বিষয়টা কওমী স্বীকৃতি ও সরকারের ভুল শুদ্ধ হওয়া সংক্রান্ত আলোচনা নিয়ে। সরকার স্বীকৃতি দিয়েছে। চাকুরী নিতে হবে যোগ্যতায়। তবে স্বীকৃতি চিন্তায় এক পক্ষ এমন লাচার হচ্ছে কেন, বুঝা মুশকিল! একেই বলে হিংসে। নিজের ক্ষতি না হোক, তবে কিছুতেই পরের উপকার হতে দেবে না।
কওমী আলেমেরা ব্যাবসা এখনো করে, চাষবাসও করে, তাতে স্বীকৃতি দরকার করেনা। ওটা বিয়ে ও চাকুরীতে লাগে। এখন চাকুরী দাতা চাকুরী আর কন্যা দাতা কন্যা দেখে শুনে দিলেই হলো।
আর যদি আপনারা তাদের দাবায়ে রাখেন, আর যদি এ বিশাল জনগোষ্ঠি সেই ক্ষোভে জঙ্গি খাতায় নাম লেখায়, তবে শান্তিতে নিদ্রামগ্ন হয়ে নাক ডাকতে পারবেনতো? কেউকূফ কোন কিছু খুব দেরীতে বুঝে, ক্ষতি হওয়ার পর। কিন্তু সেটা বঙ্গবন্ধু কন্যা নয়। তিস্তার পানিও ইনশা আল্লাহ তিনিই আনবেন। শুধু তাঁকে একটু ভাবতে দেন। তাঁর পিতার হাত ধরে পেয়েছেন স্বাধীণতা, ইনশাআল্লাহ তাঁর হাত ধরে পাবেন সমৃদ্ধি।
তা’না হয় ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময় হয়ে চাঁদ যদি ঝলসানো রুটি হয় তবে চাঁদে সাঈদী হুজুরেরে নাও দেখা যেতে পারে। সে যাই হোক এ জনপ্রিয় হুজুরের ফাঁসি না দিলেই মনে হয় ভাল। বাকীটা বিদগ্ধজনেরা বলতে পারেন। আর আমার একটা মনের কথা হলো,‘নোয়াখালী বিভাগ চাই, কুমিল্লাও বিভাগ হোক, আপত্তি নাই। তা’ছাড়া এর চেয়ে ছোট অনেক রাষ্ট্রও আছে। আমরাতো সামান্য একটা বিভাগ চাই। সাগর আমাদের সাথে। এ বিভাগ ক্রমাগত বড় হবে, ইনশাআল্লাহ। আর আমরা যেতেতু আর সবার থেকে আলাদা, সেহেতু আমাদের বিভাগ চাওয়ার দাবী সংগত। আশাকরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের বিমুখ করবেন না।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১৭