অনিকেত শহর। আমার তখন
দু চোখে গনগনে সূর্য আর
বিরাণ পা জুড়ে হাজারমণী পাথর।
আমারে হয়ত ‘দু দণ্ড শান্তি’ দেবে
কাজল পরা কবিতার মেয়ে।
সে আমায় কবিতা শুনিয়েছিল
অধীত অতীতের হেমখনি খুঁড়ে
আজও সেই পঙ্ক্তির ভেতর থেকে
স্রোতস্বিনীরা স্নিগ্ধ ভিজিয়ে দেবে।
নিগূঢ় বাসনায় উদ্ভ্রান্ত হেঁটে চলি
কবিতার অন্বেষণে।
দরজায় কড়া নাড়তেই চোখে পড়ে
দরজা বন্ধ। কে জানে, কতকাল আগে
স্ব-ভূমে ফিরে গেছে কবিতার মেয়ে
আর কোনোদিনই ফিরবে না বলে।
আকাশ ভেঙে খান খান, সূর্যরা গলে পড়ে।
‘আমারে দু’ দণ্ড শান্তি’ কোথায় কে দেবে?
১৯ এপ্রিল ২০১৮
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৬