somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এর পরেও কি বলবেন জামাত-শিবির মুসলমান ? তাইলে জাশির কারনে ইসলাম উনাকে দোষারোপ কেন ?

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিচের লিখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন । নিচের দলিল অনুযায়ী জামাত-শিবির কোনভাবেই সহি নয় । এরা মুসলমান হইতে খারিজ ,বাতিল ফিরকা ।

ইসলাম একটি পরিপূর্ণ ধর্ম। আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনুল করীমে বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পাক-এর নিকট একমাত্র মনোনিত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম।” (সূরা আল ইমরান/১৯)
মহান আল্লাহ পাক আরো বলেন, “যে বেক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দ্বীন (নিয়ম-নীতি, অন্য ধর্ম) তালাশ করে, তা কখনোই তার থেকে গ্রহণ করা হবেনা এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভূক্ত হবে।” (সূরা আল ইমরান/৮৫)
আল্লাহ পাক আরো বলেন, “ইহুদী ও নাসারারা কখনোই আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হবে না, আপনি তাদের ধর্মের (নিয়ম-নীতির) যতক্ষণ পর্যন্ত অনুসরণ না করবেন। বলে দিন, নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পাক-এর হিদায়েতই প্রকৃত হিদায়াত।
আপনার কাছে সত্য ইলম (অর্থাৎ ইসলাম ধর্ম) আসার পরও যদি আপনি তাদের নফসের বা মনগড়া নিয়মনীতির অনুসরণ করেন, তবে আপনার জন্য আল্লাহ পাক-এর তরফ থেকে কোন অভিভাবক বা সাহায্যকারী নাই বা পাবেন না।” (সূরা বাকারা/১২০)

আল্লাহ পাক বলেন,
ولا تفسدوا فى الارض.
তোমরা জমীনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করোনা।”
আল্লাহ পাক আরো বলেন,
الفتنة اشد من القتل.
“ফিৎনা-ফাসাদ কতলের চেয়েও খারাপ।”
অথচ হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে,
ايذاء المسلم كفر
“কোন মুসলমানকে কষ্ট দেয়া কুফরী।

আল্লাহ পাক বলেন, “আল্লাহ্ পাক জালিমদেরকে পছন্দ করেন না।” (সূরা আল্ ইমরান/৫৭)

এ পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ পাক অন্যত্র বলেন, “তোমরা অত্যাচার করোনা এবং অত্যাচারিত হইওয়া।” (সূরা আল ইমরান্/১৪০)
যে সমস্ত জালিমরা গোমরাহীর মধ্যে দৃঢ়, তাদের প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক বলেন, “আর আল্লাহ পাক জালিমদেরকে হিদায়াত দেন না।” (সূরা আল ইমরান্/৮৬)
অর্থাৎ যে সমস্ত জালিম সম্প্রদায় তাদের জুলুমের মধ্যে দৃঢ় থাকে, তারা কখনো আল্লাহ পাক-এর হিদায়েত লাভ করতে পারবে না।


পবিত্র কুরআন শরীফে আছে, “যে ইচ্ছাকৃতভাবে কোন মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই চিরকাল থাকবে।” (সূরা নিসা/৯৩)
আর পবিত্র হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে, “কোন মুসলমানকে গালি দেয়া ফাসেকী, আর কতল করা কুফরী।” (পবিত্র বুখারি শরীফ)

বিদায় হজ্বের পবিত্র খুতবায় হুযূরে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “একজনের জান-মাল, সম্পদ, রক্ত অন্যজনের জন্য হারাম।”


হারাম উপায়ে ইসলাম প্রচারের কথা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীস শরীফ ও ফিক্বহের কিতাবের কোথাও নেই। ইসলাম প্রচার করতে হলে মহান আল্লাহ পাক-এর বিধান অনুযায়ী করতে হবে।
যেমন মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ করেন,
و ان احكم بينهم .عا انزل الله ولا تتبع اهوا عهم.
“তারা আপনার নিকট কোন মোকদ্দমা নিয়ে আসলে, তার ফয়সালা শরীয়ত অনুযায়ী করুন। আর তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না।”
এ পবিত্র আয়াত শরীফ হতে বুঝা যায় যে, সর্ববিধ ক্ষেত্রেই আল্লাহ্ পাক-এর বিধান অনুযায়ী ফয়সালা করতে হবে। আর যারা আল্লাহ পাক-এর বিধান অনুযায়ী চলবেনা, তাদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন, “আল্লাহ পাক যা নাযিল করেছেন, তদনুযায়ী যারা ফয়সালা করেনা, তারাই কাফের।”
অন্য আয়াত শরীফে যারা আল্লাহ পাক-এর বিধান শরীয়ত অনুযায়ী ফয়সালা করেনা, তাদেরকে ফাসেক, জালিম ইত্যাদি বলা হয়েছে। কেননা আল্লাহ পাক হারামকে স্পষ্টভাবেই উল্লেখ করে দিয়েছেন। পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ হয়েছে, “তোমাদের প্রতি যা হারাম করা হয়েছে, আল্লাহ পাক তা স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন।” (সূরা আনআম/১২০)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ আয়াত শরীফের তাফসীরে বলেন, “হালাল স্পষ্ট এবং হারাম স্পষ্ট। যা সন্দেহজনক, তা ছেড়ে দাও। যার মধ্যে কোন সন্দেহ নেই, সেদিকে ধাবিত হও।” (পবিত্র বুখারি শরীফ)

এ হাদীস শরীফের দ্বারা এটাই প্রতিয়মান হয় যে, যা হারাম তাতো অবশ্যই ছেড়ে দিতে হবে। আর যা সন্দেহজনক, তা থেকেও বেঁচে থাকতে হবে।
আর নিষেধ করেছেন ঐ সমস্ত লোকদেরকে অনুসরনণ করতে, যাদের প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ্ পাক বলেন, “ঐ ব্যক্তিকে অনুসরণ করোনা, যার অন্তর আমার যিকির থেকে গাফেল ও যে প্রবৃত্তির (নফসের) অনুসরণ করে এবং যার কাজসমূহ শরীয়তের খিলাফ।” (সূরা কাহাফ/২৮)
কেননা মহান আল্লাহ পাক বলেন, “যা নাপাক, তা থেকে খারাপ ব্যতীত কিছুই বের হয়না।” (সূরা আরাফ/৫৮)

এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক বলেন, “তোমাদের নিকট যা আছে, তাকে তোমরা মিছামিছি এটা হালাল, এটা হারাম বলে অভিহিত করোনা। এতে আল্লাহ্ তায়ালার প্রতি তোমাদের মিথ্যা অপবাদ দেয়া হবে। নিশ্চয়ই যারা আল্লাহ্ পাক-এর প্রতি মিথ্যা আরোপ করে, তারা কখনই সফলকাম হয়না।” (সূরা নহল/১১৬)

মহান আল্লাহ্ পাক বলেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইসলামে পরিপূর্ণভাবে দাখিল হও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।” (সূরা বাক্বারা/২০৮)
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ ধর্ম। আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনুল করীমে বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পাক-এর নিকট একমাত্র মনোনিত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম।” (সূরা আল ইমরান/১৯)
মহান আল্লাহ পাক আরো বলেন, “যে বেক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন দ্বীন (নিয়ম-নীতি, অন্য ধর্ম) তালাশ করে, তা কখনোই তার থেকে গ্রহণ করা হবেনা এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভূক্ত হবে।” (সূরা আল ইমরান/৮৫)
আল্লাহ পাক আরো বলেন, “ইহুদী ও নাসারারা কখনোই আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হবে না, আপনি তাদের ধর্মের (নিয়ম-নীতির) যতক্ষণ পর্যন্ত অনুসরণ না করবেন। বলে দিন, নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পাক-এর হিদায়েতই প্রকৃত হিদায়াত।
আপনার কাছে সত্য ইলম (অর্থাৎ ইসলাম ধর্ম) আসার পরও যদি আপনি তাদের নফসের বা মনগড়া নিয়মনীতির অনুসরণ করেন, তবে আপনার জন্য আল্লাহ পাক-এর তরফ থেকে কোন অভিভাবক বা সাহায্যকারী নাই বা পাবেন না।” (সূরা বাকারা/১২০)

আল্লাহ পাক বলেন,
ولا تفسدوا فى الارض.
তোমরা জমীনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করোনা।”
আল্লাহ পাক আরো বলেন,
الفتنة اشد من القتل.
“ফিৎনা-ফাসাদ কতলের চেয়েও খারাপ।”
অথচ হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে,
ايذاء المسلم كفر
“কোন মুসলমানকে কষ্ট দেয়া কুফরী।

আল্লাহ পাক বলেন, “আল্লাহ্ পাক জালিমদেরকে পছন্দ করেন না।” (সূরা আল্ ইমরান/৫৭)

এ পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ পাক অন্যত্র বলেন, “তোমরা অত্যাচার করোনা এবং অত্যাচারিত হইওয়া।” (সূরা আল ইমরান্/১৪০)
যে সমস্ত জালিমরা গোমরাহীর মধ্যে দৃঢ়, তাদের প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক বলেন, “আর আল্লাহ পাক জালিমদেরকে হিদায়াত দেন না।” (সূরা আল ইমরান্/৮৬)
অর্থাৎ যে সমস্ত জালিম সম্প্রদায় তাদের জুলুমের মধ্যে দৃঢ় থাকে, তারা কখনো আল্লাহ পাক-এর হিদায়েত লাভ করতে পারবে না।


পবিত্র কুরআন শরীফে আছে, “যে ইচ্ছাকৃতভাবে কোন মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই চিরকাল থাকবে।” (সূরা নিসা/৯৩)
আর পবিত্র হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে, “কোন মুসলমানকে গালি দেয়া ফাসেকী, আর কতল করা কুফরী।” (পবিত্র বুখারি শরীফ)

বিদায় হজ্বের পবিত্র খুতবায় হুযূরে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “একজনের জান-মাল, সম্পদ, রক্ত অন্যজনের জন্য হারাম।”


হারাম উপায়ে ইসলাম প্রচারের কথা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীস শরীফ ও ফিক্বহের কিতাবের কোথাও নেই। ইসলাম প্রচার করতে হলে মহান আল্লাহ পাক-এর বিধান অনুযায়ী করতে হবে।
যেমন মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ করেন,
و ان احكم بينهم .عا انزل الله ولا تتبع اهوا عهم.
“তারা আপনার নিকট কোন মোকদ্দমা নিয়ে আসলে, তার ফয়সালা শরীয়ত অনুযায়ী করুন। আর তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না।”
এ পবিত্র আয়াত শরীফ হতে বুঝা যায় যে, সর্ববিধ ক্ষেত্রেই আল্লাহ্ পাক-এর বিধান অনুযায়ী ফয়সালা করতে হবে। আর যারা আল্লাহ পাক-এর বিধান অনুযায়ী চলবেনা, তাদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন, “আল্লাহ পাক যা নাযিল করেছেন, তদনুযায়ী যারা ফয়সালা করেনা, তারাই কাফের।”
অন্য আয়াত শরীফে যারা আল্লাহ পাক-এর বিধান শরীয়ত অনুযায়ী ফয়সালা করেনা, তাদেরকে ফাসেক, জালিম ইত্যাদি বলা হয়েছে। কেননা আল্লাহ পাক হারামকে স্পষ্টভাবেই উল্লেখ করে দিয়েছেন। পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ হয়েছে, “তোমাদের প্রতি যা হারাম করা হয়েছে, আল্লাহ পাক তা স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন।” (সূরা আনআম/১২০)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ আয়াত শরীফের তাফসীরে বলেন, “হালাল স্পষ্ট এবং হারাম স্পষ্ট। যা সন্দেহজনক, তা ছেড়ে দাও। যার মধ্যে কোন সন্দেহ নেই, সেদিকে ধাবিত হও।” (পবিত্র বুখারি শরীফ)

এ হাদীস শরীফের দ্বারা এটাই প্রতিয়মান হয় যে, যা হারাম তাতো অবশ্যই ছেড়ে দিতে হবে। আর যা সন্দেহজনক, তা থেকেও বেঁচে থাকতে হবে।
আর নিষেধ করেছেন ঐ সমস্ত লোকদেরকে অনুসরনণ করতে, যাদের প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ্ পাক বলেন, “ঐ ব্যক্তিকে অনুসরণ করোনা, যার অন্তর আমার যিকির থেকে গাফেল ও যে প্রবৃত্তির (নফসের) অনুসরণ করে এবং যার কাজসমূহ শরীয়তের খিলাফ।” (সূরা কাহাফ/২৮)
কেননা মহান আল্লাহ পাক বলেন, “যা নাপাক, তা থেকে খারাপ ব্যতীত কিছুই বের হয়না।” (সূরা আরাফ/৫৮)

এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক বলেন, “তোমাদের নিকট যা আছে, তাকে তোমরা মিছামিছি এটা হালাল, এটা হারাম বলে অভিহিত করোনা। এতে আল্লাহ্ তায়ালার প্রতি তোমাদের মিথ্যা অপবাদ দেয়া হবে। নিশ্চয়ই যারা আল্লাহ্ পাক-এর প্রতি মিথ্যা আরোপ করে, তারা কখনই সফলকাম হয়না।” (সূরা নহল/১১৬)

মহান আল্লাহ্ পাক বলেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইসলামে পরিপূর্ণভাবে দাখিল হও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।” (সূরা বাক্বারা/২০৮)
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
৭টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×