মৃত মন্ত্রী মহসীন আলীর সাংসদীয় এলাকায় ভোট হওয়ার কথা ছিল, ভোট হয়ে গেছে, রেজাল্ট পাওয়া গেছে; উনার স্ত্রী শুদ্ধভাবে "ফরম পুরণ' করতে সমর্থ হওয়ায়, উনি নির্বাচিত হয়ে গেছেন বিনা প্রতিদ্বন্দীতায়; বাকী ৪ জন নাকি "ফরম পুরণ" করতে গিয়ে ভুল করেছে, ডিস-কোয়ালিফাইড হয়ে গেছে!
নির্বাচন কমিশনে কি 'বানান ভুল' ধরা শুরু করেছে, নাকি অন্য কিছু? এগুলো তো মাফিয়ার কাজ বলে মনে হচ্ছে! ২০০৭ সালে, এভাবে তারেক পারেক মিলে ১৪ জন বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় নির্বাচিত হয়েছিল; এখন লন্ডনের ভাত খাচ্ছে; এগুলো তো ভালো কাজ নয়।
ফরম পুরণ করতে কি বাংলায় পিএইচডি থাকতে হবে?
সরকার এভাবে টিকতে পারবে না; মহসীন আলীর স্ত্রী সরকার টিকাতে পারবে না; এগুলো সরকার পতনের লক্ষণ। পার্লামেন্ট ভবনটাকে সন্মান করা উচিত; এ ধরণের মাফিয়াগিরি করে, নাগরিকদের ফরম বাদ দিয়ে, সাংসদ বানায়ে কোন লাভ হবে না; এ ধরণের সাংসদেরা ঐ ভবনে গিয়ে ঠিকমত খেতেও জানবে না।
নির্বাচন কমিশনকে এগুলোর জন্য জনতার সামনে নিশ্চয় জওয়াবদিহি করতে হবে; সবাই তারেকের মতো লন্ডন গিয়ে পালাতে পারবে না; আইন একদিন এদেরকে কোর্টে আনবে। নির্বাচন কমিশনকে যদি কেহ ঠিকমত কাজ করতে না দেয়, চাকুরী ফেলে চলে যাওয়া ঠিক হবে; জাতির ক্ষতি করার চেয়ে নিজের সামান্য ক্ষতি মানা উচিত হবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৩