somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইলিশ ব্যবস্থাপনার টেকসই দিক, মৎস্য প্রক্রিয়াজাতরকণ কেন্দ্র ও সমন্বিত সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ ব্যবস্থাপনা!

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ইলিশের অর্থনীতিঃ
১। বাংলাদেশের মৎস্য সেক্টরে একক প্রজাতি হিসেবে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ নবায়নযোগ্য মৎস্য সম্পদ ইলিশ যা মোট দেশজ মৎস্য উৎপাদনে প্রায় ১১ শতাংশ, জিডিপিতে ইলিশের অবদান প্রায় ১ শতাংশ। শুধু উপকূলীয় মৎস্যজীবী সম্প্রদায়ের প্রায় ৫ লাখ মানুষ ইলিশ আহরণ, এবং স্থানীয় বাজারজাতকরণ ও পরিবহণের সঙ্গে সরাসরি নিয়োজিত।
২। ইলিশের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ৬০ সেমি এবং সর্বোচ্চ ২ বছর বাঁচে। সর্বোচ্চ ভর প্রায় ২৫০০ গ্রাম। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭১ কিমি বেগে সাঁতার কাটতে পারে। এবং ডিম পাড়ার জন্য ১২০০ কিমি সাঁতার কাটতেও রাজি।
৩। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ইলিশের উৎপাদন ছিল ২.৯৯ লাখ মেট্রিক টন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে ৩.৯৫ লাখ মেট্রিক টনে উন্নীত হয়েছে।
-----------------------------------------------------------------------------------
প্রজনন মৌসূম নির্ধারনের ভুল পদ্ধতি নির্ভর নিষেধাজ্ঞা ও গবেষণাঃ
-----------------------------------------------------------------------------------
৪। শুধু পূর্ণিমাতেই প্রজনন করবে এমন চন্দ্রনির্ভর আবর্তন অনুসরণ করে ১০-১১ বা ২০১৫ থেকে ১৫ দিনের ইলিশ ধরা নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকে।
৫। তবে সাম্প্রতিক ২০১০-২০১৫ তে পরিচালিত (প্রজনন ঋতু নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্ত্রী মাছের জিএসআই (Gonado Somatic Index) পরিমাপ পদ্ধতিঃ জিএসআই হলো মাছের ডিমের ওজন ও দেহের ওজনের অনুপাতের শতকরা হার) গবেষণায় দেখা গিয়েছে ইলিশ মাছের প্রজনন ঋতু নির্ধারণের প্রচলিত পদ্ধতি ভুল। ফলে নিষেধাজ্ঞার ঠিক পরেও অন্তত ২ সপ্তাহ বাজারের প্রায় শত ভাগ ইলিশে ডিম থাকে, আগে পরে মিলিয়ে বাজারের ৭০ ভাগ ইলিশের পেটেই ডিম থাকে।
প্রজনন ঋতুতে পূর্ণিমা ও অমাবস্যার সময়ে বিগত পাঁচ বছরের জিএসআইর পরিমাপ থেকে দেখা গেছে যে বাংলাদেশে ইলিশ সাধারণত সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি থেকে শুরু করে অক্টোবরের শেষ পর্যন্ত প্রজনন করে।

৬। মৎসগবেষক প্রফেসর হারুনুর রশীদবলেছেন সাধারণত প্রজনন ঋতুতে ডিমের আকার বড় হতে থাকে বলে জিএসআই বাড়তে থাকে এবং ভরা প্রজনন মৌসুমে গিয়ে তা সর্বোচ্চ হয়। প্রজনন ঋতুতে পূর্ণিমা ও অমাবস্যার সময়ে বিগত পাঁচ বছরের জিএসআইর পরিমাপ থেকে দেখা গেছে যে বাংলাদেশে ইলিশ সাধারণত সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি থেকে শুরু করে অক্টোবরের শেষ পর্যন্ত প্রজনন করে। সেপ্টেম্বরের শেষ ভাগে জিএসআই ১০-১১ থেকে বাড়তে বাড়তে অক্টোবরের মাঝামাঝি কিংবা শেষের দিকে এসে সর্বোচ্চ ১৫-১৭ পর্যন্ত পৌঁছায় এবং নভেম্বরে এসে তা হঠাৎ করে কমে যায়। ১৫-১৭ জিএসআই ইলিশের ভরা প্রজনন মৌসুম নির্দেশ করে।
-----------------------------------------------------------------------------------
ইলিশ রক্ষার টেকসই দিকঃ
-----------------------------------------------------------------------------------
ক। (স্ত্রী মাছের জিএসআই (Gonado Somatic Index) পরিমাপ পদ্ধতি) দেশীয় গবেষণায় উঠে আসা উপাত্তের ভিত্তিতে ১৫ দিনের পরিবর্তে অন্তত ১ মাসের স্থায়ী ইলিশ নিধন নিষেধাজ্ঞা বাস্তাবায়ন করা।

খ। জলবায়ু, নদীর স্রোত, পানির দূষণ এবং পানির তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে সাথে ইলিশের প্রজনন মৌসূম ভিন্ন হতে পারে, তার জন্য কন্টিনিউয়াস গবেষণার ব্যবস্থা থাকা। ফিক্সড ডিউরেশনের বাইরে এসে গবেষণা নির্ভর নিষেধাজ্ঞা সময় নির্ধারণ করা জরুরী।

গ। দীর্ঘ মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞার বিপরীতে রেজিস্টার্ড মৎস্যজীবীদের জীবিকা নির্বাহে ক্ষতিপূরণ (ভর্তুকি) দেয়া এবং এই সময়ে অন্য সামুদ্রিক মাছ ধরার প্রণোদনা দেয়া যায়। বা অতি সস্তায় পরিবেশ বান্ধব জাল ও ইঞ্জিন চালিত নৌকার বিতরণ এর পদক্ষেপ নেয়া যায়। অর্থাৎ ইলিশ রক্ষায় মৎস্যজীবীদের জীবিকাকে ইঙ্কলুসিভ রেখে পরিকল্পনা তৈরি।
জাল পুড়ানোর ৯০০ কোটি টাকা বা সারা বছরের অন্য সময়ে যে অবৈধ জাল ধরার অভিযান চালনা হয় তার কোটি টাকার খরচের সিংহ ভাগ এই প্রস্তাবিত টেকসই প্রসেসে (গবেষণা এবং ক্ষতিপূরণ) ব্যয় করা যায়।

ঘ। অবৈধ জাল (কারেন্ট ও বেহুন্দি) জাল নদীতে বা তৃণমূলে গিয়ে বাজেয়াপ্ত না করে আমদানি এবং উতপাদিত উৎসে এর বাজারজাত প্রতিরোধ করুন। দুর্নীতি করে জাল আমদানি করে এনে আবারো দুর্নীতি নির্ভর খরুচে প্রকল্প তৈরি করে তৃণমূলে এসে তা ধ্বংস করার পুরো প্রসেসই দুর্নীতি বান্ধব, এটা ব্যক্তি মৎস্যজীবীদের আর্থিকভাবে সর্বসান্ত করার মহড়া যা লোভীরা ঠিকই ঘুষ আদান প্রদানে উতরে যাবে কিন্তু সৎ ও গরীব প্রান্তিক মৎস্যজীবী ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ৯০০ কোটি টাকার সিংহ ভাগই লোপাট হবে, এইভাবে ৯০০ বদলে ৯০০০ কোটি দিলে ইলিশ ব্যবস্থাপনা দীর্ঘমেয়াদে টেকসই হবে না।

ঙ। ডিম ওয়ালা মাছ নিধন, ডিম ওয়ালা মাছ বিক্রয়, মাছের প্রকারভেদে নির্দিস্ট দৈর্ঘের/সাইজের চেয়ে ছোট মাছ বিক্রয় এবং মাছের ডিম খাওয়াকে আপরাধ হিসেবে ঘোষণা করে আইনত দন্ডনীয় করুন। প্রাণ ও প্রকৃতি রক্ষায় শিক্ষা ব্যবস্থায় এইসব দিকের প্রতি গুরুত্ব দিন, সম্পদ ব্যবস্থাপনার বোধ ও সচেতনতা তৈরির পদক্ষেপ নিতে হবে। উল্লেখ্য একটি মা ইলিশে ১০-১৫ লক্ষ ডিম ধারণ করে যা বাঙালীর হীন আহার বিলাসের বলি হয়। সমাজে হীন প্রাণ ও পরিবেশ ঘাতী খাদ্যাভ্যাস চালু রেখে মৎস্য সম্পদ ব্যবস্থাপনায় সাস্টেইনেবিলিটি আনয়ন অসম্ভব।
-----------------------------------------------------------------------------------
সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ ব্যবস্থাপনাকে টেকসই করাঃ
-----------------------------------------------------------------------------------
ক। মৎস্য আহরণ জোন বরগুনা-পাথরঘাটা, চাঁদপুর নোয়াখালীর চর এলাকায় মৎস্য প্রসেসিং কেন্দ্র গড়ে তুলুন। এখানে বাজার চাহিদা আলোকে বহুবিধ পদ্ধতিতে মাছ প্রসেস করে দেশে বিদেশে রপ্তানি করা হবে। (সঠিক ভাবে সংরক্ষিত পুরো মাছ, পেট ছাড়া, পিস করা, ফিলেট করা, স্মোকড করা, বারবিকিউ উপযোগী ফিস, ফিস কাবাব, স্ম্যাশড ফিস, ড্রাই ফিস ইত্যাদি ইত্যাদি সব মৎস্য প্রসেস পদ্ধতির উপযোগী ইন্সট্রুমেন্টাল সাপোর্ট থাকবে একটি ফিস প্রসেসিং জোনে, থাকবে সকল ফুড গ্রেড মেইন্টেনেন্স ও স্বাস্থ্য গত দিক সংরক্ষণের ব্যবস্থ)। এটা সমবায় ভিত্তিক হলে ভালো হয় যাতে ব্যক্তি মৎস্যজীবীর এক্সেস নিশ্চিত থাকবে। এই এলাকায় কিছু মাত্র বরফ কল আছে, এই দিয়ে আমাদের নিন্ম মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ কে রপ্তানীমূখী এবং স্বাস্থ্যকর করা যাচ্ছে না। পানি থেকে মাছ উঠালেই তাতে ব্যক্টেরিয়াল ইনফেকশন হয়, এইজন্য হিমাংকের নিচের তাপমাত্রায় মাছ রাখতে হয়। ব্যাপক ক্যাপাসিটির মৎস্য প্রক্রিয়াজাতকরণ গড়ে তুলে সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ এবং রপ্তানির দিগন্ত উন্মোচিত করুন।

খ। নদীর মোহনার বাইরে মৎস্যজীবীদের সহজ আর্থিক ব্যবস্থায় ট্রলার, ইঞ্জিন, মান সম্পন্ন জাল, লাইফ সেভিং টুল ইত্যাদির স্বল্প খুরচে রেন্টাল (নামমাত্র খরচে বোট, ট্রলার, মান্সম্পন্ন জাল ও অন্যান্য টুলস ভাড়া নিবার এরেঞ্জমেন্ট করুন)। যেহেতু যে কোন সেবার বিনামূল্যে বিতরণ বাংলাদেশে সম্পদ ব্যবস্থাপনাকে টেকসই করে না কিংবা প্রভাবশালীদের পাল্লায় পড়ে এইসব সুযোগ অস্থানে ও অপচয়ে ব্যয়িত হয় তাই কার্যকর টেকসই ব্যবস্থা ডেভেলপ করতে হবে। মৎস্যজীবীদের শুধু ইলিশ নির্ভর না হয়ে ব্যাপক ভিত্তিতে (সব মৎস্য প্রজাতির স্বাভাবিক/প্রাকৃতিক বংশবৃদ্ধির আল্লাহ্‌ প্রদত্ত ধারা অক্ষুণ্ণ রেখে) সামুদ্রিক মৎস্য আহরণে সক্ষম করে তুলতে হবে। সামুদ্রিক মৎস্য আহরণকে রপ্তানীমুখী করার রোডম্যাপ তৈরি করে তোলা সময়ের দাবি। এত দীর্ঘ সমুদ্র উপকূলে আমাদের মৎস্য আহরণের পরিমাণবাচক চিত্র মোটেই সুখকর নয়।

গ। উপকূলীয় মৎস্যজীবীরা ব্যাপক ভাবে দস্যূতার কবলে পড়ে সর্বস্ব হারান। দস্যুতা এবং চাঁদাবাজি প্রতিরোধে বাংলাদেশ নৌবাহিনী সহ স্থানীয় প্রশাসনকে কাজে লাগান।

ঘ। সমুদ্র সীমা রায়ে প্রাপ্ত নতুন বল্কগুলোতে যেখানে আগে ভারতীয় ও বর্মার নৌবাহিনীর বাধায় মাছ ধরা যেত না সেগুলোতে মৎস্য আহরণ নিশ্চিত করুন।

ঙ। মৎস্য জীবীদের জীবনের নিরাপত্তায় কার্যকর এলার্ম সেন্টার তুলে ঝড় এবং সুনামীর মত দুর্যোগের মোকাবিলায় প্রস্তুত করুন।
বাজেট হাতানোর প্রক্রিয়াকে প্রলম্বিত না করে, মৎস্য সম্পদ ব্যবস্থাপনাকে দীর্ঘমেয়াদে টেকসই করুণ এবং রপ্তানীমূখী প্রক্রিয়াজাতকরণ কেন্দ্র গড়ে তুলুন।

-----------------------------------------------------------------------------------
সম্পদ ব্যবস্থাপনার বোধ ও সচেতনতা ডেভেলপড হোক।
বাংলাদেশ এগিয়ে যাক!
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:০২
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×