somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জি.আই. জো : রিটালিয়েশন (ফিল্ম রিভিউ ও অন্যান্য)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এটি আমার লেখা প্রথম ফিল্ম রিভিউ। ব্লগে অনেক বাঘা বাঘা রাইটারদের সামনে প্রথমে লিখতে অস্বস্তি বোধ করছিলাম :| :|
।কিন্তু ফিল্মটি দেখে এসে রিভিউ দেয়ার লোভ সাম্লাতে পারলাম না :)


খুব ভাব নিয়ে গেছি ফিল্ম দেখতে একা একাই.। B-) কারন Sometimes We All Need Some Alone Time ;) ;) ।থিয়েটারে আসন দখল করতে গিয়ে দেখি দুই কপোত-কপোতি বসে বক-বকম করছে।আফামনিকে ডেকে বললাম আপনাদের এই বক-বকম যেনো খালি সিনেমা শুরুর আগ পর্যন্তই থা্কে। কিন্তু বিধিবাম সিনেমা শুরুর পর মেয়েটি যেনো আরো ৫ গুন বেশি সাউন্ডে তার বয়ফ্রেন্ডকে ফিল্ম রিভিউ দিচ্ছিল /:) /:) প্রথমে বললাম আফুমনি বুঝছি আপনি আগে সিনেমা দেখছেন কিন্তু আমি দেখি নাই। এখানে সিনেমা দেখতে আসছি আপনার রিভিউ শুনতে আসি নাইX(X(।মেয়েটা ২ মিনিটের মত চুপ থেকে আবার শুরু করে দিলো তার রিভিউ। কিছুক্ষন পর আমি সিনেমা দেখা ছেড়ে ওর দিকে অতি মনোযোগি হয়ে তাকাইয়ে রইলাম। তিনি বললেন প্রব্লেম? আমি বল্লাম-চলেন আপ্নারে সামনে দাড়া করিয়ে দিয়ে আসি। আজকে সিনেমা অফ।আপ্নিই ন্যারেট করেন X((X((। পরক্ষনে কইন্যা চুপ B-) B-)। ব্রেকের সময় পপ-কর্ন আর পেপ্সি নিয়ে দেখি সে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে যায়গা অদল-বদল করেছে :/ :/ :/ সিনেমা শুরুর পর আবার তার বক-বকম শুরু আর রাক্ষুসি মার্কা হুহাহাহা হাসি। বুঝলাম এদের বলে লাভ নাই। আসলে আমার মত ভালো মানুষদের যায়গা সিনেপ্লেক্সে নাই :(( :(( সিনেমা শেষ হবার কিছুক্ষন আগে তার অতি আদলের গুটুগুটু (আমি কই নাই সে কইছে) বয়ফ্রেন্ডের সু এর মধ্যে আমার আধখাওয়া পেপসিটুকু জলাঞ্জলি দিয়া গৃহে প্রত্যগমন করিলাম ;) ;) ;) কইন্যার গুটুগুটু'র সু এর ওপর পেপসি ফেলার কারনঃ কইন্যার বয়ফ্রেন্ডই বারবার তাকে কথা বলার জন্যে খুচাইতেছিলো- এই তারপর কি হলো বলোনা। মেয়েটা একবার বলছিল-উনার ডিস্টার্ব হচ্ছে। ব্যাটা বলে-আম্রা কি টাকা দিয়ে টিকেট কেটে আসিনি :/ এই কথা শুনে বিলা হয়ে গেছিলাম। ভাবটা এমন ও একাই টাকা দিয়ে টিকেট কাটছে আর আমি আকাশ থেকে পড়া টিকেট নিয়ে সিনেমা দেখতে গেছি X(X(X(
এবার আসা যাক আসল কাহিনীতে।

জন এম.চু এর পরিচালনায় জি.আই.জো সিরিজের দ্বিতীয় চলচ্চিত্র জি.আই. জো : রিটালিয়েশন।
আই.এম.ডি.বি রেটিংঃ ৬.২/১০
আমার রেটিংঃ৭.৫
রোটেন টমেটো রেটিং ২৮%:|
প্রথমে দেখা যাক কার আছেন এই ফিল্মটিতেঃ
ডোয়াইন জন্সন (দ্যা রক)- রোডব্লক
ব্রুস উইলিস-জেনারেল জোসেফ কল্টন
চ্যানিং ট্যাটাম- ডিউক
জোনাথন প্রাইস-ইউ.এস প্রেসিডেন্ট
বিউং হান লি- স্টর্ম শ্যাডো
রে পার্ক- স্নেক আইস
আদ্রিয়ানে পালিকি-লেডি জে
এলোডি ইয়ং- জিনক্স
রে স্টিভেন্সন-ফায়ারফ্লাই
ডি জে কট্রনা-ফ্লিন্ট
লিউক ব্রেসি- কোবরা কমান্ডার

মুল কাহিনিঃমিলিটারি এলিট দল জি.আই. জো। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে তারা পাকিস্তান থেকে পারমানবিক অস্ত্র লুট করেছে। তাদের দমন করার জন্যে প্রেসিডেন্ট সশস্ত্র দল পাঠান।প্রেসিডেন্ট এর পাঠানো আর্মি টিমের সাথে জি.আই.জো'র সংঘর্ষ হয়। ডিউক সহ অনেকে নিহত হন। বেঁচে জান রোডব্লক, ফ্লিন্ট আর লেডি জে।আসলে এই ঘটনার পেছনে ছিলো কোবরা স্পাই জার্টান। সেই পারমাণবিক অস্ত্র লুটের ঘটনাটি সাজিয়ে জি.আই. জো দলকে ফাঁদে ফেলে।
এদিকে জার্মানির একটি আন্ডারগ্রাউন্ড প্রিজনসেল থেকে কোবরা কমান্ডার লিউক ব্রেসি কে উদ্ধার করে স্টর্ম শ্যাডো ও ফায়ারফ্লাই। পালানোর সময় স্টর্ম শ্যাডো আহত হয়। এবং তাকে চিকিতসার জন্যে হিমালয়ের একটি মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়।আরাশিকেজ ক্ল্যান এর লিডার ব্লাইন্ড মাস্টার একথা জানতে পেরে স্নেক আইস আর তার সহযোগি জিনক্সকে পাঠান স্টর্ম শ্যাডোকে ধরে নিয়ে আসতে। কারন সেই জানতো জিনক্সের বাবা হার্ড মাস্টারের হত্যাকারি কে?
অন্যদিকে রোডব্লক,ফ্লিন্ট আর লেডি জে অ্যামেরিকায় ফিরে আসে এবং একটি পুরাতন জিমহাউজে তাদের বেসক্যাম্প গড়ে তোলে। দেশে ফিরে তারা জানতে পারে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা দিয়েছে দেশের নিরাপত্তার জন্য কোবরা জি.আই. জো দলের স্থলাভিষিক্ত হয়েছে। এ খবর শুনে লেডি জে সন্দিহান হয়ে পড়েন আসলে এটা প্রেসিডেন্টের আদেশ কিনা। রোডব্লক সবাইকে নিয়ে জি.আই.জো জেনারেল জোসেফ কল্টনের কাছে যান। তিনি তাদের প্রয়োজনীয় অস্ত্র যোগান দেন এবং একটি ফান্ডরেইজিং ইভেন্টের আয়োজন করে দেন যেখানে প্রেসিডেন্টও আমন্ত্রিত থাকবে।লেডি জো কৌসলে প্রেসিডেন্টের ডি.এন.এ সংগ্রহ করেন এবং নিশ্চিত হন জি.আই.জো কে সমূলে নিঃশেষ করে দেয়ার পিছনের হাতটি প্রেসিডেন্টের নয়।আসলে তা কোবরা'র জার্টানের ষড়যন্ত্র।সেখান থেকে পালাবার আগমুহুর্তে তাদের সাথে মুকাবিলা হয় ফায়ারফ্লাই আর যান্দার এর সাথে।যান্দার ছিলো প্রেসিন্সিয়াল ডিটেইলের হেড এবং টিম কোবরা মেম্বার।
স্নেক আই আর জিনক্সের সাথে যুদ্ধ বাধে স্টর্ম শ্যাডোর। যুদ্ধে শ্যাডো পরাজিত হয় এবং তাকে জাপান নিয়ে যাওয়া হয়। তখন স্টর্ম শ্যাডো জানতে পারে হার্ড মাস্টারের আসল হত্যাকারি আসলে জার্টান। সে আসলে তার চাচা হার্ড মাস্টারের হত্যার প্রতিশোধ নিতে কোবরাদের দলে ভিড়েছিল। এরপর স্নেক আইস, জিনক্স আর স্টর্ম শ্যাডো কোবরাদের থামাতে যোগ দেয় জো'দের সাথে।
জার্টান বিশ্ব নেতাদের নিয়ে একটি সম্মেলনের আয়োজন করে। সেখানে সে তাদের পারমানবিক অস্ত্র তৈরির কর্মকান্ড বন্ধ করে দিতে বলে। এবং সবাইকে প্রজেক্ট জিউস নামে তার নতুল প্রকল্পের কথা জানায়। সে তার শ্রেষ্ঠত্ব দেখানোর জন্যে হামলা চালিয়ে সেন্ট্রাল লন্ডন পুরো লণ্ডভণ্ড করে দেয়। এবং বিশ্ব নেতাদের হুমকি দেয় তার কথা মত না চললে অন্যান্য বড় শহরগুলোরও একই দশা হবে।স্টর্ম শ্যাডো কোবরা কমান্ডারদের ধোকা দেয় এবন জার্টানকে মেরে ফেলেন। এবং কোবরাদের ধোকাবাজি সবার সামনে নিয়ে আসেন।কোবরা কমান্ডার অন্য ৬ টি মারণাস্ত্র সক্রিয় করে দেন আর ফায়ারফ্লাইকে নির্দেশ দেন সেগুলোকে রক্ষা করার।পরে রোডব্লকের সাথে ফায়ারফ্লাই এর লড়াই বাধে এবং ফায়ারফ্লাই নিহত হয়। লেডি জে আর জেনারেল কল্টন উদ্ধার করেন আসল প্রেসিডেন্টকে।
সংঘর্ষের এক পর্যায়ে কোবরা কমান্ডার পালিয়ে যায়। চাচার মৃত্যুর বদলা নিয়ে স্টর্ম শ্যাডো উধাউ হয়ে যায়। আসল প্রেসিডেন্ট জাতির সামনে পরচিত করে দেন রোডব্লক,ফ্লিন্ট,লেডি জে,জিনক্স আর স্নেক আইস কে।এবং তাদের জাতীয় বীর ঘোষনা দেন।


ফিল্মিটির শুরুতে পাকিস্তানকে একটি আন্সট্যাবল ন্যাশন হিসেবে দেখানোর জন্যে পাকিস্তানের সেন্সর বোর্ড ফিল্মটিকে ছাড়পত্র দেয়নি।

দুর্দান্ত একশনে ঠাসা ফিল্মটি সমালোচকদের নজর কাড়তে ব্যর্থ হয়েছে।রোটেন টম্যাটো রেটিং ২৮% :-/ :-/ অনেকের মতে ফিল্মটি অপ্রয়োজনীয় একশনে ভরপুর, অর্থহিন এবং নীরস যা মানুশের মনে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে ব্যর্থ হয়।শিকাগো সান টাইমস বলেছে ' ফিল্মটি আর কিছু না জাস্ট ভালোভাবে প্যাকেট করা আবর্জনার বস্তা X(X(X(' তারা আরো লিখেছে 'জি.আই.জো আসলে একটি ভিডিও গেইম, যা বড় পর্দার জন্যে নির্মিত। কিন্তু এটি অন্যান্য ভালো কিছু ভিডিও গেইম যেগুলো ক্রিয়েটিভ,চ্যালেঞ্জিং আর দেখতে ভালো সেগুলোর জন্যে অপমান :-/:-/:-/. এম্পায়ার ম্যাগাজিনের মতে 'এটি এমন একটি ফিল্ম যা দেখে আপ্নারা প্রান খুলে হাসতে পারবেন X(X(X( (আরে ব্যাটা হাসার জন্যে কি কেউ একশন ফিল্ম দেখে X() সম্পুর্ন অযৌক্তিক উপাদানে ভরা।রিটালিয়েশন একটি ওভার প্রমিসেস কিন্তু আন্ডার ডেলিভার্ড ফিল্মের খাটি উদাহরণ ' ।
এতো সমালোচনার পরেও জুন ৩০ এর মধ্যে ফিল্মটির শুধু উত্তর আমেরিকাতেই আয় করেছে $122,393,554 আর পুরো বাকি অংশে$249,400,000। মুক্তির দিনেই উত্তর অ্যামেরিকায় এর আয় ছিলো $10.5মিলিয়ন ডলার। ইস্টারের ছুটিতে মুক্তিপ্রাপ্ত ফিল্মগুলোর মধ্যে আয়ের দিক থেকে এটি দ্বিতীয়। প্রথম স্থানে আছে 'ক্ল্যাশ অফ দ্যা টাইটান।সিনেমাস্কোরের মতে অধিকাংশ দর্শক সিনেমাটিকে রেটিং করেছে A- গ্রেডের মধ্যে।
ফিল্মটির ডিভিডি ও ব্লু-রে মুক্তি পাবে ৩০ জুলাই ২০১৩ তে। আর ২৮ মার্চ থেকে স্টার সিনেপ্লেক্সে 3D তে চলছে ফিল্মটি। সময় করে দেখে আসুন জি.আই.জোঃরিটালিয়েশন
ডিভিডি রিপ বা ব্লু রে আসার আগে আমি কখনো মুভি নামাই নি। আর ডিরেক্ট ও নামাইনি। টরেন্ট লিঙ্ক দিলাম। কাজ না হইলে পোস্টার হিসেবে আমি দায়ি নই। কারন লিঙ্কটি আমি ট্রাই করি নাই।জি.আই.জো'র টরেন্ট লিঙ্ক-
Click This Link
**রিভিউটি ফেইসবুকের মুভি অ্যান্ড সিরিজ অ্যাডিক্টেড গ্রুপে প্রকাশিত।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
১৫টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আরো একটি সফলতা যুক্ত হোলো আধা নোবেল জয়ীর একাউন্টে‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪০



সেদিন প্রথম আলো-র সম্পাদক বলেছিলেন—
“আজ শেখ হাসিনা পালিয়েছে, প্রথম আলো এখনো আছে।”

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আজ আমি পাল্টা প্রশ্ন রাখতে চাই—
প্রথম আলোর সম্পাদক সাহেব, আপনারা কি সত্যিই আছেন?

যেদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ নয়, আমরা শান্তি চাই

লিখেছেন নতুন নকিব, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১১

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ নয়, আমরা শান্তি চাই

ছবি এআই জেনারেটেড

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ প্রতিবাদের ভাষা নয় কখনোই
আমরা এসব আর দেখতে চাই না কোনভাবেই

আততায়ীর বুলেট কেড়ে নিয়েছে আমাদের হাদিকে
হাদিকে ফিরে পাব না... ...বাকিটুকু পড়ুন

তৌহিদি জনতার নামে মব সন্ত্রাস

লিখেছেন কিরকুট, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪




ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত।


দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নাম ব্যবহার করে সংঘটিত দলবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে তৌহিদি জনতা পরিচয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুখ গুজে রাখা সুশীল সমাজের তরে ,,,,,,,,

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫


দুর্যোগ যখন নামে আকাশে বাতাশে আগুনের ধোঁয়া জমে
রাস্তা জুড়ে কখনো নীরবতা কখনো উত্তাল প্রতিবাদের ঢেউ
এই শহরের শিক্ষিত হৃদয়গুলো কি তখনও নিশ্চুপ থাকে
নাকি জ্বলে ওঠে তাদের চোখের ভেতর নাগরিক বজ্র
কেউ কেও... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×