।

আসুন বন্ধু!!! আজ আমরা আমাদের সব অন্যায় ভুলে নিজেদের কে শুদ্ধর পথে নিয়ে যেতে যেতে চীর মুক্তির দিকে সবাইকে ধাবিত করি।

আমাকে আপনারা কতটা গ্রহন করলেন বা সত্যের বানী কতটা মানব সপ্রদায়ের কাছে প্রচার করলেন ঐ নিরঞ্জনের শ্বপথ করে বলছি তা আমার কাছে মোটেও মুখ্য নয় বরং আপনারা আপনাদের প্রেমভরা মধুর সত্যবোধকে নিজেদের মধ্যে ধারণ করতে পারলেন সেটাই মুখ্য হয়ে অনন্তকাল ধরে বিচরন করে চলছে এবং এই সত্য ও সুন্দরের বিনাশ তো দুরের কথা বিন্দু পরিমান ক্ষয়ও নাই।

চলবে.....
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কোরআন-হাদিস অনুযায়ী তারা পাকিস্তান এবং অন্যরা অন্যদেশ

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২১



সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×