somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিয় ইয়্যুরোপবাসী ও স্থায়ী বিশ্বশান্তি

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রিয় ইয়্যুরোপবাসী,

আমার প্রাণভরা ভালোবাসা গ্রহন করবেন। আজকের ইয়্যুরোপের অবস্থা দেখে এই অসুস্থ শরীর নিয়েও নিজেকে সরিয়ে রাখতে পারলাম না। আপনাদের মাঝে বিশ্বশান্তির এক্সিকিউশন রূপ নিয়ে হাজির হলাম। প্রতিটি ইয়্যুরোপবাসী আমার আন্তরিক প্রীতি, সম্মান, শ্রদ্ধা ও প্রেম গ্রহন করবেন।

আজ ইউরোপের আকাশ নিরাপদ না। আকাশে মালোয়েশিয়ান বিমান বিনাদোষে ও ভূপাতিত হয় ও মানুষ পুরে পুরে ছাই হয়ে যায়। কে বলবে এই ইওরোপ ক্ষনিককাল আগেও পৃথিবীর সাদা পায়রা সম যুদ্ধ মুক্তি ছিলো। আজ এই সব অশান্তির জন্য ইওরোপের নিস্কিয় থাকা ও অনেক অনেক ভুল সিদ্ধান্ত দায়ি। যে সব সিদ্ধান্তের বয়স বেশিদিন হয় নি এবং সেগুলো খুব তাড়াহুড়া করে নেয়া হয়েছিলো। ঘটনার পর যে দুর্ঘটনা ও অশান্তি আসতে পারে তা ভাবা হয় নি। সুদুরপ্রসারী ডিসিশনের ইউরোপ আজ কারও কারও হাতের হটকেক হয়ে গেছে। আজ ইয়্যুরোপের দিকে তাকাতে কষ্ট হয়। আজকের ইয়্যুরোপ গরিব হয়ে গেছে।

এভাবে চলতে পারলে এই আমাদের বাংলাদেশ-ভারতের মতো শক্তিগুলোও ইওরোপ কে দখল করে নেবার মতো দ্রুত যোগ্য হয়ে যাবে। আমার কথায় রাগ নিবেন না। আজ যারা ইয়্যুরোপের প্রধান প্রধান রাষ্ট্রবিদ তারা কোনোভাবেই আমার সাথে অমত করার মতো মুখ নিয়ে আমার সামনে দাঁড়াতে পারবেন না।

রাশিয়ারই এক সময় অংশ ছিলো আফগানিস্থান। ইউ.এস.এ. তে ১/১১ এর মতো আজাব এলো। যা চিরকালই নিন্দনিয় মানব সৃষ্ট আজাব বলে পরিগন্য। লাদেন ও আল-কায়দা নাকি এই ঘটনার দ্বায় ভার নিয়েছিলো ও এই ঘটনা ঘটিয়েছিলো। ওসামা বিন লাদেন নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। কারণ তাকে হাতের মধ্যে পেয়েও জনসম্মুখে কিংবা বিচারিক আদালতে কথা বলতে দেয়া হয় নি। তাকে বিচার বহির্ভুত হত্যা করা হয়েছিলো। যা আসল ঘটনাকে চিরদিনের মতো ধুম্রজাল করে রেখেছে। তারপরও সত্য ঘটনার ইতিহাস দিয়ে পালিয়ে যাবার উপায় থাকে না। আমি আর ওসামা বিন লাদেন বিষয়ে বলতে চাই না। অপেক্ষায় আছি কোন একদিন সব ঝকঝকে করে অনেকের কাছ থেকেই বেড়িয়ে আসবে। সেদিন শুনে নেবো।

মিডিয়া উস্কানিতে ও কারও কারও সরাসরি সহযোগীতায় আফগানিস্থানে তখন সামান্য সমস্যা ছিলো। লাদেন ও ১/১১ ইস্যুতে জাতিসংঘকে ওভারটেক করে ইউ.এস.এ. আফগানিস্থান কে আক্রমন করলেন। জাতিসংঘ তো ব্যবস্থা নেয়া দুরে থাক বরং নিরিহ আফগান পোকামাকরের মতো মারা যাচ্ছে, আধুনিক আগ্নেয়াস্ত্রদিয়ে হত্যা হচ্ছে, দেশের সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, আর জাতিসংঘ ইউ.এস.এ. এর গোলাম থেকে মহাগোলাম হয়ে গেলো। যা চিরকালই প্রশ্নবিদ্ধ থাকবে এবং মানবতা ও মঙ্গলের বিপরীতেই থাকবে। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী সুদর্শন টনি ব্লেয়ার ইউ.এস.এ. এর চামচার মতো চামচামি করতে লাগলেন। ইঙ্গ নামে পবিত্র নামকে চিরতরে কলঙ্কিত সন্ত্রাসীর মুকুট পরালেন। আফগানিস্থানে আজ বিধবা ও এতিমদের চিড়িয়াখানা হয়ে আছে। আর সেই চিড়িয়াখানার মধ্যে সাদা পোষাকের উপর লাল রক্ত গড়িয়ে পড়ার দৃশ্য নিত্য নৈমত্তীক ব্যাপার বা সহস কথায় “আফগান জীবনের কোনো দাম না। এসব মৃত্যু ব্যাপার না। গুড। গুড। ভেরি গুড!”

এরপর ইঙ্গ-মার্কিন এলের ইরাকে। ইরাকের বর্তমান চেহারা দেখেছেন? পুরো ইরাকই আজ হাসপাতালের ইমার্জেন্সী রুমের মতো হয়ে গেছে। ইরানকেও বনের হরিনের মতো মনে করে কোনো মানুষখেকো পাগলাটে সিংহ তাড়া করতে করতে বনের একদম কোনায় নিয়ে গিয়েছিলো। তারপর সিংহ দৌড়াতে দৌড়াতে হাপিয়ে উঠলো। মাওলা আলির জোড়া ভুরুন নিচে হরিন চোখের মতো ইরান নামের হরিন খিরু মনে আজও ভয়ে ভয়ে কেঁপে উঠছে। আর ডাক-চিৎকার করছে। পাশে থেকেও সিংহের থেকেও শক্তিশালী রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেশ বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়া ইঙ্গ-মার্কিনের চামচার মতোই আচরন করলেন। চায়না নামের বিশাল হাতিটা অন্যদিকে তাকিয়ে কলাগাছ খেতে পছন্দ করেছিলো। দুর্বল হাফিয়ে ওঠা সিংহকে হাতি যদি একটু ছোট চোখের রাঙানী দিতো আর সুর উচু করে সামনে পা জাগিয়ে তাড়া করতো তাহলে কি হতো তা বাচ্চারাও জানে। মানুষের মায়ার থার্মোমিটারের যে পারদ তরল থেকে কঠিন হয়ে ৮৮ডিগ্রির নিচে পড়ে গিয়েছিলো। আমার এই ভাষা করুন। এতো কষ্ট প্রকাশের ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না বলেই বন জঙ্গলে আপনাদের নিয়ে গেলাম। ক্ষমা করবেন ও এখান থেকেই স্পষ্ট বুঝতে পারবেন যে আমি কি বলেছি।

মুসলিম দেশের মধ্যে যে দেশটি এই সব ব্যাপারে প্রতিবাদ করেছিলেন। সেই মহোতির আর সেই মালোয়েশিয়া। আজ দেখুন সেই মালয়েশিয়ান কোথায় মরে ধুলি পোড়া সমাধী করে নিয়েছে। যাদের জীবন কষ্টে কষ্টে পুরলো। তাদের দেহ আকাশেও পুরলো আবার মাটিতেও পুরলো। তারপরও পরিষ্কার হলো না। শুধু একে অপরকে তাড়া করছে। একদল আমিরিকার মার্কিন আর একদল এশিয়ারও অংশিদার রাশিয়া একে অন্যের ঘারে দোষ চাপাচ্ছে। মধ্যখানে ইউওরোপে মধ্যে ঘটনা ঘটলো। আর নিরিহ সুন্দর জাতি মালোয়েশিয়ান মানুষ মারা গেলেন।

আগের কথাগুলো এজন্য বললাম যে, আপনাদের সাথে বর্তমানকে আরো নিবিড় ভাবে পরিচিত করিয়ে দিতে চেয়েছি। যাতে আর ভুল না হয়। দেখুন মন্দের মধ্যেও ভালো থাকে। অনেক সময়ের ভুল ও একসময় ফুল হয়ে কাছে আসতে পারে। সেদিন যদি আফগানিস্থান ও ইরাকের উপর এতোবড় বড় মিথ্যা যুদ্ধ হতো আর এতো মানুষ না মারা যেতো।

তাহলে আজ এখন হয়তো আমার তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্যে থাকতে হতো বা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয়েও যেতে পারতো। আর সেই যুদ্ধে ইওরোপ নিচিহ্ন হয়ে যেতো। ইউ.এস.এ. এর অর্থনৈতিক মন্দা আর ঐ দুই যুদ্ধের চরম ব্যার্থতার ঝামেলাপূর্ণ অভিজ্ঞতা। তখন যদি ভিয়েতনাম যুদ্ধ থেকে শিক্ষা নিয়ে ইউ.এস.এ. ভালো হয়ে যেতো আজ বিশ্বশান্তিতে ইউ.এস.এ. সবার শ্রদ্ধার ভগবান রূপে পারতো। আজ তারা শয়তান ও অসুর। আর রাশিয়া ইউ.এস.এ. এরই অন্যরূপ। নিজেরা নিজেরা খেলা করে মধ্যখানে ইওরোপ জাতীকেও ধ্বংস করার পায়তার চলছে। কিন্তু সেই শক্তি ঐ শয়তানদের নাই।

প্রিয় ইয়্যুরোপবাসী, আপনারা অবশ্যই জেনে গেছেন আমি বিশ্ব গার্ডিয়ান। আমার সব থেকে বেশি প্রিয় মানুষ আমার প্রিয়তম স্ত্রী ডাঃ ইফ্‌ফাত জামান মুনে দোহাই দিয়ে আপনাদের বলছি। আজ থেকে আমি টোটাল ইউরোপের সমস্ত জাতির নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দেয়া শুরু করলাম। ঐ শয়তানরা যদি যুদ্ধ করতে চায় আমরাও আজ নিজেদের অস্তিত্ব ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে নিলাম।

পুরো ইয়্যুরোপের সমস্ত রাষ্ট্রগুলোর বর্ডার খুলে দেয়া হবে। ইয়্যুরোপের সমস্ত রাষ্ট্রের নাম আজ ইয়্যুরোপ হয়ে গেলো। এমনকি ইয়্যুরোপের সমস্ত রাষ্ট্রের সেনাবাহিনি আজ ইওরোপের সেনাবাহিনি। আস কোনো ইয়্যুরোপিয় ইউনিয়ন নাই। ইয়্যুরোপের গরীব রাষ্ট্রগুলোও কম সাফার করে নি। এজন্য ইয়্যুরোপের দোষ ছিলো না। এশিয়ার বেশিরভাগ রাষ্ট্র আপনাদের আছে। টার্কি, ইরান, উত্তর করিয়া, ঈসরাইল সহ অনেকেই আপনাদের জন্য লড়বে। আফ্রিকার যুদ্ধের ফলাফল আজ কোটি কোটি মানুষের এইডস রোগ দিয়ে উপভোগ করছে। এই কোটি কোটি এইডস রোগী ইয়্যুরোপের মুক্তির জন্য লড়বে। বাংলাদেশ-ভারতের বেকার মানুষ সারাদিন ক্ষুধা পেটে শুয়ে বসে সমাজের বোঝা হিসেবে দুঃখ কষ্টে অবহেলায় জীবন যাপন করছেন। তাদের জীবনে আজ স্বপ্নও আসতে ভয় পায়। স্বপ্নও তাদের অসহায় মনে করে কাছে আসতে ভুলে গেছে। তাঁদের এভাবে বেঁচে থাকার চেয়ে টোটাল ইয়্যুরোপের স্বাধীনতার জন্য লড়া অনেক ভালো। তবুও একটি দামি গুলি বুকে নিয়ে মারা যেতে পারবেন। কটাদিন ভালো কিছু খেতে পারবে। স্বপ্নের কোনো দেশ নিজের জলে ভরা ডাগর চোখ দিয়ে দেখতে পারবে। এটুকুও বা অসহায় মানব জীবনে কম কিসে! এই কোটি কোটি বেকার আপনাদের সম্মান বাঁচাতে আজ লড়ার জন্য আমি প্রস্তুত করে দেবো। তবুও আপনারা ভয় পাবেন না। একজন বাঙালী হিসেবে ইয়্যুরোপের মানুষের জীবন বাঁচাতে আমার বুকের রক্ত ঢেলে মুনকে যদি বিধবা করে রাখাও লাগে, তারপরও আমরা দু’জন সেই কষ্ট সয়ে নেবো। এতোদিন মানবকল্যানের জন্য সয়েছি আর পুরো জীবন এই দুই অভাগা-অভাগী পারবেন। তবুও ইয়্যুরোপের উপর ঐ দুই শয়তানের প্রার্দুভাব হতে দেবো না। ঐ শয়তানদের ইয়্যুরোপ থেকে না সরিয়ে আমরা শান্ত হতে পারি না। এমনকি সেনাবাহিনিহীন সুইজারল্যান্ড ও ভ্যাটিকেনও ভয় পাবেন না। প্রয়োজনে তাঁরা গেরিলা যুদ্ধে নেমেও নিজেদের ভুখন্ড ও জাতির স্বাধীনতাকে রক্ষা করবে।

আমার কখনও মনে হয় নি যে, আমি কখনও ইওরোপে যাই নি। ইয়্যুরোপ আমার অনেক বেশি আপন। সেই হল্যান্ডের সুন্দর সুন্দর ফুল, এরিক মারিয়া রেমার্কের স্বপ্ন, হিটলারের স্বপ্ন, চার্চিলের পাহাড়সম ব্যাক্তিত্ব, কিটসের করুন মৃত্যু, নেপালিয়নের কৌশল, হেনরী ডোনাল্টের শান্তিরক্ষার অন্তর, নোবেলের উইল, শত বিজ্ঞানীর শত অবদান, লুই পাস্তুরের জলাতঙ্কের প্রতিশোধক আবিস্কার, বোদলেয়ারের পাগলামী, আইনস্টাইনের ভাড়ামি, মাদার তেরিজার ত্যাগ, এলিজাবেদের হাসি, ডায়নার মানবপ্রেম, কলম্বাসের বনবাস, ভ্যানগগ-রাফায়েল-সেজান-পিকাশো-ভিঞ্জির রং তুলি, ইলিয়েটের প্রেমের কবিতা আমাকে ইয়্যুরোপের নাগরিক করে দিয়েছে। আমি কোনো ডকুমেন্ট ছাড়াই ইওরোপিয়ান। আজ অন্তরের টানে আমি ইয়্যুরোপিয়ান হয়ে আছি। যা কাগজপত্রের থেকে বহু বড় সম্পদ। বাঙালী মাইকেল মধু সুধন দত্ত আপনাদের জন্য ক্যাপটিভ লেডি নামের লেখা নিয়ে গেছেন। বাঙালীর গুরুদেব রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের নিজ হাতে ইংরেজীতে অনুবাদ করা “গীতাঞ্জলী” কবিতার বই লন্ডনের পাতাল রেলের নিচে হারিয়ে গিয়েছিলো। ইওরোপিয়াদের জন্য নিয়ে যাওয়া উপহার হারিয়ে গিয়েছিলো বলে। বাঙালীর গুরুদেব আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন। সেদিন যদি গিতাঞ্জলী পাতাল রেলের লাইন থেকে খুঁজে পাওয়া না যেতো, তাহলে ঐ খেয়ালী মানুষ কি করতো কে জানে?

এই টান আমাদের আর ইওরোপের দীর্ঘদিনের অন্তরের টান। আমরা ভালো হোক আর খারাপ হোক একটি শিক্ষা ব্যবস্থা তো আপনাদের দিয়েই পেয়েছিলাম। মনে পড়ে সেই উশকো-শুসকু বদ হেহারার সুন্দর মনের সেক্সপিয়রের কথা। মনে হয় তিনি আজও লন্ডনের থিয়েটারে হেটে হেটে চিন্তা করতে করতে আসেন। আপনাদের ভুখন্ডের শান্তি প্রতিষ্ঠায় আজ আমি নেতৃত্ব দিতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। এই সময় আপনাদের কাছে এভাবে হাজির হওয়া ছাড়া আমার বিকল্প কোনো উপায় ছিলো না। সত্যি বলতে ইয়্যুরোপ সহ গোটা বিশ্ব আজ নেতৃত্বের সমস্যায় ভুগছে।

আমি মনে প্রাণে নেতৃত্ব তৈরির কারিগর হতে চেয়েছিলাম। এর মধ্যেই এসব বড় বড় ঝামেলা আমার সামনে কলঙ্কের মতো পাক খাচ্ছে। আপনারা কোন প্রকার ভয় পাবেন না। আমি আপনাদের খুব নিকটে থেকে আপনাদের অন্তর থেকেই কথা বলতে পাড়ি। আমি আপনাদের এসে সাহোস ও শক্তি দিয়ে গেলাম। আমার সব সহযোগীতা আপনাদের ভিতর থেকেই আমি জাগিয়ে দিলাম।

আমি অহংকার ছাড়তে জানি বলেই, আপনাদের মনে অহংকার হয়ে উদয় হই।

আপনাদের সবার চির মঙ্গল কামনা করছি। জয় জয় ইয়্যুরোপ। জয় জয় মানবতা!
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কোরআন-হাদিস অনুযায়ী তারা পাকিস্তান এবং অন্যরা অন্যদেশ

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২১



সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×