পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইরান, আরবের লোকেরা নিজ দেশে হাজার হাজার সমস্যার সৃস্টি করে, নিজেদের দেশ সমুহকে নরকে পরিণত করেছে; এদের শতকরা ৫০ ভাগের মানসিক সমস্যা আছে বিভিন্ন লেভেলের; এরা যদি ইউরোপ আমেরিকার মতো পশ্চিমের স্বাধীন ও ধনী পরিবেশে যায়, এদের কি অবস্হা হয়?
প্রথম অবস্হা হয়, এদের আয় নিজের দেশের তুলনায় ৫/১০ গুণ বেড়ে যায়, এরা সীমান্ত অতিক্রম করার পর, নিজের দেশের তুলনায় ধনী হয়ে যায়, এরা তখন কোথায় আছে, কি করছে, কিছুই বুঝতে পারে না; যেই ৫০ ভাগের মানসিক সমস্যা আছে, তাদের কি অবস্হা হয়?
পশ্চিমে আসার কিছুদিন পরে তারা বুঝতে পারে যে, দেশের তুলনায় তারা ধনী হলেও, নতুন দেশে তারা বেশ পেছনে, মোটামুটি দরিদ্র; তখন তারা দিন রাত কাজ করে অন্যদের সমান হতে চায়, নিশ্বাস নেয়ার সময় থাকে না; কোথায় পরিবার, কোথায় ছেলেমেয়ে, কোথায় বউ, খবর নেই; এটা হলো, প্রথম জেনারেশন।
পাকিস্তানী, আফগানিস্তান, ইরান, আরবের প্রথম জেনারেশনের ছেলেমেয়েদের অনেকে সহজে তাল মিলাতে পারে না, তারা স্কুল কলেজে স্হানীয়দের মতো, ঘরে গেলে পাকিস্তানী, আফগানী, ইরানী, আরবী; তাদের ২ জীবন, এবং ইহা ভয়ংকর অস্বাস্হ্যকর। যেহেতু, জাতিগতভাবে পাকিস্তানী, আফগানী, ইরানী, আরবীদের মানসিক সমস্যা থাকে, এবং এদেরকে দ্বৈত জীবন যাপন করতে হয়, এরা চরমপন্হী হয়ে উঠে।
বাংগালীদেরও এই সমস্যা আছে; তবে, তারা পরিবারমুখী থাকে, সমস্যা হলে পরিবার থেকে মানসিক সাপোর্ট পায়; ফলে, আরবী ফারবী, ইরানী ফিরানীদের মতো অবস্হা অত খারাপ হয় না। আবার বাংগালীরা প্রবাসে এলে পড়ালেখা করে সমাজে দাঁড়াতে চায়। পাকিস্তানী, আফগানী, ইরানী, আরবীরা যে পড়ালেখা করে না, তা নয়, তারাও ভালো করছে; কিন্তু ৫০ ভাগের জাতীয় সমস্যা থেকে যায়, সেখান থেকে একটা অংশ সমাজে সমস্যার সৃস্টি করে; পশ্চিমের সুযোগ নিয়ে পাকিস্তানী, আফগানী, ইরানী, আরবী ছেলেমেয়েরা সেক্স, মেক্স, ধর্ম, বর্ম নিয়েও বেশী মাতামাতি করে মগজ হারায়ে ফেলে, যা সব সময় ওদের মাথায় ছোটাকারের হয়ে থাকে।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯