somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কুব্বাত আস সাখরা এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


কুব্বাত আস সাখরা হল জেরুজালেমের পুরনো শহরের টেম্পল মাউন্টের উপর অবস্থিত একটি গম্বুজ। যেটি উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের আদেশে ৬৯১ সালে এর নির্মাণ সমাপ্ত হয়েছিল। বর্তমানে এটি ইসলামী স্থাপত্যের সর্বপ্রাচীন একটি নমুনা। এটিকে জেরুজালেমের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য স্থান এবং সমগ্র ইসরায়েলের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য স্থান বলে উল্লেখ করা হয়। গম্বুজের কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা কাঠামো চার্চ অব দ্য হলি সেপালকারের মত। উমাইয়া স্থাপত্যে বাইজেন্টাইন প্রভাবের উদাহরণ সে থেকে পাওয়া যায়।
এখানে অবস্থিত সাখরা নামক পাথরের কারণে স্থানটি ধর্মীয় দিক দিয়ে গুরুত্ববহ।


এটি মাউন্ট অলিভস থেকে কুব্বাত আস সাখরার একটি দৃশ্য। পুরনো শহরের দেয়ালও দেখা যাচ্ছে।
টেম্পল মাউন্ট বা আল-হারাম আল-কুদসি আশ-শরিফ বলে পরিচিত স্থানের উপরে এটি অবস্থিত। যতদূর জানা যায় ইহুদিদের দ্বিতীয় মন্দির এখানে অবস্থিত ছিল বলে বিশ্বাস করা হয় যা ৭০ সালে রোমানদের জেরুজালেম অবরোধের সময় ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল। মুসলিম বিশ্বাস অনুযায়ী ইসরা এবং মেরাজের সাথে এই স্থানটি সম্পর্কিত।


এটি অস্ট্রিয়ান ধর্মশালার দিক থেকে প্রাপ্ত রাতের একটি দৃশ্য।

ইসলামের পূর্ব যুগের কথাঃ
গম্বুজটি টেম্পল মাউন্টের উপরে অবস্থিত। এখানে দ্বিতীয় মন্দির নামে পরিচিত ইহুদি উপাসনালয় ছিল।যা ৭০ সালে রোমানরা এটি ধ্বংস করে দেন এবং এর স্থলে দেবতা জুপিটারের মন্দির গড়ে তোলেন। বাইজেন্টাইন আমলে জেরুজালেম খ্রিষ্টান অধ্যুষিত ছিল। ১০ হাজারের মত তীর্থযাত্রী যিশুর পদচারণার স্থান পরিদর্শন করতে আসে।
নির্মাণ এবং আকার
কুব্বাত আস সাখরা উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের আদেশে ৬৮৯ থেকে ৬৯১ সালের মধ্যে নির্মাণ করা হয়। চতুর্থ শতাব্দীতে ইহুদিদের বিদ্রোহের পর থেকে এই টেম্পল মাউন্ট উন্নয়নের বাইরে থেকে গিয়েছিল। এর স্থাপত্য এবং মোজাইক বাইজেন্টাইন চার্চ এবং প্রাসাদের আদলে গড়ে তোলা হয়। এর দায়িত্বে দুজন প্রকৌশলী ছিলেন। একজন হলেন মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিক বাইসানের বাসিন্দা রাজা ইবনে হায়ওয়াহ এবং অপরজন হলেন খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের খ্রিষ্টান দাস জেরুজালেমের ইয়াজিদ ইবনে সালাম।


১৮৮৭ সালে মুদ্রিত। স্থপতি ফ্রেডেরিক কেথারউড গম্বুজের বিস্তারিত চিত্র অংকনকারী প্রথম পশ্চিমা ব্যক্তি বলে পরিচিত। ১৮৩৩ সালে ছয় সপ্তাহে তিনি তা সম্পন্ন করেন।
হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়ের শেলোমো ডোভ গোয়েটেইন এর মতে কুব্বাত আস সাখরা অন্যান্য আরও কিছু স্থাপত্যের সাথে সমাপ্ত করার জন্য তৈরী হয়েছিল। এ সি ক্রেসওয়েল তার বই অরিজিন অব দ্য প্লেন অব দ্য ডোম অব দ্য রক এ উল্লেখ করেন যে স্থাপনাটি তৈরী করার সময় চার্চ অব দ্য হলি সেপালকারের মাপঝোক ব্যবহার করা হয়েছিল। এর গম্বুজের ব্যাস ২০.২০ মি. এবং উচ্চতা ২০.৪৮ মি, অন্যদিকে চার্চ অব দ্য হলি সেপালকারের গম্বুজের ব্যাস ২০.৯০ মি ও উচ্চতা ২১.০৫ মি।
১০৯৯ সালে ক্রুসেডাররা জেরুজালেম অধিকার করে নেন। কুব্বাত আস সাখরা অগাস্টিনিয়ানদের দিয়ে দেওয়া হয়। তারা এটিকে গির্জায় রূপান্তর করেন এবং আল আকসা মসজিদকে রাজকীয় প্রাসাদ হিসেবে ব্যবহার করতে থাকেন। নাইটস টেম্পলাররা কুব্বাত আস সাখরার স্থানটিকে সুলায়মান আঃ কর্তৃক নির্মিত উপাসনালয়ের স্থান বলে বিশ্বাস করতেন। পরবর্তীতে তারা পার্শ্ববর্তী আল আকসা মসজিদে সদরদপ্তর স্থাপন করেন।
আইয়ুবীয় এবং মামলুকঃ
১১৮৭ সালের ২ অক্টোবর সুলতান সালাউদ্দিন জেরুজালেম জয় করেন। কুব্বাত আস সাখরাকে পুনরায় মুসলিম স্থান হিসেবে ব্যবহার শুরু করা হয়। এর চূড়ায় স্থাপিত ক্রুশকে সরিয়ে সেখানে ইসলামী চাঁদ স্থাপন করা হয়। নিচে পাথরের চারপাশে কাঠের আবরণ দেয়া হয়। সালাউদ্দিনের ভাতিজা আল মালিক আল মুয়াজ্জাম ঈসা ভবনের পুনর্গঠনের দায়িত্ব পালন করেন।
মামলুক শাসনের সময় কুব্বাত আস সাখরা গুরুত্বপূর্ণ মর্যাদায় আসীন ছিল। মামলুকরা ১২৫০ থেকে ১৫১৭ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল।


এটি টাইলস আচ্ছাদিত বহির্ভাগ


এটি কুব্বাত আস সাখরার ভেতরের দৃশ্য, ১৯১৪
উসমানীয় সাম্রাজ্য ১৫১৭ সাল থেকে ১৮১৭ সাল পযন্তঃ
প্রথম সুলাইমানের শাসনামলে কুব্বাত আস সাখরার বহির্ভাগ টাইলস দিয়ে আচ্ছাদিত করা হয়। এই কাজের জন্য সাত বছর সময় লাগে।
কুব্বাত আস সাখরার ভেতরের দৃশ্য অভ্যন্তরভাগ মোজাইক ও ফাইয়েন্স এবং মার্বেল দ্বারা সৌন্দর্য বর্ধন করা হয়েছে। এর অধিকাংশই নির্মাণ সমাপ্ত হওয়ার কয়েকশত বছর পরে করা। তাতে কুরআনের আয়াত লেখা রয়েছে। সূরা ইয়াসিন এবং বনী ইসরাইল এতে খোদিত রয়েছে। সুলতান প্রথম সুলাইমানের সময় তা সম্পন্ন হয়েছিল।১৬২০ সালে কুব্বাত আস সাখরার পাশে উসমানীয়রা কুব্বাত আন নবী নামক আরেকটি স্থাপনা নির্মাণ করেন। ১৮১৭ সালে দ্বিতীয় মাহমুদের আমলে বড় ধরনের সংস্কার সম্পন্ন হয়।


এটি একটি কুব্বাত আস সাখরার ভেতরের দৃশ্য ১৯১৫
ব্রিটিশ মেন্ডেট থেকে বর্তমান
মুহাম্মদ আমিন আল হুসাইনি ১৯১৭ সালে ফিলিস্তিন মেন্ডেটের গ্র্যান্ড মুফতি নিযুক্ত হন। তিনি কুব্বাত আস সাখরা এবং আল আকসা মসজিদের সংস্কার করেছিলেন।১৯২৭ সালের ১১ই জুলাই ফিলিস্তিনে সংঘটিত ভূমিকম্পে কুব্বাত আস সাখরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ইতিপূর্বে সম্পাদিত সংস্কারগুলো তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।১৯৫৫ সালে জর্ডান সরকার সম্প্রসারণমূলক পুনর্গঠন কাজ শুরু করেন। আরব সরকারগুলো এবং তুরস্ক তাতে অর্থ সহায়তা দেন। সুলতান সুলাইমানের সময় স্থাপিত বেশ কিছু টাইলস সেসময় প্রতিস্থাপিত করা হয়েছিল। অতিবৃষ্টির ফলে সেগুলো স্থানচ্যুত হয়। ১৯৬৫ সালে সেই সংস্কারের অংশ হিসেবে গম্বুজটি এলুমিনিয়াম ব্রোঞ্জ মিশ্রণ দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। ১৯৬৪ সালের আগস্টে সংস্কারকার্য সমাপ্ত হয়।১৯৬৭ সালে ছয় দিনের যুদ্ধের সময় কুব্বাত আস সাখরার উপর ইসরায়েলি পতাকা উত্তোলনের কয়েক ঘন্টা পর মোশে দায়ানের নির্দেশে তা নিচু করা হয় এবং শান্তি রক্ষার স্বার্থে টেম্পল মাউন্টের তত্ত্বাবধানের জন্য মুসলিম ওয়াকফে দায়িত্ব দেওয়া হয়।১৯৯৩ সালে গম্বুজের সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য জর্ডানের রাজা হুসাইন ৮.২ মিলিয়ন ডলার দান করেন। তিনি তার লন্ডনের বাড়ি বিক্রি করেছিলেন। এর দ্বারা ৮০ কেজি স্বর্ণ অর্জিত হয়। ইরানের ১০০০ রিয়াল নোটে কুব্বাত আস সাখরার ছবি রয়েছে ।


এটি গম্বুজের উপরিভাগ থেকে সাখরা পাথর।
রক্ষণাবেক্ষণঃ
জর্ডানের আওকাফ মন্ত্রণালয় স্থাপনাটি রক্ষণাবেক্ষণ করেন। অমুসলিমরা এখানে প্রবেশ করতে পারত না। ১৯৬৭ সালের পর অমুসলিমরাও সীমিত আকারে প্রবেশাধিকার পায় তবে অমুসলিমদের এতে প্রার্থনা বা কোনো ধর্মীয় চিহ্ন বা হিব্রু অক্ষর নিয়ে আসার অনুমতি নেই। ইসরায়েলি পুলিশ এই নিয়ম কার্যকর করেন। শুধুমাত্র মুসলিম ছুটির দিনেই পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি বাসিন্দারা প্রবেশ করতে পারেন। ৩৫ বছরের বেশি বয়সের পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিরাই প্রবেশ করতে পারেন। ইসরায়েলি রেসিডেন্সি কার্ডধারী জেরুজালেমের বাসিন্দা এবং ইসরায়েলি নাগরিকত্বপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনিদের প্রবেশে কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।২০০৬ সালে গ্রীষ্মের সময় সকাল ৭:৩০ থেকে ১১:৩০ এবং দুপুর ১:৩০ থেকে ২:৩০ এবং শীতের সময় সকাল ৭:৩০ থেকে ১১:৩০ ও দুপুর ১:৩০ থেকে ২:৩০ এর জন্য অমুসলিমদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়। ২:৩০ এর পর থেকে অমুসলিমদের প্রবেশ নিষেধ এবং শুক্রবার ও শনিবার বা মুসলিম ছুটির দিনে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। পশ্চিম দেয়ালের প্রবেশ পথের পরে একটি কাঠের হাটাপথ দিয়ে প্রবেশ করতে হয়। অমুসলিমদের মসজিদ কুব্বাত আস সাখরা ও তুলার বাজারের মধ্য দিয়ে প্রবেশে নিষেধ আছে। দর্শনার্থীদের কঠোর নিরাপত্তা নিয়ম মেনে চলতে হয় এবং ইহুদি প্রার্থনার বই এখানে নিষেধ।অনেক অর্থোডক্স রেবাই এখানে প্রবেশকে ইহুদি আইনের বিরোধী মনে করেন। তাদের বিশ্বাস মোতাবেক ৭০ সালে জেরুজালেম অবরোধ হওয়ার পর থেকে এ স্থানের সবচেয়ে পবিত্রতম স্থান যাতে শুধু প্রধান পুরোহিত প্রবেশ করতে পারতেন তা অজ্ঞাত হয়ে পড়ে। তাই তাদের মত হল পুরো এলাকায় প্রবেশে নিষেধ। তবে কিছু রেবাইদের মতে আধুনিক প্রত্নতাত্ত্বিক এবং অন্যান্য প্রমাণ তাদেরকে স্থানটি চিহ্নিত করতে পারে যাতে ইহুদি আইন লঙ্ঘন না করে তাতে প্রবেশ করা যায়। তবে তারাও ইহুদিদেরকে কুব্বাত আস সাখরায় প্রবেশে নিষেধ করেন।

ছবিতথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট ।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫৯
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×