somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শান্তিতে নোবেল এর ইতিহাস এবং মালালার নোবেল

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আলফ্রেড নোবেল একজন বিজ্ঞানি ছিলেন। তিনি ডিনামাইট আবিস্কার করেন। তার এই ডিনামাইট ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে ধংস যজ্ঞ শুরু হওয়ার প্রথম ধাপ। তার এই ডিনামাইট ব্যাবহার করে যুদ্ধ ক্ষেত্রে পশ্চিমারা পেতে থাকলো ব্যাপক সুবিধা আর যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত হল লক্ষ লক্ষ মানুষ। সেই লোক তার মৃত্যুর আগে তার সমস্ত সম্পত্তি দিয়ে তৈরি করে গেলে একটি ট্রাস্ট। নুবেল ট্রাস্ট। তবে এর সবচেয়ে আকর্শনিয় পুরস্কার হচ্ছে শান্তির জন্য নুবেল পুরস্কার।

যদিও বলা হয় শান্তির জন্য নোবেল দেয়া হয়। কিন্তু ইতিহাস ঘেটে ভয়ানক ব্যাপার দেখলাম। পুরো উল্টাবাস্থা। অল্প কিছু বাদে প্রায়ই অশান্তি আর পলিটিক্স করার জন্যই নোবেল দেয় হয়েছিল। চলুন দেখি সেই নোবলে গুলো কাদের এবং কি কারনে দেয়া হয়েছিল।

১) ১৯০৬ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট নোবেল পান রাশিয়ান সাম্রাজ্য আর জাপানিজ সম্রাজ্য এর মধ্যে যুদ্ধ বন্ধের জন্য। আসলে তৎকালিন সময়ে আমেরিকার প্রধানতম শত্রু জাপানরে রাশিয়ার সাথে একটা অপমানজনক চুক্তি করানোর জন্যই এই নোবেলটা তারে দেয়া হয়। পরে জাপান প্রচন্ড ক্ষুদ্ধ হয় আমেরিকার প্রতি। এবং দ্বিতিয় বিশ্বযুদ্ধে তার বহিঃপ্রকাশ ঘটায়।

২) ১৯১৯ সালে আমেরিকার উড্রোউইলসন নোবেল পান। কারন হচ্ছে তিনি জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা করেন। একচুয়ালি তৎকালিন সময়ে আমেরিকা আর তার মিত্রদেশগুলোকে এক প্লাট ফর্মে এনে বাকি দেশগোলোর পোঙ্গা মারার জন্য এই সফল উদ্যেগেকে নোবেল দিয়ে স্বাগত জানানো হয়।



৩) ১৯২২ সালে ফ্রিজফ নানসেন কে দেওয়া হয় রাশিয়াকে একহাত দেখে নেয়ার জন্য। তিনি রাশিয়ার অল্পকিছু রিফুজিকে ফুলিয়ে একটা বিশাল কিছু বানিয়ে ফেলেছিলেন। বিষয়টা তৎকালিন রাশিয়ান সরকারকে এক দেখে নেয়ার মত হয়েছিল।



৪) ১৯২৫ সালে Austen Chamberlain আর Charles G. Dawes নুবেল পান প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মানিকে প্রথম পোঙ্গামারা দেয়ার জন্য। পোল্যান্ডকে জার্মানির হাতে ছাইরা দিয়া নিজেদের পাছা বাচানোর একটা সন্ধি করছিল। লাস্ট পর্যন্ত হিটলারের হাতে পোল্যান্ডে ইহুদি নিধনের এটাই মুল স্তম্ভ ছিল।



৫) পরের দুই বছর টানা এই কাজের জন্য টানা নুবেল দেয়া চলতে থাকে এর সাথে জরিত কলাকুশিলিদের।



৬) এর পরের নোবেল গুলা যায় তাদের কাছে যারা সরাসরি জাতিসংঘ নামক নতুন সংস্থার সদস্য বৃদ্ধি করেছেন মুলত জার্মান বিরোধি জোট বৃদ্ধি হয়েছে।



৭) ১৯৩৮ সালে দ্বিতিয় বিশ্বযুদ্ধের আগেপর্যন্ত লাস্ট এই এওয়ার্ড পায় আন্তর্যাতিক রিফুজি সংস্থা। কি কারনে পায় তা এক বিরাট হিস্টোরি। তবে জেনে রাখেন প্রচুর মানুষ নিহত হয় তাদের এই হঠকারি কাজের ফলে।



৮) এর পর টানা ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত বন্ধ থাকে। ১৯৪৫ সালে প্রথম নোবেল পায় রেডক্রস। কারন কিছুনা খুবই সিম্পল। যুদ্ধক্ষেত্রে আমেরিকা আর ইংল্যান্ডের সৈন্যদের স্পেশাল কেয়ারের জন্য এবং ক্ষেত্র বিশেষে তাদের বিশেষ মাল বহনের জন্য। শালারা।



৯) ১৯৪৮ সালে Ralph Bunche নোবেল পান। এই মাগির পুতে ফিলিস্তিনের জমি জোর কইরা ইহুদিদের হাতে দিয়া দেয়। আর সাথে সাথে ইসরাইল নামে একটা রাস্ট্র গঠনে আমেরিকা থেকে সর্বরকম সাহায্য সহোযোগিতা করে।



১০) ১৯৫৩ সালে General George C. Marshall, নোবেল পুরস্কার পান। আমেরিকান সেনাবাহিনির জেনারেল ছিলেন। রেডক্রসের যুদ্ধকালিন সময়ের প্রধান ছিলেন। এইবার বুঝতে পারছেন কিভাবে রেডক্রস যুদ্ধের সময় জার্মানির পোঙ্গামারতে পেরেছিল।

১১) ১৯৫৪ সালে আন্তর্যাতিক রিফুজি সংস্থা আবারো নোবেল পায়। এইবার কারন খুব সিম্পল। ইহুদিদেরকে খুব সুন্দর ভাবে ফিলিস্তিনের জমিতে পুশইন করানোর জন্য। পরবর্তিতে ফিলিস্তিনের জমি দখল কলে তাদের জন্য ঘরবাড়ি নির্মান করে দেয়া।

১২)১৯৫৭ সালে Lester Bowles Pearson নোবেল পান। সে এক বিশাল কাহিনি। সুয়েজ খাল নিয়ে মিশর আর ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে ইংল্যান্ড আর ফ্রান্স তাতে নাক গলায়। কিন্তু বাধ সাথে আমেরিকা আর রাশিয়া। এই ক্যাচাল গোছানোর সময় এই কুত্তার বাচ্চা ইসরাইলকে সিনাই উপত্যাকার একটা অংশ দিয়া দেয় সথে সাথে ইসরাইল এর জাহাজ গুলারে ফ্রি নেভিগেশনের সুবিধা দিয়ে দেয়। বিশাল প্রশ্ন হইতেছে এই যুদ্ধ যখন চলে তখন আরবের বাকি দেশগুলো কি করতেছিল?



১৩) ১৯৬২ সালে Linus Carl Pauling নোবেল পান পারমানবিক বোম টেস্টিং এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করে। কিন্তু সেটা তনি এমন সময়ে করেন যখন রাশিয়া পারমানবিক পরিক্ষা চলানোর চেস্টা করছিল। অথচ তার দেশ জাপানে লক্ষলক্ষ মানুষ হত্রা করছিল এই বোমা দিয়া।



১৪) ১৯৭৩ সালে হেনরি কিসিঞ্জার আর ভিয়েতনামের Le Duc Tho কে দেয়া হয়। আমেরিকা বনাম ভিয়েতনাম যুদ্ধ বন্ধের চুক্তির জন্য। মুলত প্রাইজটার দাবিদার ছিলেন Le Duc Tho। কিন্তু দেয়া হয় দুই জনরে দুই পক্ষরেই ঠান্ডা রাখার জন্য। এর চেয়ে হাস্যকর আর কি হইতে পারে। যেখানে ভিয়েতনামে আমেরিকা অযথা লক্ষ লক্ষ মানুষ হত্যা করছিল।



১৬)১৯৭৪ সলে তৎকালিন জাপানের প্রধান মন্ত্রি Eisaku Satō কে নোবেল দেয়া হয় নিজের দেশের পারমানবিক অস্ত্র ধংস্ব কইরা আমেরিকার উপর সম্পুর্ন নির্ভর হয়ে যাওয়ার জন্য। তার মানে হইতাছে নিজের পাছা আমেরিকার কাছে ফ্রিতে ভারা দেয়ার জন্য এই নোবেল।



১৭) ১৯৭৫ সালে দেয়া হয় সোভিয়েট পরমানু বিজ্ঞানি Andrei Sakharov কে। কারন হচ্ছে সোভিয়েতরে এর উপর একটা এক্সট্রা চাপ দেয়ার জন্য। যদিও এতে সোভিয়েতএর কিছুই করতে পারে নাই তারা।



১৮) ১৯৭৭ সালে এমেনিস্টেি ইন্টারন্যাশনাল যখন নোবেল পায় তখন বুঝা যায় নোবেল এর পলিটিক্স টা কোথায়। মানবাধিকার যাদের কাছে দানবাধিকার। তারা শান্তিতে পায় নোবেল।



১৯) ১৯৭৮ সালে মিশরের সাদত আর ইসরাইলের বেগিন পায় নোবেল। কারন সাদত ইসরায়েলের কাছে হার মাইনা পুরো মিশরকে ইসরায়েলের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। সেই পরম্পরা আজর চলতেছে। মুরসি ছারা।



২০)১৯৮৫ সালের নোবেল ছিল ইতিহাসের সেরা জোকস। আমেরিকা এন্টিনিউক্লিয়ার ওয়ার সংগঠন নোবেল পায়।



২১) ১৯৮৯ সালে দালাই লামারে নোবেল দেয়া হয় তিব্বতরে চিন থেকে আলাদ করার জন্য। কিন্তু আদতে চীনের সাথে সেইটা করতে পারে নাই।



২২) সফল ভাবে সোভিয়েত ভাইঙ্গা পৃথিবীতে আমেরিকাকে একক রাজত্ত দেয়ার জন্য রাশিয়ার তৎকালিন প্রেসিডেন্ট গর্বাভেচ একটা নোবেল এর দাবীদার ছিল।



২৩) ১৯৯১ সালে বার্মার সুকিরে নোবেল দেয়া হয় চায়নার প্রভাব কমানোর জন্য।



২৪) ইয়াসির আরাফতরে নোবেল দেয়া হয় সাথে আরো দুইটা ইসরায়েলি কুত্তারে সাথে নিয়া কারন আরাফত ইসরাইলের জমি দখলের বিরুদ্ধে মুখ যাতে না খুলেন। সেই থেকেই বিদ্রোহি হামাস এর জন্ম।



২৫) ২০০০ সালে দক্ষিন কোরিয়ার Kim Dae-jung কে নোবেল দেয়া হয় উত্তর কোরিয়ার মনে জ্বালা ধরাইয়া দেয়ার জন্য। হেতে যে কি শান্তি স্থাপন করছে তা এখনো মানুষের কাছে অজানা।



২৬) ২০০১ সালে কফি আনান রে নোবেল দেয়া হয়। উনি বুশের খুব দোস্ত মানুষ ছিলেন তাই মনে হয় দেয়া হয়। যদিও উনার শান্তি স্থাপনের নমুনা ছিল ইরাক যুদ্ধ।



২৭) ২০০৩ সালে শিরিন এবদিকে দেয়া হয় নোবেল। ব্যাপার কিছুইনা । ইরানের সরকারকে একটা চাপে ফেলার জন্য।



২৮) ২০০৫ সালে এলবারাদি আর আন্তর্যাতিক আনবিক সংস্থাকে দেয়া হয়। কারন আর কিছুইনা উনারা সার্থক ভাবে ইরাকে পারমানবিক বোমা পাইছিলেন আর ইরানে পাওয়ার ঘোষনা দিছিলেন। হারামজাদার দল।



২৯) ২০০৬ সালে ইউনুছ সাহেবরে নোবেল দেয়া হয় বাংলাদেশে একটা কন্ট্রোল সরকার বসানোর জন্য। যাতে বঙ্গোপসাগরে একটা আমেরিকান নেভাল বেইজ করা যায়। ঘটনাটা ভারত বাবাজির পছন্দ না হওয়াতে হাসিনা বুবুরে নিয়া আসলো বহুত ক্যাচাল কইরা।



৩০) ২০০৯ সালে বারেক উবামারে শান্তিতে নোবেল দেয়ার পরে হাসতে হাসতে অনেকে টিভির রিমোট ভাইঙ্গা ফেলছিলো।



৩১) ২০১০ সালে চায়না সরকারের কট্টর বিরোধি এবং জেলে পচা অবস্থায় Liu Xiaobo শান্তিতে নোবেল পান। হাস্যকর এই নোবেলের উদ্যেশ যে চায়নারে একটা ফাপর দেয়া এইটা বাচ্চা পোলাও বুঝে।



৩২) ২০১২ সালে ইরোপিয় ইউনিয়নরে নোবেল দেয়া হয় যাতে জোটটা ভাইঙ্গা না যায়। অল্পের জন্য ইংল্যান্ড, জার্মানি আর ফ্রান্সের ঝগরার কারনের জোটটা ভাঙ্গে নাই।



৩৩) ২০১৩ সালে আন্তার্যাতিক কেমিক্যাল অস্ত্র বিরোধি সংস্থা শান্তিতে নোবেল পায়। কারন কি?? সিরিয়াতে উনারা ব্যাপক গনবিদ্ধংসি কেমিক্যাল অস্ত্র পাইছিলেন। যার কারনে আমেরিকা কাছা দিশিল যুদ্ধের জন্য। কিন্তু রাশিয়া, চীন আর ইরানের ফাপরের চোটে আর পারে নাই। হাস্যকর এই নোবেলের পরে নোবেলের ইজ্জত কোথায় গেছে সেটা সহজেই অনুমেয়।



এখন এই বিশাল হিস্টোরি পরার পরে আপনার কাছে কি মনে হয় ২০১৪ সালে আইসা মালালা শান্তিতে কি মনে কইরা নোবেল পাইলো।

n১) পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে আমেরিকার ঘন ঘন ড্রোন হামলায় নিহত সাধারন মানুষের লাশ গুলো ঢাকতে


২) ওজিরিস্তানে পকিস্তানের সামরিক বাহিনি একটা ভয়ানক সামিরক হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে যাতে তালেবানরা আফগানিস্তানের দিকে চলে যায়। এতে আমেরিকার সুবিধা বেশি হবে। কিন্তু এতে প্রচুর বেসামরিক লোক নিহত হবে। তাই এইটা ঢাকার জন্য তালেবানদের ভিলেন বানানো হল।


৩) আর কিছুদনি আফগানিস্তানে আমেরিকার সেনাবাহিনি রাখার জন্য। পুরো পৃথিবীকে দেখানো হল দেখ তালেবানরা শিশু মেয়েদেরকে মারার জন্য গুলি করে তাই আমাদেরকে আরো কিছুদিন থাকতে হবে। এই ফাকে আমেরিকার ব্যাবসায়ি কোম্পানি গুলো আরো কিছু মুনাফা কামাই করে নিবে। কারন তারা এতদিন ধরে যুদ্ধে ইনভেস্টমেন্ট করছিল।


৪) আলকায়দা বিরোধি আরেকটা বড় ধরনের সামরিক বাজের আমেরিকার সিনেটে পাশ করানোর জন্য। তবে এইটা একটা গৌন্য কারন।

সর্বশেষ এডিট : ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০৮
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×