কোন দরকারই ছিল না এতসব চেতনাময়ী নাটকের!
ট্রাইবুন্যাল বিচার করতেছিল, রায় দিছে, শাস্তি হইতো! জামাত-শিবির দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করলে তখন সেটা প্রতিরোধে ডাক দেয়া যাইতো, কিন্তু হুদাই শাহবাগে নাটক কইরা পরিস্থিতি উত্তপ্ত করা হইলো।
এখন ঐ উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে অভিশপ্ত নাস্তিকদের উপস্তিতিতে অলক্ষী / কুফা লাগছে।
তারপরও, যা হবার হয়ে গেছে, এখন যা দরকার সেটা হলো,
প্রধানমন্ত্রী যেভাবে শাহবাগ মুভমেন্টের সাথে গলা মিলাইছিল, ঠিক সেভাবেই এখন ধর্মপ্রান মুসুল্লিদের সাথে গলা মেলানো প্রয়োজন। সংসদ এবং প্রধানমন্ত্রীর উচিত এখনই মুসুল্লিদের ইসলামের প্রতি সন্মানের সাথে সংহতি প্রকাশ করে রাজাকার বিচারের এবং দেশের সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা!
প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগের নেত্রীই নয় শুধু, তিনি দেশের অভিবাবক, আজকে দেশজুড়ে যারা নাস্তিকদের অসভ্যতার বিরুদ্ধে পথে নামছিল, প্রধানমন্ত্রী তাদেরও অভিবাবক, সুতরাং সময় থাকতে থাকতে তাকে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবার আহ্বান জানাই।
৯০% মুসলমানের দেশে আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচালের পরিনতি পরিষ্কার। আওয়ামী লীগ নিশ্চয়ই অসভ্য নাস্তিকদের বাঁচানোর জন্য দেশকে ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে ঠেলে দিতে পারে না! এই অধিকার আওয়ামী লীগের নাই।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৩