somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আলোর গতি ভাঙ্গনের এক আজাইড়া ব্যাখ্যা, রিলেটিভিটিতে সেইটা সেট করা আর নিউট্রিনোর সেই প্রাগৈতিহাসিক গতি নিয়া ক্যাচাল!

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিউট্রিনোর আলোর গতি ভাঙ্গা নিয়া একখান গজাইড়া লেখা!
একখান ধ্বজভঙ্গ ব্লগে নিউট্রিনো এক্সপেরিমেন্টের আরও খবর নিয়া লেখা!

এইবার কিছু বুঝলাম না। বরফ করনের কথা ৮ মাস, পড়লো মাত্র চার মাস। কুনো কুনো দিন সকাল উইঠা আগুন ঝরা রোদ দেইখা আমার ঘাম ঝইরা যায়। আমার ইদানিং গরম স হ্য হয় না। আজকা হেভী গরম লাগছে, এক বন্ধু রাজধানী থিকা ঘুরতে আইসা কয়,"ও ভাই, কানসা জইমা বরাফ হইয়া গেলো, কাহিনী কি? আপনেগো এই জায়গায় ঠান্ডা কেন?"
আমি জ্যাকেট খানা খুইলা কইলাম,"দেখেন, আমার পিঠ ঘামে ভিজা, জন গন ছুটির দিন হইলো টিশার্ট পইড়া রোইদ পোয়াইতো!"
: কন কি? ট্রেন থিকা নামনের টাইমে দেখলাম -৪ নাকি বাইরে। আর আপনের পিঠ ভিজলো কেমনে? আপনের শরীর হঠাৎ গরম হইলো কেন?
আমি পাশের একখান হাইটা যাওয়া মাইয়ারে দেখাইলাম,"দেখছেন, মাইয়া শর্ট স্কার্ট আর হাফহাতা পইড়া ঘুরতাছে!"

ভাবতেছি বাংলাদেশে আসলে আমি মনে হয় গায়ে লুঙ্গী ছাড়া আর কুনো কাপড় রাখতে পারুম না। এই কথা শুইনা আমার বোইনে মুখের উপর ঝামটা মাইরা কয়,"বিদেশ গেছে দুইদিন ধইরা, ভাব দেইখা মনে হয় উনি ফরেনে পয়দা হইছে, জানি দেশী কুত্তার বিলাতী ভাও।"উল্লেখ্য লাস্টের লাইন খান আমি দেশে থাকতে মাইনষেরে দিতাম, অখন আমার বোইন আমার দিলো! মান ইজ্জত আমার আমাগো পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপুমনির লেভেলে চইলা গেলো, কই যাই!

যাই হোউক আসল কথায় আসি, যদি আইজকা কথা কওনের মুড নাই। কথাটা হইলো আমরা সকলে অলরেডী না জানলেও বুইঝা গেছি যে নিউট্রিনো নামের কুন খানে কুন কনা বেশী জোরে চইলা আলোর গতির লিমিট ব্রেক মারছে। সবাই টাস্কি খাইয়া যখন উল্টায় গেছে তখন রিএক্সাম কইরা তারপর পুরা সিস্টেমের পাই টু পাই এনালাইসিস করে দুনিয়ার সকল মানুষ। যদিও যারা এই পরীক্ষা চালাইছিলো তারা নিজেরাও ভয়ে ভয়ে এই রেজাল্ট প্রকাশ কইরা নিজেদের ঘাড়ের থিকা সকল প্রকার দায়দায়িত্ব তাবৎ ফিজিক্সপ্রেমী জগৎবাসীর উপর সম্প্রদান কারকের মতো দিয়া দিছে!

কিন্তু কাহিনী হইলো পুরো এক্সপেরিমেন্টের মেথডোলজীর থিওরীতে কুনো ফাকফোকর না থাকলেও সিস্টেমে আমাগো ক্লাসের ইন্দ্রজীৎ মন্ডলের মতো কিছু গন্ডগোল পাওয়া গেছে!গন্ডগোল গুলা অপেরার বিজ্ঞানীরা আর ইন্জ্ঞিনিয়াররাই বাইরকরছে।

গন্ডগোলের খুটা আমরা সবাই জানি সময় মাপনের জন্য ইতালীর গ্রান্ড সাসো থিকা সুইজারল্যান্ডের সার্ন পর্যন্ত পুরোটাই জিপিএসের ব্যাব হার করা হইছে। এই জিপিএস এর স্যাটেলাইট আমাগো মাথার উপরে আর নিউট্রিনোর প্রত্যেকটা বীমের সিগনাল দুইজায়গার সময়ের সাথে সিন্ক্রোনাইজ (সোজা বাংলায় এর সিগন্যালের ফিকোয়েন্সী, ম্যাগনিচুড, ফেস এঙ্গেল থিকা সবকিছু) করা হইছে!
পয়লা গন্ডগোল হইলো জায়গা মতো সিগন্যাল পৌছানোর জন্য অতিক্রান্ত সময় ঘড়ি দিয়া মাপনের পর ইন্টারপোলেশনের (ইন্টারেপোলেশন হইলো একটা গানিতিক পন্হা যার প্রধান কাজ হইলো একটা ভ্যারিয়েবলের ক্রম বৃদ্ধির সাথে তার মানের পরিবর্তনের সেট থেকে বিভিন্ন পন্হায় এর চেনাজানা ক্রমের মান নির্নয় করা) ব্যাবহার। আমরা সবাই জানি ইন্টারপোলেশন কোনো নিখুত প্রক্রিয়া না। আর অপেরার লোকজন বলতেছে এই কামটা মনে হয় ঠিক মতো করা হয় নাই, কামে গ্যাটিস থাকতে পারে!
দ্বিতীয় গন্ডগোল হইলো যেই অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে জিপিএস সিগন্যালের সাথে অপেরার মাস্টার ক্লোক সিগন্যালের ব্যাকআপ সিনক্রোনাইজেশনটা করা হইছে সেইখানে কানেকশনে ভুল হইবার সম্ভাবনা আছে!

এরা এখন এইটা নিয়া ব্যাপক ফাপড়ের উপর আছে আর আগামী মে মাসে আবারও পুরা সিস্টেম রিভিশন দিয়া এই এক্সপেরিম্যান্ট চালানো হবে। এদিকে ইলিনয়েসের বাটাভিয়ায় ফার্মিল্যাব তাদের মাইনস কোলাবোরেশনে নিজস্ব স্বতন্ত্র পরীক্ষা চালাবে নিউট্রিনোর এই বেআইনী গতিবেগের চালচলন দেখার জন্য, তবে এইটা হবে এই বছরের শেষের দিকে!


সমস্যা এইখানে না, উপরের সমস্যা দুইটা পইড়া মনে হইলো বেসিক ঠিক আছে, গন্ডগোল ঠিক কইরা দেখা যাইবো যেই ৬০ ন্যানোসেকেন্ডে এই নিউট্রিনো ফুট মারছে সেইটা কইমা হইবার পারে খুব বেশী হইলে ৪০ ন্যানো সেকেন্ড, আসল সমস্যা হইলো আসলেই কাহিনী যদি সত্যি হয় তাইলে কি কি আকাম ঘটতে পারে!

এই আকামের কথা কইতে গিয়া মনের মধ্যে আচানক ভাব উঠলো। যাই হোউক, এক খান গপ কই। আমার এক দুস্ত আছে, তারে যখনই কুনো মাইয়ারে পটাইতে দেখি সবটিরে এক ডায়লগ দেয়, "তুমি চইলা গেলে আমার সুখের সাগরে পদ্মার চর জাগবো, সেই চরে আমি সারাদিন কান্দুম, কাইন্দা কাইন্দা আমি মইরা যামু, তুমারে ছাড়া জীবন আবার ডিজেল ছাড়া ঠেলা গাড়ি, তুমি আমার লাইফটারে ১১০০ সিসির কাওয়াসাকী বাজাজ বানায় দেও!"
মাইয়া দেখি সমানে পটে, আর ব্যাটা আকাম কইরা সবকয়টারে নগদে ভুইলা আবারও নতুন মাইয়াগো পিছনে ছুটে! ইশশশ, পার্টিক্যাল ফিজিক্স যদি এমুন প্লেবয় হইতো তাইলে আমাগো মনে অনেক শান্তি হইতো!

রিলেটিভিটি ফিটিং আলোর চেয়ে বেশি গতির সেটিং!

তো আমরা ধইরাই নিলাম নিউট্রিনোর আসলেই ক্ষমতা আছে আলোর গতিরে ছাড়ায় যাওনের। তো আসেন দেখি এই রিলেটিভিটিতে কেমনে আলোর গতিরে ছাড়ান যায়!
প্রায় শখানেক বছর আগে তড়িৎচৌম্বকীয় কনিকার চালচলনের উপর ভিত্তির কইরা স্পেশিয়াল রিলেটিভিটি নাজিল করা হইছে যার শানে নযূল আছিলো তড়ীৎচৌম্বকীয় মিথস্ক্রিয়া সম্পন্ন হয় তড়িৎচৌম্বকীয় তরঙ্গের মাধ্যমে আর এই তরঙ্গ গুলা খুব দ্রুত চলা ফেরা করে। আইনস্টাইন চাচ্চু যেইটা কোনের ট্রাই মারছে সেইটা আলোর গতির ধ্রবকত্ব হইলো আমাদের প্রকৃতির মৌলিক একটা নিয়ম। এখন এইটারে যুক্তির খাতিরে মাইনা নিলে কওন যায় যে আলোর গতি হইলো আমাগোর সর্বোচ্চ স্পীড লিমিট।

এখন আমরা ধইরা নেই যে সবচেয়ে সম্ভব দ্রূত গতি হইলো s আর আলোর গতি হইলো c। তাইলে স্পেশিয়াল রিলেটিভিটিতে আইনস্টাইন বলছে c=s। কিন্তু এই শখানেক বছর আগে আমাগো এই সব সাবএটমিক পার্টিক্যাল আবিষ্কার হয় নাই, স্ট্যান্ডার্ড মডেলও দুনিয়ার মুখ দেখে নাই!

যখন আমাগো সামনে কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স তার নাচন দেখাইতে শুরু করে তখন আমরা মহাবিশ্বের বিভিন্ন দশার দেখা পাইছি। তার মানে দেখা যাইতেছে যদি একটা মিথষ্ক্রিয়া কোনো একটা ঘটনার ব্যাখ্যা দিবার পারে তাইলে আমরা সবগুলা মিথস্ক্রিয়ার জন্য প্রত্যোকটা প্রোবাবিলিটির যোগ করতে পারি যার ফলে আমরা কিছু ভেজাইলা প্রতিক্রিয়াও দেখুম!
আসেন এক খান উদাহরন দেই, যদি উপরের সাহিত্য না বুঝেন। ইদানিং আমার সাহিত্য গুলান আমি নিজেও ভালো বুঝি না!

উদাহরন খান হইলো নিরপেক্ষ কাওন সিস্টেম! এই নিরপেক্ষ কাওন সিস্টেম গঠিত দুটো সবচেয়ে হালকা নিরপেক্ষ কাওন কনা দ্বারা: K0 , Kˉ0 যার মধ্যে K0 হলো dsˉ অর্থাৎ একটা একটা ডাউন কোয়ার্ক আরেকটা স্ট্রেন্জ্ঞ এন্টি কোয়ার্ক আর Kˉ0 হলো sdˉ একটা স্ট্রেন্জ্ঞ কোয়ার্ক আর একটা এন্টি ডাউন কোয়ার্ক বহন করে!

এখন বাইরে থেকে এই কনিকাগুলো দেখতে একই রকম লাগে। এদের ভর সমান, এরা ক্ষয় হয়ে একই কনিকায় পরিনত হয়। আর উচ্চশক্তির কলিশনে এর সমসংখ্যক ভাবে তৈরী হয়। যেহেতু তারা দেখতে জমজ সেহেতু এরা একে অপরের মধ্যে নাক গলায় আর এখান থেকে আমাদের আরও বেশ কিছু রাস্তা দেখায়। আমরা বুঝতে পারি আসলেই দুনিয়াতে কেন এন্টিম্যাটারের থিকা ম্যাটারের সংখ্যা বেশী!


আমরা এখন স্ট্যান্ডার্ড মডেলের দিকে তাকাই, দেখা যাইবো পুরো মডেল ভইরা এক কনিকা আরেক কনিকার লগে ঘষাঘষি কইরা, মিথষ্ক্রিয়া ঘটায়। আসেন এই খান থিকা একটা কনসেপ্ট চুরি করি। ফোটন কনিকার সাথ যদি এগুলার মিথস্ক্রিয়া ঘটাই তাইলে কি হইবো!
এইখানে দেখা যাইবো ভার্চুয়াল Z বোসন আর ভার্চুয়াল ফোটনের ব্যাতিচারের কারনে Z এর ভরের পিক খানিকটা সামন্জ্ঞস্যহীন হইয়া যায়, এমুন অনেক কনিকা আছে যারা ফোটনের সাথে ব্যাতিচারে লিপ্ত হয় যার মধ্যে ρ মেসন আর J/ψ (চার্মোনিয়াম) মেসন আছে। আসল কথা হইলো এই কামের জন্য যেকোনো নিরপেক্ষ ভেক্টর মেসনের (মেসন হইলো কোয়ার্ক আর এন্টকোয়ার্ক দিয়া গঠিত কনিকা আর স্পিন হয় ০ নাইলে ১ হবে আর ভেক্টর মেসন হইলো এমুন একখান মেসন কনিকা যার সর্বমোট স্পিন হবে ১ আর প্যারিটি হবে বেজোড় আর প্যারিটি হইলো একক স্হানিক অক্ষাংশের ফ্লিপ সাইড মানে পাক দিয়ে ঘুড়ে যাওয়া, ডিটেইল উইকি! ) যার কোনো ফ্লেভার নাই এমুন কনিকা হইলেই চলবো! আইনস্টাইন চাচ্চু এইগুলান জানতো না যদি জানতোও তাইলেো ভেজাল লাগাইতো কারন উনি কেন জানি কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্সরে ফেসবুক ডিসলাইক মারতো!
আর এই জন্যই তার থিওরীতে এই আলোর গতিরেই সর্বোচ্চ হিসেবে দেখানো হইছে। কিন্তু যেহেতু ফোটন মিয়া অন্যান্য কনিকার সাথে ব্যাতিচার করে সেহেতু আলোর গতি আসলেই এই সর্বোচ্চ গতি থিকা আলাদা হইবো!
তাইলে আমরা এইটা বলতে পারি
cEinstein=|γ>
|light>reality=aγ|γ>+aJ/ψ|J/ψ>+aZ|Z>+…

দ্বিতীয় ইকোয়েশনে দেখা যাইতেছে অনেক গুলান কনিকার টার্ম আইসা পড়ছে, চার্মোনিয়াম, Z আরও অন্যান্য! যদিও এই সব কনিকার অবদান এইখানে খুবই কম কারন হইলো ভারী কনিকার সাথে ফোটনের ভরের পার্থক্য! তবে এইটা শিওর থাকেন আলোর গতি কিছুটা হইলেও কমবে! তার মানে আলোর ধ্রুবকত্ব নিয়া প্রশ্ন!

এখন আসেন এই পুচকি আলোর গতির পার্থক্য আমরা ল্যাব এক্সপেরিম্যান্টে গুনায় ধরা শুরু করি। এইটা অবশ্য আমাগো আলোর গতির মাপনে কুনো সমস্যা করবো না কারন আমাগো লিগা আলোর গতি হইলো অনেক বেশী গতি আর আমরা এমুন কুনো এক্সপেরিমেন্ট করবার পারুম না যেইটা দিয়া আলোর গতির তারতম্য ঘটাইবার পারুম। মাগার অখন তো এই নিউট্রিনো এক্সপেরিমেন্ট মাথার চুল ছিড়তাছে সবার!

যাই হোউক দুঃখজনক হইলেও সত্য ১৯৮৩ সা্ল থিকা আলোর গতি নিখুতভাবে নির্নয় করা অসম্ভব আছিলো কারন আমরা এইটারেরই একটা একক হিসাবে ধইরা নিছিলাম।

এখন কথা হইলো আমরা জানি ফোটন মিয়া পরনারীর সাথে পরকিয়া করে আর একই আকামে দোষী হইলো নিউট্রিনো। তাইলে কি এরা যারে পায় তার লগেই ফষ্টি নষ্টি করে?
হ, আবার জিগায়, অবশ্যই তেনারা এই আকামে এক্সপার্ট! নিউট্রিনোর অন্যান্য ফ্লেভারের সাথে এই ফোটন মিয়া লটর পটর করে, মাগার তাগো খুব বেশী একটা অপশনও নাই এছাড়া। এরা একটা W বোসন আর একটা লেপ্টনের সাথে ব্যাতিচারে লিপ্ত হয়, কিন্তু এর ফলে তাগো ওজনে অনেক বেশী জরিমানাও দিতে হয়। আসেন এদের ওয়েভ ফাংশন এর দিকে তাকাই!

|νe>(t)=a(t)νe|νe>+a(t)νμ|νμ>+a(t)ντ|ντ>+a(t)We|We>


(এই খানে নিউট্রিনো মিক্সিং এর জন্য টাইম ডিপেন্ডেসী যোগ করা উচিত ছিলো মাগার ফোটনের লিগা লেইখাই যেই জটিল আকার ধারন করছে, বাকীটা আর করলাম না, টাইম নাই!)
তার মানে ফোটনের গতি অন্যান্য কনার সাথে ব্যাতিাচর করলে অল্প পরিমানে কইমা যাইতে পারে (এমনকি শূণ্যে অন্যান্য পার্টিক্যালের কথাও বিবেচ্য!) এবং নিউট্রোনর গতিও কইমা যাবে যখন সে অন্য কনিকার সাথে মিথস্ক্রিয়ায় লিপ্ত হবে আর এইভাবেই আমরা নিউট্রিনোর আলোর গতিতে ছুইটা চলন মিলাইতে পারি আর স্পেশিয়াল রিলেটিভিটিরে অক্ষুন্ন রাখবার পারি।

(এই বর্ননায় আমরা যেইটা করবার পারি সেইটা হিলো আপাত পক্ষে অসম্ভব মনে হইলেও আমরা ফোটনের স্হির ফ্রেমকে আরও উত্তেজিত করতে পার। এটা করা মানে হইলো এই ফ্রেমে ফোটনকে স্হির ভাবে একটা ভারী আবদ্ধ কনিকা হইতে হবে!)


লেখা খান নানা জনের লেখা পইড়া একখান আইডিয়া নিয়া লেখা। আমার ভুল থাকবার পারে, ভুল হইলে আসেন ভুল নিয়া আরও আলোচনা করি যাতে আমরা নিজেরা কিছু মৌলিক বিষয় বাইর করবার পারি!


ইকোয়েশন এইখানে ঠিক মতো আসে নাই। আতেল পোলাপান ইকোয়েশন নিয়া নাড়চাড়া করতে চাইলে আমার এই পিডিএফ খানা নামান!
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৩১
১৭টি মন্তব্য ১৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×