এক এককে এক—
রাজাকারের বাচ্চাগুলার কাঁপছে হাঁটু,দ্যাখ!
দুই এককে দুই—
পার পাবিনা হারামজাদা কসাই কাদের তুই!
তিন এককে তিন—
জামাত-শিবির ধোলাই হবে... তাক ধিনা ধিন ধিন!
চার এককে চার—
ঝুলবে এবার গোলাম, দেলু, মইত্যা রাজাকার!
পাঁচ এককে পাঁচ—
ফুঁসছে দেখো বীর জনতা, ছড়াচ্ছে তার আঁচ!
ছয় এককে ছয়—
তুই রাজাকার, তোর সাজাটার নাই দেরি নিশ্চয়!
সাত এককে সাত—
এক দাবিতে রাজপথে আজ লক্ষ-কোটি হাত!
আট এককে আট—
ফাঁসির আদেশ ছাড়া কোনো রায় হবে নাপাঠ।
নয় এককে নয়—
গর্জে ওঠো সবাই, বলো— জয় বাংলার জয়...!
দশ এককে দশ—
রাজাকারের আস্তানাতে নামবে এবার ধ্বস!
পিছনের ঘটনা > ৮ তারিখ সকাল ১০ টার দিকে একটা সংঘটন মিছিল করতে এসে প্রজন্ম চত্তরে এসে এ নামতা টা পড়ে শুনিয়েছিল। যদিও তাদের নাম আমি এখন মনে করতে পারছি না । তবে নামতা টা ছিল অসাধারণ ।
আমি আরও কিছু এড করলাম.....
এগারো এককে এগারো-
রাজাকারের বাচ্চারা সব, আমার দেশটা ছাড়ো।
বারো এককে বারো-
বাচ্চা ছাগু, ছুপা ছাগু, নিস্তার নাই কারো।
তেরো এককে তেরো-
সব রাজাকার এক করে আজ, জিন্দা জ্বালিয়ে মারো।
চৌদ্দ এককে চৌদ্দ-
মুখে থুতু, গালে জুতা, ওদের গুষ্টিসুদ্ধ।
পনেরো এককে পনেরো-
প্রতিবাদ চলবেই, মানিনা বাঁধা কারো।
ষোল এককে ষোল-
তরুণসমাজ এক হয়েছে, ওদের মুখোশ খোল।
সতেরো এককে সতেরো-
ছুপা ছাগু আছে আরো অন্য দলের ভেতরও।
আঠারো এককে আঠারো-
কোপামু ওদের, দা-বটি আন আরো।
উনিশ এককে উনিশ-
দেইল্যারে ধর জাইত্যা, খাওয়ামু অরে বিষ।
বিশ এককে বিশ-
লাত্থি-উষ্টার উপ্রে ওদের, রাখবো অহর্নিশ।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




