somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মহীনের ঘোড়াগুলি ঘাস খায় কার্তিকের জ্যোৎস্নার প্রান্তরে

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
কলকাতার ‘মহীনের ঘোড়াগুলি’ ব্যান্ডটির একটি অ্যালবামের প্রচ্ছদ । ব্যান্ডটি বাংলাদেশেও বেশ পরিচিত এবং জনপ্রিয়। কিন্তু,ব্যান্ডটির নাম নিয়ে শ্রোতারা আজও ঘোর অন্ধকারের মধ্যে রয়েছে । ‘মহীনের ঘোড়াগুলি’-কি এর মানে? একে ওকে জিগ্যেস করে কিংবা উইকিপিডিয়ায় ক্লিক করেও যথাযথ উত্তর মেলে না। উইকিপিডিয়ায় 'মহিনের ঘোড়াগুলি' শীর্ষক আর্টিকেলে Meaning of the band's name নামক শিরোনামে লিখেছে: The literal meaning of Moheen'er Ghora-guli is "Moheen's horses". While this obscure phrase puzzles many of the band's fans, it is actually taken from a poem Ghora ('Horses') by the great modernist Bengali poet Jibanananda Das. The second line of the poem is: Moheener ghoragulo ghash khae Kartiker jyotsnar prantorey... loosely translated as: "Moheen's horses graze on the horizon, in the Autumn moonlight" One of the band's most popular songs, Bhalobashi jyotsnae, is a tribute to the natural beauty of the Bengali countryside; the influence of Jibanananda's pastoral poetry is evident throughout the song. জীবনানন্দ দাশ রূপসী বাংলার রূপে মগ্ন ছিলেন বৈ কী। সেই রকম কলকাতার "মহীনের ঘোড়াগুলি" ব্যান্ডের সদস্যরাও বাংলার রূপে মুগ্ধ । কিন্ত তাতে কি মহীনের ঘোড়াগুলি -এই বাক্যবন্ধের অর্থের কোনও কূলকিনারা হয়? না, হয় না। উইকিপিডিয়ায় আরও লিখেছে: There are other parallels: Jibanananda broke with the literary tradition of his time and introduced modernist themes and diction to Bengali poetry. He is often considered the first Bengali poet to truly break free of Rabindranath's imposing presence. To some extent, Moheener Ghoraguli attempted to do the same for Bengali popular music. জীবনানন্দ দাশ আধুনিক ছিলেন বৈ কী। এবং তিনি রবীন্দ্রনাথের ওপর অচলা ভক্তি রেখেই রবীন্দ্রপ্রভাব এড়িয়েই কবিতা-গল্প এবং উপন্যাস লিখেছেন, ঠিক সেরকমই "মহীনের ঘোড়াগুলি" ব্যান্ডটি attempted to do the same for Bengali popular music. ভালো কথা। কিন্তু তাতে কি মহীনের ঘোড়াগুলি -এই বাক্যবন্ধের অর্থ বোঝা গেল?
না।
কাজেই নিজেদের পথই ধরি। ইতিহাস অনুসন্ধানে ব্রতী হই, এবং জীবনানন্দের "ঘোড়া" কবিতাটি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করি।
১৯৪৮ সাল। জীবনানন্দ দাশ ‘সাতটি তারার তিমির’ নামে তাঁর পঞ্চম কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশ করলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ফকরুল আলম 'সাতটি তারার তিমির' এর ইংরেজি অনুবাদ করেছেন: The Darkness of Seven Stars. ‘সাতটি তারার তিমির’ কাব্যগ্রন্থের দ্বিতীয় কবিতার শিরোনাম ‘ঘোড়া’। কবিতাটি পাঠ করা যাক:

আমরা যাইনি ম’রে আজো -তবু কেবলি দৃশ্যের জন্ম হয়;/
মহীনের ঘোড়াগুলো ঘাস খায় কার্তিকের জ্যোৎস্নার প্রান্তরে;/
প্রস্তরযুগের সব ঘোড়া যেন -এখানে ঘাসের লোভে চরে/
পৃথিবীর কিমাকার ডাইনামোর প’রে।

আস্তাবলের ঘ্রান ভেসে আসে একভিড় রাত্রির হাওয়ায়;
বিষন্ন খড়ের শব্দ ঝ’রে পড়ে ইস্পাতের কলে;
চায়ের পেয়ালা ক’টা বেড়ালছানার মতো -ঘুমো-ঘেয়ো
কুকুরের অস্পষ্ট কবলে
হিম হয়ে নড়ে গেল ও-পাশের পাইস্ -রেস্তরাঁতে,
প্যারাফিন -লন্ঠন নিভে গেল গোল আস্তাবলে
সময়ের প্রশান্তির ফুঁয়ে;
এইসব ঘোড়াদের নিওলিথ-স্তব্দতার জ্যোৎস্নাকে ছুঁয়ে।




চল্লিশের দশকের কলকাতা ; জীবনানন্দের কলকাতা ...যে শহরে রাতভর হাঁটতেন কবি


বলেছি যে, ১৯৪৮ সালে জীবনানন্দ দাশ ‘সাতটি তারার তিমির’ প্রকাশ করেন। সে সময়টায় কবি কলকাতায় থাকতেন। কবি বলেই কী এক ঘোরের মধ্যে রাতভর নিঝঝুম কলকাতা শহরের অলিতে-গলিতে এবং বড় রাস্তায় হাঁটতেন । সে সময়ই একবার এক জোৎস্নারাতে রাস্তার পাশে একটি আস্তাবল দেখে থমকে দাঁড়ালেন কবি। পরবর্তীতে সে অভিজ্ঞতার কথা ‘ঘোড়া’ কবিতায় কবি লিখেছেন এভাবে:

আস্তাবলের ঘ্রান ভেসে আসে একভিড় রাত্রির হাওয়ায়;

তার পরপরই কবির মনে হল:

বিষন্ন খড়ের শব্দ ঝ’রে পড়ে ইস্পাতের কলে;

কি এর মানে? কবি কি নাগরিক যান্ত্রিকতা বুঝিয়েছেন? সম্ভবত। কবি এর পর আস্তাবলের চারপাশের সুরিয়ালিষ্ট বর্ণনা দিয়ে লিখেছেন:

চায়ের পেয়ালা ক’টা বেড়ালছানার মতো -ঘুমো-ঘেয়ো/
কুকুরের অস্পষ্ট কবলে/
হিম হয়ে নড়ে গেল ও-পাশের পাইস্ -রেস্তরাঁতে,/
প্যারাফিন -লন্ঠন নিভে গেল গোল আস্তাবলে/
সময়ের প্রশান্তির ফুঁয়ে;/
এইসব ঘোড়াদের নিওলিথ-স্তব্দতার জ্যোৎস্নাকে ছুঁয়ে।

বোঝা যায়। আস্তাবলের পাশেই একটি পাইস্ -রেস্তরাঁ। তার ‘ চায়ের পেয়ালা ক’টা বেড়ালছানার মতো -ঘুমো-ঘেয়ো কুকুরের অস্পষ্ট কবলে হিম হয়ে নড়ে গেল’। কি বিকল্পধারার বাক্য বিন্যাস!, কি ভীষণ অন্যরকম ভাবনা! আধুনিক জীবনবোধে আক্রান্ত জীবনানন্দের বিক্ষত হৃদয়টি উপলব্দ হয় যেন। সেই যাই হোক। কবিতার শেষ তিনটি লাইন এরকম:

প্যারাফিন -লন্ঠন নিভে গেল গোল আস্তাবলে/সময়ের প্রশান্তির ফুঁয়ে;/এইসব ঘোড়াদের নিওলিথ-স্তব্দতার জ্যোৎস্নাকে ছুঁয়ে।

গোল আস্তাবলে সময়ের প্রশান্তির ফুঁয়ে প্যারাফিন -লন্ঠন নিভে গেল। এইসব ( অর্থাৎ আস্তাবলের) ঘোড়াদের নিওলিথ-স্তব্দতার জ্যোৎস্নাকে ছুঁয়ে। নিওলিথ-স্তব্দতার জ্যোৎস্নাকে ছুঁয়ে-মানে কি? তার কিছু ইঙ্গিত পেতে কবিতাটির প্রথমে ফিরে যেতে হবে।

আমরা যাইনি ম’রে আজো -তবু কেবলি দৃশ্যের জন্ম হয়; /
মহীনের ঘোড়াগুলো ঘাস খায় কার্তিকের জ্যোৎস্নার প্রান্তরে;/
প্রস্তরযুগের সব ঘোড়া যেন -এখানে ঘাসের লোভে চরে/
পৃথিবীর কিমাকার ডাইনামোর প’রে। /

তখন একবার বলেছিলাম যে কবি রাতভর হাঁটতেন নিঝঝুম কলকাতা শহরের অলিতে-গলিতে এবং বড় রাস্তায়। সে সময়ই একবার রাস্তার পাশে আস্তাবল দেখে থমকে দাঁড়ালেন। কবির মনে হচ্ছিল আস্তাবলের ঘোড়াগুলি যেন বলছে: আমরা যাইনি ম’রে আজো -তবু কেবলি দৃশ্যের জন্ম হয়। কিন্ত, কি এর মানে? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ফকরূল আলম অনুবাদ করেছেন:Not that we are all done for-new scenes still come to sight; কিন্তু কি এর মানে? এতেও তো মানে বোঝা যাচ্ছে না। এই লাইনের অর্থ কি এই যে... ঘোড়ারা আজও মরে যায়নি। অর্থাৎ, ঘোড়ারা আজও বেঁচে আছে । এই বক্তব্যের সঙ্গে ‘তবু কেবলি দৃশ্যের জন্ম হয়’-এই বাক্যর সম্পর্ক বোঝা যাচ্ছে না; যাই হোক। অগ্রসর হই -

মহীনের ঘোড়াগুলো ঘাস খায় কার্তিকের জ্যোৎস্নার প্রান্তরে;

মহীনের ঘোড়াগুলো মনে কি? মহীন নামে কোনও সহিসের ঘোড়া কি? নাকি কবি প্রাচীন কোনও সময়ে ইঙ্গিত দিচ্ছেন? সেরকম হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। আমরা জানি জীবনানন্দর কবিতাগুলি ইতিহাসচেতনায় মুখর। যিনি নিজের পরিচয় দিয়েছেন ‘হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে।’ এ কারণেই মনে হয়: মহীনের ঘোড়াগুলো মানে সুপ্রাচীন সেই মহেঞ্জোদারো নগরের ঘোড় নয় তো? হরপ্পা সভ্যতার যে নগরটির উদ্ভব সেই ২২০০ থেকে ১৭০০ খ্রিস্টপূর্বে । হ্যাঁ, সেরকমই হওয়ার কথা।

প্রস্তরযুগের সব ঘোড়া যেন -এখানে ঘাসের লোভে চরে/
পৃথিবীর কিমাকার ডাইনামোর প’রে।

জীবনানন্দ লিখেছেন: প্রস্তরযুগের সব ঘোড়া যেন। হরপ্পা সভ্যতা তাম্রপ্রস্তর যুগের সভ্যতা হলেও Neolithic period বা নব্যপ্রস্তর যুগে সভ্যতাটির সূত্রপাত ; মাঠ পর্যায়ে গবেষনা করে প্রত্নতাত্ত্বিকগণ এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, নবোপলীয়, অর্থাৎ নব্যপ্রস্তর যুগে খাদ্য ও ঘাসের অভাব দেখা দিয়েছিল। নিজেদের এবং পশুদের খাদ্য যোগানোর জন্য নদীর তীরই ছিল উপযুক্ত জায়গা। কাজেই ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ নদীর তীরে বসতি গড়তে থাকে। ঐতিহাসিকদের মতে হরপ্পা সভ্যতার কালসীমা খ্রিস্টপূর্ব ২২০০ থেকে ১৭০০।



ধুতি পাঞ্জাবি পরা সাদাসিদে চেহারার বরিশালের এই কলেজ শিক্ষকটি ছিলেন তীব্র আধুনিক ... সেই চল্লিশের দশকেই যাঁর কবিতার বইয়ের নাম The Darkness of Seven Stars.


এবার কবিতার শেষ তিনটি লাইনে আবার ফিরে যাই।

প্যারাফিন -লন্ঠন নিভে গেল গোল আস্তাবলে
সময়ের প্রশান্তির ফুঁয়ে;
এইসব ঘোড়াদের নিওলিথ-স্তব্দতার জ্যোৎস্নাকে ছুঁয়ে।

চল্লিশের দশকে কলকাতার রাত্রিতে হাঁটতে হাঁটতে জীবনানন্দ আস্তাবলে যে ঘোড়াদের দেখেছিলেন তাঁর ‘মহিনের ঘোড়া’ প্রাচীন মহেঞ্জোদারোর ঘোড়া মনে হয়েছিল । যে ঘোড়াগুলি ঘাস খেত কার্তিকের জ্যোৎস্নার প্রান্তরে। আজও পৃথিবীতে জ্যোৎস্নার আলো ছড়ায়; কলকাতার আস্তাবলের ঘোড়াদের নিওলিথ-স্তব্দতার জ্যোৎস্নাকে ছুঁয়ে। প্যারাফিন -লন্ঠন নিভে গেল গোল আস্তাবলে সময়ের প্রশান্তির ফুঁয়ে; ...ঘোড়া তাহলে কোনও কিছুর প্রতীক? সময়ের কি? যে সময়ের দুটি প্রান্তে ঘোড়ারা বেঁচে রয়েছে এবং দৃশ্যের জন্ম হচ্ছে। যা হোক। এত প্রশ্ন আর উদ্বৃতির পরও হয়তো সবটা বোঝানো গেল না। কবিতা বলেই।
সে যাই হোক। কলকাতায় ১৯৭৫ সালে "মহীনের ঘোড়াগুলি" ব্যান্ডটি গড়ে ওঠে কয়েকজন তরুণ মিউজিশিয়ানের উদ্যেগে। আর তখনই ব্যান্ডটির নাম "মহীনের ঘোড়াগুলি" রাখা হয় । ঘটনাটি হয়তো অনেকটাই আকস্মিক। হয়তো খানিকটা অ্যাবসার্ডও। কেননা, তখনকার কলকাতার সাহিত্যমহলে ‘সুরিয়ালিজম’,‘যাদুবাস্তবতা’, কিংবা ‘ অ্যাবসার্ডবাদ’ ইত্যাদি শব্দগুলি সাহিত্যরসিকের মুখে মুখেই ফিরছিল। এসব হয় তো অন্য প্রসঙ্গ। কিন্তু, 'মহীনের ঘোড়াগুলো'-র মানে যে মহেঞ্জোদারো নগরের ঘোড়া তারই একটা ইঙ্গিত তো আমরা এই আলোচনায় পেলাম এবং যথারীতি জীবনানন্দের ইতিহাস চেতনার গভীরতায় মুগ্ধ হলাম।
জীবনানন্দ দাশ-এর ‘ঘোড়া’ কবিতার ইংরেজি অনুবাদ ।

Horses (Ghora)

Not that we are all done for-new scenes still come to sight;
Maheen’s horses yet munch grass in Kartik’s late autumn moonlight;
As if horses from some Paleolithic age-lured
Into grazing in a dreadful dynamo of a world.
The stink from the stable drifts in with the onrushing night breeze;
The sad sound of rustling straw rubs onto steel machines;
The few empty teacups are like kittens-asleep-under the slack watch
of many dogs.
Chilled, they make for the cheap restaurant close by,
The placid puff of time blows out the paraffin lamp of the stable
Caressing the neolithic –still moonlight of these horses.

(অনুবাদ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ফকরুল আলম।)

শেষ করছি ঈষৎ অপ্রাসঙ্গিক অথচ খুবই তাৎপর্যপূর্ণ একটি প্রসঙ্গের অবতারণা করে। মহিনের ঘোড়াগুলি সম্বন্ধে ইউইকিপিডিয়া লিখেছে ( যা আগেও উল্লেখ করেছি) He (মানে জীবনানন্দ দাশ ) is often considered the first Bengali poet to truly break free of Rabindranath's imposing presence. To some extent, Moheener Ghoraguli attempted to do the same for Bengali popular music. কিন্তু আমি মনে করি রবীন্দ্রনাথকে অস্বীকার করা যায় না। অঞ্জন দত্ত পরিচালিত ব্যান্ড মিউজিক নিয়ে নির্মিত ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘রঞ্জনা আমি আর আসব না’ ছবিটির একটি রবীন্দ্রসংগীতই তার প্রমান:





রবীন্দ্রনাথ। চিরকালের, চিরদিনের। জীবনানন্দ যাঁকে উল্লেখ করেছেন "আমাদের সময়ের শ্রেষ্ঠ মনিষী হিসেবে।"


মহিনের ঘোড়াগুলি নিয়ে ব্লগার নাহোল এর একটি পোস্ট
Click This Link

তথ্যসূত্র:

আবদুল মান্নান সৈয়দ সংকলিত ও সম্পাদিত প্রকাশিত-অপ্রকাশিত কবিতাসমগ্র জীবনানন্দ দাশ
Fakrul Alam; Jibanananda Das Selected Poems with an Introduction , Chronology, and Glossary
Click This Link

উৎসর্গ:

ডাক্তার মুগ্ধকে, যিনি গতকাল আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন, যাঁকে আমি কখনও দেখিনি, তবে জানি যে তিনিও জীবনানন্দ ভালোবাসতেন, আর "মহিনের ঘোড়াগুলি" শুনতেন ...
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
৪৩টি মন্তব্য ৪১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×