হাইকোর্ট গত পরশু বলে দিয়েছে অভিযুক্ত চারজনের অপরাধ প্রমাণ হয়েছে। রায় হবে শুক্রবার। সেই রায়ের অপেক্ষায় আছে ভারতবাসি বিশেস করে তরুন সমাজ। দিনের পর দিন ধর্ষণের পরিমান বেরে যাওয়ায় তারা ধর্ষকদের সর্বোচ্য সাস্তি দাবি করছে।
এই দাবি মেনে না নিলে সরকারকে কঠিন বিপদে পরতে হবে। কিন্তু প্রচলিত আইনে ধর্ষকদের সর্বোচ্য সাস্তির বিধান নেই। আবার প্রচলিত আইন মেনে ধর্ষণে নিয়ন্ত্রন ও করা যাচ্ছে না। ফলে দেশটি পরেছে মহা সংকটে।
বাংলাদেশে ভারতের চেয়ে কিছুটা কম হলেও সমস্যা দিন দিন প্রকোট হচ্ছে। এখানে শিক্ষক ধর্ষণ করছে ছাত্রিদের। কলেজ বয় ধর্ষনের রেকর্ড করে গর্ব করছে। ধর্ষিতা হয়ে প্রায়ই আত্নহত্যা করছে অবলা নারীরা। এমতবস্থায় বাংলাদেশেও এই ধর্ষণ রোধে যথাযোগ্য ব্যবস্থা নেয়া দরকার।
নয়াদিল্লি অলরেডি বিশ্বে নারীদের জাহান্নাম হিসেবে পরিচিতি পেয়ে গিয়েছে। ঢাকাকে আমরা দ্বিতীয় জাহান্নাম বানাতে চাই না।
তাই আসুন সবাই মিলে ধর্ষন রোধের উপায় ও ধর্ষকদের সাস্তি কি হওয়া উচিত সেটা নিয়ে আলোচনা করি।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



