দেশের যে অর্থনৈতিক অগ্রগতি হয়েছে তা ধরে রাখতে সরকার সতর্ক রয়েছে। আওয়ামী লীগের স্বপ্ন শুধু বর্তমানকে নিয়ে নয়, ভবিষ্যতকেও নিশ্চিত করা। আসলে সরকার কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন করতে সফল হয়েছে। বর্তমানে যারা বয়স্ক, ভবিষ্যতে তো তারা বেঁচে থাকবেন না। তখন যুবকদের কী করণীয় হবে, কী কাজ করবে সেজন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহন করেছে সরকার। আওয়ামী লীগ সরকারের সামনে কোনও বাধা নেই। আমার মনে হয় এই সরকারই পারবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে। ২০২১ সালের মধ্যে একটি শক্তিশালী জ্ঞানভিত্তিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়াই ক্ষতাসীন সরকারের মূল লক্ষ্য। পাঁচ বছর আগেও দেশে কর্মসংস্থান ও বিদ্যুতের অভাবসহ নানা সমস্যা ছিল। সরকার এসব সমস্যার সমাধান করতে সফল হয়েছে। দেশের উন্নয়ন করতে সক্ষম হয়েছে। কর্মসংস্থানের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে হাজার হাজার যুবককে বিভিন্ন কাজে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ইন্টার্নশিপ কর্মসূচি শুরু করেছে। তারা শুধু যুবকদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতেই চায় না, তারা যেন নিজেদের উদ্যোগে কিছু করতে পারে। শুধু কর্মসংস্থান তৈরি নয়, তরুণদের নিজের পায়ে দাঁড়াতে উদ্বুদ্ধ করছে সরকার। প্রতিটি তরুণই যেন উদ্যোক্তা হয়, তারা চাকরি না খুঁজে যেন নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে, অন্যের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে সেজন্য ক্ষুদ্রঋণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।