somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রন্তু'র কালো আকাশ - ২০ (ধারাবাহিক)

২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সেই ভোরবেলা থেকে একটানা বৃষ্টি হচ্ছে, কখনো থেমে থেমে, কখনো মুষলধারে। চারিদিক যেন পানিতে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। উঠোনে এরই মাঝে পানি জমে গেছে, শায়লা পানির দিকে তাকিয়ে আছে একমনে। ছোটবেলায় বৃষ্টিতে এরকম পানি জমে গেলে কাগজের নৌকা বানিয়ে ভাসিয়ে দিত তারা তিন ভাইবোন মিলে। শিবলি তখন অনেক ছোট, শায়লা আর তার থেকে তিন বছরের বড় ভাই শিপলু দুজনই মূলত মেতে উঠতো এই খেলায়। সেইসব দিনের কথা মনে করে শায়লা যেন সেই ছোট্ট খুকী হয়ে গেল। ইচ্ছে হচ্ছে রন্তুর খাতা হতে কিছু কাগজ ছিঁড়ে নিয়ে ঘরের চৌকাঠের উপর বসে বসে নৌকা বানিয়ে ভাসাতে থাকে এই জমে থাকা জলের মাঝে। এই কথা মনে হতেই শায়লা ঘরের ভেতরে রন্তুর দিকে চেয়ে দেখে ছেলে অঘোরে ঘুমাচ্ছে। আজ যদিও স্কুল খোলা ছিল, কিন্তু এই বৃষ্টি দেখে শায়লা আর ডেকে তোলে নাই, শায়লার মা, রন্তুর নানুও আজ রন্তুকে ডাকতে আসে নাই। সবাই যার যার ঘরে বসে বুঝি বর্ষণমুখর এই সকাল বেলা স্বাদ আস্বাদন করছে।

(পূর্ব ঘটনা প্রবাহঃ রন্তু, শায়লা আর জাভেদের একমাত্র সন্তান। জাভেদের সাথে শায়লার প্রনয় থেকে পরিণয়, পারিবারিক সম্মতিতে বিয়ে। কিন্তু বিয়ের পর শায়লা ধীরে ধীরে বুঝতে পারে জাভেদ ভয়ঙ্কর রকমের মানসিকভাবে অসুস্থ। এক সময় মানিয়ে নিতে না পেরে ছোট্ট শিশু রন্তুকে নিয়ে মায়ের বাসায় চলে আসে। তাদের মিউচুয়ালি ডিভোর্স হয়ে গেছে। মা-বাবার এই টানাপোড়নে শিশু রন্তুর মানসিক জগতের গল্প, সাথে তার নিত্যদিনকার প্যাচালি, এই হল এই গল্পের উপজীব্য। কয়েক মাস আগ পর্যন্ত জাভেদ রন্তুকে স্কুলের গেটে মাসে এক-দুইবার দেখা করতে আসতো, গত মাস ছয়েক আগে শেষবারের মত ছেলেকে দেখতে এসেছে। মানসিক সমস্যাগ্রস্থ জাভেদ পরিবার, আত্মীয় পরিজন হতে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে একাকী জীবন পথে হেঁটে চলেছে। অপর দিকে রন্তুর মা শায়লা এক প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকুরী করছে, যেখানে তার এক সিনিয়র পোস্টের সহকর্মী ইরফানের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থেকে গড়িয়েছে প্রণয়ের। ইদানীং রন্তুর মাঝে একটি মানসিক সমস্যা দেখা যাচ্ছে, সে বাবা-মা সহ নিজেদের একটি পরিবার খুব মিস করে। আর সেই অপ্রাপ্তি থেকে সে নিজের মনে একা একা এক কাল্পনিক জগতে বিচরন করে। এরমাঝে শায়লার প্রবাসী বড়ভাই দেশে এসেছে ছুটিতে। পিতামাতা’র সম্পর্কের এই টানাপোড়নের সাথে তার শিশু মনের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া এবং পরিবারের মানুষগুলোর মিথস্ক্রিয়া’য় কেমন চলছে আমাদের রন্তুর জগত তা জানার জন্য আসুন এবার আবার শুরু করা যাক)

রন্তুর ঘুমের অদ্ভুত ভঙ্গী দেখে শায়লা খুব অবাক হল, ছেলের সবকিছুতেই যেন জাভেদের প্রচ্ছন্ন ছায়া দেখতে পায় সে, ঘুমের ধরণেও জাভেদের সাথে কি মিল ছেলের। আসলে প্রকৃতিই মনে হয় জেনেটিক্যালি ছেলের মাঝে তার বাবা’র স্বভাবগুলোর বীজ বপন করে দিচ্ছে। শায়লা মনে মনে বলল, সব স্বভাব যেন না পায়। হুট করে শায়লার মনে হল এককাজ করলে কেমন হয়? রন্তুকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলে কাগজের নৌকা বানানো শিখিয়ে দেয়। রন্তু নৌকা বানিয়ে ভাসিয়ে দিবে উঠোনের জমে থাকা জলে, শায়লা রন্তুর মাঝে খুঁজবে তার হারানো সেই শৈশব। আচ্ছা রন্তু কি নৌকা বানাতে পারে? জানা নেই শায়লার। ছেলেটা চোখের সামনে বড় হয়ে উঠছে, কিন্তু অনেক কিছুই শায়লার অজানা থেকে যাচ্ছে। এই বছরখানেক আগেও যেন ছেলেটা তার মুঠোর মধ্যে ছিল, খুব ধীরে ধীরে নিজের অজান্তে সেই মুঠো গলে হারিয়ে যাচ্ছে। এতো কাছে থেকেও রন্তু যেন খুব অচেনা হয়ে যাচ্ছে শায়লার কাছে। শায়লা কি রন্তুর দিকে ঠিক আগের মত মনোযোগ দিতে পারছে না?

শায়লা এক অজানা অপরাধবোধে আক্রান্ত হল। ইরফানের সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠার পর থেকে প্রতিনিয়ত অদ্ভুত সব অপরাধবোধে জর্জরিত হচ্ছে সে। আজানা কোন এক শঙ্কায় মাঝে মাঝে ভয় হয়। অদ্ভুত এই অনুভূতি, ইরফান তার জীবনে যেমন আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে যাচ্ছে, তেমনই করে এক অজানা ভয় সারাক্ষণ তাড়িয়ে বেড়ায় তাকে। কি সেই ভয়, সংজ্ঞাহীন, বোধের ঊর্ধ্বে থাকা কোন এক অনুভূতি। একি প্রিয়জন হারানোর মূল্যে অন্য কোন প্রিয়জন পাওয়া। এই জটিল প্রশ্নগুলোর উত্তর শায়লারও জানা নেই, সে জানার চেষ্টাও করে না। একটু বেশী কিছু ভাবতে গেলে মাথায় খুব চাপ পড়ে, মাথার দুপাশের রগগুলো সব দপদপ করতে থাকে। শায়লা ঘরের উঠোন পেড়িয়ে ছাঁদে চলে এল, সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় দেখল বড় ভাই শিপলু তার ঘরে ঘুমাচ্ছে। সদ্য বিদেশ ফেরত এই ভাইটি যেন অন্য অচেনা কেউ, বহুদিনের দূরে থাকায় মানুষ কি এমন করে অচেনা হয়ে যায়? যায়ই তো, যেমন জাভেদ। শায়লা এখন নিজেই খুব অবাক হয় এই ভেবে যে, জাভেদের চেহারাও এখন মাঝে মাঝে মনে করতে কষ্ট করতে হয় তাকে। সেই জাভেদ, যাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিল, সংসার করেছে বছর কয়েক। একই ছাঁদের নীচে কাটিয়েছে কতটি দিনরাত্রি। সেই জাভেদ, যাকে ঘিরে ছিল সব স্বপ্ন, সব কামনা-বাসনা, সব ইচ্ছের নীলঘুড়ি উড়ে বেড়াত শুধুই যার আকাশ জুড়ে। সেই জাভেদ কেমন করে এতো দূরে হারিয়ে গেল তিলতিল করে, ভাবতেই শায়লার চোখে জল এল। ছাঁদে উঠে বৃষ্টিতে ভিজতে লাগলো আনমনে, দক্ষিনের কার্নিশের দেয়ালে হাত দিয়ে দূরের আকাশ পাণে চেয়ে রইল। এই সকাল বেলা, কালো করে রাখা আকাশ যেন শায়লার মনের কান্নাগুলো বৃষ্টি হয়ে ঝরিয়ে যাচ্ছে।

রন্তু ঘুম থেকে জেগে দেখে স্কুল টাইম পেড়িয়ে গেছে প্রায় ঘণ্টাখানেক আগে, বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে খুব। কিছুক্ষণ ঘুমঘুম চোখে বসে রইল খাটে। কিছুটা অবাক হল, মা অথবা নানু কেউই আজ তাকে ঘুম থেকে ডেকে তুলল না দেখে। ধীরে ধীরে খাট হতে নেমে চারিপাশে দেখার চেষ্টা করল। কারো কোন শব্দ নেই, শুধু রান্নঘর হতে খুটখাট শব্দ পাচ্ছে, নানু নিশ্চয়ই রান্না করছে। বৃষ্টির ছাট গায়ে মেখে রন্তু রান্না ঘরে চলে এল, নানু রান্নায় ব্যস্ত।

‘নানু, ঘুম থেকে ডাক নাই কেন? আজতো স্কুল কামাই হয়ে গেল’

‘হলে হল, দুই একদিন স্কুল কামাই গেলে কিছু হয় না’

‘তোমাকে বলেছে’

‘হ্যাঁ বলেছে, যা ভাগ, গিয়ে শুয়ে থাক, এই বৃষ্টিতে বাইরে বের হওয়ার দরকার নেই।’

‘নানু মা কোথায়, অফিস চলে গেছে?’

‘না তো, ও তো ঘরেই ছিল, দেখ গিয়ে’

‘না কোথাও পেলাম না তো’

‘জানি না, যা ঘরে যা, আমাকে জ্বালাসনে’

রন্তু রান্নঘর থেকে বের হয়ে এল, পুরো রান্নঘরে খিচুড়ির ঘ্রাণে ভরে আছে। আজ তাহলে সকালের নাস্তা খিচুড়ি, রন্তুর মুখে হাসি ফুটে উঠলো। নানুর হাতের খিচুড়ি রন্তুর খুব পছন্দ, বৃষ্টি হলেই নানু খিচুড়ি রাঁধবে, এটা যেন নিয়ম হয়ে আছে। রন্তু ভেবে পেল না, মা কোথায় গেল। সব জায়গা খুঁজে না পেয়ে রন্তু ছাঁদে উঠে আসল, সিঁড়িঘর হতে দেখল মা এই ঝুম বৃষ্টিতে কার্নিশের দেয়াল ধরে দাঁড়িয়ে আছে। আকাশের দিকে মুখ তুলে যেন বৃষ্টির ফোঁটাগুলোকে দেখতে চাচ্ছে। মাকে খুব সুন্দর লাগছে, রন্তু নিঃশব্দে অনেকক্ষণ মায়ের দিকে চেয়ে রইল। একসময় রন্তুর ডাকে শায়লা ফিরে তাকাল, ছেলের ডাকে ধীরে ধীরে এগিয়ে এল তার দিকে। রন্তু মায়ের সাথে বৃষ্টিতে ভিজতে চাইলেও শায়লা ওকে সাথে করে নেমে আসল ছাদ থেকে। এই সাত সকালে বৃষ্টিতে ভিজে নিজেই যেন লজ্জা পেল।

খিচুড়িটা খেতে দারুণ হয়েছে, রন্তু অন্যদিনের চেয়ে একটু বেশী খেয়ে ফেলল। নানু ওর খাওয়া দেখে হেসে দিল, বড় মামা সামনে ছিল বলেই বুঝি তাকে কিছু বলল না। অন্যদিন হলে রন্তুকে কিছু না কিছু বলে ক্ষ্যাপাতই। খাওয়া শেষে সবাই বসে আছে, রন্তুর মা শায়লা চা ঢালছে কাপে, এমন সময় রন্তুর বড় মামা শিপলু কথা বলা শুরু করল।

‘তো শায়লা, কি ভাবছিস?’

‘কোন ব্যাপারে ভাইয়া?’

‘এই যে, এভাবে চাকুরী করে আর কয়দিন কাটাবি?’

‘কেন হঠাৎ এই প্রশ্ন?’

‘না, জাভেদের সাথে তো সব চুকেবুকেই গেছে। তাই বলে কি সারাজীবন এমন একা থাকবি?’

‘ও...’

‘আবার একটা বিয়েথা করে নতুন করে শুরু কর।’

‘ভাইয়া এসব কথা এখন থাক প্লিজ’

‘আমার সাথে আমার অফিসে এক ভদ্রলোক কাজ করেন। উনার বউটা হুট করে ক্যান্সার হয়ে মারা গেল, একটা ছোট পাঁচ বছরের মেয়ে আছে। আমার খুব ভালো লাগে ভদ্রলোককে, দেখতে শুনতে মন্দ নয়, স্বভাব চরিত্রও বেশ ভালো।’

‘ভাইয়া প্লিজ, রন্তুর সামনে এসব কি না বললেই নয়’

‘এই রন্তু, তুই তোর ঘরে যা। না এক কাজ কর শিবলিকে গিয়ে ডেকে তুল গিয়ে, এতো বেলা হল এখনো উঠে না’ রন্তু ঘর হতে ছাঁদের দিকে পা বাড়াল, ছাঁদের চিলেকোঠার ছোট মামার ডেরায়।

‘মা তুমি কি বল?’ শিপলু মায়ের দিকে তাকিয়ে বলল।

‘আমি আর কি বলব? আমার বলায় কি হবে? তোরা বড় হয়েছিস, ভালমন্দ সব বুঝিস, তোরা যেটায় ভাল মনে করবি সেটাই করবি’

‘মা, তুমি মুরব্বী, তোমার একটা মতামত আছে না’

‘প্লিজ ভাইয়া, আমি এসব নিয়ে কিছু ভাবছি না। এখন এসব কথা বাদ দাও দয়া করে।’

‘কেন? বাদ দিব কেন? তোর বয়স কিই বা হয়েছে, তুই আবার থেকে নতুন করে সব শুরু করতেই পারিস। আর ঐ ভদ্রলোকের ছবি নিয়ে এসেছি, তুই দেখ, যদি ভাল না লাগে অন্য কথা। আর রন্তুকে নিয়ে চিন্তা করার কিছুই নেই, ওকে ক্যাডেট স্কুলে ভর্তি করে দিব, ওখানে ভালো যত্নেও থাকবে, সাথে পড়ালেখাটাও ভালো হবে।’

‘উফ, ভাইয়ে আমি গেলাম...’ বলে শায়লা নিজের ঘরের দিকে রওনা হল।

‘তাহলে যা শুনেছি তাই বুঝি সত্যি।’ বড় ভাইয়ের এই কথায় শায়লা যেন বিদ্যুৎস্পৃষ্টর মত চমকে উঠলো। ঘুরে দাঁড়িয়ে ভাইয়ের দিকে তাকালো।

‘কি শুনেছ?’

‘তোর অফিসের একটা ছেলের সাথে তোকে অনেকদিন অনেকজন দেখেছে, আমার কাছে রিপোর্ট আছে’

‘রিপোর্ট? তুমি কি গোয়েন্দা লাগিয়েছ আমার পেছনে, যে তারা রিপোর্ট করে তোমার কাছে’ শায়লা গলা যেন একটু উঁচুতে উঠলো।

‘যা বললাম তা সত্য কি না তা বল?’

‘তোমার সেটা জেনে কি লাভ?’

‘আমার কি লাভ সেটা বড় কথা না, বড় কথা হল এভাবে ঘোরাফেরা করাটা শোভন নয়। হাজার হলেও আমরা একটা সমাজে বাস করি। আর তুই এখন নিশ্চয়ই কলেজ পড়ুয়া ছোট খুকী নেই, যে কোন ছেলের হাত ধরে হেঁটে বেড়াবি রাস্তাঘাটে, মনে রাখিস তুই একটা আট বছরের ছেলের মা।’

‘ভাইয়া আমি কারো হাত ধরে ঘুরে বেড়াই নাই রাস্তাঘাটে। আর যদি ঘুরেও বেড়াই তাতে কারো কিছু বলার আছে বলে আমি মনে করি না। আমার জীবন, আমি ভাল বুঝি কিভাবে চলব। আশা করি এই ব্যাপারে তোমরা কেউ আর আমার সাথে আর কোন কথা বলবে না।’ শায়লা ঘর হতে বেড়িয়ে নিজের ঘরে চলে এল, মাথার দুপাশের রগগুলো লাফাতে শুরু করেছে।

রন্তু ছাঁদে উঠে ছোটমামার ঘরের দাওয়ায় বসে আছে চুপচাপ। বড় মামার কথাগুলো তার কানে বাজছে, কথাগুলো ঠিকমত বুঝতে না পারলেও, কেন যেন তার বুক ফেটে খুব কান্না পাচ্ছে। কেন জানে না কিছু, শুধু জানে অনেক অনেক কান্না জমে আছে তার বুকের মাঝে। আওয়াজ করে কান্না করতে পারছে না, পাছে ছোট মামা ঘুম থেকে জেগে যায়। কিন্তু কান্নার দমকে থেকে থেকে কেঁপে উঠছে ছোট রন্তুর সারা শরীর। আকাশ ভেঙ্গে আবার বৃষ্টি শুরু হয়েছে, আজ বুঝি ভাসিয়েই নিবে পুরো পৃথিবী এই বাঁধভাঙ্গা বৃষ্টির দল। এর সাথে যদি ভেসে যেতে পারতো ছোট রন্তু এই পঙ্কিল পৃথিবী হতে।

'রন্তু'র কালো আকাশ' এর আগের সব পোস্টগুলোঃ
রন্তু'র কালো আকাশ - ১
রন্তু'র কালো আকাশ - ২
রন্তু'র কালো আকাশ - ৩
রন্তু'র কালো আকাশ - ৪
রন্তুর কালো আকাশ - (১-৫)
রন্তু'র কালো আকাশ - ৬
রন্তু'র কালো আকাশ - ৭
রন্তু'র কালো আকাশ - ৮
রন্তু'র কালো আকাশ - ৯
রন্তু'র কালো আকাশ - ১০
রন্তু'র কালো আকাশ - ১১
রন্তু'র কালো আকাশ - ১২
রন্তু'র কালো আকাশ - ১৩
রন্তু'র কালো আকাশ - ১৪
রন্তু'র কালো আকাশ (পর্ব ১-১৪ ফিরে দেখা)
রন্তু'র কালো আকাশ - ১৫
রন্তু'র কালো আকাশ - ১৬
রন্তু'র কালো আকাশ - ১৭
রন্তু'র কালো আকাশ - ১৮
রন্তু'র কালো আকাশ - ১৯
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৮
১১টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×