RIP : বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা (প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক ) । এত বড় একটা গনহত্যা চালানো হল আর আমাদের গণমাধ্যম নাকি ২০ জনের বেশি নিহত খুঁজে পায় না ? যদি ২০ জন কেই মারবে তাহলে রাত ২.৩০ এ সব টিভি সম্প্রচার বন্ধ করা হল, বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হল , ২ টা চ্যানেল বন্ধ করে দেওয়া হল কেন? কেন মতিঝিল এলাকায় রক্তের ছোপ ছোপ দাগ, জমাটবদ্ধ রক্তের দাগ, এত মানুষ যদি পালিয়ে বাঁচতই তাহলে কেনো এত জুতো,রক্তের দাগ ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল ? এই মানুষগুলো কোন লুটেরা, খুনী , ধর্ষক বা সন্ত্রাসী নয়। তাদের অপরাধ তারা আল্লাহকে ভালোবাসে,ইসলাম কে ভালোবাসে ।আর যারা আল্লাহ, রাসূল ,কোরআন চিনে না তারা হয়েছে ইসলামের ,কোরআনের রক্ষক ? কি বিচিত্র এই দুনিয়া? হেফাজতের আলেম, হাফেজ রা নাকি কোরআন পুড়িয়েছে? যারা কলেজ-ভার্সিটিতে না পড়ে মাদ্রাসায়
পড়েছে,যারা বিলাস বহুল
বিল্ডিংয়ে পড়ালেখা না করে কুড়ে ঘরে
পড়েছে, যারা কুরআনকে রক্ষার জন্য
শাহাদাৎ বরণ করেছে, আজ তারাই
নাকি মসজিদে আগুন লাগিয়েছে,কুরআন
পুড়িয়েছে!!!
এই কথা আর কেউ বিশ্বাস করলেও
আমি করব না।মিডিয়ার কিছু কুত্তারা প্রচার
করছে, “হেফাজতের হুজুররা কুরআন পুড়িয়েছে”
আর চিলে কান
নেয়ার মত বাংলাদেশের কিছু মূর্খের দল
তা নির্বিচারে বিশ্বাস করছে।মানুষ এত
গাধা হয় কি করে?
হুজুররা যদি কুরআন ধ্বংস
করতে চাইতো তাহলে তারা মসজিদ-
মাদ্রাসায় চার-পাচ হাজার
টাকা বেতনে চাকরি করত না,তাদের
সন্তানসহ অন্যদেরকে কুরআন
শিক্ষা দিত না্।যারা কুরআন রক্ষার জন্য এত
কষ্ট করছে আজ তারাই নাকি কুরআন পুড়াচ্ছে!!
কি আজব দুনিয়া!!!
অতীতে বিভিন্ন জায়গায় কারা কুরআন
পুড়িয়েছে,কারা কুরআনকে অবমাননা করেছে না বেঈমানের দল কুরআন
পুড়াবে আর বলবে ”হুজুররা কুরআন
পুড়িয়েছে”। কোন মুসলমান
সেটা কখোনই বিশ্বাস
করবে না,করতে পারে না ।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



