somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আঁধার

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মেসের বেডের উপর কাঁথা মুড়ি দিয়ে শুয়ে আছি।।পায়ার কাছে একটা ফ্যান আছে।। পায়া ফ্যান।।আগে এর নাম ছিল টেবিল ফ্যান।।কিন্তু টেবিলে না রেখে একে পায়ের কাছে রাখা হয়েছে যাতে শুয়ে শুয়েই ফ্যান অন অফ করা যায়।। এই অন অফ করা হয় পা দিয়ে।।তাই এর নাম এখন পায়া ফ্যান।।এই পায়া ফ্যান বিগত কয়েক মাস ধরে অচল অবস্থায় আছে।।ঠিক করতে যাবো যাবো করতেই গরম কাল পার হয়ে গেছে।।এখন যেহেতু গরম নেই তাই ফ্যান ঠিক করার তাড়া ও নেই।।আগামী গরমের আগে ঠিক করে নিলেই হবে।।জানালা দিয়ে বাতাস আসছে।।কাঁথা গায়ে থাকার পরও শীত শীত লাগছে।।আজ সকাল থেকেই কুকুর বিড়াল বৃষ্টি হচ্ছিলো।।ইংরেজীতে ক্যাটস এন্ড ডগ রেইন যাকে বলে।।সন্ধ্যার একটু আগে থেমে গিয়ে হঠাৎ করে রোদ উঠলো ।।এ শহরের মানুষ কখনো অবাক হয় না।।এদেরকে যদি বলা হয় ভাইজান জানেন খালেদা আর হাসিনা আওয়ামীলীগ আর বিএনপি ভেঙ্গে একসাথে একটা দল করেছে বিপিএল।।বাংলাদেশ পিস লীগ।।এখন থেকে দেশে আর কোন হরতাল হবে না।।তবুও এরা একটা হাই তুলে আবার শুয়ে পড়বে।।যেন এটা কোন ব্যাপার ই না।।সকাল বিকাল নাস্তার মত।।যেন সে আগে থেকেই জানতো এরকম হবে।।সন্ধ্যার এই রোদ দেখে তারাও অবাক হয়েছিল।।অনেক হুজুর এটাকে কেয়ামতের লক্ষণ হিসেবে মনে করছেন।।তারা সকাল বিকাল সাংবাদিক দের কাছে হাসিমুখে সাক্ষাতকার দিচ্ছেন।।
প্রশ্ন : হুজুর আপনি কি সিউর যে কেয়ামত চলে এসেছে??

কি বলেন ভাইজান চইলা আইছে মানে কি?? সাঝের বেলাত রোইদ দেহেন নাই?? এইডা কিয়ামতের লক্ষণ ।। আইজ কাইল যে কোন সময় কিয়ামত হইবার পারে ভাইজান।।

কবে হতে পারে বলে আপনার মনে হয়?? কাল না পরশু??

হুজুর এবার অবাক হয়ে বলে এইডা কি কওন যায় ভাইজান?? এইডা হল আল্লাহর ইচ্ছা।।অক্ষণ ই কিয়ামত হইবার পরে ভাইজান।।আবার কাইলকাও হইতে পারে।।আল্লাহর খেলা মাইনষের দ্বারা বোঝা সম্ভব না ভাইজান।।

তাহলে আপনি বুঝলেন কিভাবে??

হুজুর এবার বিরক্ত হয়ে বলে, এসব হল আধ্যাত্মিক ব্যাপার ভাইজান।।আফনেরা বোঝবার পারবেন না।।আমরা বুঝি ।।আপনারা ক্যামেরার লোক এইসব বোঝপার পারবেন না।।ক্যামেরার লোক এইসব বোঝবার পারে না।। আমাগো কাছে রাইতের বেলা খবর আহে ভাইজান।।আমরা বুঝি।।আল্লাহু আকবার বলে হুজুর এবার তসবি হাতে নিয়ে চোখ বুজে ফেললেন।।
হুজুরের সাগরেদ রা এ পর্যায়ে সাংবাদিক তাড়াতে ব্যাস্ত হয়ে যাচ্ছে।।
সব নিউজ চ্যানেল এই সংবাদ প্রকাশ করছে।।খুলনায় সন্ধ্যা বেলা রোদ দেখা গিয়েছে।। হুজুর মাওলানা মোহাম্মাদ আলী পীর এ ফকিরের ধারণা কাল পরশুর মাঝে কেয়ামত হবে।।আপনারা এ সম্পর্কিত যেকোন মতামত জানাতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট।।
কিছু কিছু গ্রুপ এটা নিয়ে মিছিল ও করেছে।।কেউ কেউ নামাজের পাটি নিয়ে আল্লাহর কাছে মাফ চাওয়া শুরু করেছে।।বিএনপির এক নেতা প্রেস কনফারেন্স করে বলেছে ভাইসব সরকার কি মনে করে আমরা এসব বুঝি না?? সব এ সরকারের ষড়যন্ত্র।। যত খারাপ সংবাদ সব আওয়ামীলীগের ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে শোনা গেছে।।এই কেয়ামতের ব্যাপারের সমস্ত দায়িত্ব তাদেরকে নিতে হবে।।এদেশের ষোল কোটি জনগণ জানতে চায় কেয়ামত কেন আপনাদের ক্ষমতা কালীন সময়ে হবে??
ভাইসব আমরা যদি ক্ষমতায় থাকতাম এরকম ঘটনা কখনোই ঘটতো না।।

সরকারী দলের এক নেতা প্রেস ব্রিফিং করে আবার বলেছে,ভাইসব এইসব বিএনপির ষড়যন্ত্র।।তারাঁ ষড়যন্ত্র করে সন্ধ্যায় রোদ ওঠায়ছে।।আমরা ষোল কোটি জনগণ এর শোধ না নিয়ে ছাড়বো না ইনশাল্লাহ।।এর জন্য আগামীকাল সারাদেশে সরকারী দলের পক্ষ থেকে হরতাল আহ্ববান করা হল।।

আওয়ামীলীগের আরেক নেতা প্রেস ব্রিফিং করে বলেছেন, আমাদের সরকারের আমলে কেয়ামত হওয়া এটা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল।।

দুই নেতা দুই রকম বলাতে সরকারী দল একটু চাপে আছে বলে মনে হল।।


আজকে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে ওটা রোদ ছিল না,সারাদিনের বৃষ্টির ফলে কখন যে রাত হয়ে গেছিলো কেউ বুঝতেই পারে নি।।তারপর হঠাৎ আকাশ পরিষ্কার হয়ে চাঁদের আলো ফুটে ওঠায় মানুষের মাঝে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে।।

এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে হুজুর মাওলানা মোহাম্মদ আলী পীর এ ফকির তার সাগরেদ সহ গা ঢাকা দিয়েছে, এছাড়াও আওয়ামীলীগের দুই নেতা এবং বিএনপির নেতার জন্য উভয় দল থেকে ক্ষমা চাওয়া হয়েছে এবং তাদেরকে সাময়িক ভাবে বরখাস্থ করা হয়েছে।।পরে এদের দলে নেওয়া হবে না বলে গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে।।এরকম জীব দলে থাকার থেকে না থাকাই উত্তম বলে উভয় প্রধানমন্ত্রী স্বীকার করে নিয়েছেন।।


আজকে সকাল থেকেই টানা রোদ।। সন্ধ্যায় পরিবেশ টা একটু ঠান্ডা হয়েছে।।রাত যত বাড়ছে তত ঠান্ডার পরিমাণ বেড়েই চলেছে।।আমি আজও জানালার কাছে কাঁথা মুড়ি দিয়ে বসে আছি।।পাশের রুম থেকে ম্যানেজার সাহেব এসে বললেন
কি খবর ভাইজান??
ম্যানেজার সাহেব অতি ভদ্র মানুষ।।ভাইজান ছাড়া কোন কথা বলেন না।।
এইতো
কি করেন ভাইজান ঘর আন্ধার কইরা??
বসে আছি
আপনি ভাই বড় আজিব আদমি।।আপনার কাছে গত ২ মাসের ভাড়া বাকি।।আমি আপনারে খুব পচ্ছন্দ করি তাই এখনো থাকতে দিচ্ছি।।কিন্তু ৩ মাস হয়ে গেলে আর থাকতে দিতে পারবো না ভাইজান।।মালিকের নিষেধ আছে।।
ও আচ্ছা।।
ভাইজান।।
হুঁ
ভাড়াডা দিয়া দেন।।আপনারে মেস থেকে নামায় দিতে আমি পারবো না।।আপনি ভাড়াডা দিয়ে দেন।।
আচ্ছা।।
ভাইজান
হুঁ
আপনি আমার একটা উপকার করে দিতে পারবেন??
বলেন
আমার একটা গান খুব দরকার।।
কি গান??
মেরে পেয়ার কো তুম ভুলা তো না দোগী
ভাইজান গানডা শুনলে আমার দুচোখ দিয়া পানি ঝরে।। গানডা আমারে একটু ম্যানেজ করে দিতে পারবেন ভাইজান?? আপনারা তো ইন্টারনেট ফেট চালান।।
দিবোনে।।
ভাইজান আসি তাহলে আপনারে ডিস্টার্ব করলাম।।
ঠিক আছে।।
ভাড়াডা দিয়ে দিয়েন।।
হুঁ।।

একটু পরে ম্যানেজার সাহেব আবার ফিরে এলেন।।
একটা কাশি দিয়ে বললেন ভাইজান ভেতরে আসলাম একটু।।
হুঁ
আমি খুব বিপদে পড়ছি ভাইজান
কি বিপদ
আমার স্ত্রীর তো আইজকা ডেলিভারি হইবো ভাইজান,খুবই টেনশনে আছি।।
বাচ্চা হওয়াতে টেনশনের কি আছে??
ডাক্তার বলেছে রোগীর অবস্থা ভালো না।।দুই ব্যাগ রক্ত লাগবে।।আমার শালিকা ফোন দিয়ে কইলো এখন।।
আপনার স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ কি??
বি পজেটিভ।।
চলুন যাই।।
কই যাইবেন ভাইজান।।
হাসপাতালে।।
কেন ভাইজান??
আমার রক্তের গ্রুপ বি পজেটিভ।।
ম্যানেজার সাহেবের চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে গেল।।
আমি গায়ে একটা শার্ট দিয়ে ম্যানেজার সাহেবকে নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম।।এখন রাত ১২ টা বাজে।।শহরের মানুষের এখনো ঘুমের সময় হয় নি।।রাতের শহর জেগে আছে।।আমি আর ম্যানেজার সাহেব হাসপাতালে পৌঁছে দেখি তার স্ত্রীর অবস্থা খুবই খারাপ।।তবুও ডাক্তার আমার কাছ থেকে দুই ব্যাগ রক্ত নিতে রাজি হইল না।।অনেক কষ্ট করে রাজি করানো হয়েছে।।প্রচন্ড ব্লিডিং হচ্ছে ।।রক্ত দিয়ে আমি আর ম্যানেজার সাহেব বাইরে বসে আছি।।
ম্যানেজার সাহেব বারবার দূরুদে ইউনুস পড়ছেন।। বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এই দোয়া ইউনুস নবী মাছের পেটে থাকতে পড়তেন।।
ভাইজান
হুঁ
খুব টেনশন হইতেছে ভাইজান।।
বুঝতে পারছি।।
দুরুদে ইউনুছ পড়তেছি ভাইজান।।
পড়েন।।
ভাইজান।।
রক্তের সম্পর্কর বোন বাপ মা থাকতে কেউ একটু রক্ত দিল না ভাইজান।।আপনার কাছ থেকে নিতে হল।।
ম্যানেজার সাহেব
জ্বি ভাইজান
আপনার কাছে অল্প কয়টা টাকা হবে??
কেন ভাইজান?
রুটি কিনে আনতে পারবেন একটা??
শরীরটা খুব দূরবল লাগছে।।
অবশ্যই ভাইজান।।আপনি বসেন আমি আনতেছি।।এক অদ্ভুত কারণে ম্যানেজার সাহেবের চোখ ভিজে উঠল।।
দাঁড়ান আমিও যাবো।।
চলেন ভাইজান।।
রুটি কিনে খেতে খেতেই আমি রাস্তার পাশে বমি করে দিলাম।।প্রচন্ড ভাবে মাথা ঘুরছে।।
ভাইজান কি হইছে আপনার??
কিছুনা চলেন হাসপাতাল যাই।।
হাসপাতালে এসে দেখি ম্যানেজার সাহেবের স্ত্রী আর কোন নড়াচড়া করছে না।।তার পাশে বোন আর মা কাঁন্নাকাটি করছে।। পাশে শোয়ানো ছোট্ট একটা বাচ্চা।।মায়ের নড়াচড়া সেই করে দিচ্ছে।। একটা আঙ্গুল মুখে দিয়ে হাত পা ছুঁড়তেছে।।বোধ হয় এটাই জগতের সুন্দরতম দৃশ্য।।
ম্যানেজার সাহেব অঝোর ধারায় কাঁদছে।।
ম্যানেজার সাহেব।।
চোখ মুছতে মুছতে বললেন, জ্বি ভাইজান।।
চলেন বাইরে থেকে হেঁটে আসি।।

রাত তিনটা বাজে কোথাও কোন কুকুরও জেগে নেই।। শুনশান রাস্তা।।রাস্তার ট্রাফিক লাইট গুলো আর যেন রং পরিবরতন করতে ইচ্ছুক নয়।।
আকাশ ভেঙ্গে জোঁছনা পড়ছে আজ।।
চাঁদের কলঙ্কটা যেন আরো তীব্র ভাবে ফুটে উঠেছে।।
ম্যানেজার সাহেব
জ্বি ভাইজান
আপনি গান জানেন??
জানি ভাইজান
গান তো একটা গান
ম্যানেজার সাহেব কাঁদো কাঁদো গলায় গান ধরলেন

হারানো দিনের মত হারিয়ে গেছ তুমি
ফেরারি সুখের মত পালিয়ে গেছ তুমি

ম্যানেজার সাহেব গান গাইতে পারলেন না গলা ধরে এসেছে তার এখন তিনি চিল্লায়ে চিল্লায়ে কাঁদছেন।।

আমি একটা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে আকাশের দিকে তাকিয়ে বললাম,
হে আল্লাহ এই মানুষটাকে তুমি বেঁচে থাকার শক্তি দিও।।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:১৭
১৫টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×