somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রন্তু'র কালো আকাশ - ১৬ (ধারাবাহিক)

২৭ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আজ সকাল থেকে রন্তু খুব ব্যস্ত আছে, নতুন বইগুলোর মলাট বাঁধা নিয়ে। ছোট মামার কাছ থেকে সে কিছুদিন আগে মলাট বাঁধা শিখেছে। কয়েকবার ট্রায়াল দিয়ে পাশ মার্ক পাওয়ার পর আজ সে তার বইগুলো মলাট বাঁধাই করছে। যদিও আজ রন্তুর স্কুল খোলা ছিল, কিন্তু সে যেতে পারে নাই। যাবে কীভাবে? সকাল থেকে যে হারে বৃষ্টি হচ্ছে... আর মজার ব্যাপার হল বাসার সবার কিন্তু ঘুম ভাঙ্গতে দেরী হয়েছে। এমনকি মা আর নানুও! একে দেরীতে ঘুম থেকে ওঠা আর বাইরে ঝুম বৃষ্টি, তাই নানু বলল থাক আজ আর স্কুল যেতে হবে না। রন্তুর কি যে মজা লাগল... যদিও সে ভয়ে ভয়ে ছিল, এই বুঝি মা আবার বলে বসে, ‘না না, নতুন ক্লাস, স্কুল কামাই দেয়া যাবে না...’। কিন্তু না, রন্তুকে অবাক করে দিয়ে মা কিছুই বলল না। রন্তু ইদানীং খেয়াল করছে মা তাকে তেমন কিছুই বলে না। একটু চুপচাপ গম্ভীর হয়ে থাকে। রন্তু পরশু রাতের বেলা মা’র কাছে গিয়ে গা ঘেঁষে বসে মাকে জিজ্ঞাস করেছিল, ‘মা, তোমার কি মন খারাপ’। ‘আহ রন্তু, কানের কাছে ঘ্যান ঘ্যান করো না তো, ভাল লাগে না...’ বলে রন্তুকে ঠেলে সরিয়ে দিয়েছে।

ছোট মামা রন্তুকে বেশ কিছু ক্যালেন্ডার যোগাড় করে দিয়েছে মলাট বাঁধার জন্য, যার প্রতিটিতেই কি সুন্দর সুন্দর সব ছবি, কোনটায় পাহাড়-নদী, আবার কোনটায় কোন ফসলের মাঠ, ফুলের বাগান অথবা ঝর্ণার ছবি। রন্তু ভেবে পাচ্ছে না, এই ছবিগুলো কি উপরের দিকে দিয়ে মলাট করবে, নাকি ভেতরের দিকে। ছোট মামা অবশ্য বলেছে ছবিগুলো ভেতরের দিকে দিতে, উপরে সাদা অংশ রেখে মলাট করতে। তাতে নাকি বইগুলো সুন্দর দেখাবে আর তার সাথে সাদা অংশে বইয়ের নাম, রন্তুর নিজের নাম এসব আরও কত কি লেখা যাবে। কিন্তু এতো সুন্দর ছবিগুলো বইয়ের মলাটের ভেতরে চাপা পড়ে থাকবে ভাবতেই রন্তুর মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে। অনেকক্ষণ বই, ক্যালেন্ডার আর সুঁই-সুতো নিয়ে বসে থাকার পর রন্তু মনস্থির করল, সাদা অংশ উপরে রেখেই মলাট বাঁধবে। এতে লাভ হবে ছবিগুলো ময়লা হবে না, ভেতরের দিকে চাপা পড়ে থাকবে। যখন রন্তুর ইচ্ছা হবে বইয়ের মলাট খুলে দেখতে পারবে। রন্তু বই বাঁধাই শুরু করল।

(পূর্ব ঘটনা প্রবাহঃ রন্তু, শায়লা আর জাভেদের একমাত্র সন্তান। জাভেদের সাথে শায়লার প্রনয় থেকে পরিণয়, পারিবারিক সম্মতিতে বিয়ে। কিন্তু বিয়ের পর শায়লা ধীরে ধীরে বুঝতে পারে জাভেদ ভয়ঙ্কর রকমের মানসিকভাবে অসুস্থ। এক সময় মানিয়ে নিতে না পেরে ছোট্ট শিশু রন্তুকে নিয়ে মায়ের বাসায় চলে আসে। তাদের মিউচুয়ালি ডিভোর্স হয়ে গেছে। মা-বাবার এই টানাপোড়নে শিশু রন্তুর মানসিক জগতের গল্প, সাথে তার নিত্যদিনকার প্যাচালি, এই হল এই গল্পের উপজীব্য। কয়েক মাস আগ পর্যন্ত জাভেদ রন্তুকে স্কুলের গেটে মাসে এক-দুইবার দেখা করতে আসতো, গত মাস চারেক আগে শেষবারের মত ছেলেকে দেখতে এসেছে। মানসিক সমস্যাগ্রস্থ জাভেদ পরিবার, আত্মীয় পরিজন হতে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে একাকী জীবন পথে হেঁটে চলেছে। অপর দিকে রন্তুর মা শায়লা এক প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকুরী করছে, যেখানে তার এক সিনিয়র পোস্টের সহকর্মী ইরফানের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এগিয়ে যাচ্ছে প্রণয়ের দিকে। ইদানীং রন্তুর মাঝে একটি মানসিক সমস্যা দেখা যাচ্ছে, সে বাবা-মা সহ নিজেদের একটি পরিবার খুব মিস করে। আর সেই অপ্রাপ্তি থেকে সে নিজের মনে একা একা এক কাল্পনিক জগতে বিচরন করে। গত পর্বে রন্তু স্কুলের কালচারাল প্রোগ্রামে কবিতা আবৃত্তি করতে করতে কল্পনায় বাবাকে ভেবে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছিল। পিতামাতা’র সম্পর্কের এই টানাপোড়নের সাথে তার শিশু মনের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া’য় কেমন চলছে আমাদের রন্তুর জগত তা জানার জন্য আসুন এবার আবার শুরু করা যাক)

সকাল থেকে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে, আকাশ কালো করে এমন অন্ধকার হয়ে আছে চারিপাশ দেখে মনে হয় এই বুঝি রাত হল বলে। শায়লা বিছানায় আধশোয়া হয়ে জানালা দিয়ে বাইরের পাণে চেয়ে আছে। আকাশ থেকে বৃষ্টির ফোঁটাগুলো পড়ছে, মাটিতে জমে থাকা পানির উপর পড়ে কেমন একটা শব্দ তুলছে। এই শব্দটা কেমন যেন একটা ঘোর এনে দেয়, একটানা বিরামহীন বেজে যাওয়া। ছাঁদের চিলেকোঠার ঘরে শিবলি গান শুনছে। শায়লার এই ছোট ভাইটা একটু অন্যরকম, নিজের মত করে থাকে, নিজের জগতে ডুবে থাকা যাকে বলে। কিন্তু কোন এক অলৌকিক উপায়ে সে সারা সংসারের সবকিছুর খবর রাখছে। রন্তুটা হয়েছে ছোট মামার ন্যাওটা, ছোট মামা বলতে অস্থির। শিবলি এমনিতে আধুনিক ব্যান্ড সঙ্গীতের ভক্ত, যখনই গান বাজাবে কোন না কোন চটুল গান হবে সেটা। যদিও সে গান খুব কম শোনে। আজ কি মন করে যেন রবীন্দ্রসঙ্গীত বাজাচ্ছে। রেজওয়ানার চৌধুরী বন্যার কণ্ঠে ‘আমারও পরাণও যাহা চায়’ গানটা এখন বাজছে। বর্ষণমুখর এই সকাল বেলায় গানটা শুনতে ভালো লাগছে। আমারও পরাণও যাহা চায়, তুমি তাই, তুমি তাই গো? আসলেই কি তাই? শায়লার পরাণ যাহা চেয়েছিল জাভেদকে তো তাই মনে হয়েছিল? কিন্তু বাস্তবে সেই হিসেবটা আর মিলল কোথায়? আর এই যে এখন ইরফানকে তার পরাণ এতো চাইছে, আসলেই কি চাইছে? শায়লা নিজেকেই জিজ্ঞাসা করে, উত্তরটা জোর করেও নেতিবাচক করতে পারছে না। সেই ইরফানও যদি সেই পরাণের চাওয়া মিছে করে দেয়। এসব ভাবতে ভাবতে কখন যেন চোখের কোনে জলের দানা জমে উঠেছে শায়লা খেয়াল করে নাই। মাকে ঘরে ঢুকতে দেখে সম্বিৎ ফিরে পেল। শাড়ির আঁচলের কোনা দিয়ে সেই জলদানা মুছে নিল।

‘আজ দুপুরে কি খাবি?’ শায়লাকে উদ্দেশ্য করে বলল শায়লার মা।‘যা রাঁধবে তাই খাব’

‘আজ অফিস গেলি না যে, সমস্যা হবে না’

‘না সমস্যা হবে না, ফোন করে জানিয়ে দিয়েছি’

‘খিচুড়ি রাঁধবো? ঘরে যদিও মাংস নেই, ডিম ভাজি আর ভর্তা-টর্তা করি?’

‘মা তোমার যা খুশী কর, আমায় কেন জিজ্ঞাসা করছ?’

‘জিজ্ঞাসা করাটা কি অপরাধ?’

‘আমি কি তা বলছি?’

‘তাহলে তুই এমন করে ঝনঝন করে উঠলি কেন?’

‘আমি কোন ঝনঝন করে উঠি নাই, শুধু বলেছি আমাকে জিজ্ঞাসা করছ কেন?’

‘কেন তোকে কিছু জিজ্ঞাসা করলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায়?’

‘উফ মা... তোমার যা খুশী তুমি জিজ্ঞাসা কর...’ বলে শায়লা জানালা দিয়ে বাইরের পাণে চেয়ে রইল।

‘কত কিছুই তো জিজ্ঞাসা করি না, করা উচিত, তবুও কিছু বলি না...’ বলে বিড়বিড় করতে করতে শায়লা মা, রন্তুর নানু রান্নাঘরের দিকে চলে গেলেন।

শায়লা হঠাৎ খেয়াল করল মায়ের শেষের কথাগুলো, অনেক কিছুই তো জিজ্ঞাসা করি না! কি জিজ্ঞাসা করে না মা? কি সে জানতে চায়? মা কি তবে কিছু টের পেয়েছে? নাহ এতো হতে পারে না। বাসায় কারো কিছু জানার কথা না। কিন্তু মা তো মাই... হয়ত কিছু বুঝতে পারছে। শায়লা কিছুই ভাবতে পারছে না। সে কীভাবে কি করবে? কীভাবে মা, ভাই, ছেলে এদের বুঝাবে, কীভাবে সমাজকে, কীভাবে সবাইকে? কিন্তু শায়লা কি করবে, ইরফান যে তার হৃদয়ের অনেক গভীরে বসত গড়ে নিয়েছে। সেখান থেকে তাকে উৎপাটন করা অসম্ভব। শায়লার খুব চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছে করছে।

বাইরে বৃষ্টি আরও বেড়েছে। রন্তু তিনটি বই মলাট বাঁধা শেষ করেছে, তার খুব ইচ্ছা হচ্ছে ছোট মামার সাথে গিয়ে চিলেকোঠার রুমে বসে বসে বই বাঁধতে। মামা গান শুনছে মজা করে, যদিও এই গানগুলো কেমন কঠিন কঠিন শব্দে লেখা। রন্তুর বেশীরভাগ কথাই বুঝতে পারছে না। আজ ছোট মামার মুড খুব ভালো নিশ্চয়ই, নইলে ছোট মামা এতো জোরে খুব কম সময়ই গান শোনে। কিন্তু রন্তু এখন এই বইপত্র নিয়ে ছাদে যেতে নিলে ভিজে যাবে সব, আর যদি নাও ভিজে ছোট মামা হয়ত রাগ করবে। কি আর করা, নীচের ঘরে বসেই মলাট বাঁধতে লাগল। এমন সময় দরজায় মাকে দেখতে পেল রন্তু। মা তার দিকে তাকিয়ে আছে, মা কি রেগে আছে না ভাল মুডে বোঝা যাচ্ছে না।

‘কি বই বাঁধাই শেষ হয়েছে?’

‘উঁহু’

‘কয়টা বাকী?’

‘আরও পাঁচটা’

‘এগুলো কি পরে করা যায় রন্তু সাহেব’ মায়ের কথা শুনে রন্তু ফিক করে হেসে দিল। মায়ের মুড এখন ভালো আছে, অনেক অনেক দিন পর মা রন্তুকে রন্তু সাহেব বলে ডাকল। মায়ের যখন মুড খুব ভালো থাকে তখন মা রন্তুকে রন্তু সাহেব বলে ডাকে।

‘হুম... যায়’

‘তাহলে চল আমরা ছাঁদে যাই’

‘এই বৃষ্টিতে ছাঁদে গেলে ভিজে যাব যে’

‘ভেজার জন্যই তো ছাঁদে যাব’

‘সত্যি?’

‘হ্যাঁ সত্যি’ মায়ের কথা শুনে রন্তুর খুব কান্না করতে ইচ্ছে করছে। খুশীতে যে মানুষের কান্না পায়, আজ রন্তু প্রথম জানল।

শায়লা আর রন্তু ছাঁদে উঠে আসতেই ঠাণ্ডা বাতাসের সাথে তীরের ফলার মত বৃষ্টির পানির ফোঁটা গায়ে বিঁধতে লাগলো। কেমন একটা শিরশিরে অনুভূতি। রন্তুর খুব মজা লাগছে মায়ের সাথে ভিজতে। যদিও উপরে আসার সময় নানু গজগজ করছিল, রন্তু বৃষ্টিতে ভিজলে জ্বর আসে... এসব বলে। মায়ের আজ কি যেন হয়েছে, নইলে মা রন্তুকে বৃষ্টিতে কক্ষনো ভিজতে দিতে চায় না। সেখানে আজ নিজে সাথে করে ছাঁদে নিয়ে এসে বৃষ্টিতে ভিজছে। রন্তু ছোট মামার রুমের দিকে চেয়ে দেখল ছোট মামা একটা গল্প বই পড়ছে, আর গান এখনো বেজে চলেছে। রন্তু জোরে ‘ছোট মামা’ বলে ডাক দিয়ে ইশারা করল তাকেও বৃষ্টিতে রন্তুদের সাথে ভিজতে বাইরে আসার জন্য। ছোট মামা একটা ভেংচি দিয়ে আবার বইয়ের দিকে দৃষ্টি ফিরিয়ে নিল।

শায়লা বহুদিন পর বৃষ্টিতে ভিজছে। আজ তার মন বড়ই তরল হয়ে আছে, নইলে রন্তুকে নিয়ে ছাঁদে ওঠা কেন? সে জানে রন্তু বৃষ্টিতে ভিজলেই জ্বর বাঁধায়, তারপরও কেন জানি মনে হল ছেলেটাকে নিয়ে ছাঁদে গিয়ে খুব করে বৃষ্টিতে ভিজতে। শায়লা রন্তুর হাত ধরে বৃষ্টিতে ছাঁদের এমাথা হতে ওমাথা হাঁটতে লাগলো। পেছনের জীবনের ফেলে আসা দিন আর সামনের অনাগত দিনগুলো নিয়ে ভাবনার দল বারবার উঁকি দিতে চাইলেও শায়লা এই মুহূর্তে সব পেছনে ফেলে রাখতে চাইছে। এখন সে এই মুহূর্তে সব কিছু ভুলে গিয়ে এই মুহূর্তটা উপভোগ করতে চাইছে। কিন্তু শায়লা যদি জানতো, আজকের এই দিন বহুবছর পরেও তার হৃদয়ে স্মৃতি হয়ে গেঁথে রবে... কি মনে করে শায়লা রন্তুকে কোলে তুলে নিল, বহুদিন পর ছেলেকে কোল নিল। রন্তু এর মাঝে এতো বড় হয়ে গেছে, ছেলেকে কোলে নিতে কষ্ট হচ্ছে। তারপরও শায়লা ছেলেকে বুকে জড়িয়ে ধরে ছোট ছোট পায়ে হাঁটতে লাগলো। কয়েক কদম যেতেই বুঝতে পারল ছেলেকে নিয়ে হাঁটা সম্ভব না, তাই নামিয়ে দিয়ে ছেলেকে বুকে জড়িয়ে ধরে হু হু করে কেঁদে দিল। বৃষ্টির জলে চোখের জল মিশে একাকার হয়ে গেলেও মায়ের বুকের কাঁপুনিতে ছোট্ট রন্তু নিজেও বুঝতে পারল মা কাঁদছে। আর সেই বোধ থেকে অজানা কোন কারণে রন্তুর বুক ফেটে কান্না চলে আসল। মা ছেলে দুজনে বৃষ্টিতে সিক্তে হয়ে মনের গহীনে লুকানো অজানা কোন দুঃখজলে স্নাত হল তা কেউ জানে না। রন্তুর ছোট মামা শিবলির ঘরে তখন বেজে চলেছে, ‘মোর হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে, দেখতে তোমায় পাইনি আমি দেখতে...’

'রন্তু'র কালো আকাশ' এর আগের সব পোস্টগুলোঃ
রন্তু'র কালো আকাশ - ১
রন্তু'র কালো আকাশ - ২
রন্তু'র কালো আকাশ - ৩
রন্তু'র কালো আকাশ - ৪
রন্তুর কালো আকাশ - (১-৫)
রন্তু'র কালো আকাশ - ৬
রন্তু'র কালো আকাশ - ৭
রন্তু'র কালো আকাশ - ৮
রন্তু'র কালো আকাশ - ৯
রন্তু'র কালো আকাশ - ১০
রন্তু'র কালো আকাশ - ১১
রন্তু'র কালো আকাশ - ১২
রন্তু'র কালো আকাশ - ১৩
রন্তু'র কালো আকাশ - ১৪
রন্তু'র কালো আকাশ (পর্ব ১-১৪ ফিরে দেখা)
রন্তু'র কালো আকাশ - ১৫
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×