somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একজন ব্লগারের সাথে আমার ধর্ম অথবা অধর্মীয় আলোচনা

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ব্লগার “নাজিব হোসেন আকাশ” নামক একজন ব্লগার ভাই গত ২৮ আগস্ট “ইসলামের জাগরণের পথ ইমামের আনুগত্য” এই শিরোনামে একটা পোস্ট করে।ঐ পোস্টের কমেন্টে আমি উনাকে বেশ কিছু প্রশ্ন করি এবং উত্তর জানতে চাই। আমার প্রশ্নগুলি ছিলঃ

১। মির্যা গোলাম আহমদের জন্ম এবং নবুয়াত প্রাপ্তির ঘটনা কি?
২। উনি নিজেকে কি দাবী করেন? নবী, রাসুল, ঈসা, মেহেদী, কৃষ্ণ, অথবা অন্য কোন ইমাম?
৩। উনার নিদর্শন কি?
৪। উনি কোন ভবিষ্যৎবাণী সম্পূর্ণ করেছেন?
৫।উনার শিশ্য/ অনুসারীরা উনার সম্পর্কে কি লিখেছেন?

এর উত্তরে উনি আমাকে জানান যে উনি আমার প্রশ্নগুলির উত্তর ধারাবাহিক ভাবে পোস্ট আকারে দিবেন। উনি ভুলে যেতে পারেন বিধায় আমি উনাকে মাঝখানে স্মরণ করিয়ে দেই। এর পর যখন কোন উত্তর পাচ্ছিলাম না (খুব সম্ভব উনি ব্যাস্ত ছিলেন) তখন দেখলাম উনি আমার পোস্টে মন্তব্য করছেন। আমি উনাকে আবার আমার প্রস্নগুলি স্মরণ করিয়ে দেবার পর উনি আমাকে আমার পোস্টে এই প্রস্নগুলির উত্তর দেন। উনার দেওয়া উত্তর গুলি আমি নিচে কপি পেস্ট করছি সাথে আমার মন্তব্য লিখেছি

(ধর্ম নিয়ে পড়ালেখা করা আমার অনেক আগের অভ্যাস। এই একটা শখ যা এখনও টিকে আছে। ছোট বেলায় শখ ছিল ডাকটিকেট সংগ্রহ, বিভিন্ন মুদ্রা সংগ্রহ, সেবার কিশোর ক্লাসিক, অনুবাদ এইসব বই পড়া। বই পড়তে গিয়ে ধর্মীয় বিষয় নিয়েও বই পড়েছি। সময়ের সাথে সাথে সব শখই দূর হয়েছে, শুধু বই পড়ার অভ্যাসটা রয়ে গেছে। বিশেষভাবে বললে ধর্মীয় বই পড়ার প্রতি আগ্রহটা রয়ে গেছে। সেই আলোকে আমার এই লেখা। )

কাদিয়ানি সম্পর্কে আমার তাত্বিক ধরানা খুব কম। এর আগে আমি কখনো কাদিয়ানীদের লিখিত কোন বই পড়িনি, মানুষের কাছ থেকে শোনা কথা আর শুধুমাত্র বিভিন্ন ধর্ম সংক্রান্ত বই পড়ার সময় প্রসঙ্গক্রমে যেখানে কাদিয়ানিদের কথা এসেছে ততটুকুই জানতাম। ব্লগে আমার কিছু পোস্টের মন্তব্যে আমি কাদিয়ানি কিনা সেই সম্পর্কে কিছু মন্তব্য পাওয়ার পর আমি বলেছিলাম যে আমার কোন কথাটার প্রেক্ষিতে আমাকে কাদিয়ানি বলে মনে হচ্ছে। এর কোন উত্তর আমি পাইনি। যাই হোক, এই ব্লগার ভাই “নাজিব হোসেন আকাশ” কে প্রশ্ন গুলি করার সময় আমি নিজেও এই প্রস্নগুলির উত্তর খুজার চেষ্টা করি। উনি যখন এই প্রশ্নগুলির উত্তর দিলেন, আমি আমার সীমিত জ্ঞান দিয়ে দেখব যে উনার উত্তর কতটা সঠিক বা যুক্তিযুক্ত।

প্রশ্ন ১ঃ মির্যা গোলাম আহমদের জন্ম এবং নবুয়াত প্রাপ্তির ঘটনা কি?
ব্লগার নাজিব হোসেন আকাশের উত্তরঃ মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানি আঃ ১৮৩৫ ইং জন্ম, ১৮৮৯ ইং আল্লাহ্'র পক্ষ হতে ওহী / ইলহাম পেয়ে ইমাম মাহদী দাবী ।
আমার মন্তব্যঃ
উনার সঠিক জন্মসাল কেউ জানেনা। ধারনা করা হয় উনার জন্মসাল ১৮৩৫-১৮৪০ এর মধ্য। উনার ছেলের গবেষণা অনুযায়ী উনার জন্ম ১৮৩৫ সাল। সুতরাং ধরে নিলাম ১৮৩৫ সালেই উনারা জন্ম। এবার আসি উনার জন্মকাহিনির ব্যপারে। এই ব্যপারে উনি নিজে বলেছেনঃ

“ঈসার রুহ আমার মধ্যে প্রবেশ করানো হয় যেভাবে মরিয়মের গর্ভে প্রবেশ করানো হয়েছিল এবং রূপক অর্থে আমি গর্ভবতী হই। দশ মাসেরও কম সময়ে আমি মরিয়ম থেকে ঈসাতে পরিণত হই, এবং এইভাবেই আমি মরিয়ম পুত্র ঈসা”। (কাশ্তি নুহ)

“বাবু এলাহি আমার menstruation দেখতে চায়, কিন্তু আল্লাহ বলেন তুমার কোন menstruation নাই কারন তোমার ভিতরে ঐ শিশু (ঈসা) রয়েছে”। (হাকিকাতুল ওহী)

সুতরাং দেখা যাচ্ছে উনি প্রথমে ছিল বিবি মরিয়ম, তারপর নিজের থেকে নিজে দশ মাসের কম সময়ে ঈসা হিসাবে জন্ম নেন। কোন ধরনের ব্রেইন ওয়াশ হলে মানুষ এইসব বিশ্বাস করে?

এইবার উনার ওহী প্রাপ্তির বিষয়ে আসিঃ উনি বলেছেন “১৮৮৯ ইং আল্লাহ্'র পক্ষ হতে ওহী / ইলহাম পেয়ে ইমাম মাহদী দাবী “।– এই ইলহাম/কাস্ফ (ওহী কাফি) এর ধরনার উৎপত্তি সম্পর্কে বিস্তারিত আলাচনা আমি আমার “সুফীবাদ (ইসলামিক মিষ্টিসিজম)” পার্ট ১-৪ এ আলোচনা করেছি। সুতরাং এখানে আবার করতে চাছিনা। যাদের জানার ইচ্ছা তারা আমার ঐ লেখা গুলি দেখতে পারেন।
উনার সাহাবী উনার ওহী প্রাপ্তির অভিজ্ঞতার কথা যেভাবে বলেছেনঃ

The state of divination so engulfed Mirza Ghulam as if he was a woman and Allah was expressing His power of manhood. (Islami Qurbani Tract No.34 Qazi Yad Muhammad Qadiyani) । খাস বাংলা ভাষায় এইটার অনুবাদ করলে দ্বারায় যে উহী প্রাপ্তির সময় উনার মনে হত যে সে একজন নারী এবং আল্লাহ উনার সাথে সেক্স করছেন

“ মার্চ ০৫, ১৯০৫ সালে আমি একজন ফেরেস্তাকে দেখি। তার নাম জিজ্ঞেস করলে সে আমাকে বলে তার নাম “টিকি টিকি” (হাকিকাতুল ওহী)


উনার প্রাপ্ত একটা ওহী নিচে ইংরেজীতে দিলাম যার অর্থ উনি নিজেও জানেনা। এইটা কোন ভাষা তাও একটা প্রশ্ন।

Shaana Naasa Peration Omar Paratoos Yaani Parratoos Yaani Palatoos.



প্রশ্ন ঃ ২। উনি নিজেকে কি দাবী করেন? নবী, রাসুল, ঈসা, মেহেদী, কৃষ্ণ, অথবা অন্য কোন ইমাম?

ব্লগার নাজিব হোসেন আকাশের উত্তর ঃ ঊনি নিজেকে উম্মতি নবী, ইমাম মাহদী (আঃ), কলকি অবতার, মসীহা, মসীলে ঈসা (আঃ), সবই দাবী করেন ।

আমার মন্তব্যঃ
১। ইমাম মাহদীঃ উনি আবার ইমাম মাহদীর পর ব্রাকেটে “(আঃ)” বসিয়েছেন। যাই হোক, এই নামে যে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই, তা আমি আমার ব্লগে লিখেছি। দয়া করে দেখতে পারেন Click This Link
২। ঈসা (আঃ)ঃ উনি যে মৃত (ক্রুসবিদ্ধ হয়ে নয়, স্বাভাবিক ভাবে) তা আমি আমার ব্লগে প্রমান করে দেখিয়ছি। Click This Link দেখতে পারেন
মির্জা সাহেব বলেছেনঃ আমি আদম, নুহ, দাউদ, মরিয়ম পুত্র ঈসা, আমি মুহাম্মদ (রূহানী খাযাইন)
আপানর কথা অনুযায়ী উনি একের ভিতরে সব। সুপার শপের মত আর কি।

প্রশ্ন ৩ঃ উনার নিদর্শন কি ?


ব্লগার নাজিব হোসেন আকাশের উত্তর ঃ
ঊনার নিদর্শন ১৮৮৪ সালের চন্দ ও সূর্য গ্রহণ একই রমজানে, যা সৌরজগতের নিয়মের ব্যতিক্রম ।মোবাহেলায়, পণ্ডিত লেখরাম, আলেক জানডার ডুই, মৌলভী সানাউললা সহ অনেকের মৃত্যু ।

বড় সত্যতা আপনার সামনে আমরা ২০৭ টি দেশে ২০ কোটির বেশি আহমদী আছি, এ বছর ৫ কোটি ৬৭ লক্ষ ৩৩ হাজার ৩ শত নতুন ইসলামে প্রবেশ করে (আহমদী হয়)

আমার মন্তব্যঃ
উনার জন্ম যদি ১৮৩৫ সালে হয় এবং উনি ওহী প্রাপ্ত হন ১৮৮৯ সনে, তাহলে ১৮৮৪ সালের “চন্দ ও সূর্য গ্রহণ একই রমজানে, যা সৌরজগতের নিয়মের ব্যতিক্রম” এর সাথে কি সম্পর্ক? (আমি জানিনা ঐ সময়ে এই রক্ম ঘটনা ঘটে থাকলেও কিছু প্রমানিত হয় না)। বরং বলতে পারেন ঐ সময়কালে টমাস আলভা এডিসন বৈদ্যুতিক বাতি আবিস্কার করেন, এইটা একটা নিদর্শন হতে পারে। ফাইযলামির একটা সীমা থাকা উচিত।

আলেক জানডার ডুই কি মোবাহেলায় অংশ নিয়ছিল? আপনার কাছে কি প্রমান আছে যে উনি অংশ নিয়েছিল? আর মোবাহেলা কোন নিদর্শন হতে পারে না। এটা সম্পূর্ণ হাস্যকর।

সংখ্যাধিক্য কোন নিদর্শন না। আপনার জান উচিত নবীদের নিদর্শন থাকে। যেমন মুহাম্মদ (সাঃ) এর নিদর্শন কোরআন। সেই প্রেক্ষিতে আপনার নবীর নিদর্শন কি?

প্রস্নঃ ৪। উনি কোন ভবিষ্যৎবাণী সম্পূর্ণ করেছেন?


ব্লগার নাজিব হোসেন আকাশের উত্তরঃ
উনার সকল ভবিষ্যদ্বাণী পূর্ণ হয়, তিন নং উত্তরে কিছু বলা হয়েছে । বিস্তারিত জানতে হলে সমসাময়িক পত্রিকা ও আমাদের বি পুস্তক পড়তে হবে ।

আমার মন্তব্যঃ
আমি বলতে চাচ্ছিলাম উনি কোন ভবিষ্যৎবাণী পূর্ণ করেছেন, এর অর্থ আপনার কথা অনুযায়ী উনি ঈসা (আঃ), মেহেদী। হাদিস অনুযায়ী এদের সম্পর্কে কিছু ভবিষ্যৎ বানী করা আছে যেমনঃ দ্বাজ্জালের সাথে লড়াই করে দ্বাজ্জাল কে হত্যা করা, ক্রস ভেঙ্গে ফেলা, শুকর হত্যা করা, জিযিয়া তুলে নেওয়া, ইয়াযুয মাযুযদের পরাজিত করা ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি জানতে চাই উনি কোনটা পূর্ণ করেছেন।
“উনার সকল ভবিষ্যদ্বাণী পূর্ণ হয়” এই কথাটা দিয়ে আপনি সমপূর্ণ মিথ্যা কথা বলেছেন। আসেন দেখি উনার ভবিষ্যৎ বানী ঃ

১। “আল্লাহ আমাকে এই সুসংবাদ দিয়েছেন যে আমি ৮০ বছর বা তার বেশি বাচব”।(মুয়াহিবুর রহমান)। উনি কত বছর বেচেছিলেন?
২। মির্যা গোলাম আহমদের ছেলে মির্জা বশিরুদ্দিন মাহমুদ-যে কিনা তার দ্বিতীয় খলিফা হয়েছিল তার “আফযাল” এ ৫ই জানুয়ারী, ১৯৯৩ সালে লিখছিলঃ
“About the revelation to the Promised Messiah (Mirza Ghulam) that he would die in either Makka or Madina, we would say that both are the names of Qadiyan.”

কিন্তু বাস্তব হচ্ছে উনি মক্কা, মদিনা, কাদিয়ান- এই তিন জায়গার কোথাও মৃত্যবরন করেন নাই। উনি মারা গিয়েছেন লাহোরে।

৩। মুহাম্মদী বেগম নামে ১০-১১ বছরের একটি মেয়েকে বিয়ে করার অপ্রাণ চেষ্টা করার পর ব্যর্থ হয়ে উনি বলেছিলেন যে মুহাম্মদী বেগম তার বউ হবে এবং যদি মুহাম্মদী বেগমকে অন্য কারো কাছে বিয়ে দেওয়া হয়, তবে মুহাম্মদী বেগম অচিরেই বিধবা হবে।

এইটাও ত সত্য হয় নাই।

৪। “মিয়া মঞ্জুর মুহাম্মদের একটা ছেলে হবে যার নাম হবে বশিরুদ্দুইল্লা (আল বুশরা, লেখক বাবু মঞ্জুর এলাহি কাদিয়ান)
বাস্তবে হয়েছিল মেয়ে। এইটাও ত সত্য হয় নাই।

প্রস্নঃ৫। উনার শিশ্য/ অনুসারীরা উনার সম্পর্কে কি লিখেছেন?

ব্লগার নাজিব হোসেন আকাশের উত্তর ঃ উনার শিষ্য ঊনার প্রশংসায় মশগুল, বরং ঊনার বিরুদ্ধ বাদীরাই ঊনার প্রশংসায় মশগুল ছিল, যদিও মানতে পারেনি।

আমার মন্তব্যঃ
উনার শিষ্যদের প্রশংসার কিছু নমুনা পেলে ভাল হত, তাহলে কিছু বলতে পারতাম।তবে উনার ছেলে মির্জা বশীরুদ্দিন মাহমুদ, তার “সীরাতুল মাহদী” ভলিউমঃ ২ এ উনার সম্পর্কে বলেছেনঃ “that the Promised Messiah was suffering fromhysteria and “miraq“ (psychosis)”.
উনি নিজের সম্পর্কে বলেছেনঃ
I am a worm my dear, not son of Adam (In) the most stinking, hated spot on the human body And the shame of all people (Durr-e-Sameen Pg 116)

সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
৫টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×