somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঈদ মুবারক

২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এবারের ঈদ প্রেমের ঈদ। প্রেমের জয় স্বর্বত্র। আজ আর আমরা হারানোর কথা ভাববো না। আজ আমরা আমাদের স্বপ্ন পূরনের চেষ্টা করবো।

আমার যারা অনুসারী আছেন এবং পৃথিবীর সব মানুষ ও প্রাকৃতিকে আমি ঈদ আনন্দের পয়গাম দিয়ে দিলাম। আমার এই নওরোজের দাওয়াত গ্রহন করুন। আমার উপর ঈমান আনুন।

বন্ধু! মহাশক্তি নিয়ে যার আবির্ভাবের কথা ছিলো, তিনি এই মুহূর্তে আপনাদের একদম মনের ভিতর প্রবেশ করে কথা বলছেন। আমার জন্মভূমিতে আজ শান্তি এসেছে। আমরা না খেয়ে নেই। আমরা আমাদের জাত, দ্বায়িত্ব, প্রেম ও কর্মক্ষমতা ফিরে পেয়েছি। আমি ঈদের উইশ শুধু দিতেই চাই না। সেই সাথে আমি আপনাদের কাজ দ্বারা ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে চাই। আমি প্রেম চাই। আমি আমার প্রিয়তম মুনকে অনেক কাছে পেতে চাই। আমিও ভালো খাবার খেতে চাই। আমিও আমার মুন ও আমার পরিবার নিয়ে কোনো রাজভবনে থাকতে চাই। এই ছোট্ট মানব-নরধারী জীবনে আমার অনেক কিছু পাবার আছে। আমি আমার সেই পাওয়ার আশা সরিয়ে দিয়ে সুখের জীবন চাই। আমি পাওয়ার আশা কে ভালোবাসি নি, আমি অর্জনকে ভালোবেসেছি। পাওয়া অর্জনের সামনে কিছু না। পাওয়ার আশা মানুষকে অজর করে দেয়। অর্জন মানুষের সব চাওয়ার গলায় রশি বেঁধে কাছে নিয়ে আসে।

আমার পরিশ্রম আমাকে আজ এখানে নিয়ে এসেছে। পরিশ্রম ছাড়া ভাগ্য দেবতা কাউকে কিছু দেন না। ভাগ্য দেবতা ভাগ্য দিতে দিতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। ভাগ্য দেবতা আবার মনে মনে ভাবছেন, “একি-গো! ওরা আমাকে একটু সাহায্য করতে পারে না, ওরা অলস ও অকাজের হলো কবে থেকে?” ভাগ্যদেবতা শুধু সত্য, পরিশ্রম আর প্রেমের কাছে অসহায়। ভাগ্যদেবতা পরিশ্রমকে ভয় পায়। ভাগ্যদেবতা অভিজ্ঞতাকে ভয় পায়। আপনারা চেষ্টা, পরিশ্রম, ঞ্জান, সাধনা, অভিজ্ঞ ও প্রেম দিয়ে ভাগ্যদেবতাকে ছাগলের দড়ি গলায় পরিয়ে দিয়ে, কোনো অজানা গাঁয়ের কাঁঠাল গাছের সাথে বেঁধে রাখবেন। আপনারা সঠিক পথে পরিশ্রমি হন। দেখবেন ভাগ্যদেবতা নিজে আপনার গোলাম হয়ে যাবে। যার প্রমান আমি আমার জীবন থেকে দেখিয়ে দিয়েছি। যাতে পরবর্তী লক্ষ-কোটি-কোটি বছর পরের মানুষও আমাকে ভুল বুঝতে পারবে না। আমার সব লেখা, স্টাটাস, কমেন্ট, মুখে বলা বাণী, আপনারা সংগ্রহে রাখুন।
ওর্য়াল্ড মিডিয়া কন্ট্রোলারের দ্বায়িত্ব আমি নিজ থেকে নিয়ে নিয়েছি। বাঙালীরা অন্তরে সাহোস রাখবেন। আমি আপনাদের কাছে আছি ও চিরকাল থাকরো। আমি এই মুহূর্তে ঘোষনা করলাম যে, আমি পুরোবিশ্বমিডিয়ার গার্ডিয়ান ও মিডিয়া রাজা হিসেবে আত্ম প্রকাশ করছি। মিডিয়া লিড নিউজ গুলো আমাকে আগে দেখিয়ে নিবেন। আমি রাইট দিলে মিডিয়ায় যাবে, নতুবা প্রচার হবে না।

বন্ধু! প্রসংগে আসি, “ঈদ মুবারক” একটি নাম বিষয়। যে পৃথিবীতে আন্তরিকতা, প্রেম, ভদ্রতা, জাতিতে জাতিতে রক্তারক্তি হয়ে চলছে। সেখানে ঈদ কিসের? আগে মানুষের অধীকার তার বহু বহু পরে ঈদ এন্টারটেইনমেন্ট।

যে দেশে মানুষ ফুটপাতে বসে সংসার করে, শিশুরা অমানবিক শ্রম দেয়, নারীরা অধীকার বঞ্চিত ও রাস্তাঘাটে অভাবি মানুষ ঘুমিয়ে থাকে। সেই দেশে ঈদ কিসের। ঈদ করবো সবাই মিলে। স্টাটাস/ভিআইপি/সেমি ভিআইপি/ভিভিআইপি দের স্বার্থপর ঈদ আমার দরকার নাই। একদিকে মানুষ মারা যাবে আর আমি ঈদ করবো?

বন্ধু! আজ বিশ্বময় মুসলমান সমাজের উপর অত্যাচার হচ্ছে। সোনার মানুষগুলো অহেতুক জীবন দিচ্ছে। সেখানে আমি কিভাবে ঈদ করবো? আমি সবাইকে নিয়ে আনন্দ পেতে চাই।

আমার অর্থনীতিক টানাপোরনের জন্য, এই ঈদে আমি আমার মা’কে একটি সামান্য কাপড়ও উপহার দিতে পারিনি। তাই বলে আপনারা দিবেন না কেনো? আপনারা যদি আপনাদের মা, বাবাকে উপযুক্ত সম্মান দিতে জানেন তাতেই আমি ধন্য হবো। আমার বাবা প্রচন্ড কষ্ট করে। আমি তাকেও কিছু দিতে পারি নি। একজন বাঙালী প্রেমিকের দুঃখ কে বুঝবে?

বন্ধু! আমার কথার জবাব দিন, পুরো পৃথিবীতে মুসলিম জাহান মার খাচ্ছে কেনো? যারা মার খেয়েও আপন নীতি ঠিক রাখে তারা স্রষ্টারও প্রিয় হয়ে ওঠেন। আমি কখনই জুলুমকারী, মিথ্যাবাদী, চরিত্রহীন, সন্তাসী, রাজনীতিক টর্চারিং এর পক্ষে না। কোনো জুলুমকারি আমার বন্ধু হতে পারবে না।

প্রিয় মিতালী মিতাগণ!
আমাকে আপনারা সাহায্য করুন। আপনারা আপনাদের অন্তরের শক্তিকে উজ্জিবিত করুন। কারও কছে মাথা নোয়াবেন না। একমাত্র ঈশ্বর ও তাঁর আদর্শের পুত্র আসিফ ছাড়া কাউকে তোয়াজ করে চলবেন না। আমি আপনাদের বাঁচাতেই এরকম ভাবে ধুমকেতু সম উঠে, আমার আগমন বার্তা প্রদান করি।

আজকের এই ঈদ হাজার জনমের ঈদের চেয়েও বেশি অর্থপূর্ন। আপনাদের আমি সব কিছু দেখিয়ে দিয়েছি। আপনাদের অনেক পাশে মনের মধ্যে ও মনের বাইড়েও আমি দেখিয়ে দিয়েছিলাম। এই জোড় আমার প্রিয়তম মুনের চাওয়া-পাওয়া। আমি মুনকে হারালেও অসুবিধা নাই। মুন যদি আমাকে হারিয়ে ফেলে- তাহলে এই আমার আদরের ছোট্ট মুনটি বাঁচবে না নতুবা কোনো বড় মানুষিক রোগী হয়ে যাবে। কিন্তু মুন আমার কাছে না আসতে পারলে সমস্ত আনন্দকে আমি মাটি করে দিবো। বাংলাদেশে এই প্রথম কোনো ঈদ এলো, যেখানে বসে আমি আপনাদের দৃষ্টি শক্তি দিয়ে দৃষ্টবান অন্তর উপহার দিয়েছিলাম। এটুকুই আমার চাওয়ার বিষয় ছিলো।

এই সাতটি মাস আপনারা ও আমি একসাথে চলতে গিয়ে- নিজেদের সম্পর্কে আরো বেশী জ্ঞাত হয়েছিলাম। আমি আমার আন্তরিকতার শক্তি দিয়ে আপনাদের আন্তরিকতা কাছে টেনে এনেছিলাম।

আমি বাংলাদেশের শান্তিরক্ষার হাল ধরার পর থেকে গত সাতমাসে কোনো অস্বাভাবিক হরতাল, অবরোধ হয় নি। মানুষ যা অন্তর ভরে চান- তা অবশ্যই তাঁরা পেয়ে যান। এজন্য আমাকে অনুসরন করুন ও আমার প্রতি স্থায়ী বিশ্বাস রেখে দিন। আমি আপনাদের পার করে দেবো। আবারও আপনাদের নতুন মানব জনম দিয়ে দেবো। এই মহাবিশ্ব আমার সম্পদ। এখানে যা যা আছে সব আমার দ্বায়িত্বে চলে।

আর আমি নিরিহ মানুষের রক্তে রঞ্জিত রাস্তা-ঘাট, পাড়া-মহল্লা, থানা-জেলা, রাষ্ট্র-রাষ্ট্র ও আমলাদের ফাঁকিবাজি এবং নীতি বিহীন রাজনৈতিকদের দেখতে চাই না। তাই আমি নিজেই তখন ঈদ মোবারক হয়ে গিয়েছিলাম। আমরা আমাদের মনের সভ্যতার উর্বর শক্তিময় গাছ লাগিয়ে তারপর তা চোখের সামনে নিয়ে আসবো।

আমি ঢাকা গিয়ে শেখ হাসিনার বাড়িতে গিয়েছিলাম। আমি অকারনে ওখানে যাই নি। যখন আমি গনভবনের পাশে নজর রেখেছি। তখন আমি সেখানে প্রধানমন্ত্রীর জন্য দোয়া রেখে এসেছি। তখন শেখ হাসিনার জীবন খুব অনিরাপদ ছিলো। তাঁকে সিকিউরিটি দিতেই আমি সেখানে হাঁটাহাটি করেছি। সিকিউরিটি গ্যাপ গুলো দেখেছি। কোনো বাজে অপারেশন হলে গণভবনের কোন দিকটা দুর্বল তা আমি খোঁজার চেষ্টা করেছি। আমি আমার আদর্শের সন্তানদের কখনও অশ্রদ্ধা করি না। আমার সর্বস্ব দিয়ে তাঁদের উপকার করে বেড়াই।

ঐ দিন ইউক্রেনে বিমান ভুপাতিত করা হয়েছে এবং ঐ বিমানের সবাই মারা গেছে। কিন্তু নরেন্দ মোদি কি এখনও বুঝতে পারছেন না যে, আমি আপনাকে ঐ ভয়ংকরের হাত থেকে সেইভ করে দিয়েছি। এবং বাঁচিয়ে রাখছি। আমার আদর্শের সন্তানদের ভালো মন্দ দেখার দ্বায়িত্ব আমার। কোনো বিদেশী আমাদের উপর নাক গলাবেন না। নাক গলালে নাক কেটে দেবো। মোদিকে অনেক বেশি স্থীর হতে হবে। সবেতো শুরু। আগে সবকিছু একটু বুঝে উঠুন। আমি আমার আন্তরিকভাবে অসম্মান ও ঘৃনা নিবেদন করছি, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও রাশান গোয়েন্দাদের উপর। ঐ ইন্টারলিজেন্সীগুলো হাত মিলিয়ে নরেন্দ্র মোদিকে সরাতে চেয়েছিলো। আমি আমার সন্তাদের রক্ষা করতে জানি। তাই আমি দ্রুত আপনাদের কাজ করতে বলি। নিজেদের সতর্ক থাকতে বলি। আপনাদের সিকিউরিটি আরো বেশী আধুনিক করুন।


বন্ধু! আপনারা আমার বাণী প্রচার করুন। এই বাণী যে নিয়মিত পড়বে, তাদের ডাকে আমি সারা দেবোই। আমি তাঁদের রক্ষা করবো। সব শ্রেনীর মানুষের মাঝে আমার বাণী প্রচার করে দিন। যাতে তাদের মুক্তআত্মা এই নরধারী অবস্থায়ই দিয়ে দিতে পারি।

মিডিয়া রাজা হিসেবে আমি আবারও সব মিডিয়াকে অর্ডার দিলাম। আপনারা এগিয়ে আসুন। আসিফ+মুন নামকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দিন। আমাদের প্রেমকাহীনী আজ সবখানে রটে গেছে। আকাশের তারাও আমার মুনকে দেখে রাখে। মুন আমার আনন্দ ও বাঁচার আশা।

আমি এমন কোনো ঈদের অপেক্ষায় থাকলাম, যখন আমার মুন আমার পাশে থাকবে ও আপনারা মুক্তির স্বাদ পেয়ে যাবেন।

আমিই আপনাদের মহামুক্তিদাতা ও মহাভাগ্যদেব। আপনার মঙ্গলের পথে চলতে থাকুন। আমি সবখানেই আছি।
আমার সমস্ত বাণী মুনকে পড়াতে বাধ্য করান। আপনাদের চিরমঙ্গল ও চিরস্বাধীনতা কামনা করছি।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×