somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রমিজড ল্যান্ডের সন্ধানে

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইহুদীদের ইতিহাসের পিছনে আমি কিছু সময় ব্যয় করেছি। ওদের ইতিহাস যত বেশি পড়ছি ততই অবাক হচ্ছি। তারা তাদের ৩০০০ বছরের বেশি সময়ের বিভিন্ন ঘটনা ইতিহাসে লিপিবদ্ধ করে রেখেছে যা তাদের প্রত্যেক জেনারেশন জানে। প্রতিবছর অজস্র ডলার খরচ করছে আর্কিওলজি, থিওলজি, এন্ত্রপ্লজির পিছনে। পৃথিবীতে এই রকম ঐতিহাসিক তথ্য সমৃদ্ধ জাতি আর আছে কিনা আমার জানা নেই। যদিও আমি কোন কালেই ইতিহাসের ছাত্র ছিলাম না। আমি আমার বুঝার সুবিধার জন্য ওদের ইতিহাস কে কয়েক ভাগে ভাগ করেছি, যেমন ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক ইত্যাদি। ইহুদিদের ইতিহাসের সাথে মুসলমানদের একটা গভীর যোগসূত্র আছে আর তা হল ইব্রাহিম (আঃ)। ইহুদিদের ইতিহাসের শুরুই হচ্ছে ইব্রাহিম(আঃ)এর দেশ ত্যাগের মধ্য দিয়ে।

বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্ট অনুসারে গড আব্রাহাম এবং তার পরবর্তী বংশধরদের কে একটা নিদৃস্ট এলাকা দেওয়ার প্রতিজ্ঞা করেন যা বলা হয়ে থাকে ইউফ্রেটিস থেকে নীল নদের তীর পর্যন্ত বিস্তৃত যেখানে মধু এবং দুধের প্রাচুর্য্য থাকবে। ধারনা করা হয় আব্রাহাম মেসেপ্টামিয়ার “উর” থেকে এসেছেন এবং মুজেশ (মুসা (আঃ)) এর জন্ম মিশরে। এইজন্য ইউফ্রেটিস থেকে নীল নদের তীর পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকাকে ইহুদীরা তাদের প্রমিজড ল্যান্ড মনে করে এবং প্রায় ৩০০০ বছর বিভিন্ন চড়াই উৎরাই পার হয়ে ১৯৪৮ সালে ইহুদীরা প্যালেস্টাইন এবং জেরুজালেম দখল করে স্বাধীন রাষ্ট্র ইসরায়েল গঠন করে।

And I will give unto thee, and to thy seed after thee, the land wherein thou art a stranger, all the land of Canaan, for an everlasting possession; and I will be their God. (জেনেসিস, ১৭:৮)

এখন গড সত্যিকার অর্থে এই প্রতিজ্ঞা করেছিলেন কি না আর করে থাকলেও এতে ইহুদিদের একক অধিকার আছে কি না তা বিতর্কের বিষয়, যেটা এখানে আমার বিষয় না। আমি যেটা বলতে চাচ্ছি তা হচ্ছে এই প্রমিজড ল্যান্ড কোথায় হতে পারে তা নিয়ে

এই বিষয়ে যাওয়ার আগে মুসলিম স্কলারদের সম্পর্কে কিছু বলার প্রয়োজন অনুভব করছি, কারন আমার বিশ্বাস আমাদের মুসলিম কমিউনিটিতে ওল্ড টেস্টামেন্ট দূরে থাক, নিজের ধর্ম গ্রন্থ কোরআনই কেঊ ভাল করে পরে না। সাধারণত মুসলমানেরা হাদিস বা ট্র্যাডিশনের উপর প্রচুর নির্ভরশীল এবং এই বিষয়ে যা জানে তার এক ভাগও কোরআন সম্পর্কে জানেনা। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে হাদিস বা ট্র্যাডিশনের উৎস নিয়ে। বলতে বাধ্য হচ্ছি, আমাদের স্কলাররা ওল্ড টেস্টামেন্ট, তাল্মুদ, মিস্নাহ, গামেরা থেকে প্রায় সব কিছুই কপি করেছেন এবং তা নিজেদের নামে এবং ইসলামের নামে চালিয়ে দিয়েছেন। এর হাজার হাজার উদাহরণ আছে।উদাহরণ স্বরূপ নবী ইব্রাহিমের দেশ ত্যাগের ঘটনা থেকে শুরু করে তার সম্পর্কিত যত কাহিনী আছে তার ৯০% কপি পেস্ট। এই সম্পর্কিত তাবারী, ইবনে কাসিরের বই, আর ওল্ড টেস্টামেন্ট এবং ইহুদী ট্র্যাডিশন মিলিয়ে দেখতে পারেন। মোটা দাগে আমি যা বলতে চাছি তা হচ্ছে আমাদের এই স্কলাররা নবিদের ইতিহাস সম্পর্কিত যত ঘটনা বর্ণনা করেছেন তার ৯৫% ইহুদী ট্র্যাডিশন থেকে নেওয়া যা সত্য এবং মিথ্যায় মিশ্রিত।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর, অটোমান স্ম্রাজ্যের পতনের পর যখন প্যালেস্টাইন ব্রিটিশ স্ম্রাজ্যের অধীনে আসে তখন ব্রিটিশ ম্যন্ডেট নিয়ে খৃস্টান এবং ইহুদী আরকিওলজিস্টরা ঐ ভুমিতে খনন কাজ শুরু করে।

বিংশ শতাব্দীর আগ পর্যন্ত এটা সবার গ্রহণযোগ্য ধারনা ছিল যে ওল্ড টেস্টামেন্টে হিব্রুদের (ইহুদী) ব্যবলিনে বন্দী হওয়ার আগে অর্থাৎ খৃস্টপূর্ব ৫৮৬ সালের আগে যে সব ঘটানা বর্ণনা করা তার সবকিছু আজকের ইসরায়েল, প্যালেস্টাইন, মিশর এবং ইরাকে সংঘটিত হয়েছে। আব্রাহাম সম্ভবত মেসেপ্টামিয়ার “উর” থেকে এসেছেন এবং হিব্রুরা মিশরে বন্দী ছিল। মিশর থেকে প্রস্থান (এক্সডাস) করে তারা সিনাই এলাকায় এসেছিলেন এবং জশুয়ার নেতৃত্বে জর্ডান নদী অতিক্রম করে তারা কেনান আক্রমণ করে দখল করেছিলেন। ১৯২০ সালের দিকে যখন স্কলাররা ঐ ভুমিতে খনন কাজ শুরু করেন তখন তাদের আকাশচুম্বী প্রত্যাশা ছিল যে তারা ঐ ভুমিতে তাদের দাবীর পক্ষে প্রচুর নিদর্শন যেমন এক্সডাস, জশুয়ার কেনান আক্রমণ এবং কেনান ধ্বংস করা, ইসরায়েলই স্ম্রাজ্যের স্থাপনা, বিশাল কর্মযজ্ঞ (সলোমনের প্রথম টেম্পল, লৌহ শিল্প, ফরটিফায়েড সিটি ইত্যাদি) যা শুরু করেছিলেন সলোমন এবং রাজা ওমিরি, খৃস্টপূর্ব ৭২১ সালে অসিরিয়ানদের ইসরাইল দখল করা, খৃস্টপূর্ব ৫৮৭-৮৬ সালে ব্যবিলিয়নদের জেরুজালেম দখল করা এবং টেম্পল ধ্বংস করা ইত্যাদি খুজে পাবেন। কিন্তু এই কাজ করতে দিয়ে স্কলারদের মধ্যে সন্দেহ তৈরী হতে লাগল ১৯৬০ সালের দিকে এবং তা ক্রমাগত বেড়ে উঠতে থাকে ১৯৭০ সালের দিকে এবং ১৯৯০ সালের দিকে বেশিরভাগ স্কলাররা হিব্রুদের খৃস্টপূর্ব ৫৮৬ সালের আগের অর্থাৎ ব্যবিলিয়নদের হাতে বন্দী হবার আগের ঘটনা কে নাকচ করে দেন (বার্নারড লিম্যান, দ্য আর্ক অফ দ্য কভেন্যান্ট)

উনবিনশ শতাব্দীতে বেশ কিছু একাডেমিক স্কলার মতামত দেন যে এরাবিয়া হচ্ছে ওল্ড টেস্টামেন্টে বর্ণিত হিব্রুদের খৃস্টপূর্ব ৫৮৬ সালের আগের লোকেশন। অন্য স্কলাররা ও এর পরের ৫০ বছর এই মতামতের সাথে প্রায় একমত পোষণ করেন। এই বিতর্ক খুবই উত্তপ্ত হয়ে উঠে যখন প্রফেসর কামাল সালিবি- একজন লেবানীয় খৃস্টান স্কলার ১৯৮৫ সালে তার বিখ্যাত বই “ দ্যা বাইবেল কেম ফ্রম এরাবিয়া” প্রকাশ করেন। এই বইয়ে তিনি আরব ট্র্যাডিশন, বর্তমান আরবের বিভিন্ন স্থানের নাম যেমন অসির, হিজায, জিযান ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে হাইপথিসিস দেন যে হিব্রুদের খৃস্টপূর্ব ৫৮৬ সালের আগের অবস্থান ছিল পশ্চিম আরব থেকে উত্তর মদীনা থেকে ইয়েমেনের কিছু অংশ।

এই বই প্রকাশের পর সৌদি আরবের টনক নড়ে। তারা এই বই সৌদি আরবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এই বলে যে তাদের ধারনা প্রফেসর কামাল সালিবি ইসরায়েল কে পরামর্শ দিচ্ছে যে ইসরায়েলের ডিভাইন রাইট (ঐশ্বরিক অধিকার) রয়েছে সৌদি আরবের অসির, হিজায, জিযান কে ইসরায়েলের অন্তর্ভুক্ত করার। বার্নারড লিম্যান তার দ্য আর্ক অফ দ্য কভেন্যান্ট এর প্রথম পাতায় লিখেছেনঃ

Interestingly Salibi received no support from the minimalists, one of whom (Silberman) privately implied to this writer that it was safer to deny the historical record than suggest it was true but located in West Arabia.

এর পর তিনি আরও বলেছেনঃ
Although the Ethiopian evidence supporting the Salibi hypothesis has been widely distributed since 1985 it has been completely ignored in almost every publication. The Saudi reaction was extreme, bulldozing sites named by Salibi as probable locations of Old Testament cities such as An Nimas (Jerusalem), south of Taif. Salibi’s book was banned in Saudi Arabia and Syria for implying that Modern Israel should annex Asir and Hijaz provinces. All references to this writer’s work that argued that evidence from the life of the Queen of Sheba supports Salibi’s hypothesis have systematically been removed from Wikipedia from early 2010 onwards and a Saudi student arrested and briefly jailed when a copy was found on his return home.

আমি এই প্রফেসর কামাল সালিবির বইয়ের কিছু অংশ এবং বার্নারড লিম্যান এর দুইটা বই পড়ে দেখেছি। সেই সাথে অন্য আরকিওলিজিস্টরা কি বলেন তাও দেখেছি। মজার বিষয় হচ্ছে এখন বেশিরভাগ মডার্ন স্কলাররা তাদের প্রাপ্ত উপাত্তের ভিত্তিতে এই বিষয়ে এক মত যে জেরুজালেম বা প্যালেস্টাইন ইহুদিদের প্রমিজড ল্যান্ড না। তাহলে প্রশ্ন থাকে যদি বর্তমান যে জেরুজালেম বা প্যালেস্টাইন ইহুদিদের প্রমিজড ল্যান্ড না হয়ে থাকে তবে কোথায়। এই নিয়ে কিছু বিতর্ক আছে তবে এটা এরাবিয়ান এলাকার মধ্যে কোন এক জায়গায় হতে পারে- অনেকের মতামত এটাই।

এতদি শুধুমাত্র খৃস্টান স্কলাররা এই ব্যপারে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। ইহুদী স্কলাররা তাদের ওল্ড টেস্টামেন্ট কে অন্ধ ভাবে আঁকড়ে ধরে ছিলেন। সমস্ত সায়েন্টিফিক প্রমান, আরকিওলজিকাল প্রমান কে পাশ কাটিয়ে নিজেদের রাজনৈতিক কারনে এটা করছিলেন। এই বিষয়ে তাদের বক্তব্য সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত। কিন্তু ধীরে ধীরে অবস্থার পরিবর্তন ঘটছে। ১৯৯৯ সালে ইহুদী স্কলার Hertzog ইসরায়েলের পত্রিকা Ha’aretz তে একটা আর্টিকেল লিখেছিলেন যাতে তিনি হিব্রুদের মিশরে বন্দী থাকা, Exodus এবং জশুয়ার নেতৃত্বে কেনান আক্রমণ করা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেনঃ

All the people of the world, not just the “Israelis” or the Jewish people will be dumbfounded when they hear the truth that has now been made evident by the archeological digs. The vast majority of our colleagues now confirm that there is a drastic gap between what history has taught us, and what the Scripture says….The Torah exaggerates immensely in its description of the fortresses and strongholds of the “Canaanites”, which the Israelis are said to have conquered (large cities, and buttressed fortresses reaching the sky?!). On the other hand, every piece of archeological evidence tells us the villages and towns of ancient Palestine were not fortified at all, except in very rare and extreme cases (the homes of the chiefs or headmen did have some stone walls around them, but that was pretty much it). The signs are very clear: The architectural culture that was rampant in Palestine towards the end of the Bronze Age clearly did not take the possibility of foreign military aggression into account. The descriptions found in the Torah do not even remotely match the geo-political situation of the region. Every piece of evidence uncovered disproves the presence of any unified and mighty Jewish kingdom in Palestine, during David’s and Solomon’s time….Modern science, as we all know, does not depend on written accounts, but on physical evidence. And archeology has now become an independent science. What is happening in “Israel” is that we do not want it to be independent. We want the archeological remains to prove the Scriptural stories; and this contradicts not only science, but the historical truth as well. And if we want to have a respected place in international academia, we need to abide by the laws of science, not the interests of politics and pre-conceived ideologies….The truth is hard to accept. But it is very clear that the ancient Israelites never resided in the Nile valley, never wandered the desert, and its 12 tribes never occupied the Palestinian land by military force.”

ওল্ড টেস্টামেন্টর বর্ণনা এবং ঐতিহাসিক সত্য আরকিওলজিকাল প্রমানের মধ্যে প্রচুর কন্ট্রাডিকশন দেখা যাচ্ছে। প্রায় ৭০ বছর ধরে জেরুজালেম এবং প্যালেস্টাইনে খনন করে কোন আরকিওলজিস্ট এই পর্যন্ত হিব্রুদের খৃস্টপূর্ব ৫৮৬ সালের আগের বসতির কোন চিহ্ন, প্রমান বের করতে পারনি- যা তাদের ঐ ভুমির উপর অকাট্য দাবি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করার কথা, বরং এর বিপরীত প্রমান বিদ্যমান।

এই ব্যপারে স্কলাররা যা ব্যখ্যা দিয়েছেন তা সারমর্ম করলে দারায় যে ওল্ড টেস্টামেন্টর বেশ কিছু অংশ হিব্রুদের খৃস্টপূর্ব ৫৮৬ সালের আগে ব্যবিলনে বন্দী থাকা অবস্থায় লিখিত হয় এবং অনেক নতুন টেক্সট ঢুকানো হয় যার ফলে এই বর্ণনা কিছুটা পরিবর্তিত বা বিকৃত হয়েছে।

কিছু ব্যক্তিগত বিশ্লেষণঃ
উপরে উল্লেখিত বিষয়টিকে মুলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

১। এটা প্রমানিত যে বর্তমান ইসরায়েলের অবস্থান গড কর্তৃক প্রমিজড ল্যান্ডে না।

২। তাহলে প্রমিজড ল্যান্ড কোথায়?

যদি আমরা দ্বিতীয় বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করি তবে দেখতে পাব

১। খৃস্ট পূর্ব ১৪০০-৬৫০ পর্যন্ত জেরুজালেম বা প্যালেস্টাইনের কোন রকম অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক গুরত্ব ছিলনা। ঐখানের অধিবাসীরা ছিল প্রাচীন তাম্র যুগের।

২। যদিও এটা সম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠিত নয় যে পশ্চিম এবং উত্তর এরাবিয়ার কোন জায়গায় প্রমিজড ল্যান্ড, কিন্তু এটা হবার সম্ভাবনা খুব বেশী।

৩। ইহুদিরা সায়েন্টিফিক প্রমানের বিপরীতে ওল্ড টেস্টামেন্ট বর্ণিত কিছু ঘটনা মানুষ কর্তৃক ভুল (ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত) হিসাবে এখনও মানতে পারছে না। কিন্তু ধীরে ধীরে এই অবস্থার পরিবর্তন ঘঠছে।

এখন যদি কোনদিন এই ইহুদিরা তাদের ওল্ড টেস্টামেন্টর ভুল স্বীকার করে সায়েন্টিফিক এবং আর্কিওলজিক্যাল ফ্যাক্ট কে মেনে নেন, সেইদিন সত্যিকার অর্থে সৌদি আরবের কপালে দুঃখ আছে। ইসরায়েল যে কোন ভাবেই হোক ঐ জায়গা দখল করবে। এই বিষয়টা কি বর্তমান মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতির একটি গুরত্বপূর্ণ বিষয় হিসাবে ধীরে ধীরে গণ্য হচ্ছে না? বিশেস করে সৌদিদের ইসরায়েল প্রীতি দেখলে এই প্রশ্ন স্বভাবিক ভাবেই জাগে।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট



পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:

وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×