somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নবীদের পরিচয়

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এটি ছোটদের ঈমান শিক্ষার ধারাবাহিক লিখা। পড়ুন ছোটদের ঈমান শিক্ষা,
কালিমা তায়্যিবা,
আল্লাহ্তায়ালার পরিচয়,
ফেরেশতাদের পরিচয়

ঈমান

আমরা ঈমান আনি মহান আল্লাহ্তায়ালার একত্ব ও সার্বভৌমত্বের প্রতি এবং তাঁর সকল গুণসমূহের প্রতি, তাঁর ফেরেশতাগনের প্রতি, তাঁর কিতাবসমূহের প্রতি, তাঁর প্রেরিত নবী-রাসুলগণের প্রতি, ভাগ্যের ভালমন্দ আল্লাহ্-র হাতে এ কথার প্রতি, আ-খিরাতের প্রতি এবং মৃত্যুর পর পুনরুত্থানের প্রতি।


নবীদের পরিচয়

দুনিয়ার সমস্ত মানুষের হেদায়াতের জন্য আল্লাহ্তায়ালা হযরত আদম আলাইহিস সাল্লাম থেকে হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পর্যন্ত যুগে যুগে লক্ষাধিক নবী-রসূল পাঠিয়েছেন। নবীরা আল্লাহ রব্বুল য়ালামীনের পক্ষ থেকে মনোনীত ব্যক্তি। কোন সাধনা বা শক্তিবলে নবী বা রসূল হওয়া যায় না। এটা সম্পূর্ণ আল্লাহতায়ালার এখতিয়ার যে তিনি কাকে নবী করবেন। (দ্রষ্টব্যঃ সূরা আল আনআম, আয়াত ১২৪)। নবী রসূলরা ছিলেন মানব জাতির মধ্যে সবচেয়ে ভালো মানুষ, নিষ্পাপ এবং আল্লাহতায়ালার প্রতি সর্বাধিক অনুগত। তারা সকলেই আল্লাহর একত্ববাদের দিকে মানুষকে দাওয়াত দিয়েছেন। তারা মানুষের দিলের রোখ ক্ষণস্থায়ী দুনিয়া থেকে চিরস্থায়ী আ-খিরাতমুখী করার মেহনত করেছেন। যেন মানুষ জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেয়ে জান্নাতে দাখিল হয়ে এক চিরস্থায়ী সুখ-শান্তি ও কামিয়াবীর জীবন লাভ করতে পারে। যারা নবীদের দাওয়াত গ্রহণ করেছেন তাদেরকে আল্লাহ্তায়ালা দুনিয়ায় পেরেশানীমুক্ত ইজ্জতওয়ালা এক জিন্দেগী দান করেছেন এবং আ-খিরাতে তাদের জন্য জান্নাত রেখেছেন। এরাই তারা যারা আ-খিরাতকে দুনিয়ার জীবনের উপর প্রাধান্য দিয়েছেন। আল্লাহ্তায়ালা বর্তমানে পূর্বের জমানার সকল নবী-রসূলদের নবুওয়্যাত এবং রিসালাতের কার্যকারিতা বন্ধ করে দিয়েছেন। বর্তমানে জারি আছে শেষ জমানার শেষ রসূল হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুওয়্যাত এবং রিসালাত। এবং কিয়ামত পর্যন্ত রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রিসালাত চলতে থাকবে। অর্থাৎ রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই শেষ নবী এবং রসুল। রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দিয়েই আল্লাহ্তায়ালা দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছেন। তার পরে আর কোন নবী অথবা রসূল আসবেনা। রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে দ্বীন আমাদের কাছে নিয়ে এসেছেন আমরা সবাই তা গ্রহণ করেছি, এবং এর উপরই আমরা আমল করি। এবং এটাই সহজ-সরল পথ। পাশাপাশি আল্লাহ্তায়ালা-প্রেরিত পূর্বের সমস্ত নবী-রসূলদেরকে আমরা স্বীকার করি এবং তাদের নবী-রসূল হওয়ার ব্যাপারে আমরা দৃঢ় সাক্ষ্য দেই।

পবিত্র কুরআন শরীফের বহু স্থানে আল্লাহ রব্বুল য়ালামীন অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নবী-রসূলদের কথা বর্ণনা করেছেন যেন মানুষ বুঝতে পারে। নবী কারা, নবীদের কি কাজ, তাদের বৈশিষ্ট্য সবই আমরা কুরআন হাদীস থেকে জানতে পারি। আল্লাহতায়ালা পৃথিবীতে মানুষ প্রেরণের পর থেকে মানুষকে সঠিক পথ চেনানোর জন্য নবী-রাসূলদের পাঠিয়েছেন। কারণ মানুষ নিজ বিবেচনা ও বিবেক দ্বারা সঠিক পথ ও ভুল পথের পার্থক্য নির্ণয় করতে অক্ষম। যুগের পরিক্রমায় মানুষ বিভিন্ন ভুল বিষয়কে সঠিক মনে করে ক্ষতিগ্রস্থ হতে থাকে। এজন্য সকল মানুষকে সঠিক কাতারে আনার জন্য আল্লাহ্তায়ালা যুগে যুগে নবী রসূল পাঠিয়েছেন। তারা মানুষের ময়দানে মানুষের দিলের ওপর মেহনত করেছেন এবং সঠিক ও ভ্রান্ত পথ পৃথক করে দিয়েছেন। অনেক মানুষ সঠিক পথ প্রাপ্ত হয়ে দুনিয়া আখিরাতে শান্তির জীবন লাভ করেছেন। আবার অনেক মানুষ নিজেদের ভ্রান্ত পথের ওপর অটল থেকে নবী রসূলদের সত্য পথের দাওয়াতের বিরোধিতা করেছেন। তাদের ওপর আল্লাহ তায়ালার য়াযাব ও গযব পতিত হওয়ার ঘটনা কুরআন শরীফে বর্ণিত হয়েছে। যেন আমরা এর থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি ও নবীদের সত্য দাওয়াতকে কবুল করি।

অস্বীকারকারীদের বিরোধিতা ও নির্যাতনের মুখেও নবী রসূলরা সত্য পথের দিকে আহবানের বিষ্ময়কর মেহনত করে গেছেন। দ্বীনের প্রচার থেকে তারা কখনও পিছপা হননি। যদিও তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে, আগুনে নিক্ষেপ করা হয়েছে। সকল নবী রসূলদের দাওয়াতের পূর্ণতা পায় শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু য়ালাইহি ওয়া সাল্লামের দাওয়াতের মেহনতের মাধ্যমে। যাকে দাওয়াতের কাজে সবচেয়ে বেশি কষ্ট স্বীকার করতে হয়েছে। আজও কাফের নাস্তিকদের তথাকথিত বুদ্ধিবৃত্তিক আক্রমণের নির্বোধ তীরগুলো তাকে বিদ্ধ করে চলেছে।

আল্লাহ তায়ালা বলেন,

يَٰٓأَيُّهَا ٱلنَّبِيُّ إِنَّآ أَرۡسَلۡنَٰكَ شَٰهِدٗا وَمُبَشِّرٗا وَنَذِيرٗا

وَدَاعِيًا إِلَى ٱللَّهِ بِإِذۡنِهِۦ وَسِرَاجٗا مُّنِيرٗا

وَبَشِّرِ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ بِأَنَّ لَهُم مِّنَ ٱللَّهِ فَضۡلٗا كَبِيرٗا

وَلَا تُطِعِ ٱلۡكَٰفِرِينَ وَٱلۡمُنَٰفِقِينَ وَدَعۡ أَذَىٰهُمۡ وَتَوَكَّلۡ عَلَى ٱللَّهِۚ وَكَفَىٰ بِٱللَّهِ وَكِيلٗا

অর্থাৎ, হে নবী, আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। আর আল্লাহর অনুমতিক্রমে তাঁর দিকে আহবানকারী ও উজ্জ্বল প্রদীপরূপে। আর আপনি মু'মিনদের সুসংবাদ দান করুন, তাদের জন্য আল্লাহর নিকট রয়েছে মহাঅনুগ্রহ। আর আপনি কাফের ও মুনাফিকদের কথা শুনবেন না, তাদের নির্যাতন উপেক্ষা করুন এবং আল্লাহর ওপর নির্ভর করুন। কর্মবিধায়করূপে আল্লাহই যথেষ্ট। (সূরা আহযাব, আয়াত ৪৫-৪৮)

কুরআন শরীফের ব্যাপক অংশজুড়ে আল্লাহ তায়ালা নবী রসূলদের সাথে বিভিন্ন জনপদের অধিবাসীদের ও তাদের সর্দার, রাজা, বাদশাহদের মধ্যে সংঘঠিত বিভিন্ন মুয়ামেলার বর্ণনা দিয়েছেন। (দ্রষ্টব্যঃ সূরা আ'রাফ, সূরা ইউনুস, সূরা হুদ, সূরা ইউসুফ, সূরা ইবরাহীম, সূরা সাদ, সূরা শু'য়ারা, সূরা ইয়াসীন ইত্যাদি)

সত্য প্রচারের কাজে নবীরা আল্লাহতায়ালা ছাড়া আর কাউকে ভয় করতেন না। (দ্রষ্টব্যঃ সূরা আহযাব, আয়াত ৩৯)

তাইতো, আল্লাহতায়ালা নবী রসূলদের প্রতি শান্তি বর্ষণের দুয়া করেন। (দ্রষ্টব্যঃ সূরা সাফফাত)

বর্তমানে নবী রসূল আসার দরজা সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয়েছে। কারণ এটাই শেষ যুগ। সৎপথকে অসৎপথ থেকে সম্পূর্ণরূপে পৃথক করা হয়েছে। আল্লাহতায়ালা তার শেষ রসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু য়ালাইহি ওয়া সাল্লামের মাধ্যমে দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছেন। সফলতার সমস্ত চাবিকাঠি প্রকাশিত হয়েছে। ব্যর্থতার সমস্ত রাস্তা নির্দেশিত হয়েছে। তথাপি মানুষ ঢলের ন্যায় জাহান্নামের দিকে ছুটছে। এ মানুষগুলোকে সঠিক পথের নির্দেশ দিবে কে? আর যে নবী রসূল আসবেন না। কখনোই আসবেন না।

হ্যাঁ, আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ রব্বুল য়ালামীন এ কাজের জন্য শেষ নবীর উম্মতদের মনোনীত করেছেন। আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ

كُنتُمۡ خَيۡرَ أُمَّةٍ أُخۡرِجَتۡ لِلنَّاسِ تَأۡمُرُونَ بِٱلۡمَعۡرُوفِ وَتَنۡهَوۡنَ عَنِ ٱلۡمُنكَرِ وَتُؤۡمِنُونَ بِٱللَّهِۗ

তোমরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত, তোমাদেরকে বের করা হয়েছে মানুষের কল্যাণের জন্য, তোমরা সৎ কাজের কর ও অসৎ কাজের নিষেধ কর এবং আল্লাহ তায়ালার প্রতি ঈমান রাখ। (সূরা আল ইমরান, আয়াত ১১০)

রসূল সাল্লাল্লাহু য়ালাইহি ওয়া সাল্লামকে সম্বোধন করা হয়েছে, "আপনি বলে দিন, আমার রাস্তা তো এটাই যে, আমি পূর্ণ সচেতনতার সাথে মানুষকে আল্লাহ তায়ালার দিকে দাওয়াত দেই, এবং যারা আমার অনুসারী তারাও (আল্লাহ তায়ালার দিকে দাওয়াত দেয়)।" (সূরা ইউসুফ, আয়াত ১০৮)

দাওয়াতের কাজ যে নবীরা কত গুরুত্বের সাথে করতেন এ বিষয়টি এ আয়াত থেকে স্পষ্ট। "মনে হয় আপনি এদের ঈমান না আনার কারণে চিন্তায় চিন্তায় নিজের জীবন দিয়ে দিবেন।" (সূরা আশ শু'য়ারা, আয়াত ৩)

অতএব, নবীরা সত্য দ্বীনের দিকে মানুষকে আহবানের যে মেহনত করেছেন সে একই মেহনত আল্লাহ তায়ালার শেষ রসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু য়ালাইহি ওয়া সাল্লামের উম্মতও করবে। শুধুমাত্র নবীদের সাথে তাদের পার্থক্য হচ্ছে এই যে নবীরা আল্লাহর পক্ষ থেকে নবী হিসেবে মনোনীত। আর তারা নবী নয়, কেবলই উম্মত। তাদের কাজ একই, পার্থক্য শুধুমাত্র নবীরা নবুওয়্যাত প্রাপ্ত আর উম্মত নবুওয়্যাত প্রাপ্ত নয়।

দুনিয়ার মধ্যে যত কাজ আছে তার মধ্যে সবচেয়ে সম্মানিত ও গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে দাওয়াতের কাজ। মানবজাতির মধ্যে সবচেয়ে সম্মানিত লোক অর্থাৎ নবীদের দ্বারা আল্লাহ তায়ালা এ কাজ করিয়েছেন। অন্ধকারের যাত্রীদেরকে আলোর নিশানা দেয়া - এর চেয়ে ভালো কাজ আর কি হতে পারে? পুরো কুরআন শরীফের সবচেয়ে বেশি অংশ জুড়ে আল্লাহ রব্বুল য়ালামীন নবীদের দাওয়াতী কাজ সংশ্লিষ্ট ঘটনাসমূহের বিবরণ পেশ করেছেন যাতে বর্তমানের মানুষজন এ সম্পর্কে আগ্রহী হতে পারে। বর্তমানে সারা পৃথিবীতে দাওয়াত ও তাবলীগের যে মেহনত চালু আছে তা মূলত কুরআন হাদীসের আলোকে আল্লাহর রসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু য়ালাইহি ওয়া সাল্লাম ও তার সাহাবারা দ্বীন প্রচারের যে মেহনত করেছেন তারই নকল হরকত। যে কেউ শিক্ষিত হোক বা অশিক্ষিত, ধনী হোক বা গরীব দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনতে যুক্ত হয়ে কিছু সময় ব্যায় করে এ কাজ শিক্ষা করতে পারে ও তারপর নিজ এলাকায় বা নিজ দেশে, অপর এলাকায় বা অপর দেশে এ কাজ করতে পারে। আগ্রহী ব্যক্তিগণ তাদের মহল্লার মসজিদে এ বিষয়ে যোগাযোগ করতে পারেন। আল্লাহ তায়ালা এ মহৎ কাজের জন্য আমাদের সকলকে কবুল ফরমান। আমীন।।

পড়ুনঃ জেরুজালেমের ভবিষ্যৎ জানতে কুরআন হাদীসের আলোকে লিখা একটি অসাধারণ বই। এটা কোন কল্পনা নয়, সুখস্বপ্ন নয়, অথবা নয় কোন সমাজবিজ্ঞানী বা ভাগ্যগণনাবিদের ভবিষ্যৎবানী। পবিত্র কুরআন হাদীস নিংড়ে অর্জিত জ্ঞান এটা। যা সত্য ও অবশ্যম্ভাবী।

পবিত্র কুরআনে জেরুজালেম
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশে কোন প্রজন্ম সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত? ১৯৭১ থেকে একটি সংক্ষিপ্ত ভাবনা

লিখেছেন মুনতাসির, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৩

বাংলাদেশে দুর্নীতির প্রশ্নটি প্রায়ই ব্যক্তি বা দলের দিকে ছুড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু একটু গভীরে গেলে দেখা যায়, এটি অনেক বেশি প্রজন্মভিত্তিক রাজনৈতিক - অর্থনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে যুক্ত। ১৯৭১ এর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭



আমাদের ব্রেইন বা মস্তিষ্ক কিভাবে কাজ করে লেখাটি সে বিষয়ে। এখানে এক শিম্পাঞ্জির কথা উদাহরণ হিসেবে টেনেছি মাত্র।

ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

×