ইতিহাস পরে জেনেছি ভারতবর্ষে এক জন মুসলিম তরুনিকে ধর্ষন করার জন্য এক মুসলিম বীর ১৭ চেষ্টা করে ভারতবর্ষ জয় করে মুষলিম শাষন কায়েম করে । অপেক্ষায় থাকলাম এমন বীরের জণ্য
মুসলিম ছাত্রী র্ধষীত হায়রে আ'লীগের মুসশিম দেশ,ছাত্রীর শ্লীলতাহানি করলেন ভিকারুননিসা স্কুলের শিক্ষক!!!
ভিকারুননিসার অধ্যক্ষ (প্রধান শিক্ষক) হোসনে আরা বেগম দায়িত্ব নেয়ার পর ছয়জন পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ পান।
এরা হলেন পরিমল জয়ধর, বরুণচন্দ্র বর্মণ, বাবুল কর্মকার, প্রণব ঘোষ, বিশ্বজিৎ ও বিষনু চন্দ্র।
পরিমল চলমান বিসিএস পরীক্ষায় অ্যাডমিন ক্যাডারে উত্তীর্ণ হয়ে নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছেন বলে জানাগেছে।
ক্যাডার সার্ভিসে নিয়োগ দানের জন্য ছাত্রলীগের ৯৫ জনের একটি তালিকা প্রধানমন্ত্রী কতৃক অনুমোদনের যে অভিযোগ রয়েছে, পরিমল সে তালিকারই একজন বলে জানিয়েছে।
কাজটা কোন মুসলিম টেছার হিনডু মেয়ের সাথে করলে দেখতা কতো কথা সুনটা
৬মালাউন বাপরে,সংখা গুরু নিরযাতন......
ভারত সুকৌসলে আওয়ামীলীগকে দিয়ে আমাদের বি-ডি-আর, সেনাবাহীনি, সমাজ, শিখকা, জুবক-জুবতী, ছাথর-ছাথরি, ধরম, আরথনীতী, মিডিয়া, সেয়ারবাজার,কউটনীতি, সংবিধান, রাজনঐতীক নএতা সব ধবংস করে দিচচে। আমাদের ঘুম কখন ভাংবে?
অধ্যক্ষ হোসনার বিচার হওয়া উচিত। পরিমলের সাথে তার মধুর সম্পর্কের বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার। এতবড় ঐতিহ্যের অধিকারী একটি স্কুলের অধ্যক্ষের চরিত্রএমন হলে আমাদের সন্তানদের ওরা নৈতিকভাবে হত্যা করে ফেলবে। ওরা খুনী।
অধ্যক্ষা হোসনে আরাও প্রশ্র্য়ৈদাতা ও দুষ্কর্মের সহচরী ,তাকেও আইনের আওতায় আনতে হবে।
পরিমল যদি এই অধ্যক্ষকে ধর্ষণ করতো সবাই খুশি হতো, কে জানে মনেহয় ওই হিন্দু শিক্ষকদের সাথে অধ্যক্ষ অনৈতিক কাজে জড়িত জয় হিন্দ
পরিমল নিশিচত আওয়ামী লিগ করে। দেখ গিয়ে গোপাল গনজের সেই পরিমল কিনা!
রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুলের বসুন্ধরা শাখার (দিবা) বাংলার এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক স্খাপন ও সে দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল করার অভিযোগ করেছে দশম শ্রেণীর এক ছাত্রী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, পরিমল জয়ধর একটি বাসা ভাড়া নিয়ে কোচিং করায়। ভুক্তভোগী মেয়েটি তার কাছে পড়ত। একদিন পরিমল তার ব্যাচের শিক্ষার্থীদের জানায়, পরদিন সে পড়াবে না। তাই কেউ যেন পড়তে না আসে। কিন্তু পরিমল ভুক্তভোগী মেয়েটিকে পরে ফোন করে জানায়, আগামীকাল যেন সে পড়তে আসে। দশম শ্রেণীর ছাত্রীটি কোচিংয়ে গিয়ে দেখে তার অন্য সহপাঠীরা আসেনি। মেয়েটি রুমে প্রবেশের পর দরজা বন্ধ করে দিয়ে তার ওপর বর্বরতা চালায় পরিমল এবং এ দৃশ্য মোবাইলে ধারণ করে।
শিক্ষকের এই অপকর্মে মেয়েটি আপত্তি জানালে তাকে মারধর করা হয় বলেও জানায় মেয়েটি। এরপর মেয়েটিকে সে ফোন করে জানায়, তার কথামতো না চললে মোবাইলের ছবি সে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেবে। এতে মেয়েটি ভয় পেয়ে আরো দুইবার ওই শিক্ষকের শিকারে পরিণত করে নিজেকে। এরপরই মেয়েটি ঘটনা ফাঁস করে দেয়।
ভিকারুননিসা একটি বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ। শিক্ষকদের প্রায় ৯৯ ভাগই মহিলা। সাধারণত একটি শাখায় দুই-তিনজনের বেশি পুরুষ শিক্ষক থাকেন না। সেখানে একসাথে একটি শাখায় ছয়জন তরুণ পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ দেয়ায় অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।
পরিমল চলমান বিসিএস পরীক্ষায় অ্যাডমিন ক্যাডারে উত্তীর্ণ হয়ে নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছেন বলে জানাগেছে।
ক্যাডার সার্ভিসে নিয়োগ দানের জন্য ছাত্রলীগের ৯৫ জনের একটি তালিকা প্রধানমন্ত্রী কতৃক অনুমোদনের যে অভিযোগ রয়েছে, পরিমল সে তালিকারই একজন বলে জানিয়েছে।
বরুণচন্দ্র বর্মণ নামে অপর যে শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীরা লিখিত অভিযোগ করেছে তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, সে ক্লাসে অশ্লীল বাক্য ব্যবহার ও মেয়েদের পোশাক নিয়ে কটূক্তি করে।
আমরা বাংগালীরা একাত্তরে বাশের লাঠি আর থ্রি নট থ্রি রাইফেল দিয়া পাকিস্তানি হানাদার পিটাইয়া দৌড়াইছি।
আমরা জানি কেমনে বেয়াড়া কুত্তা সোজা করতে হয়।
আমরা সুশিল সমাজ।
আমরা চেয়ে চেয়ে দেখি।কিছু বলিনা।
কিন্তু এইবার আর থাকা গেলনা।
শুনলাম ভিকারুন্নেসার সেই বিখ্যাত ডান্ডা ওয়ালা শিক্ষক পরিমল গ্রেফতার হয়েছে।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী,স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আইজিপি পুলিশ বরাবর আমার আবেদন।এই শুয়োর কে আমাদের হাতে তুলে দেয়া হোক।
একে কিভাবে থেরাপি দেয়া যায় সে ব্যাপারে আমার কয়েকটা পরামর্শ আছে
ঃ
১.প্রথমে আমেরিকা থেকে কয়েকটা নিগ্রো গে ভাড়া করে আনা হোক।যারা একমাস যাবত অবিরত পরিমল বাবুকে বলাৎকার করবে।বাংগালী গে রা এত পাওয়ারফুল হবেনা।
২.এক মাস পরে এর লিংগ কেটে কুত্তা দিয়া খাওয়ানো যেতে পারে।কিন্তু এই কলুশিত বস্তু কুত্তাও খাইতে চাইবে কি না সন্দেহ।সেক্ষেত্রে এটাকে জাদুঘরে সংরক্ষন করা যেতে পারে।যাতে অন্য পরিমল বাবুরা সতর্ক থাকতে পারে।
৩.পল্টন ময়দানে জনসমাবেশ করে এর গায়ের উপর গ্রে হাউন্ড কুত্তা ছেড়ে দিতে হবে।আমাদের আর কিছু করা লাগবেনা।যা করার কুত্তাই করবে।
'পরিমল বাবু ষড়যন্ত্রের শিকার।আপনারা দেখি তাকে স্কুল থেকে বের না করে ছাড়বেন না'।বলেছেন হোসনে আরা(খা.মা.)।অধ্যক্ষ্য তিনি ভিকারুন্নেসার।এই মহিলাকে ছাড়া ঠিক হবেনা।কারন অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃনা তারে যেন তৃন সম দহে।
এনারে কি করা যায় বলেন তো?
এনার জন্যে নটি আমেরিকার চারপাচ জন পর্নষ্টার ভাড়া করে আনা যায়।তারপরে এক মাস ব্যাপী একেও লিংগ থেরাপি দিতে হবে।তাহলে এর কাছে ষড়যন্ত্রের ব্যাপারটা আরো ক্লিয়ার হবে ।কি বলেন?
আরো কোন আইডিয়া থাকলে শেয়ার করেন।
Click This Link
সংকলিত
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



