ঢাকা শহরে যে পরিমাণ শুধু প্রাইভেট কার আছে, অন্য সব গাড়ি রিক্সা তুলে দিয়েও, যদি এর সবগুলি এক সাথে ঢাকার রাস্তায় নামানো হয় তাহলে প্রতিটি গাড়ি একটির সাথে অন্যটি লেগে থাকবে এবং গাড়িগুলি চলা তো দূরের কথা সামান্য নড়াচরাও করতে পারবে না।
১. এই গাড়ীগুলির ৯৫ ভাগ ২০০০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে কেনা।
২. ৬০ ভাগ গাড়ী কেনা হয়েছে ২০০৭ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে।
৩. এর মধ্যে ১৫ ভাগ গাড়ি সরকরী যার তেল ও ড্রাইভারের খরচ সরকার বহন করে।
৪. এই গাড়িগুলির ১০ ভাগের মালিক সেনা বাহিনীর কর্মকর্তা বা সদস্যের।
৫. প্রইভেট কারের মালিক গনের ৯৫ শতাংশ নীতিগত ভাবে চুরি পেশায় জড়ির।
৬. সরকারী গাড়িগুলি তাদের ৬০ ভাগ সময় বেসরকারী কাজে রাস্তায় ঘোরাফেরা করে।
নিউ ৭. যেকোন সময় সাধারনত যেকোন রাস্তায় প্রাইভেট কারগুলো রাস্তার ৫ ভাগের ৩ ভাগ রাস্তা দখল করে থাকে, অথচ যে কয়জন এই পরিমান রাস্তা দখল করে রাখে তা যে কোন পাবলিক বাহনে আসলে ঐ পরিমানের ৫ ভাগের ১ ভাগ জায়গা লাগতো ও রাস্তায় কোন জ্যাম থাকতো না।
দ্রঃব্যঃ প্রাইভেট কার বলতে সে সব গাড়ি গুলি কে বুঝায় যে গুলিতে যেকেউ বা পাবলিক চাইলেই হুট করে উঠে পরতে পারে না। সাধারনত এসমস্ত গাড়িগুলোর জন্য নির্দিষ্ট ব্যবহারকারী থাকে। এই গাড়িগুলি সাধারনত আকারে ছোট হয়। যেমন ট্রাক বা বিশাল বাস কখনও প্রাইভেট গাড়ি হয় না। এই গাড়ি গুলির মধ্যে সিডান, জিপ, ওয়াগন, পিকআপ উল্লেখযোগ্য।
অন্যান্য মাত্রায় জরীপ চলছে, জানতে সাথে থাকুন।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।






