somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কবি খলিল মাহমুদকে (সোনাবীজ অথবা ধুলোবালি ছাঁই ) নিয়ে দুটি সনেট এবং কবির মূল্যায়ন

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



(এক)

হে খলিল মাহমুদ গবেষণা লয়ে
সনেটের, আপনাকে সুনির্মল দেখি।
উপদেশ গুলো দেখি মুক্তা রাশি যেন
প্রতিপদে, ঝলমলে রতনের রাজি।
অবলোকে বাড়ে বেলা, মনে হয় কত
সোনাবীজ!অথবা কি ধুলোবালি ছাই
উড়ে উড়ে মনি মুক্তা কপালেতে মিলে,
আপনার উপদেশে, আনন্দীত মন।

কত সুখ ব্যঞ্জনায় চারদিকে আলো,
কেটে যায় একে একে হতাশার মেঘ
অরুণের প্রখরতা প্রতাশিত হয়ে
চার দিক আলো করে প্রশান্তির ঘোরে।
মনে হয় পৌঁছে গেছি সনেটের নীড়ে,
হে শিক্ষক ধন্যবাদ, সাফল্যের সিড়ি!

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

কবিতাটি অমিত্রক্ষর হলো কিনা জিজ্ঞাসার জবাবে কবি যা বল্লেন-
কী যে লজ্জার মধ্যে আমাকে ফেলছেন, প্রিয় ফরিদ ভাই, আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। এ অধম এত প্রাপ্তির যোগ্য নয়, কিন্তু বাই দিস টাইম আমাকে নিয়ে দুটো সনেট লিখে ফেলেছেন। সনেটের শব্দে শব্দে শুধু প্রশংসা আর প্রশংসা; এত প্রশংসা বহন করার ক্ষমতা আমি কোথায় পাব?

অমিত্রাক্ষর ছন্দে ভাব বা বাক্যের যে প্রবহমানতা থাকে, এই কবিতায় তার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। তবে আমার মনে হচ্ছে, মাইকেল বা অন্যান্য সার্থক কবিগণ যেভাবে অমিত্রাক্ষর ছন্দ সাজাতেন, তাতে পূর্ণযতি বা দাড়ির উপস্থিতি যথেচ্ছভাবে বাক্যের মাঝখানে দেখা যেত। কমা বা সেমি-কোলন, ড্যাশ, ইত্যাদি মিত্রাক্ষর ছন্দেও ব্যবহৃত হতে দেখা যায়।

অবলোকে বাড়ে বেলা, মনে হয় কত
সোনাবীজ!অথবা কি ধুলোবালি ছাই
উড়ে উড়ে মনি মুক্তা কপালেতে মিলে,
আপনার উপদেশে, আনন্দীত মন।

এ অংশটুকুকে প্রবহমান বাক্যে সাধারণ অক্ষরবৃত্তে এভাবে সাজানো যায়ঃ

অবলোকে বাড়ে বেলা, মনে হয় কত সোনাবীজ!
অথবা কি ধুলোবালি ছাই উড়ে উড়ে মনি মুক্তা কপালেতে মিলে,
আপনার উপদেশে, আনন্দিত মন।

অথবা,

অবলোকে বাড়ে বেলা, মনে হয় কত সোনাবীজ!
অথবা কি ধুলোবালি ছাই উড়ে উড়ে
মনি মুক্তা কপালেতে মিলে, আপনার উপদেশে। আনন্দিত মন।

এই আলোকে বলা যায় যে, অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবহমানতা এ সনেটে বিদ্যমান রয়েছে। সনেটের বাকি সব বৈশিষ্ট্য যে এতে সুন্দরভাবে প্রস্ফুটিত হয়েছে, তা বলাই বাহুল্য।

আপনি আরো কিছু কাজ করতে পারেন অন্ত্যমিলের ব্যাপারে, যা আমি নিয়মিতই করি। অন্ত্যমিল সৃষ্টির জন্য বর্ণে বর্ণে মিল না করে সমোচ্চারিত ধ্বনিতে সৃষ্টি করতে পারেন। আমার নিজের লেখা থেকেই উদাহরণ দিচ্ছিঃ

‘ক্লান্ত শরীরে একটু ঘুমোবো
কাল খুব ভোরে উঠবো জেগে।
তোমরা রয়েছ শত ক্রোশ দূরে
অথচ পাশেই, আমি নিব ভেবে।’

এখানে ‘জেগে’র এ-ধ্বনি এবং ‘ভেবে’র এ-ধ্বনি সমরূপ অন্ত্য-ধ্বনি সৃষ্টি করেছে।

তদ্রূপঃ

‘দিস নি, তবু দূরে থেকেই
আমিই তোর কোল ছুঁয়েছি।’

‘আমরা বাবা ও কন্যা ছিলাম, কিংবা তুমি ছিলে মা
আমি তার অবাধ্য ছেলেটা।’

‘তুমি চলে গেছো সাথে নিয়ে গেছো
সকল আলো, সবখানি প্রেম
তুমি না থাকলে আমিও থাকি না
জ্বলেপুড়ে হই বিনিঃশেষ।’

‘বড্ড ক্ষুদ্র এ জীবন। এ জীবন আমাকে দিয়েছে অজস্র
মানুষের ভালোবাসা, অজস্র প্রাণের অর্ঘ্য
কীভাবে শোধ দিব এসবের ঋণ, আমার আছে কি সাধ্য?’

‘আমি ভালোবাসি ফুলের সুবাস,
যাতে নেই কোনো পাপ।’

‘বুকের পাশে শুয়ে তুমি
বুকেই তোমার বাস
তোমায় তবু যায় না ছোঁয়া
যায় না রাখা হাত।’


এ ছাড়া, নীড়ে’র সাথে তীরে/ফিরে না হয়ে ঘরে/ঝাড়ে এভাবেও হতে পারে, অর্থাৎ, অন্ত্যমিলে সচরাচর ন্যূনতম দুটো বর্ণের মিল থাকলেও খোদ রবীন্দ্রনাথেও মাত্র এক বর্ণের অন্ত্যমিল দেখা যায়; আর আজকের নঞ্-অন্ত্যমিলের যুগে এক বর্ণ বা সমরূপ ধ্বনিও যে মাধুর্য দ্যোতনা সৃষ্টি করে, তাও কম কীসে? আমি অবশ্য এগুলো বলছি মনের খেয়ালে, কারণ, আপনি এর সবই জানেন এবং নিয়মিত চর্চাও করছেন। তবে, আগ্রহী পাঠক এ কমেন্ট পাঠ করে হয়ত সামান্য উপকৃত হতেও পারেন, সে উদ্দেশ্যে এত কথা বলা।

আবার, একটা কবিতায় সবখানে অন্ত্যমিল না থাকলেও চলে, অর্থাৎ কোথাও অন্ত্যমিল থাকবে, কোথাও বা অমিত্রাক্ষর। আমি এগুলোও চর্চা করেছি; আসলে এরকম লিখবো শুরুতে সে-উদ্দেশ্য থাকে না, লিখতে শুরু করার পরই কবিতার প্রয়োজনে এমনটা হয়ে যায়।

কবিতায় সাধু-চলিত মিশ্রণ কোনোকালেই দূষণীয় ছিল না, এমনকি আজকালও নয়। খাঁটি গদ্যচ্ছন্দেও আবেগের গভীরতা প্রকাশের জন্য হঠাৎ হঠাৎ ক্রিয়াপদের সাধুরূপ ব্যবহৃত হতে দেখা যায়, এমনই পুরাতন রীতিতে ব্যবহৃত ‘মম’, ‘তব’, ‘মোর’, ‘মোদের’ ইত্যাদি শব্দও ব্যবহৃত হতে দেখা যায়। নির্মলেন্দু গুণ, মহাদেব সাহার কবিতায় এমন ব্যবহার অনেক দেখা যায়। এটা বললাম এ কারণে, মাত্রাসংখ্যা ও ছন্দ রক্ষার্থে প্রয়োজনে আপনি এ স্বাধীনতা ভোগ করতে পারেন।

আবারও অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি প্রিয় ফরিদ ভাই, আমাকে নিয়ে আরো একটা সনেট লেখার জন্য। সব সময় ভালো থাকুন- কবিতা, সনেটেই থাকুন।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

কবিতায় সনেটের সব শর্ত পূরণ হলো কিনা জিজ্ঞাসার জবাবে কবি যা বল্লেন-
প্রিয় ফরিদ ভাই, সনেট সম্পর্কে আমাকে জিজ্ঞাসা করে আর লজ্জা দিবেন না। সনেটে আপনার হাত খুবই স্বচ্ছন্দ এবং দক্ষ, যা আমি আগেও বলেছি। আমি সনেট সম্পর্কে সামান্য অধ্যয়ন করেছি, কিন্তু সনেট লিখতে কখনো স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি নি। বরং এটাই ভালো হবে, সনেট লিখতে যা যা অনুসরণ করা উচিত, তা নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা-সমৃদ্ধ একটা পোস্ট আপনি নিজেই লিখে ফেলুন, তাতে অনেকেই সনেট লিখতে আগ্রহী হবেন বলে আমি মনে করছি।

(দুই)

হে খলিল মাহমুদ সাহিত্যের নীড়ে
প্রতিভাত প্রতি দিন, আপনাকে দেখি
যেন কোন পূর্ণচাঁদ! উর্ধ্বে তোলে শীর
এ জমিনে সোনাবীজ, ছায়া দেয় কত!
বন্ধনের বাহু মুক্ত ধুলোবালি ছাঁই
উড়ে চলে আকাশেতে অজানায় যায়
আধারের তলে মিশে। সেথা ফুটে আলো,
মনে লাগে কত ভাল, কি চমক প্রাণে!

সাহিত্যের ওহে সেরা গল্পকার কবি,
নিবন্ধতে অনুপম প্রকাশিতে প্রিয়
অনুভূতি! যেথা পাই আন্তরিক সব
অনুসঙ্গ! আরো কত মন্তব্যের কথা।
এ সামান্য উপহার পরে নিন তবে
শ্রদ্ধা ভরা ফুল মালা, মন শান্তি হোক!

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

সনেটের শর্ত পূরণ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে কবি যা বল্লেন-
'খলিল মাহ্‌মুদ' নিতান্তই একজন থার্ড পার্সন সিঙ্গ্যুলার পার্সোনালিটি। তাঁকে নিয়ে লেখা অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত এবারের সনেটটি অমিত্রাক্ষর ছন্দের সবগুলো বৈশিষ্ট্যই সার্থকভাবে ধারণ করেছে। বাক্যের প্রবহমানতায় এবার কোনো ঘাটতি নেই। আধুনিক গদ্যচ্ছন্দে লিখলে এই প্রবহমানতা নিম্নরূপটি ধারণ করেঃ

হে খলিল মাহমুদ, সাহিত্যের নীড়ে প্রতিভাত প্রতিদিন,
আপনাকে দেখি যেন কোনো পূর্ণচাঁদ!
উর্ধ্বে তুলে শির, এ জমিনে সোনাবীজ, ছায়া দেয় কত!
বন্ধনের বাহুমুক্ত ধুলোবালিছাই উড়ে চলে আকাশেতে,
অজানায় যায় আঁধারের তলে মিশে।
সেথা ফোটে আলো, মনে লাগে কত ভালো! কী চমক প্রাণে!

সাহিত্যের ওহে সেরা গল্পকার কবি,
নিবন্ধতে অনুপম প্রকাশিতে প্রিয় অনুভূতি!
যেথা পাই আন্তরিক সব অনুসঙ্গ! আরো কত মন্তব্যের কথা।
এ সামান্য উপহার; পরে নিন তবে শ্রদ্ধাভরা ফুলমালা,
মন শান্তি হোক!

অবশ্য, এ গদ্যটি আরো অনেকভাবেই সাজানো যেতে পারে, যে-যেভাবে পড়তে বা দেখতে চান।

পর্ববিন্যাসে আদর্শ অক্ষরবৃত্তের ৮ ও ৬ মাত্রার ২টি করে পর্ব বিদ্যমান।

হে খলিল মাহমুদ,/ সাহিত্যের নীড়ে----৮+৬
প্রতিভাত প্রতিদিন,/ আপনাকে দেখি---৮+৬
যেন কোনো পূর্ণচাঁদ!/ উর্ধ্বে তুলে শির
এ জমিনে সোনাবীজ,/ ছায়া দেয় কত!
বন্ধনের বাহুমুক্ত/ ধুলোবালিছাই
উড়ে চলে আকাশেতে/ অজানায় যায়
আঁধারের তলে মিশে।/ সেথা ফোটে আলো,
মনে লাগে কত ভালো,/ কী চমক প্রাণে!

সাহিত্যের ওহে সেরা/ গল্পকার কবি,
নিবন্ধতে অনুপম/ প্রকাশিতে প্রিয়
অনুভূতি! যেথা পাই/ আন্তরিক সব
অনুসঙ্গ! আরো কত/ মন্তব্যের কথা।
এ সামান্য উপহার/ পরে নিন তবে
শ্রদ্ধাভরা ফুলমালা,/ মন শান্তি হোক!


অনেক সুন্দর একটা কবিতা।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় ফরিদ ভাই। আপনার হাতে সোনা ফুটছে। ফুটতেই থাকুক, অনন্তর।

সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৯
২৩টি মন্তব্য ২৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদির আসল হত্যাকারি জামাত শিবির কেন আলোচনার বাহিরে?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪


গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশ একদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই

লিখেছেন নতুন নকিব, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৩

বাংলাদেশ একদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই

ছবি এআই জেনারেটেড।

ভিনদেশী আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সত্যের বজ্রনিনাদে সোচ্চার হওয়ার কারণেই খুন হতে হয়েছে দেশপ্রেমিক আবরার ফাহাদকে। সেদিন আবরারের রক্তে লাল হয়েছিল বুয়েটের পবিত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকারের বিয়াইন

লিখেছেন প্রামানিক, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৪


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

রাজাকারের বিয়াইন তিনি
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান
ওদের সাথে দুস্তি করায়
যায় না রে সম্মান?

কিন্তু যদি মুক্তিযোদ্ধাও
বিপক্ষতে যায়
রাজাকারের ধুয়া তুলে
আচ্ছা পেটন খায়।

রাজাকাররা বিয়াই হলে
নয়তো তখন দুষি
মেয়ের শ্বশুর হওয়ার ফলে
মুক্তিযোদ্ধাও খুশি।

রচনা কালঃ ১৮-০৪-২০১৪ইং... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

×