somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঈদে ইচ্ছেমতো খেয়েও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জরুরী ৭টি টিপস

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ঈদের সময়ে ইচ্ছে থাকুক আর না থাকুক অতিরিক্ত খাওয়া হয়েই যায়। সারাবছর অপেক্ষা করার পরে ঈদ এলে এতো বিধিনিষেধওক মানতে ইচ্ছে না করাটাই স্বাভাবিক। ঈদের সময়ে নানান দাওয়াতে গেলে একেবারে কম খেয়েও থাকা যায় না।

কিছু বিশেষ নিয়ম মেনে চললে এই ঈদে নিজের পছন্দের খাবারগুলো খাওয়ার পরেও আপনার ওজনটা থাকবে নিয়ন্ত্রণে। জেনে নিন এই ঈদে ইচ্ছেমতো খাওয়ার পরেও ওজনটা নিয়ন্ত্রণে রাখার সহজ কিছু উপায় সম্পর্কে।

প্রচুর পানি খান

ঈদের সময়ে প্রচুর পানি পান করুন। বিশেষ করা খাওয়ার আগে কমপক্ষে একগ্লাস পানি খেয়ে নিন। এতে আপনার হজমে গন্ডগোল হবেনা। সেই সঙ্গে আপনি অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার প্রবণতা থেকেই মুক্তি পাবেন।

চর্বি পরিহার করুন

কোরবানির সময়ে মাংস তো খাওয়া হবেই। কিন্তু মাংসের চর্বিটা ফেলে খাওয়াই ভালো। কারণ মাংসের চর্বি বেশি খেলে খুব দ্রুত মুটিয়ে যাবেন আপনি। তাই রান্না করার সময়ে চর্বি ফেলে রান্না করাই ভালো।

প্রতিদিন খান ইসবগুলের ভুষি

ইসবগুলের ভুষিতে আছে প্রচুর ফাইবার যা মেদ ঝরাতে সহায়তা করে। তাই এই সময়ে প্রতিদিন দুই বেলা করে ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার অভ্যাস করে ফেলুন। এতে আপনার মেদ কমবে। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতাও বৃদ্ধি পাবে।


সকালে গরম লেবু-মধু পানি

ঈদের কয়টা দিন সকালে অবশ্যই হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খাবেন। এতে আপনার শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমে যাওয়ার ভয়টা থাকবে না। ঈদের সময়ে পছন্দের খাবার খেয়েও আপনার ওজনটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

সালাদ/টকদই/লেবু

ঈদের সময়ে প্রতিবেলা খাবারের সাথেই টক দই, লেবু, সালাদ ইত্যাদি খাবার রাখুন। এই খাবারগুলো অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে দিতে সহায়তা করে। সেই সঙ্গে এই খাবারগুলো আপনাকে রাখবে তরতাজা।

৮টার মাঝে রাতের খাবার সেরে ফেলুন

ঈদের দাওয়াত থাকলেও চেষ্টা করুন আপনার রাতের খাবারটা ৮টার মাঝেই সেরে ফেলার। খুব বেশি দেরী হলেও ৯টার পরে আর রাতের খাবার খাওয়া উচিত নয়। ঘুমানোর কমপক্ষে ২/৩ ঘন্টা আগেই রাতের খাবার খাওয়ার কাজ সেরে ফেলা উচিত।

প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাটুন

ঈদের সময়ে প্রচুর খাওয়াদাওয়া হয়। এই অতিরিক্ত খাবারের ক্যালরি পোড়ানোর জন্য এসময়ে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে হাটার অভ্যাস করুন। এতে আপনার ওজনটা থাকবে একদম নিয়ন্ত্রণে।
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×