somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কেলেঙ্গা বনের হাতছানিতে

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আকাশের রোদ গাছের সবুজ পাতার ছাউনি ভেদ করে উঁকি দেয় মাঝে মাঝে। সামনে প্রায়ই কোন ঝোপ পথ আগলে দাঁড়ালে হাতের লাঠি নেড়ে সেগুলো ভেদ করে এগিয়ে যাওয়া। আর কেউ কোন টুঁ শব্দ করা মাত্রই অন্যরা আরও জোরালো গলায় তাকে শব্দ করতে নিষেধ করা। এই করে করে আমাদের ছয়জনের ছোট্ট দলটি হবিগঞ্জ-মৌলভীবাজার এলাকায় অবস্থিত কেলেঙ্গা বনের তিন ঘণ্টার ট্রেইল প্রায় পাঁচ ঘণ্টায় শেষ করি, উদ্দেশ্য যদি কিছু বন্যপ্রাণী চোখে পড়ে।




রেমা-কেলেঙ্গা নামে যে বনটি অতি সুপরিচিত তা মূলত গা ঘেঁষে থাকা দুটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল যার মধ্য কেলেঙ্গা ইতোমধ্যে বাংলাদেশে “ওয়াইলড লাইফ ফটোগ্রাফি”র জন্য যথেষ্ট পরিচিতি পেয়েছে। প্রায় সময়ই ওয়াইলড লাইফ ফটোগ্রাফারদের পদচারনায় মুখর থাকে। তো সবার কাছে এই কেলেঙ্গা বনের গল্প শুনে ইচ্ছা জাগলো সেখানে যাবার। গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে “ভ্রমণ বাংলাদেশ” থেকে তাহসিন (ব্লগার তাহসিন মামা) এর নেতৃত্বে একটি দল ঘুরে আসে কেলেঙ্গা বনে। সেই ট্যুরে আমার যাওয়ার কথা থাকলেও প্রবাসী এক বন্ধু দেশে এসে হুট করে বিনা নোটিশে বিয়ের পিড়িতে বসায় আমাকে একেবারে শেষ মুহূর্তে সেই ট্যুর বাদ দিতে হয়। তখন থেকে মাথায় ঘুরছিল কেলেঙ্গা বনের নাম।



এবার রোজার ঈদে সবাই রাঙামাটির “সাজেক ভ্যালী” যাওয়ার প্ল্যান করলো, আমি তার মাস দু’তিন আগেই সাজেক ঘুরে এসেছি স্বপ্নের ‘সাজেক ভ্যালী’ । তখন মাথায় আসলো কেলেঙ্গার নাম, আর ভাবতেই হুট করে ছয় জনের দল নিয়ে ঈদের পরের দিন রাতের গাড়িতে চড়ে বসলাম হবিগঞ্জের উদ্দেশ্যে। রাত তিনটা নাগাদ বাস আমাদের শায়েস্তাগঞ্জ নামিয়ে দিল। এখান হতে চুনারুঘাট হয়ে যেতে হবে কেলেঙ্গা বনে। আগে থেকে রেস্ট হাউজ আর গাইড ঠিক করাই ছিল, তাই কোন টেনশন ছিল না। ফজরের পর ভোরের আলো ফোটার অপেক্ষায় আমরা রাস্তার পাশের একটা খাবার হোটেলে চায়ের আড্ডায় বাকী সময়টুকু পার করে দিলাম।



ভোরের আলোর সাথে পথে দু’একটি লোকাল পরিবহণ চলাচল শুরু হতেই আমরা প্রথমে চেষ্টা করলাম “চান্দের গাড়ি” সদৃশ জীপ ভাড়া করে সরাসরি কেলেঙ্গা বাজার চলে যেতে। কিন্তু পথ খুবই খারাপ বিধায় তা সম্ভব হল না, (মজার মজার সেই স্মৃতিচারন পড়তে পারেন এই লেখায় - একটি ভ্রমণের অনেকগুলো টুকরো গল্প) শেষে একটা সিএনজি ভাড়া করে রওনা হলাম কেলেঙ্গার দিকে। পেছনে চারজন বসতে একটু কষ্ট হচ্ছিল, কেননা একজন ছাড়া দলের বাকী সবাই আল্লাহ্‌র রহমতে সেইরকম সুস্বাস্থ্য’র অধিকারী। পিচঢালা পথ শেষ করে চুনারুঘাট হতে আমরা যখন কেলেঙ্গার রাস্তা ধরলাম, তখন ভোরের প্রথম সূর্যালোকে সবুজ ক্ষেত আর গাছগাছালি’তে ঘেরা গ্রামগুলো অপূর্ব এক সন্মোহনী চিত্র চিত্রায়িত করে যাচ্ছিল। আগের রাতে বেশ বৃষ্টি হয়ে যাওয়ায় ভোরের এই প্রকৃতি ছিল অনেক সতেজ। আর তাই কিছুক্ষণ পর পর গাড়ী থামিয়ে চলছিল ফটোগ্রাফি, যদিও সবকয়জনই এই কর্মে আনাড়ি আর ক্যামেরাও খুবই সাধারন মানের। কিন্তু ছবি তোলা দেখে মনে হচ্ছিল কি বিশাল ফটোগ্রাফারের দলই না ভ্রমণে বের হয়েছে।



কেলেঙ্গা বাজার থেকে পায়ে হাঁটার পথে আধঘণ্টা দূরে এসে বাঁধল বিপত্তি, যদিও তখন জানিনা কেলেঙ্গা বাজার কতোটুকু দূরে। খানা-খন্দ আর কাঁদা-পানিতে রাস্তা একাকার, কোনমতেই আমাদের সিএনজি চালক আর সামনে যেতে রাজী না। তার সাথে বেশ কিছুক্ষণ বৃথা অনুরোধ, বকাঝকা করে শেষে খ্যান্ত দিলাম, হাঁটা শুরু করলাম গায়ের মাটির পথ ধরে। অবশ্য সেই হাঁটায় বিন্দুমাত্র খারাপ লাগে নাই, বরং উপভোগ্য ছিল। কিন্তু কতটুকু পথ হাটতে হবে, কতক্ষণ হাটতে হবে এটা নিয়ে সংশয়ে ছিলাম; কেননা কেলেঙ্গা পৌঁছে রেস্ট হাউজে ব্যাগ রেখেই আমরা বনে ঢুঁকে যাবো, সেখানে তিন-সাড়ে তিন ঘণ্টা হাঁটতে হবে আবার। বিকেলের দিকে ইচ্ছা আছে এক ঘণ্টা আর আধঘণ্টার ছোট দুটি ট্রেইলও ঘুরে দেখবো। আর তাই সকালের এই চমৎকার হাঁটাও একটু অতিরিক্ত কষ্ট মনে হচ্ছিল। যাই হোক এক গ্রামবাসী বয়স্ক লোক যখন বলল, এইতো আর পাঁচ মেইল... যখন আমরা ধরেই নিয়েছি ঘণ্টা দুয়েক হাঁটতে হবে, ঠিক তার মিনিট পনেরো পরে আমরা কেলেঙ্গা বাজারে পৌঁছে গেলাম।



কেলেঙ্গা বাজারে পোঁছে লোকজনকে জিজ্ঞাসা করতেই খুঁজে পেলাম ডাক্তার স্বপন এর ইকো কটেজ। ভদ্রলোক একজন পল্লী চিকিৎসক, বাজারে উনার ফার্মেসী কাম চেম্বার আছে। সরকার, এনজিও আর উনার ব্যাক্তিগত বিনিয়োগে নিজস্ব জমিতে কেলেঙ্গা বনের প্রবেশমুখ ঘেঁষে (প্রবেশ ফটকের বাম দিকে দেড়-দু’শত গজ দূরে) এই “কেলেঙ্গা ইকো রিসোর্ট”টি বছর দেড়েক হল তিনি চালাচ্ছেন। দুটি বেডরুম (একটা ডবল, একটা সিঙ্গেল; কিন্তু প্রতি বেডেই অনায়াসে দুজন করে থাকা যাবে) উইথ এটাচ বাথ, একটা ডাইনিং রুম! খাবার উনার বাসায় রান্না করে দেন। সকালের নাস্তা (চা সহ) ৬০-৮০ টাকা, অন্যদুই বেলা ২০০ টাকা (মাছ মাংস যেটা খাবেন বলে দিতে হবে, সাথে ভাত, ভাজি, ডাল), চাইলে বারবিকিউ আয়োজন করতে পারেন, উনাকে বললে উনি সবকিছুর ব্যাবস্থা করে দিবেন। সেক্ষেত্রে যা খরচ পড়বে তা আপনাকে দিতে হবে, আর বারবিকিউটাও নিজেদেরই করতে হবে। ও হ্যাঁ, উনার ডিপ টিউবওয়েলের পানি... অসাম; প্রথমে বোতলে করে যখন নিয়ে আসলেন, আমিতো অবাক! এই কেলেঙ্গা বনে ফ্রিজ পেলেন কোথায়? পরে শুনি ওখানকার পানি এমনই ঠাণ্ডা হয়।

ডাক্তার স্বপন এবং তার "কেলেঙ্গা ইকো কটেজ"

যাই হোক, কটেজে পৌঁছে ব্যাগ রেখে ফ্রেশ হয়ে খিচুড়ি-ডিম ভাঁজা দিয়ে নাস্তা সেরে নিলাম, এরপর ফ্লাস্ক হতে গরম চা ঢেলে চুমুক দিতে দিতেই গাইড এসে হাজির। এই ভদ্রলোকের নামও স্বপন! গাইড স্বপ্নকে নিয়ে নটার পরে আমরা কেলেঙ্গা বনে ঢুঁকে পড়ি, ঢোকার সময় বিশ টাকা জনপ্রতি টিকেট কাটতে হয়, কিন্তু টিকেট কাউণ্টার ফাঁকা। ওমা, কিছুক্ষণ পর দেখি গাইড স্বপন টিকেট বই নিয়ে কাউণ্টারে বসে আমাদের ছয়টা টিকেট দিল। পরে জানলাম, সেখানে চার পাঁচ জন ট্রেনিং প্রাপ্ত গাইড আছে, তারাই মূলত সব দেখাশোনা করে আর অতিথি এলে পরে গাইড হিসেবে কাজ করে। এই হল তাদের পেশা, এর বাইরে অন্যকোন পেশায় নিয়োজিত হতে পারে না, কারণ সরকারীভাবে এরা প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত, তাই অতিথি আসলে গাইড হিসেবে তারা সেবা দিতে বাধ্য।

গাইড স্বপন

যাই হোক যাত্রা শুরু হল, প্রথম আধঘণ্টা গ্রামের মত এলাকা পার করে ধীরে ধীরে একটু গভীর বনে ঢুঁকে পড়লাম।



গাইড সবাইকে শব্দ না করে উনার পেছনে পেছনে চলতে বললেন। এক জায়গায় থেমে যেতেই কিছু কাঠবিড়ালী’র দেখা পেলাম। বনে ঘুরতে হলে আপনাকে অবশ্যই গাইড নিয়ে ঘুরতে হবে। নইলে আপনি অনেক কিছু মিস করবেন; কেননা, বনের কোথায় কোন প্রাণীর দেখা মিলবে তা তাদের নখদর্পণে। পথে বানর, চশমাওয়ালা বানর গাছের ফাঁকে ফাঁকে দেখা মিলল, কিন্তু তাদের ছবি তোলা সম্ভব হয় নাই। এই ডাল থেকে সেই ডাল, তাদের নাচন-কুদনে একদণ্ড স্থিরতা নেই।



রেমা–কালেঙ্গা অভয়ারণ্য বাংলাদেশের একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল এবং বন্যপ্রানীর অভয়ারণ্য। রেমা–কালেঙ্গা অভয়ারণ্য হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় অবস্থিত। এটি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার খুব কাছে এবং ভারতের ত্রিপুরা সীমান্ত সংলগ্ন। রাজধানী ঢাকা থেকে সড়র পথে এর দূরত্ব প্রায় ১৩০ কিলোমিটার। হবিগঞ্জে জেলায় বনবিভাগের কালেঙ্গা রেঞ্জের তিনটি বিট: কালেঙ্গা, রেমা আর ছনবাড়ী নিয়ে এই অভয়ারণ্য গঠিত। এটি একটি শুকনো ও চিরহরিৎ বন এবং সুন্দরবনের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক বনভূমি। এছাড়াও এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বণ্যপ্রাণী অভয়ারণ্য এবং জীব ও উদ্ভিদবৈচিত্র্যে দেশের সবচেয়ে সমৃদ্ধ বনাঞ্চল। সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় এর অবস্থান। রেমা–কালেঙ্গা অভয়ারণ্য ১৯৮২ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে এটির আরো সম্প্রসারণ করা হয়। বর্তমানে (২০০৯) এই অভয়ারণ্যের আয়তন ১৭৯৫.৫৪ হেক্টর। বাংলাদেশের যে কয়েকটি প্রাকৃতিক বনভূমি এখনো মোটামু্টি ভাল অবস্থায় টিকে আছে, রেমা-কালেঙ্গা তার মধ্যে অন্যতম। তবে নির্বিচারে গাছ চুরি ও বন ধ্বংসের কারণে এ বনভূমির অস্তিত্বও বর্তমানে হুমকির মুখে।



রেমা–কালেঙ্গা অভয়ারণ্য বিরল প্রজাতির জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ। বর্তমানে এই বনে ৩৭ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ১৬৭ প্রজাতির পাখি, সাত প্রজাতির উভচর, ১৮ প্রজাতির সরীসৃপ ও ৬৩৮ প্রজাতির গাছপালা-লতাগুল্ম পাওয়া যায়। বিভিন্ন বিরল প্রজাতির পাখির জন্য এই বন সুপরিচিত এবং এদের মধ্যে রয়েছে — ভীমরাজ, টিয়া, হিল ময়না, লাল মাথা কুচকুচি, সিপাহি বুলবুল, বসন্তবৌরি, শকুন, মথুরা, বনমোরগ, পেঁচা, মাছরাঙা, ঈগল, চিল প্রভৃতি। এই বনে তিন প্রজাতির বানরের বাস, এগুলো হল: কুলু, রেসাস ও নিশাচর লজ্জাবতী বানর। তাছাড়া এখানে পাঁচ প্রজাতির কাঠবিড়ালি দেখা যায়। এর মধ্যে বিরল প্রজাতির মালয়ান বড় কাঠবিড়ালি একমাত্র এ বনেই পাওয়া যায়। বন্যপ্রানীর মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য আরও রয়েছে মুখপোড়া হনুমান, চশমা হনুমান, উল্লুক, মায়া হরিণ, মেছোবাঘ, বন্যশুকর, গন্ধগোকুল, বেজি, সজারু ইত্যাদি। কোবরা, দুধরাজ, দাঁড়াশ, লাউডগা প্রভৃতি সহ এ বনে আঠারো প্রজাতির সাপের দেখা পাওয়া যায়।




ঘণ্টা দুয়েক হাঁটার পর নামলো ঝুম বৃষ্টি। বারবার বলে দেয়া সত্ত্বেও কেউ ছাতা বা রেইনকোট নিয়ে আসে নাই, একজন ছাড়া’ সেটাও রেস্ট হাউজে রেখে এসেছেন। একজনতো আরও এককাঁঠি সরেষ, তিনি একজামায় এসেছেন পড়নে জিন্স প্যান্ট! আমিও কিন্তু রেইনকোট বা ছাতা কোনটাই সাথে নেই নাই। কারণ আমার প্ল্যান ছিল গহীন বনে বৃষ্টিতে ভেজার, আল্লাহ্‌ সেই ইচ্ছা পূরণ করেছেন। সমস্যা হল বনের মাঝে এক বিশাল ধান ক্ষেত পার হতে গিয়ে। ক্ষেতের আইল এতই নরম যে পা দেয়া মাত্রই ভেঙ্গে যাচ্ছিলো আর ক্ষেতে পা দিলে হাঁটুরও উপরিভাগ পর্যন্ত থকথকে কাঁদায় ডুবে যাচ্ছিল। বহু কষ্ট করে সেই কাঁদা পার হয়ে আবার বৃষ্টিতে ভিজে কাঁদা-মাটি বৃষ্টির জলে ধুয়ে দুপুর দুইটা নাগাদ ফিরে এলাম কটেজে। সবাই তখন ক্লান্তিতে একাকার।



গোসল করে ফ্রেশ হয়ে সবাই লাঞ্চ করে বিছানায় চলে গেলাম। সন্ধ্যায় কেলেঙ্গা বাজারে ঘুরে, চা পান করলাম সাথে ডাক্তার স্বপনের দোকানে। ব্লগে লিখি শুনে উনি ব্লগ নিয়ে অনেক আলাপ আলোচনা করলেন। “ব্লগ আর ব্লগার মানেই নাস্তিক” এমন একটা ধারনা কেন জানি প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। যাই হোক, আকাশে চাঁদ উঠতেই আমরা কটেজে ফিরে এলাম। তোড়জোড় শুরু হয়ে গেল বারবিকিউ আয়োজনের।



ব্লগার আমি তুমি আমরা'র জন্য চশমাওয়ালা বানর এবং কিছু ছবি, এগুলো আমার তোলা না।



ব্লগার ডি মুন এর অনুরোধে আমাদের সেই ভ্রমণে তোলা আরও কিছু ছবিঃ





































তথ্যসুত্রঃ বাংলাপিডিয়া
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১২
৩০টি মন্তব্য ৩০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×