somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমরা মহল্লায় আছি , লাগলে মিসকল দিয়েন ( এ-টিমের জন্মদিন, হোসেইনের শুভেচ্ছা )

১৯ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিবাহ করিয়া বেকায়দায় আছি । দিনে অফিস কইরা রাইতে বাড়ি ফিরিয়া আর ব্লগে বসা হয় না । সব কিছু লাটে উঠিয়াছে । মাঝে মধ্যে উকিঁঝুঁকি মারিয়া দেখিয়া যাই । ইত্যবসরে ব্লগে দেখিলাম -এটিমের জন্মদিন পালন হইয়া গেছে । দেখতে দেখতে একবছর চলিয়া গেল , কতো ছাগুযে ম্যাৎকার করিয়া পালাইয়া গেল , কতো আকুকাকু বুকে বুক মিলাইয়া ভ্যানিশ হইয়া গেল , কতো চানমিয়া স্বাধীনতার নয়া ইতিহাস লিখতে গিয়া নিজেই ইতিহাস হইয়া গেল , কতো আলিতা-ললিতা , বুবস কান্দিয়া কাটিয়া নাটক জমাইতে গিয়াও পারিল না ।সময় বড়ো জলদি যায় গিয়া।

একবছর পূর্তির এই দিনে এ-টিম নিয়া এক্টা লেখা দিতে মন চায় । নতুন ব্লগারদের কৌতুহল মিটাইবার জন্য এই লেখা কামে দিব ।

এ-টিম কী ? :
এ-টিম হইলো একটা ভার্চুয়াল সংগঠন যা ঠিক একবছর আগে তৈরী হইয়াছিল সামহোয়্যার ব্লগের অব্যাহত রাজাকার তোষনের প্রতিবাদে ।

তখন ব্লগে ছিল আইয়েমে জাহেলিয়াতের যুগ , পুরা অন্ধকার । তখন কিছু উগ্র জামাতি দেশের স্বাধীনতার ইতিহাস নিয়া নিয়মিত রঙ্গ রসিকতা করত । প্রায়ই ব্লগে পাকিস্তানী পতাকা উড়ানো হইতো , মুক্তিযুদ্ধে তিরিশ লক্ষ নয় তিন হাজার শহীদ হইছিল , মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের হত্যাকান্ডে আমরা দূ:খিত নই , গোলাম আযম মহান নেতা , এই সব রাজাকারী কনটেন্ট তখন প্রতিদিন ব্লগ খুললেই পাওয়া যাইত । সুস্থ ব্লগারদের অনেকেই এটা নিয়া তর্ক করতেন , প্রতিবাদ করতেন , সামহোয়্যারকে এইসব পাকিস্তানপ্রেমী ব্লগারদের ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে বলতেন । কিন্তু এতে কইরা কাজের কাজ কিছুই হইতো না ।

এই পরিস্থিতিতে , " সামহোয়্যার রাখিব রাজাকার মুক্ত " এই শপথ নিয়া কিছু দুষ্ট ছেলের দল একটা নতুন সংগঠন দাড় করায় - তার নাম এ-টিম ।
এ-টিমের লক্ষ্য আর উদ্দেশ্য একটাই - যেখানে ছাগু সেখানেই গদাম লাথি । নেটে জামাতি রাজাকারদের দৌড়ের উপ্রে রাখা হইবে ।

এ-টিম সিদ্ধান্ত নেয় যেহেতু এই রাজাকারগুলোরে বুঝাইয়া বা যুক্তি দিয়া লাভ নাই আর যেহেতু এক চউক্ষা মডারেটররা এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয় না , তাই এইগুলারে লাথি দিয়া কন্ট্রোল করতে হইবে ।

এ-টিমের সাফল্য : একবছর পূর্তির প্রাক্কালে :

একবছর পূর্তির এই সময়ে পিছন ফিইরা দেখলে দেখা যাবে এ-টিম তার লক্ষ্য আর উদ্দেশ্য অনেকটাই সফলভাবে পালন করতে পারছে ।
খতিয়ানে দেখা যায় ,

১. একটা নীতিমালা তৈরী হইছে । যেই নীতিমালায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী লেখার জন্য কোন ব্লগারের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিবার বিধান আছে । যদিও এই নীতিমালা নিয়া অনেক বিতর্ক আছে ,তবু একটা মন্দের ভালো নীতিমালা হিসেবে এইটা মাঝে মাঝে ভালোই কাজে লাগছে ।

২. জামাতি কাটপেস্ট কমছে । আগে জামাতি বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীরা দৈনিক সংগ্রাম আর নয়াদিগন্ত থাইকা সরাসরি কাটপেস্ট কইরা লাদি ছড়াইত , এইটা এখন কমছে ।

৩. উগ্রতা কমছে । প্রখ্যাত এক নারী ব্লগারের কাপড় খুইলা ফেলানোর প্রকাশ্য ঘোষনা দিয়াও ছাগুরাম একসময় বীরদর্পে এইখানে ব্লগিং করত, কিন্তু এখন সেইটা সম্ভব হবে না ।

৪. সবচাইতে বড়ো অর্জন হইলো সাধারন ব্লগারদের মাঝে সচেতনতা বাড়ছে । তারা এখন জামাতিদেরকে মোটামুটি একঘরে কইরা ফালাইছে ।

এটা কি এ-টিমের একক সাফল্য :
অবশ্যই না , অবশ্যই না , অবশ্যই না। এটা আসলে রাজাকারদের বিরোধিতা করা সকল ব্লগারের সম্মিলিত সাফল্য । এ-টিম সেই ব্লগারদের একটা অংশ ।
এ-টিমরে ভালোবাসেন , সমর্থন করেন

এ-টিম কিভাবে কাজ করে ?
অনেকের মাঝেই কৌতুহল আছে যে এ-টিম কিভাবে কাজ করে । আমি তো কই এ-টিম যেভাবে কাজ করে এইটা যদি সবাইরে পুরা জানানি যাইত , তাইলে রাজনৈতিক দলগুলা এই সংস্কার কাজে লাগাইত ।

পুরা বিষয়টায় মজা আছে ।
সংক্ষেপে কিছু কই । এ-টিমের সকল সদস্যের পরষ্পরের সাথে যোগাযোগের জন্য চ্যাটের ব্যবস্থা আছে । যেকোন ইস্যুতে সকলের মতামত দেবার সমান ক্ষমতা , সকলের ভেটো পাওয়ার । তারপরেও অনেকের অনেক দায়িত্ব নির্দিষ্ঠ । যেমন কয়েকজন আছেন হ্যান্ড রাইটিং এক্সপার্ট । এই দায়িত্বে যারা আছে তাগো ক্ষমতার আসলেই তুলনা নাই । এর যেকোন পুরানপাপীর নতুন নিক খুইজা বাইরা কইরা ফালাইতে পারে । ( থেরাপিস্টের তিনটা কমেন্ট পড়ার পরেই এদের একজন আমারে কইল যে এইটা সারোয়ার চৌধুরীর নিক । আমি প্রথম বিশ্বাস করি নাই । কিন্তু এরা বাক্যের গঠন , আরো কী কী জানি দেখাইয়া আমারে আবার একই কথা কইল । কিন্তু আমি মনে কর্লাম , সারোয়ার চৌধুরীর মতো একজন কাব্যানুরাগী এইটা করবে না । পরে যখন থেরাপিস্টের ম্যালফাংশ হইল , তখন দেখি ঘটনা সত্য । ) এর কখনো কারো নয়া নিক খুইজা বাইর করতে গিয়া আজতারি ভুল করছে বইলা আমি দেখি নাই ।

তারপর কেউ আছে আর্কাইভের দায়িত্বে , তারা অনেক মজার মজার কমেন্ট আর পোস্টের স্ক্রিনশট জমাইয়া রাখে ।
কেউ কেউ টেকনিক্যাল বিষয়গুলা দেখে । এ-টিমের কেউ যদি আইপি শুদ্ধা ব্যান খায় তাহলে সেই শহীদকে তারা নতুন নিক নিতে সাহায্য করে । তাছাড়া কম সময়ে করা যায় এরকম অনেক টেকনিক্যাল বিষয় এদের জানা আছে । এদের উপরে সামহোয়্যারের ডেভেলপররা গোস্বা থাকে সবসময় ।
কেউ কেউ যুক্তি আর প‌্যারোডিতে একনাম্বার । তারা মাঝে মাঝে প‌্যারোডি আর রম্য রচনা লিইখা ছাগুদের ডলা দেয় ।

এইভাবে মিলেমিশে কাজ করার কারনে এ-টিম রাজাকারদের চাইতে অনেক ধাপ আগাইয়া থাকে সবসময় ।

এ-টিম নিয়া বিতর্ক :
বিভিন্ন সময় এ-টিম বিতর্কিতও হইছে । বিতর্কটা হইছে কিছু ব্যক্তি আক্রমনের ঘটনায় ।
তয় সবচাইতে বড়ো সমস্যা হইছে , এখন সাধারন ব্লগারদের মাঝেই অনেকে মজার মজার নিক নিয়া ছাগু োন্দায় । তাদের অনেকের অনেক কথার দায়দায়িত্বই এ-টিমের ঘাড়ে পড়ে ।

তাছাড়া এ-টিমের মূল নীতির একটা হইল , রাজাকার প্রতিরোধ ছাড়া অন্য এজেন্ডায় এ-টিমের সদস্যরা যার যার মতো মতামত দিতে পারে । আহমেদ শারফুদ্দীন যখন কাউরে লোলপুরুষ কয় , এ-টিমের কেউ যদি মনে করে সেও ঐটাতে একমত সেইটা সে তার মতো কইতে পারে । এইটা এ-টিমে এজেন্ডা না ।

অনেক প্রো৭১ ব্লগার যারা রাজাকার দেখতে পারেন না কিন্তু এ-টিমের কর্মপন্থার সাথে একমত না তারা অনেকবারই এ-টিমে কার্যক্রমের সমালোচনা করছেন । আমি কই -যতো মত , ততো পথ । রাজাকার দমনে আপনারা আপনাদের অবস্থান থেকে কাজ করেন , আমরা আমাদের তরিকায় কাজ করি । লক্ষ্য আর উদ্দেশ্য ঠিক থাকলেই হইল,, আপনাদের মতামতরে শ্রদ্ধা করি , আমাদের কর্মপন্থারেও আপনারা শ্রদ্ধা করবেন বইলা আশা করি ।


এ-টিমের বর্তমান অবস্থান ও ভবিষ্যত পরিকল্পনা :
সত্য কথা কইতে গেলে , এটা স্বীকার করতে হইবে যে বর্তমানে সামহোয়্যারে রাজাকারদের প্রকোপ অনেক কমছে । যা দুই একটা আছে , এরা মুখ বাইর করলেই ব্লগাররা দৌড়ানি দেয় । এ-টিমরে তৎপর হইতে হয় না ।
বর্তমানে তাই এ-টিম রিলাক্স অবস্থায় আছে । মজলিশে শূরায় নতুন সদস্য ভুক্তি এখন স্থগিত আছে । এ-টিমের পুরানা সদস্যদের অনেকেই নিজের মতো করে লেখালেখি করতেছেন । অনেকেই নতুন বউ নিয়া ঘরসংসার করতেছেন , কেউ কেউ নিজের ক্যারিয়ারে সময় দিতেছেন ।

এ-টিমের সংঘবদ্ধতা কাজে লাগাইয়া আরো কিছু কাজ করারও ইচ্ছা আছে আমাদের । হাসিব একটা ই-বুক করছেন , ভবিষ্যতে আম্রা আরো ই-বুক করতে পারি। হয়তো এজন্য আমরা গেস্ট এডিটরও নিতে পারি । টেকনিক্যাল সাপোর্ট এ-টিম করে দিবে । বিভিন্ন সাহায্য সহযোগিতায় ব্লগের উদ্যোগগুলোতে আমরা পেছন থেকে কাজ করেছি , এখন মাঝে মাঝে প্রকাশ্যে করা যেতে পারে দরকার হইলে ।

তয় , এ-টিম তার মূল উদ্দেশ্য হইতে কখনোই সরে যাবে না। যদি কখনো দেখা যায় যে ব্লগে রাজাকারী বাইড়া গেছে তাইলে সাথে সাথে , একসেকেন্ড বিলম্ব না কইরাই এ-টিম পুরা একটিভ হইয়া একশনে নামবে । আমরা জনপ্রিয়তার ধার ধারি না , আম্রা সুশীল না হইলে কে দূ:খ পাইব , কে ভার্চুয়াল গুন্ডা কইব , এইসব আমরা আগেও কোনদিন কেয়ার করি নাই , এখনও করি না । সুতরাং এ-টিম জনপ্রিয়তা হারাইব কইয়া কাউরো টেনশন করনের দরকার নাই। রাজাকার োন্দানো আমাদের কাছে জনপ্রিয়তার উৎস না , রাজাকার পোন্দানী আমাদের কাছে এর চাইতে অনেক বড়ো বিষয় ।[/sb


প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর এই দিনে আমরা শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় কৃতজ্ঞতা জানাই এ-টিমের সকল শুভানুধ্যায়ীদের । যারা বিভিন্ন সময়ে আমাদের বিভিন্ন অপারেশনে অংশগ্রহন করেছেন , যারা ব্লগেও ও মেইলে আমাদেরকে উপদেশ দিছেন , তথ্য দিয়া সাহায্য করছেন , পক্ষে বিপক্ষে মতামত দিছেন , আপনারদের কাছে নতজানু ধন্যবাদ ।
যারা দূর থেকে মনে মনে সমর্থন করছেন , যারা বিরক্ত হইছেন , যারা প্রশ্রয় দিছেন , তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ।

একবছর আগের সামহোয়্যার আর একবছর পরের সামহোয়্যারের মাঝে যদি কোন গুনগত পার্থক্য চোখে পড়ে , সেই অর্জনগুলো আপনাদের । আর আমরাতো আপনাদের সেই বাউন্ডুলে দুষ্ট ভাই , যারা মহল্লার সামনে রকবাজী করে ,কিন্তু মহল্লায় কারো বিপদ আপদে বেগার খাটতে সবার আগে দৌড়াইয়া যায় ।

হ্যাপি ব্লগিং ।
হ্যাপি বার্থডে এ-টিম ।

সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:২৪
১০১টি মন্তব্য ২টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×