এই প্রথমবার বিমান বন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চত করতে দায়ীত্ব নিচ্ছে ব্রিটিশ কোম্পানি। এর আগে অনেক অনিয়মের কথা শোনা গেলেও কখনো শোনা যায়নি বিমান বন্দরের নিরাপত্তার জন্য বিদেশী কোম্পানি লাগবে।তার মানে বিমান বন্দরের অবস্থাএমন হয়েছে যে,ব্রিটেন সরাসরি কার্গো বিমান বাংলাদেশ থেক বন্ধ করে দিয়েছ।আর সরকারও তাদের দাবী মেনে,তাদের কোম্পানির হাতে তুলে দিয়েছে বিমান বন্দরের নিরাপত্তা।যেখানে আমাদের দেশের বিভিন্ন বাহিনী অনেক দেশেই নিরাপত্তার জন্য কাজ সফল ভাবে কাজ করছে,আর সেখানে আমরা আমাদের বিমান বন্দরের নিরাপত্তাদিতে ব্যর্থ!অনেকে অবশ্য বলেন,যেহেতু সরকারের জনগনের ম্যান্ডেট নাই,তাই রাজনৈতিক সুযোগ নিয়েছে।যেভাবে ভারত বিভিন্নভাবে আমাদের থেকে শুযোগ নিচ্ছে।
আবার রিজার্ভ লুটের ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ভারতীয় সাইবার ব্যবসায়ী রাকেশ আস্থানার হাতে তুলে দেয়া হয়েছে।তার মানে আমাদের দেশে এত এত প্রযুক্তিবিদ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করে,তারা ব্যাংকের টাকা নিরাপত্তা দিতে অক্ষম।তাই দেশি প্রযুক্তিবিদ তানভির জোহা হ ভোগে চলে গেলেন।
এবার আসেন জনগনের নিরাপত্তা নিয়ে।দেশে গুম,খুন,সন্ত্রাস বন্ধের জন্য শুধু দোষ চাপানো আর গলাবাজি ছাড়া আর কিছুই করে না বাহিনীর কর্মকর্তারা।জোহার কথাই ধরুন,সব গুমের ঘটনা গুলোর মত, সব বাহিনী একযোগে বলছে,আমরা ধরিনি।বলেই খালাস।তাহলে তাদের কাজ কি?একটা মানুষ হারিয়ে যাবে,আর তাকে খুজে বের না করে,দোষ এড়ানোই কাজ।ওদিকে স্বরাষ্ট্রমমন্ত্রী বলেছেন,তাকে গ্রেফতার করা হতে পারে।তবে নিশ্চিত নন!তিনিও জানেন না,জোহা কোথায়?
তাহলে আমরা এখন কি বলব জনগনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিদেশী কোম্পানি লাগবে?অঅবশ্য এতে চেত্না বাজরা ভালোই খুশী হবে,যদি বাহিনী প্রতিবেশী দেশ থেকে হয়।
এভাবেই একটা দেশের মানচিত্র ও পতাকার নিরাপত্তার দায়ীত্ব নেয়,আরেক দেশের কোম্পানি।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩