somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গণতন্ত্র সম্পর্কে কয়েকটি প্রশ্নোত্তর

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রশ্ন
Subject: গনতন্ত্র

Country : Bangladesh
Mobile :
Message Body:
গনতন্ত্র সম্পর্কে জানতে চাই।
ক. গনতন্ত্র কি?
খ. গনতন্ত্র সম্পর্কে শরীয়তের বিধান কি?
গ. যারা গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা করে তাদের ব্যাপারে ইসলাম কি বলে?
ঘ. গনতন্ত্রের মাধ্যমে কি ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব?
ঙ. গনতন্ত্র এবং শুরা কি একই? পার্থক্য থাকলে তা কি?

জবাব

بسم الله الرحمن الرحيم

ক-গণতন্ত্র কি?

গণতন্ত্র শব্দটি গ্রীক শব্দ। democracy (ডেমোক্রেসি) এর অনুবাদ। পরিভাষায় গণতন্ত্র বলা হয়-জনসাধারণের প্রতিনিধি দ্বারা সাম্যের নীতি অনুসারে রাষ্ট্রশাসন করা। গণনতান্ত্রিক সরকার বলা হয় কোন শ্রেণী, গোষ্ঠী বা ব্যক্তিবিশেষ কর্তৃক শাসনের পরিবর্তে রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের নিয়ন্ত্রণাধীন পরিচালিত সরকারকে।
খৃষ্টপূর্ব ৫০ ও ৪র্থ শতকে গ্রীক নগর রাষ্ট্রগুলোতে সর্বপ্রথম গণতন্ত্রের উন্মেষ ঘটে। রোমান প্রজাতন্ত্রে জন প্রতিনিধিত্ব নীতির উদ্ভব হয়। শাসিত ও শাসকের মধ্যে চুক্তি বিদ্যমান থাকার নীতি মধ্যযুগে উদ্ভুত। পিউরিট্যান বিপ্লব, মার্কিন স্বাধীনতা ও ফরাসী বিপ্লবের প্রভাবে আধুনিক গণতন্ত্রের প্রসার ঘটে। জন লক, জে জে রূশো, ও টমাশ জেফারসন গণতন্ত্রবাদের প্রভাবশালী তাত্ত্বিক ছিলেন। প্রথমে রাজনৈতিক ও পরে আইন সম্পর্কীয় সমান অধিকারের দাবী উত্থাপনের ফলে গণতন্ত্র বর্ধিত হয়। পরবর্তীকালে সামাজিক ও অর্থনৈতিক সাম্যের দাবিও গণতন্ত্র সম্প্রসারণের সহায়ক হয়। প্রতিযোগিতাশীল রাজনৈতিক দলসমূহের অস্তিত্বের উপর আধুনিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিশেষভাবে নির্ভরশীল। কারণ প্রচালিত গণতন্ত্রে জনগণ কর্তৃক প্রতিনিধি নির্ধারণের জন্য নির্বাচন আবশ্যক, আর নির্বাচনের জন্য প্রতিযোগিতাশীল রাজনৈতিক দলসমূহের অস্তিত্ব আবশ্যক। গণতান্ত্রিকগণ মনে করেন একমাত্র রাজনৈতিক গণতন্ত্রের মাধ্যমেই জনগণের সুযোগ সুবিধার সাম্য রক্ষা সম্ভব। পক্ষান্তরে সমাজতান্ত্রিকদের অভিমত হল অর্থনৈতিক গণতন্ত্রই একমাত্র ভিত্তি। যার উপর সত্যিকার রাজনৈতিক গণতন্ত্রের সৌধ নির্মাণ করা যেতে পারে।

ইসলামে রাষ্ট্রপ্রধান নির্বাচন পদ্ধতি

ইসলামে রাজ্য শাসন পদ্ধতি কি হবে তা নির্দিষ্ট। তা হল কুরআন-সুন্নাহর ভিত্তিতে রাজ্য পরিচালনা পদ্ধতি তথা ইসলামী খিলাফত পদ্ধতি। তবে সরকার প্রধান নির্বাচনের পদ্ধতির ক্ষেত্রে বাহ্যতঃ ইসলামে কয়েকটি পদ্ধতি পরিদৃষ্ট হয়। যথা-

১-পূর্ববর্তী খলীফা কর্তৃক পরবর্তী খলীফার মনোনয়ন। যেমন হযরত আবু বকর সিদ্দীক রাঃ তার পরবর্তী খলীফা হিসেবে হযরত ওমর রাঃ কে মনোনীত করে যান। উম্মতের সর্বসম্মত মতে এটা জায়েজ। তবে হযরত আবু বকর সিদ্দীক রাঃ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সাথে পরামর্শক্রমে এটা করেছিলেন।
এক্ষেত্রে মনোনয়নকৃত পরবর্তী খলীফা যদি মনোনয়নদানকারী খলীফার পুত্র হন, তাহলে প্রচলিত রাজতন্ত্রের সংজ্ঞা অনুযায়ী সেটা রাজতন্ত্র আখ্যায়িত হবে, কেননা সেটা বংশানুক্রমিক রাষ্ট্রপ্রদান শাসিত রাষ্ট্র বলে ধর্তব্য হয়। তবে অধিকাংশ ওলামায়ে কিরামের মতে ইসলামে এর অবকাশ আছে। অবশ্য কেউ কেউ বলেছেন-এটা যথাযথ কর্তৃপক্ষের সাথে পরামর্শক্রমে হতে হবে। যেমন হযরত মুয়াবিয়া রাঃ তার পুত্র ইয়াযীদকে পরামর্শক্রমে মনোনয়ন দিয়ে যান। আর সাহাবাগণ কর্তৃক এই মনোনয়নের বিরোধিতা করা হয়নি। এতে এ পদ্ধতির ব্যাপারে সাহাবায়ে কিরামরে মৌন ইজমা [ঐক্যমত্য] প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। হযরত আব্দুল্লাহ বিন যুবায়ের ও হযরত হুসাইন রাঃ ইয়াযীদের বিরোধিতা এ কারণে করেন নি যে, ইয়াযিদ রাজতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁরা কখনো একথা বলেন নি যে, ইয়াযীদের মনোনয়ন শুদ্ধ নয়। বরং তারা বিরোধিতা করেছেন অন্য কারণে।

২-খলীফা তার পরবর্তী খলীফা নির্বাচনের জন্য বিশেষ জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি বোর্ড গঠন করে দিয়ে যেতে পারেন, যেমন হযরত ওমর রাঃ তাঁর পরবর্তী খলীফা নির্বাচনের জন্য ছয় সদস্য বিশিষ্ট একটি বোর্ড গঠন করে দিয়ে যান।

৩-খলীফা তাঁর পরবর্তী খলীফা নির্বাচনের রাষ্ট্রপ্রধান নির্বাচনের বিষয়টি জনগণের উপর ছেড়ে দিয়ে যাবেন। তারপর জনগণই তাদের খলীফা নির্বাচিত করবে। যেমন হযরত উসমান রাঃ তাঁর পরবর্তী খলীফা নির্বাচনের বিষয়টি পরবর্তীদের উপর ছেড়ে দিয়ে যান। পরে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের পরামর্শক্রমে হযরত আলী রাঃ কে খলীফা হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

গণতন্ত্র ও ইসলামী খেলাফতের মৌলিক পার্থক্য

১-গণতন্ত্র পদ্ধতিতে রাষ্ট্র পরিচালনা মানে হল-মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনা করা। আর খেলাফতের ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালনা মানে হল আল্লাহর প্রতিনিধি হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনা করা।
২-গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা মানে হল মানুষের সৃষ্ট মতবাদ প্রতিষ্ঠা। আর খেলাফত প্রতিষ্ঠা মানে হল আল্লাহর নির্ধারিত মতবাদ প্রতিষ্ঠা।
৩-গণতন্ত্রের মূল থিউরী হল মানুষকে সন্তুষ্ট করা যেভাবেই হোক। আর ইসলামী খিলাফতের মূল উদ্দেশ্য হল আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে জনসেবা করা আল্লাহর নির্ধারিত বিধান অনুপাতে।

খ, গ-ইসলামের দৃষ্টিতে গণতন্ত্র

প্রচলিত গণতন্ত্রে রাষ্ট্র প্রধান নির্বাচনের পদ্ধতি মাত্র একটাই। সেটা হল সাধারণ নির্বাচন। পক্ষান্তরে ইসলামী খেলাফত পদ্ধতিতে রাষ্ট্র প্রধান নির্বাচনেরর পদ্ধতি বহুবিধ।
প্রচলিত গণতন্ত্রে রাষ্ট্রের ছোট-বড়, যোগ্য-অযোগ্য, বুদ্ধিমান-নির্বোধ নির্বিশেষে সকলের রায় বা মতামত (ভোট) সমানভাবে মূল্যায়িত হয়ে থাকে। কিন্তু রাসূল সাঃ, খোলাফায়ে রাশেদা ও আদর্শ যুগের কর্মপন্থা পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ইসলাম মতামত গ্রহণের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যথাযথ কর্তৃত্ব সম্পন্ন যোগ্য কর্তৃপক্ষ এর মতামতের মূল্যায়ন করে থাকে। ঢালাওভাবে সকলের মত গ্রহণ ও সকলের মতামতের সমান মূল্যায়ন দ্বারা সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছার বিষয়টি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কুরআনের একটি আয়াত এদিকে ইংগিত পাওয়া যায়। আয়াতটি হল-
وَإِن تُطِعْ أَكْثَرَ مَن فِي الأَرْضِ يُضِلُّوكَ عَن سَبِيلِ اللَّهِ إِن يَتَّبِعُونَ إِلاَّ الظَّنَّ وَإِنْ هُمْ إِلاَّ يَخْرُصُونَ (116)
অর্থাৎ যদি তুমি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের কথামত চল, তবে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করে দিবে। {সূরা আন’আম-১১৬}

প্রচলিত গণতন্ত্রে জনগণকে সকল ক্ষমতার উৎস মানা হয়। জনগণকে আইনের উৎস মানা ঈমান পরিপন্থী। কেননা, ইসলামী আক্বিদা বিশ্বাসে আল্লাহকেই সর্বময় ক্ষমতার উৎস স্বীকার করা হয়। কুরআনে পাকে ইরশাদ হয়েছে-
قُلْ مَن بِيَدِهِ مَلَكُوتُ كُلِّ شَيْءٍ
অর্থাৎ তুমি বল সমস্ত কিছুর কর্তৃত্ব [সর্বময় ক্ষমতা] কার হাতে? {সুরা মু’মিনুন-৮৮}
قُلِ اللَّهُمَّ مَالِكَ الْمُلْكِ تُؤْتِي الْمُلْكَ مَن تَشَاء وَتَنزِعُ الْمُلْكَ مِمَّن تَشَاء وَتُعِزُّ مَن تَشَاء وَتُذِلُّ مَن تَشَاء بِيَدِكَ الْخَيْرُ إِنَّكَ عَلَىَ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ (26)
অর্থাৎ তুমি বল-হে সর্বভৌম ক্ষমতার মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান কর, এবং যার নিকট থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও। যাকে ইচ্ছা সম্মান দান কর। যাকে ইচ্ছে পদদলিত কর। সব কিছুই তোমার হাতে। নিশ্চয় তুমি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাবান। {সুরা আলে ইমরান-২৬}

إِنِ الْحُكْمُ إِلاَّ لِلّهِ
অর্থাৎ কর্তৃত্বতো আল্লাহরই। {সূরা আনআম-৫৭}
وَمَن لَّمْ يَحْكُم بِمَا أَنزَلَ اللَّهُ فَأُوْلَئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ (44)
অর্থাৎ আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন সে অনুযায়ী যারা বিধান দেয়না তারা হল কাফের। {সূরা মায়িদা-৪৪}

وَمَن لَّمْ يَحْكُم بِمَا أنزَلَ اللَّهُ فَأُوْلَئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ (45)
অর্থাৎ আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন সে অনুযায়ী যারা বিধান দেয়না তারা হল জালেম। {সূরা মায়িদা-৪৫}

وَمَن لَّمْ يَحْكُم بِمَا أَنزَلَ اللَّهُ فَأُوْلَئِكَ هُمُ الْفَاسِقُونَ (47)
অর্থাৎ আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন সে অনুযায়ী যারা বিধান দেয়না তারা হল ফাসেক। {সূরা মায়িদা-৪৪}
أَلَمْ تَرَ إِلَى الَّذِينَ يَزْعُمُونَ أَنَّهُمْ آمَنُواْ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ يُرِيدُونَ أَن يَتَحَاكَمُواْ إِلَى الطَّاغُوتِ وَقَدْ أُمِرُواْ أَن يَكْفُرُواْ بِهِ وَيُرِيدُ الشَّيْطَانُ أَن يُضِلَّهُمْ ضَلاَلاً بَعِيدًا (60)
অর্থাৎ তুমি তাদেরকে দেখনি যারা দাবি করে যে, তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে এবং তোমার পূর্বে যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে তারা ঈমান এনেছে, অথচ তারা তাগুতের কাছে বিচারপ্রার্থী হতে চায়, যদিও তাদেরকে তা প্রত্যাখ্যান করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে {সূরা নিসা-৪}
সুতরাং গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ইত্যাদীকে মুক্তির পথ মনে করা এবং একথা বলা যে, ইসলাম সেকেলে মতবাদ, এর দ্বারা বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষের যুগে উন্নতি অগ্রগতি সম্ভব নয় এটা কুফরী। এসব প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা ফিকির করা জায়েজ নয়।

ঘ-গণতন্ত্র দ্বারা কি ইসলাম প্রতিষ্ঠা সম্ভব?

আল্লাহর দেয়া নির্ধারিত পথ খিলাফত প্রতিষ্ঠা ছাড়া মানুষের গড়া মতবাদ গণতন্ত্র দিয়ে কখনোই ইসলাম প্রতিষ্ঠা সম্ভব হতে পারে না। তবে কিছুটা কল্যাণধর্মী কাজ করা যেতে পারে। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ ইসলাম প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়।

ঙ. গনতন্ত্র এবং শুরা কি একই? পার্থক্য থাকলে তা কি?

ইসলামে শুরা কাকে বলে? শুরা হল-পরামর্শ করা। তথা কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সমাধানের জন্য উক্ত বিষয়ে বিজ্ঞ ও পরহেযগার ব্যক্তিদের সাথে পরামর্শ করে সীদ্ধান্ত গ্রহণকে বলা হয় শুরা পদ্ধতি। আর গণতন্ত্র হল জ্ঞানী-মুর্খ, বোকা-বুদ্ধিমান সকল প্রকার মানুষের মতকে গ্রহণ করে আধিক্যের উপর ফায়সালা করা। চাই বোকার দল বেশি হওয়ার কারণে সীদ্ধান্তটি ভুল হোক, বা সঠিক হোক।
পক্ষান্তরে শুরা পদ্ধতির মূল থিউরীই যেহেতু জ্ঞানী, গুনীদের পরামর্শক্রমে সীদ্ধান্ত গ্রহণ। সুতরাং শুরা পদ্ধতি ও গণতন্ত্রের মাঝে মৌলিক পার্থক্য হল-শুরা হল কেবল জ্ঞানীদের মতামতের উপর সীদ্ধান্ত গ্রহণ, আর গণতন্ত্র হল-জ্ঞানী-মুর্খ, বোকা-বুদ্ধিমান সকল প্রকার মানুষের মতামত আধিক্যতার ভিত্তিতে গ্রহণ।

একটি জরুরী জ্ঞাতব্য

বর্তমান বাংলাদেশে যেহেতু গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ছাড়া ক্ষমতা গ্রহণ প্রায় অসম্ভব। তাই মন্দের সয়লাব রুখতে প্রয়োজনে গণতন্ত্রের মাধ্যমে নির্বাচন করা জায়েজ আছে “তীব্র প্রয়োজন হারামকে হালাল করে দেয়” মূলনীতির ভিত্তিতে। কিন্তু মূল প্রেরণা থাকবে খেলাফত প্রতিষ্ঠা। কিন্তু পরিবেশের কারণে একদম ধর্মদ্রোহীদের হাতে ক্ষমতা চলে যাওয়ার আশংকা থাকার দরূন গণতন্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচন করা বর্তমানে জায়েজ। তবে অযোগ্য ব্যক্তিকে ভোট দেয়া সম্পূর্ণ হারাম।

আরো জানতে পড়ুন-

১-জাওয়াহিরুল ফিক্বহ-২-২৯১-২৯৫
২-ইসলামী আক্বিদা ও ভ্রান্ত মতবাদ-৬১৯-৬২৬

والله اعلم بالصواب
উত্তর লিখনে
লুৎফুর রহমান ফরায়েজী
সহকারী মুফতী-জামিয়াতুল আস’আদ আল ইসলামিয়া-ঢাকা
ইমেইল[email protected]
[email protected]
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের জাতির কপালে শনি আছে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:১১



একাত্তরে যারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে তারা বলেছে স্বাধীনতা টিকিয়ে রাখা সম্ভব না, সুতরাং ভারতের অধীন হওয়ার চেয়ে পাকিস্তানের অধীন থাকা ভালো। তারা মনে করেছে অধীকাংশ নাগরিক তাদের দলে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদি কি লড়াকু সৎ এবং নিবেদিত প্রাণ নেতা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৬

হাদি কি লড়াকু সৎ এবং নিবেদিত প্রাণ নেতা ?

জুলাই আন্দোলনে তিনি প্রথম সারির নেতা ছিলেন না , তাকে কেউ চিনতো না কয়েক মাস আগে ও ।

জুলাই জংগীদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদি ভাই, ইনসাফ এবং একটা অসমাপ্ত বিপ্লবের গল্প

লিখেছেন গ্রু, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮



ইদানিং একটা কথা খুব মনে পড়ে। হাদি ভাই।

মানুষটা নেই, কিন্তু তার কথাগুলো? ওগুলো যেন আগের চেয়েও বেশি করে কানে বাজে। মাঝেমধ্যে ভাবি, আমরা আসলে কীসের পেছনে ছুটছি? ক্ষমতা? গদি? নাকি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে[

স্বাধীন সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, মব-রাজনীতি ও এক ভয়ংকর নীরবতার ইতিহাস
চরম স্বৈরশাসন বা ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রেও সাধারণত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে আগুন দেওয়ার সাহস কেউ করে না। কারণ ক্ষমতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ৩০ দেশের দুষ্ট আমেরিকান রাষ্ট্রদুত বদলায়ে দিচ্ছে!

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৩



আইয়ুব পাকিস্তানকে ধ্বংস করার পর, বাংগালীদের লাথি খেয়ে সরেছে; জিয়া, কর্নেল তাহের ও জাসদের গণ বাহিনী আমাদের দেশকে নরক (১৯৭৫ সাল ) বানিয়ে নিজেরা নরকে গেছে। আমাদেরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×