somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আর্মেনিয় গনহত্যা: তুরস্কের অটোমান শাসনের কলঙ্কিত অধ্যায়।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটি রাষ্ট্রে কোন ধর্মীয় সম্প্রদায়কে দ্বিতীয় শ্রেনির নাগরিক ধরে নিলে তাদের ওপর গনহত্যার সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধে হয়। ১৯১৫ সালের আর্মেনিয় গনহত্যা তারই উজ্জ্বল প্রমান। ষাটের দশকে আমারাও ছিলাম পাকিস্থানী শাসকগোষ্ঠীর চোখে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। নৈলে অমন পৈচাশিক গনহত্যা সম্ভব হয় কি করে! সামরিক রাষ্ট্র অটোমানদের সঙ্গে পাকিস্থানের অনেক মিল। আজও। ইউরোপীয়রাও পর্যন্ত স্বীকার করেছে যে, উনিশ শতক অবধি অটোমানদের গুপ্তচর বিভাগ ছিল বিশ্বসেরা। আজও, সামরিক গোয়েন্দারাই চালিয়ে নিচ্ছে পাকিস্থান রাষ্ট্রটি। গিলানিরা পতুলমাত্র।

আমি এর আগে তুরস্কের অটোমান সাম্রাজ্য নিয়ে দু-চার কথা লিখেছি। ত্রয়োদশ শতকে স্থাপিত হয়ে অটোমান সাম্রাজ্যটি বিংশ শতকের প্রথম অবধি টিকে ছির। অটোমানরা তুরস্ক শাসন করেছে প্রায় ৬০০ বছর। তাদের শাসনামলে যেমন উজ্জ্বল দিক ছিল, তেমনি ছিল অন্ধকার দিকও। অটোমান শাসকগোষ্ঠী কতৃর্ক পরিচালিত আর্মেনিয় গনহত্যা তেমনি অন্ধকার এক দিক। আর্মেনিয় গনহত্যা অটোমান সাম্রাজের একটি কলঙ্কিত অধ্যায়। আশ্চর্য এই- আর্মেনিয় গনহত্যা নিয়ে তুর্কিরা আজও অনুতপ্ত নয়!
অনুতপ্ত কেবল ওরহান পামুক।
ওরহান পামুক বিশিষ্ট তুর্কি সাহিত্যিক। ২০০৬ সালে সাহিত্যকর্মের জন্য পেয়েছেন নোবেল পুরস্কা। তিনি প্রকাশ্যে আর্মেনিয় গনহত্যার প্রতিবাদ করেছিলেন। বলেছিলেন, অটোমানরা লক্ষাধিক আর্মেনিয়কে হত্যা করল আর প্রতিবাদ করলাম একমাত্র আমি!
তার বিরুদ্ধে তুর্কি সরকার রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা করেছিল। মামলা হয়েছিল শহীদ জননী জাহানারা ইমামের বিরুদ্ধেও। (লক্ষণগুলি চিনে রাখুন)
১৯৭১ সালের গনহত্যা নিয়ে অধিকাংশ পাকিস্থানী আজও অনুতপ্ত নয়!
অনুতপ্ত কেবল সচেতন পাকিস্থানী শিল্পীরা, পাকিস্থানের মানবতাবাদী বুদ্ধিজীবিরা।
কাজেই, বিশ্বময়, স্পর্শকাতর শিল্পীদের কর্তৃত্ব দাবি করছি।



পূর্ব ইউরোপীয় বলকান অঞ্চলটি ছিল অটোমান সাম্রাজ্যের পশ্চিমে। দক্ষিণে ছিল মেসোপটেমিয়া আর পূবে রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চল নিয়ে ছিল অটোমানদের বিশাল সাম্রাজ্যটি। আর্মেনিয়দের বাস ছিল অটোমান সাম্রাজ্যের পূর্বাঞ্চলে। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতক থেকেই আর্মেনিয়া ছিল খ্রিস্টবাদের অন্যতম তীর্থ। কাজেই, আর্মেনিয়রা ছিল ধর্মে খ্রিস্টান।
প্রশ্ন জাগে মনে- কেমন ছিল তারা অটোমান আমলে?
In the Ottoman Empire, in accordance with the Muslim dhimmi system, Armenians, as Christians, were guaranteed limited freedoms (such as the right to worship), but were treated as second-class citizens. Christians and Jews were not considered equals to Muslims: testimony against Muslims by Christians and Jews was inadmissible in courts of law. They were forbidden to carry weapons or ride atop horses, their houses could not overlook those of Muslims, and their religious practices would have to defer to those of Muslims, in addition to various other legal limitations. Violation of these statutes could result in punishments ranging from the levying of fines to execution.



উনিশ শতক অবধি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ট অটোমান সাম্রাজ্যে আর্মেনিয়দের পরিচয় ছিল কেবলি খ্রিস্টান। উনিশ শতকের মধ্য ভাগ থেকে আর্মেনিয়দের জাতীয়তাবাদী চিন্তাচেতনার বিকাশ ঘটতে থাকে। এর মূলে ছিল মহান ফরাসী বিপ্লব। যে বিপ্লবটির মূল চেতনাই ছিল রাজতন্ত্রবিরোধীতা। The awakening of nationalist feelings apart from religious identification stirred many of the peoples who lived under Ottoman rule in the Balkan Peninsula to free themselves from Ottoman domination through revolution.
এমত অবস্থায় টলোমলো সাম্রাজ্যের ভিতটি অটুট রাখতে অটোমান শাসকেরা সংস্কারের কথা ভাবে। সেটি হল তানজিমাত। তানজিমাত শাসনের মূলে ছিল অটোমান সাম্রাজ্যের আধুনিকীকরণ, অমুসলিম প্রজাদের সমান চোখে দেখা ইত্যাদি।
যা হোক। সংস্কার তেমন কার্যকরী করা গেল না। অটোমান সুলতানদের পক্ষে অমুসলিমদের সমান চোখে দেখা সম্ভব ছিল না।Ottoman oppression resulted from a system of theocracy in which the sultan was head of state and of the state religion, Islam, and answerable only to Allah (God). Under the Ottoman theocracy, minority subjects generally had limited rights, rulers believed their own status was divinely preordained, and practices such as exclusion and discrimination typically became institutionalized. Those practices provided a steady source of friction and conflict between non-Muslim subjects and Ottoman authorities. From its beginnings the multiethnic Ottoman state was, therefore, pregnant with nationality conflicts.
কাজেই, রাজতান্ত্রিক পীড়ন চলছিল। সেই সঙ্গে কর আদায়কারীরা ও দুধর্ষ মুসলিম পাবর্ত্য কুর্দিরা আর্মেনিয় জনগনের জীবন করে তুলছিল ছারখার ।



আর্মেনিয় জনগনও প্রতিবাদে প্রতিবাদে ফুঁসে উঠছিল।
তারা সংগ্রাম আন্দোলনের পথ বেছে নিতে বাধ্য হল। অটোমান সাম্রাজ্যজুড়ে গড়ে উঠল নানা গুপ্তদল । দাশনাক ছিল সেই রকমই একটা গুপ্তদল। ১৮৯০ সালে দাশনাকরা অটোমান সীমান্ত আক্রমন করে ব্যর্থ হয়। ফলে অটোমান শাসকদের কোপ পড়ল নিরীহ আর্মেনিয়দের ওপর। Empire-wide massacres of Armenians from 1894 to 1896 claimed approximately 200,000 victims, either directly or as a result of associated hardships.
১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দ। অটোমান সুলতান হলেন আবদুল হামিদ। ছিলেন কট্টরপন্থি। অটোমান সাম্রাজ্যে কুর্দিরা ছিল মুসলিম। সুলতান কুর্দিদের আহবান করলে অমুসলিমদের নিশ্চিহ্ন করার জন্য।
তা করাও হল। ইতিহাসে এই গনহত্যা আবদুল হামিদ ধ্বংসযজ্ঞ নামে চিহ্ণিত।
আবদুল হামিদ ছিলেন স্বৈরাচারী। তার বিরুদ্ধে সামরিক অভ্যত্থান হল। যারা ক্ষমতা নিল ইতিহাসে তারাই তরুন তুর্কি নামে পরিচিত। তারা ছিল প্রবল (মুসলিম) জাতীয়তাবাদী। আর্মেনিয়রা ছিল অমুসলিম। কাজেই ইসলাম ভিত্তিক তুর্কি জাতীয়তাবাদের সঙ্গে খাপ খেল না।
দেখতে দেখতে উনিশ শতক গেল ফুরিয়ে ।
দেখতে দেখতে ঘনিয়ে এল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।



ওদিকে আর্মেনিয়দের স্বাধীকার আন্দোলনের তীব্রতা বাড়ছিল।
তরুন তুর্কিরা যুদ্ধের ডামাডোলের সুযোগে ব্যাপক আর্মেনিয় গনহত্যার পরিকল্পনা করে। তখন বলেছি, একটি রাষ্ট্রে কোন ধর্মীয় স¤প্রদায়কে দ্বিতীয় শ্রেনির নাগরিক ধরে নিলে তাদের ওপর গনহত্যার সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধে হয়। ১৯১৫ সালের আর্মেনিয় গনহত্যা তারই উজ্জ্বল প্রমান।

১/ ২০ থেকে ৪৫ বছর বয়েসী সব আর্মেনিয় পুরুষাকে অটোমান সৈন্যবাহিনীতে বাধ্যতামূলকভাবে যোগ দিতে বলা হয়। তারা প্রথমে সৈন্যবিভাগে যোগ দেয়। ১৯১৫। তাদের ব্যাটেলিয়ন ভেঙ্গে দিয়ে তাদের শ্রমশিবিরে পাঠানো হয়। শ্রমশিবিরের পরিবেশ ছিল অমানবিক। সেখানে তাদের পশুর মত খাটানো হয়। গুলি করে মেরে ফেলা ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা।

২/ এরপর ঐ বছররেরই এপ্রিল মাসে গেরেপতার করা হয় রাজনীতিবিদ, অর্মেনিয় সম্প্রদায়ের নেতা, শিক্ষাবিদ বুদ্ধিজীবি এবং যাজকদের । প্রথমে তাদের নির্বাসিত করা হয়। তারপর বধ্যভূমিতে নিয়ে হত্যা করা হয়।

৩/ ১৯১৫। মে-জুন। ভান সিভাস হারপুট বিটলিস প্রভৃতি আমের্নিয় অধ্যুষিত অঞ্চলগুলি ছিল অটোমান সাম্রাজ্যের পূর্বদিকে। ওসব প্রদেশে চলে নারকীয় গনহত্যা।

৪/

তারপরও যারা বেঁচে ছিল-পরিকল্পনামাফিক তাদের করা হয় নির্বাসিত। অটোমন সাম্রাজ্যের দক্ষিণে মেসোপটেমিয়ার মরুভূমিত। সেখানে।
পথে যেন অনেকেই মরে যায়।
বুলেটের অনেক খরচ।
পথে অনেকেই মারা গেল।
প্রখর সূর্যালোক।
পানিশূন্যতা।
খিদে।
গুলি।

But contrary to expectations, about 200,000 to 300,000 Armenians—mainly from Turkey’s western, northwestern, and southwestern provinces—survived the long trek. These wretched survivors, reduced by starvation to skin and bones, faced another series of massacres in the areas of Dayr az Zawr and Ra’s al ‘Ayn in Syria. Three primary methods were used in the massacres: blunt instruments; mass drownings in the Black Sea and tributaries of the Euphrates River; and incineration in stables, haylofts, and specially dug large pits in the provinces of Bitlis, Harput, and Aleppo.
হত্যাযজ্ঞ পরিচালনা করত অটোমান অবসরপ্রাপ্ত সামরিক অফিসাররা । প্রাদেশিক শাসকরা গনহত্যায় বাধা দিলে রসামরিক অফিসারদের ভেটো ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। Local party leaders and hardened criminals assisted party functionaries in this task. The criminals, released from the empire’s several prisons for massacre duty, functioned as an indispensable instrument in carrying out the Armenian Genocide.



গনহত্যায় নিহত অর্মেনিয়দের সংখ্যা নিয়ে মতভেদ রয়েছে। তবে কারও মতে প্রায় ১৫ লক্ষ নিহত হয়েছিল।
যা হোক। আর্ন্তজাতিক চাপে ১৯১৯ থেকে ২১ সালের মধ্যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য গঠন করা হয় সামরিক কোর্টমার্শাল।
বিচারের নামে চলে প্রহশন। কেননা, আর্মেনিয় গনহত্যার জন্য আজও মেইনষ্ট্রিম তুর্কিরা অনুতপ্ত নয়!
With the triumph of Turkish wartime hero and nationalist insurgent Mustafa Kemal, later known as Atatürk, the Republic of Turkey was created and the courts-martial were abruptly discontinued.
পাকিস্থানপন্থি কারা যেন '৭৫ সালে রাজাকারদের বিচার বন্ধ করে দিয়েছিল?



তখন বলছিলাম- বিশ্বময়, স্পর্শকাতর শিল্পীদের কর্তৃত্ব দাবি করছি।
শিল্পসাহিত্যের একজন ভক্ত হিসেবে এই লেখার মাধ্যমে অটোমানদের নিষ্ঠুর গনহত্যার জন্য আর্মেনিয়দের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।



একটি সতকর্তা:

আজও বিশ্বজুড়ে ইসলামপন্থিদের আদর্শ মডেল হল অটোমান সাম্রাজ্য।
সোলতান শব্দটি তাদের ভীষন প্রিয়।

আরও জানতে চাইলে-

http://en.wikipedia.org/wiki/Armenian_Genocide

Dadrian, Vahakn N. "Armenian Massacres." Microsoft® Student 2008 [DVD]. Redmond, WA: Microsoft Corporation, 2007.
Microsoft ® Encarta ® 2008. © 1993-2007 Microsoft Corporation. All rights reserved.


সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
৮টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×