somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তোমার অন্তর্জ্বালা

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সহৃদয় পাঠক, এ লেখাটি আপনাদের সবার জন্য নয়।
আর তুমি জানো, তোমার জন্যই এটি লিখিত হয়েছে।
তোমাকে অনুরোধ করবো লেখাটি না পড়ে
এড়িয়ে যাওয়ার জন্য। কারণ, এতে তোমার
বাৎসরিক গোপনীয় প্রতিবেদনের লেখচিত্র বর্ণিত হয়েছে,
যা খুব তিক্ত, নিষ্ঠুর ও কঠোর শব্দে ভরপুর। এটি পড়লে
তোমার অন্তরে দাও দাও করে আগুন জ্বলে উঠবে এবং
তা জ্বলতেই থাকবে, দাও দাও জ্বলতেই থাকবে। আর যদি
একান্তই পড়তে চাও, তাহলে তোমার পাশে একজন সঙ্গীকে
উপবিষ্ট রেখো; কারণ, লেখাটি পাঠ শেষে তোমার জ্ঞান হারাবার
সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গীকে বলে রেখো, সে যেন দ্রুত
তোমাকে নিয়ে ডাক্তারের শরণে যায়।

নিজেকে জানো। নিজেকে কী মনে করো তুমি? দার্শনিক?
শিক্ষক? ব্যবসায়ী? কবি? গল্পকার? চিত্রকর? চিকিৎসক?
কোনটা তোমার পেশা, আর কোনটা এক্সট্রা অর্ডিনারি কোয়ালিফিকেশন,
তা তুমি নিশচয়ই পার্থক্য করতে জানো।
মানুষ যখন এক্সট্রা অর্ডিনারি কোয়ালিফিকেশনে
কারো সাথে বিতণ্ডায় পরাজিত হয়, বা তর্কে পেরে ওঠে না,
তখন সে জনে জনে বলতে চায় যে, ওটা তার পেশা নয়,
পেশা তার অন্যখানে।
এদ্বারা সে খানিকটা মেন্টাল রিলিফ পেতে চায়।
আর,কী তোমার সত্যিকারের পেশা, সেটা মাইক লাগিয়ে,
ঢোল পিটিয়ে ফলাও
করার কী দরকার? এতে তোমার দুর্বলতাই প্রকাশিত হয়।

তোমার চিন্তাশক্তি কতখানি প্রখর এবং তীক্ষ্ণ?
তুমি কি সবার মতো সাধারণ? না।
তোমাকে যতখানি দেখেছি, তুমি খুব ‘অন্যরকম’।
গর্বে বুক স্ফীত হলো খুব? না, থামো।
এটা ‘নেগেটিভ’ অর্থে। তোমার বিশ্লেষণী ক্ষমতা খুব দুর্বল।
যাও কিছু ব্যবচ্ছেদ করো মাঝে-সাঝে, তা গণ মানুষের সাধারণ
ভাবনা থেকে বিস্তর দূরবর্তী হয়।
তোমার জন্য উপদেশ – খুব সহজ ভাবে
ভাবতে শিখো। সাধারণ মানুষ কোনো একটা বিষয় নিয়ে কী
ভাবতে পারে, তা গভীরভাবে ভাবো। অন্য মানুষেরা কী ভাবছে,
বলছে, তা মনোযোগ দিয়ে লক্ষ করো। তোমার উন্নতি হবে।

তুমি খুব ‘ভান’ করো। বা ‘শো’ অফ করো। অর্থাৎ তুমি খুব
আর্টিফিশিয়াল। সহজ হও। তুমি যা, ঠিক তা হিসাবে
নিজেকে প্রকাশ করো। তুমি একজন কবি, একজন লেখক,
এগুলো ফেইসবুক-স্টেটাসে বলার মতো বিষয় না।
তুমি কী তা তোমার
স্টেটাস পড়েই মানুষ বুঝতে পারে। আর কাউকে দেখো,
এগুলো জনে জনে ঘন ঘন বলে বেড়ায়? স্টেটাসে লিখে?
মানুষকে বলার কী দরকার? তুমি কবিতা লিখতে পারো না- এটাই
বা ফলাও করে বলতে যাবে কেন? সহজ হও। অন্ধকারে তুমি যা,
আলোতে নিজেকে সেভাবেই প্রকাশ করো। কোনোরূপ কৃত্রিমতা
যেন না থাকে তোমার আচরণে।

কার গানে তুমি অন্ধ, এটা বলে বলে প্রচার করার কোনো অর্থ হয় না।
রবীন্দ্রনাথই তোমার ধ্যানজ্ঞান, রবীন্দ্রসঙ্গীতই তোমার রক্তে প্রবহমান
এ কথা বললেই জাতে ওঠা যায় না। এ কথা শুনে মানুষ তোমাকে
একটা শ্রেয়তর অভিজাত আসন ছেড়ে দিয়ে হুড়মুড়িয়ে দূরে সরে
গিয়ে বসবে, ব্যাপারটা তা না। তুমি ভাওয়াইয়া বা পল্লীগীতি
শোনো, এ কথা জানলে মানুষ তোমাকে দাম দিবে না, বা খাটো
চোখে দেখবে, ব্যাপারটা তাও না। কোথায় তোমার কী পরিমাণ
জ্ঞান বা অনুরাগ আছে, তা তোমার প্রকাশেই উঠে আসবে। কেমন?
আমি তো দেখেছি, গানের একটা চরণ বললে তুমি কোনোদিন
বলতে পারো নি, ওটা কার গান!কী গান!

আদতে তুমি কবি, বা লেখক বা সঙ্গীতানুরাগী- কিছুই নও।
সাহিত্য বা সঙ্গীত তোমার জন্য নয়। অথচ এসবের ভাব ধরো।
এমনটাই তোমার ভাবখানা- রবীন্দ্রনাথে
তুমি অন্ধ, রবীন্দ্র সঙ্গীত তোমার জীবন; আর কোনো গানে তোমার
ভক্তি বা নেই অনুরাগ। তুমি মনে করো যে, মানুষকে তোমার এই
রবীন্দ্রভক্তি দেখাতে পারলেই সমুদয় সমীহ তোমার সমীপে। পাগল!
এসবের ভান ধরলেই ‘রবীন্দ্রনাথেই তুমি সেরা’ প্রমাণিত হয় না।
হলেই তুমি রবীন্দ্রনাথেই সেরা- তার মানে এই নয় যে রবীন্দ্রনাথকে
তুমি গুলিয়ে খেয়েছ। তোমার জ্ঞান ও গরিমার প্রকাশে রবীন্দ্রনাথ তো
নয়ই, অন্য কোনো কবি বা গানেও দখল রয়েছে তা বোঝা যায় না।
ঠিক আছে, এসব তুমি মনে মনেই চর্চা করো। মননেই তোমার বোধন
ঘটুক। এসব কথার অর্থ তোমার বোধগম্যতার মধ্যে পড়ে না, সেটা
জেনেই লিখলাম, যদি কোনোদিন বুঝতে পারো!

একটা স্টেটাস কবিতার মতো পঙ্‌ক্তি করে সাজালেই তা কবিতা হয় না।
কিছু মনে করো না, এ যাবত তুমি একটাও কবিতা লিখতে পারো নি;
কবিতা লিখেছ মনে করে নিজেকে বিরাট ভেবেছ, কিছু লোলুপের
তোষামোদে ভেবেছ তুমি কবি বনে গেছো- সেটা খুব ভুল ধারণা।
তুমি যা লিখেছ, সবই তা প্লেইন টেক্সট, তাতে কবিত্ব নেই। কবিতার
রস না থাকলে তা নিরেট গদ্য। তুমি কেঁদো না। নিরেট গদ্যেরও তো
কিছু মূল্য আছে, আর কারো কাছে না হোক, অন্তত তোমার কাছে।
তোমার কাছে যার মূল্য সমধিক, তা আমার কাছেও অমূল্য সম্পদ।
এবার হাসো! হুম, হাসো; চোখের পানি মোছো। ক্রন্দনেও সুখ
আছে, তা উপভোগ করতে শিখো।

১০ মিনিট পর পরই স্টেটাস দিতে হবে কেন? তোমার কি খেয়ে
দেয়ে আর কোনো কাজ নেই? যতদূর জানি, তুমি পেশাজীবী।
তুমি চাকরির মধ্যে আছো, এই তো? কিন্তু চাকরি করছো না;
মিনিটে মিনিটে কবিতার নামে হাবিজাবিতে ফেইসবুক ফ্লাড করছো।
আবার জোর গলায় বলছো- করবেই তো! দেখি কে ফেরায়!
আহাম্মক! নিজেকে আর কতটা বোকা বানাবে? চাকরিতে মনোযোগী
হও। অনেক বলেছি, কবিতা লিখতে শেখো। তুমি যা লিখছো তা
একটাও কবিতা হয় না। দুঃখ পেয়ো না। কেঁদো না, সোনাপাখি।

ছবি আঁকা তোমার পেশা, কিংবা শিক্ষকতা- এটা ঢোল পিটিয়ে
মানুষকে জানানো হলো নির্বুদ্ধিতা। কিছু প্লেইন টেক্সটকে কবিতা
আকারে ছেড়ে দাও, আর ভাবো, আমি গিয়ে ওগুলোকে কবিতা
বলি, তোমাকেও বলি- সাবাশ কবি! আহারে বোকা। তুমি যে
এতটাই বোকা, তা তোমার প্রতিটি কথা বা স্টেটাসে বোঝা যায়।
একটা লাইক পেয়েই ‘থ্যাঙ্কস আ লট’ বলে এমনভাবে লাফিয়ে
ওঠো যে, জীবনে আর একটাও ‘লাইক’ পাও নি, কমেন্ট তো
দূরের কথা। আমি হাসি, মানুষও হাসে, দু-তিনটা ‘লাইক’-এর
স্টেটাসে ‘সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ’ দেখে।
ভাবছো, কত পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তোমাকে খুঁটিয়ে দেখেছি, তাই না?
হ্যাঁ, যাকে ভালোবাসা যায়, কাঁদানো যায় তাকে, তাকেই
রক্তাক্ত করা যায়। তোমাকে আমি কাটবো, স’মিলে চিরাবো,
প্রতিটা জীবকোষ আলাদা করে আবার তোমাকে জোড়া লাগাবো।
ভালোবাসায় তোমার কতটা শক্তি আর ধৈর্য, তা আমি দেখতে চাই।

তোমার অন্তরে হিংসার আগুন জ্বলে ওঠে কখন, তা আমি স্পষ্ট
টের পাই। তুমি তো কবিতা লিখতে পারো না। যেদিন তুমি কবিতা
লিখবে, সেদিন ঠিকই আমি বা অন্য কেউ তোমার কবিতা
‘বাংলাদেশের কবিতা’য় শেয়ার করবে। একদিন শাকিলা তুবা’র কবিতা
সেখানে দেখে ক্ষোভে জ্বলে উঠলে তুমি। মিথ্যামিথ্যি বললে-
দুঃখের কবিতা তোমার ভালো লাগে না। হুহ! কী নির্জলা নির্বোধ তুমি।
তুমি তো কবিতাই চিনো না। জ্ঞান হয়, কোনোদিন কবিতা পড়ো নি।

কোনো ইস্যুতে বেজুত হলেই ঝাঁকে ঝাঁকে স্টেটাস ছাড়তে থাকো;
এতটা প্রতিক্রিয়াশীল। ভাবছি এ লেখাটি পড়ে কতগুলো
স্টেটাস লিখবে তুমি। এতে রয়েছে ৫০-এরও অধিক পঙ্‌ক্তি।
আমরা আশা করতে পারি, তুমি শ-খানেক স্টেটাস লিখবে
এ লেখাকে কাউন্টার করতে।
তোমার আরেকটা পিকিইউলিয়র অভ্যাস আছে। তুমি আমার
সব লেখা পড়ো ও কমেন্ট লিখো, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ কিছু
স্টেটাসে কমেন্ট না করে ভাব দেখাও ওটি তোমার চোখেই
পড়ে নি। হয়ত এমনই হবে, বা নিশ্চিত এমনটাই হবে-
তুমি এ লেখাটা গোপনে বার বার পড়বে, সাপের মতো ফুঁসবে,
কিন্তু কোনো কমেন্ট লিখবে না। এরপর এ লেখার একটা
একটা করে লাইন ধরে তার উপর স্টেটাস লিখতে থাকবে,
আমি ভাবতে থাকবো, ওগুলো তোমার নৈর্ব্যক্তিক স্টেটাস,
যা লিখবে বলে আরো বছর খানেক আগেই ভেবে রেখেছিলে।

তুমি সহজ হও। হও প্রাকৃতিক। মাটির গভীর থেকে উঠে আসা
শাঁস তোমার অন্তরে শুষে নাও। এ আমাকে দেখো-
আমি এক সহজ-সরল কৃষানের ছেলে। সর্বশরীরে
মাটির তাজা ঘ্রাণ। রবীন্দ্র-নজরুল চিবিয়ে খেয়েছি সেই কবে
তা নিয়ে বিন্দুমাত্র করি না বড়াই। এখন ভরাট গলায়
পল্লী ও বাউলের গান, যা থেকে আমি প্রাণ পাই,
আর মনে হয়, সত্যিকারের গান যদি কিছু থেকে থাকে-
তা ঐ ভাটিয়ালি আর ভাওয়ালির সুরে।

আমি খুব ভালো আছি। আরামে আছি। আমোদে আছি।
তুমি এখন কাঁদছো, নাকি ডাক্তারের শরণে,
কীভাবে তা খোঁজ নিই?
হয়ত তোমার চোখ ফুলে গেছে কাঁদতে কাঁদতে
মানুষ কীভাবে এতখানি নিষ্ঠুর হয়? তোমার চিন্তার জগতে
এ ধারণা কখনোই ছিল না, একদিন সকালে উঠে
এমন একটা লেখা তোমার চক্ষে উদ্ভাসিত হতে পারে।
তাও, লেখাটি লিখেছে এমন একজন মানুষ, যাকে তুমি
বিপুল বাৎসল্যে চিরদিন বুকে দিয়েছ ঠাঁই। হায়,
এ-ই কি তাহলে জগতের নিয়ম? তুমি আফসোসে ফেটে পড়ছো।
দু’হাতে চাপড়াচ্ছ বুক।
হ্যাঁ ভাই, দুনিয়া এমনই। আপনও হয়ত আপন নয়।

তোমাকে নিয়ে কখনো কোনো কবিতা বা স্টেটাস লিখি নি বলে
কত বেদনা, কত যন্ত্রণা, আর কত দহন তোমার বুকে।
আমিও কবি নই, যা কিছু লিখেছি কবিতার নামে,
আমি যেমন তোমাকে বকে লাল করেছি, আমাকেও একজনা
এরকম বকে, আর বলে, ‘ছেড়ে দে, ছেড়ে দে তুই
এসব বালখিল্য লেখালেখি। কিচ্ছু হয় না তোর।
এসব ছেড়ে চলে যা তোর আড়িয়াল বিলে, চলে যা তোর
বাবার চাষবাসে, লাঙল কষে ঢের ভালো ফল পাবি
বাবার সংসারে’।
তাহলে বলো, তোমাকে নিয়ে কীভাবে কবিতা লিখি।
তোমার সব অভিমান উবে যাবে তো, এ লেখাটি পড়ে?

নিজের সাথে বাজি ধরে লেখাটির ইতি টানছি।
এ লেখাটি তুমি অনেক অনেক বার পড়বে। কিন্তু ভাব দেখাবে
এটি তুমি চোখেই দেখো নি।

আমি বাজিতে হারতে চাই। বিনিময়-মূল্য তোমার ভালোবাসা।
বরাবরের মতোই হাসতে হাসতে পিঠের উপর হাত বুলিয়ে বলবে-
‘একদম আমার বাবার মতো। মুখে তোমার কিছুই আটকায় না।
এজন্যই তুমি আমার এত প্রিয়’।

৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×