somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্ট্রিং তত্ত্ব, ডার্ক ম্যটার, অতিরিক্ত স্থানিক মাত্রা, কোরআনের সাত আসমান আর মাল্টিভারস

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কোরআনে আসমান বলে আরোপ করা তা হল আধুনিক পদার্থ বিদ্যার অতিরিক্ত স্থানিক মাত্রা
জ্যোতির্বিদরা নিশ্চিত হয়েছে যে ডার্ক মটারের অস্তিত্তের বিদ্যমান । ডার্ক মাটারের রহস্য হল তা অদৃশ্য যাইহোক এটি মাধ্যাকর্ষণের আয়তন {bulk} প্রদান করে ।যা গ্যালাক্সি গুলিতে ঝুলে থাকে ।{ (not the regular matter that forms stars and planets – যা তারার আর গ্রহের নিয়মিত গঠনের বস্তু না} । সোজা কথায়ঃ আমরা ডার্ক ম্যটার আর ডার্ক ম্যটারের সংঘর্ষ দেখতে পাই না। কিন্তু আমরা একে সনাক্ত করি মাধ্যাকর্ষণ এ ।
নিছের ছবিতে , অদৃশ্য ডার্ক ম্যটারের দুই টা বিশাল কে দেখতে পাচ্ছি যা পরস্পরের সাথে সংঘর্ষে আছে ।


প্রত্যেক গুচ্ছের 10,000 ছায়াপথের ভর আছে । { প্রত্যেক গুচ্ছ হল দশলক্ষের চতুর্ঘাত}{quadrillion} যা সূর্যের ভর অর্থাৎ 1015 । { দেখুন Click This Link } যাইহোক এর উপর প্রভাব ক্ষুদ্রতম বস্তু কে পাথক্য করার পরিবর্তে তারা পস্পপর অনাহত অবস্থায় ভ্রমন করে। সহজেই এর অর্থ এই যে তারা প্রত্যেকেই উভয়ের সাথে কখন ধাক্কা লাগেনি ।! ! ! । তারা পরস্পর দ্বারা সহজ ভাবেই পার হয়ে যায় ! ! !।

বর্ণনার উদ্দেশ্য হল কেন এই ডার্ক ম্যটার গুলি কখন পরস্পরের সাথে সাথে ধাক্কা খায় না । না আছে সংঘর্ষ এটি আমাদের সাথে । কিন্তু এখন পর্যন্ত আমরা একে মাধ্যাকর্ষণ বলে সনাক্ত করি। পদার্থবিদরা এবং মহাবিশ্বতত্ত্ববিদরা এই তত্ত্ব এর উপর কাজ করে যাচ্ছে অতিরিক্ত মাত্রা[extra dimensions.] নিয়ে। প্রথাগতভাবে পদার্থবিদরা ভেবেছিল যে আমরা একটি চার মাত্রিক[four dimensional ] মহাবিশ্বে বাস করছি। সময় এবং দৈর্ঘ্যের তিনটি স্থানিক মাত্রা প্রস্থ এবং উচ্চতা (x, y, z)। যাই হোক আজ তিনেই হল প্রমান ছয়টি অতিরিক্ত স্থানিক মাত্রার জন্য। এতএব ডার্ক ম্যটারের সাথে কোন সংঘর্ষেই আমরা দেখতে পাচ্ছি না কারন এর ভর ছয়টি অতিরিক্ত মাত্রার মধ্যে অবশিষ্ট থাকে।

দেখুন---> Click This Link

কোরআন অনুযায়ী আমরা জিনের সাথে সংঘর্ষ নয়{nor collide} দেখতে পাই না। কিন্তু তাদের ভর আছে।

[Quran 55.31] We [Allah] will settle your affair, both you of weight (man and jinn)।

[কোরআন ৫৫.৩১] হে জিন ও মানব! আমি শীঘ্রই তোমাদের জন্যে কর্মমুক্ত হয়ে যাব।

জীনদের ভর আছে যা বুঝায় যে আমরা তাদের মাধ্যাকর্ষণ কে সনাক্ত করতে ্পারি এবং তারা আমাদের মাধ্যাকর্ষণ কে সনাক্ত করতে পারে।

শুধুমাত্র জীনদের হিসেবে জিন্ রা বিভিন্ন ধরনের হয় যা আমরা দেখতে পাচ্ছি না কোন সংঘর্ষের সাথে। কিন্তু আমরা ওনাদের মাধ্যাকর্ষণ কে সনাক্ত করতে পারি । এতএব কোরআনের মতে আমরা জীনদের সাথে অন্য জীনদের সংঘর্ষ দেখতে পাচ্ছি না ।কিন্তু আমরা তাদের মাধ্যাকর্ষণ কে সনাক্ত করতে পারি।

এখানে ছয় আকাশ আছে যা আমরা পরস্পরের সাথে কোন সংঘর্ষ দেখতে পাচ্ছি না ।কিন্তু আমরা তাদের মাধ্যাকর্ষণ সনাক্ত করতে পারি, উপরে আরোপকৃত সদৃশ একটি ।

[Quran 41.12] So [Allah] decreed them as seven heavens (one above the other) in two days and revealed to each heaven its orders. And We [Allah] adorned the lowest heaven with lights, and protection. Such is the decree of the Exalted; the Knowledgeable.

‘’অতঃপর তিনি আকাশমন্ডলীকে দুদিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং প্রত্যেক আকাশে তার আদেশ প্রেরণ করলেন। আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি। এটা পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।‘’

কোরআন অনুযায়ী শুধুমাত্র নিম্নতম আকাশেএই{ lowest heaven} আলো আছে। পৃথিবীর মত দেখতে অন্য গ্রহের কি সর্বত্র ছয়টি আকাশ আছে? এটা ঠিক যে আমরা তাদের দেখতে পাই না তাদের সাথে কোন সংঘর্ষ নিয়ে ।কিন্তু আমরা তাদের মাধ্যাকর্ষণ কে সনাক্ত করতে পারি।

সাধারন আপেক্ষিকতা মহাকর্ষীয় লেন্স নিয়ে ভবিষৎবাণী করেছিল। তা হল মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রে{ বা বল} উ্যপন্ন হয়েছিলো ছায়াপথ গুলার কারনে এর মাধ্যমে আলো ঢুকবে বিক্র হয়ে। (change direction). ডার্ক মাটারের কোন নিঃসরণ আলো নেই কিন্তু এখনও এর অবস্থানের ম্যপ করতে পারি মহাকর্ষীয় লেন্স ব্যবহার করে। যা হল ঃ সনাক্ত করে আলো কোথায় কোন অবস্থানে নমন হচ্ছে হচ্ছে কোথায় এর হয়া উচিৎ নয়। মোসলেমরা বলে যে কিভাবে আল্লাহ চেলেঞ্জ করে অবিশ্বাসী দের সনাক্ত করতে আরোপকৃত ছয়টি আকাশগুলো কে ।

[Quran 67.3-4] [Allah] is the one who created seven superimposed Heavens "سبع سموات طباق". You do not see variations in the formations of the Compassionate, so redirect your sight, do you see any creation (Futtur in Arabic فطور)? Then redirect your sight again, your vision returns to you in defeat and regret.

‘’তিনি সপ্ত আকাশ স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। তুমি করুণাময় আল্লাহ তাআলার সৃষ্টিতে কোন তফাত দেখতে পাবে না। আবার দৃষ্টিফেরাও; কোন ফাটল দেখতে পাও কি?

অতঃপর তুমি বার বার তাকিয়ে দেখ-তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও পরিশ্রান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।‘’

‘’ আরবিতে ফুত্তুর [فطور] এর অর্থ কোন কিছু থেকে সৃষ্টি অর্থ অনস্তিত্তের থকে অস্ততিতে আনা। { এর অর্থ ফাড়া না} কোরআনের মধ্যে প্রশ্ন হল ‘’ "Do you see any creation out of nothing?"- আপনি হয়ত উত্তর তা দিবেন প্রথমে ‘’না’’। ‘’কিন্তু দ্বিতীয় আয়াতে আপনি যখন আবার উত্তরের অনুমতি নিবেন আপনার দৃষ্টি কোন হতে আপনার উত্তর হ্যাঁ এ পরিবর্তন হবে। কোন সংশয় ছাড়াই। কেন আপনার উচিৎ হবে পূর্ণ উত্তর দেয়া যখন আপনি ডার্ক ম্যটার পর্যবেক্ষণ করছেন? কেন আপনার উচিৎ হবে অন্য অভিমুখী হচ্ছেন আবার ফিরে আসছেন? ভাল। একটি বৃহদায়তন উদ্দেশে মাধ্যাকর্ষণেই আপনাকে তারার আর অন্য অভিমুখে করবে।


কিভাবে এই ডার্ক ম্যটার কে আজ আমরা সনাক্ত করি । উপরুক্ত ছবিটিতে ছবি বিবর্ধক হয়েছে একটি নির্দিষ্ট এঙ্গেলে। পূর্বে ডার্ক ম্যটারের আলোর কোন নি: সরণ থাকেনা পরে আপনার দূরে দেখতে হবে এবং পরে আবার ফিরে আসতে হবে গননা অনুযায়ী।

No angle no Dark Matter.



কিভাবে একজন নিরক্ষর মানুষ যেকিনা ১৪০০ বছর আগে বাস করত কি ভাবে জানে যে আলো অভিমুখে পরিবর্তন করতে পারে। কিভাবে সে জানল ডার্ক ম্যটার এবং মহাকর্ষীয় বিবর্ধক সমন্ধে ?

কোরআনে আরোপকৃত সাত আসমান উপর গুরুত্ত বা জোরাজুরি করা হয়েছে। আমরা সর্ব নিম্ন আসমানে ,আর জিন্ রা সপ্তম আসমানে এবং শয়তান{ জিন} এই দুএরে মধ্যে একটি আসমানে থাকে । যাই হোক প্রত্যেক আসমান এই হল আরোপকৃত {superimposed}

আপনার দুই হাতে এখন দুইজন ফেরেশতা বা angels আছে। জিন আপনাকে ভেদ করে চলে যেতে পারে । কোরআন বলে যে আমরা তাদের দেখতে পাচ্ছি না তাদের সাথে কোন সংঘর্ষ ছাড়াই আমরা তাদের মাধ্যাকর্ষণ কে সনাক্ত করতে পারি। যাই হোক এইগুলো হল ডার্ক ম্যটারের সঠিক একই বৈশিষ্ট্য , we cannot see them nor collide with them however we can detect their gravity- আমরা তাদের দেখতে পাচ্ছি না তাদের সাথে কোন সংঘর্ষ ছাড়াই। স্টিং ত্বথ একে ব্যখ্যা করে তারা আসলে কি ঃ তাদের ভর হল অন্য মাত্রা{dimensions.}। প্রথাগত ভাবে পদার্থবিদরা চিন্তা করত যে পরমানুর সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম কণা ছিল বিন্দু। তা হল , তাদের দেখতে বিন্দুর{অনেক বিন্দু} এর মতো লাগছিল। যাই হোক সম্প্রীতি আবিস্কারের প্রমান suggest করে যে ক্ষুদ্রতম কণা টি বিন্দু মত নয় । পূর্বের চিন্তার হিসাবে , বরং শক্তির একটি কম্পনরত স্টিং । কিন্তু পদার্থবিদরা এইও আবিস্কার করে ফেলেছে যে ওই স্ট্রিংগুলর প্রয়োজন তিনটি স্থানিক মাত্রার চেয়েও বেশি কম্পন।

বিশেষত তাদের দরকার ছয়টি অতিরিক্ত স্থানিক মাত্রা । স্ট্রিং তত্ত্বের সব versions এ দশটি মাত্রা আছে।‘’ সময়’’ যোগ usual তিনটি স্থানিক মাত্রা x,y,z{ ৪ মাত্রা ,আমাদের দেখা মহাবিশ্ব} যোগ ছয়টি অতিরিক্ত স্থানিক মাত্রা তৈরি করছে দশ মাত্রা {১ সময় + ৯ স্থানিক= ১০ মাত্রা}

দেখুন--->http://www.youtube.com/watch?v=JXeDpO2MG6Q

এই এনিমিশনে স্ট্রিং গুলো বিভিন্ন রং এ যা একদম স্পন্দিত হয় বিভিন্ন মাত্রায়।{ dimensiuons}.তারা একে আপরের সাথে মাধ্যাকর্ষণ ছাড়া গরভনাটিকা বা একে অপ্ রের উপর ক্রিয়া করে না।দ্বিমাত্রিক ঝিল্লি যা এই অ্যানিমেশন সাথে সংযুক্ত হয়ে আছে তিনটি মাত্রায় যা আমরা অভিক্ষিপ্ত এ ব্যবহার করেছিলাম 2D উপর { এই উপস্থাপনের জন্য}

Photon গুলি শুধুমাত্র 2D সমতলের উপর যায় { আবার এই উপস্থাপনের জন্য}

এবং এই কারনে আমরা তাদের দেখতে পারছি না । আমরা শুধুমাত্র স্ট্রিং গুলো সনাক্ত করি 2D সমতলের উপর মহাকর্ষীয় ছায়ায়{ প্রতিবিম্বে}

অন্য একটি প্রতিদ্বন্দ্বী তত্ত্ব দেখতে M-Theory মতে তাদের একটি অতিরিক্ত স্থানিক মাত্রা আছে ।{ মোট 11 মাত্রা তৈরি করছে}

যাইহোক স্ট্রিং গুলার নিজেদের বর্ণনার জন্যই এই অতিরিক্ত স্থানিক মাত্রা ।{ একটি স্ট্রিং যদি একটি থ্রেড, মত দেখতে হয়} অথবা একটি স্ট্রিং কিনা গুটিয়ে যায় দ্রিমাত্রিক ঝিল্লীর উপর।যা দেখতে একটি নলের মত দেখায়।যদি এই স্ট্রিং গুলার ঘনত্ব থাকে { অথবা পরিবর্তনশীল ঘনত্ব থাকে এই এনিমিশনের হিসাবে } তারপর তাদের বর্ণনা অনুযায়ীয়েই আমাদের ১১তম মাত্রা লাগবে { নল কে বর্ণনা করতে } যাই হোক যদি এই স্ট্রিংগুলার ঘনত্ব না থাকে { সবসময় একতায়} তারপর ১১তম মাত্রার কোন প্রয়োজনই নাই। যাই ঘোটুক না কেন সম্প্রীতি সব প্রতিদ্বন্দ্বী তত্ত্ব গুলি ক্ষেত্রে , ডার্ক ম্যটারেরে স্ট্রিং গুলি ছয়টি অতিরিক্ত মাত্রার মধ্যে স্পন্দিত হচ্ছে। আর মহাকর্ষের সব তত্ত্ব মতে মাধ্যাকর্ষণ হল একটি বল যা gravitons { অর্থাৎgraviton দ্বারা মাধ্যাকর্ষণ বল তৈরি হওয়} { যেমন হয় চুম্বকত্ব ফোটন দ্বারা বাহিত হয় }।

Gravitons গুলি স্ট্রিং থেকে নিঃসরণ হয় এবং পরে অন্য স্ট্রিংগুলির দ্বারা শোষিত হয় এমন কি যারা অন্য মাত্রা গুলার মধ্যে স্পন্দিত হয়।{different colors in this presentation} যে স্থানে Graviton গুলা ভ্রমন করে থাকে তাকে বলা হয় {the bulk} আয়তন। { দ্রিমাত্রিক সমতলের চেয়ে আলাদা যেখানে আলো ভ্রমন করে এই উপস্থাপনের বা পদ্ধতিতে}

[Quran 20.6] To Him belongs what is in the Heavens and what is on Earth and what is between them and what is under the soil.

নভোমন্ডলে, ভুমন্ডলে, এতদুভয়ের মধ্যবর্তী স্থানে এবং সিক্ত ভূগর্ভে যা আছে, তা তাঁরই।‘’

শুধুমাত্র আরোপকৃত আসমান গুলি{ অতিরিক্ত মাত্রা} আল্লাহর অন্তর্ভুক্ত অধিকিন্তু

তাহাদের মধ্যে কি { برزخ, যেখানে gravitons গুলা ভ্রমন করে } এই আয়তন টি দেখতে ঠিক আমাদের মাটির অবস্থানের মত ।
একজন পদার্থ বিদের পয়েন্ট মতে , আমরা শুধুমাত্র একটি মহা বিশ্বে বাস করছি না বরং আমরা বাস করছি মাল্টিভারস{"Multiverse} এ ।

বিভিন্ন মহাবিশ্ব একে অপরের উপর আরোপিত হয়ে আছে মাধ্যাকর্ষণ এই হল এক জিনিস যা এই প্যরারেল মহাবিশ্বে অংশ হয়ে আছে।
দেখুন পদার্থবিদ কাকুর মতামত----> Click This Link

অদৃশ্য ডার্ক ডার্ক ম্যটার হল শুধুমাত্র ভর অন্য মাত্রায়

আপনি হয়ত জিজ্ঞাস করতে পারেন অন্য ছয়টি স্থানিক মাত্রা দেখতে কেমন।

দেখুন---------->http://www.youtube.com/watch?v=lWGb-pIAQ-E&feature=player_embedded

অতিরিক্ত মাত্রা গুলি হল অতি ক্ষুদ্র এবং এই স্থানের প্রত্যেক পয়েন্ট এরা গুটিয়ে আছে।একটি অতিরিক্ত মাত্রার কথা চিন্তা করলে উপরুক্ত ভিডিও টি সময়ের বার বিলিয়ন যাতে পিপীলিকাটির হ্রাসের কল্পনা করে হচ্ছে।

তারপর এই এই পিঁপড়াটি ছোট হয়ে যাবে পরিবিত্তৃ অতিরিক্ত ব্রত্তাকার মাত্রার জন্য। { যেমন একটি বেলুন বন্দরে বন্দরে জাহাযে যাতায়াত করে ।


যাইহোক বৃত্তাকার অতিরিক্ত মাত্রার পরিবর্তে ছয় মাত্রা এবং এর বৃত্তাকার হয়ার প্রয়োজন নেই। কিন্তু তারা গুটিয়ে আছে প্রত্যেক পয়েন্ট এ এই space এর মধ্যে । পিপীলিকাটি একাধিক বার সম্মুখিন হবে এই ভগ্নাঅংশ রাস্তায় । দেখতে এই রকম


যতদিন পিপীলিকাটি ওইসব যে কোন অতিরিক্ত মাত্রায় বাকি থাকবে আমরা পিপীলিকাদের দেখতে সমর্থ হব না এবং তাদের সাথে কোন সংঘর্ষ ও না ।কিন্তু আমরা এখন তাদের মাধ্যাকর্ষণ কে সনাক্ত করতে পারব। M-Theory মধ্যে ডার্ক ম্যটার অন্য মাত্রায় ভর না কিন্তু তারা parallel universes{ সমান্তরাল মহাবিশ্বে} { যেখানে the laws of physics আমাদের মত একই কার্যকর হবে না} আমাদের মহাবিশ্ব কে ওইসব সমান্তরাল মহাবিশ্বে সাথে যোগ করলে আপনি Multiverse. পাবেন।

অন্যদিকে আল্লাহ শপথ করেছেন আসমান দ্বারা যা বুনে যায়{ গুটিয়ে যায়,জালের মত}

[Quran 51.7] And the heaven that has weaves (Hubuk in Arabic).

‘’পথবিশিষ্ট আকাশের কসম’’{ আরবিতে হুবুক}

হুবুক হাবকার বহুবচন যার অর্থ একটি গিঁট অথবা একটি বুনা{ জালের মত}।

এইটা কি কোন রাস্তা না যা একটি পিপিলিকাকে বুনের মত দেখতে প্রয়োজন হয়??

অবশ্যই আসলে ওই সাত টি আসমান { multiverse} হল সমন্তরাল মহাবিশ্ব একসঙ্গে বোনা {আক্ষরিক}
আর আল্লাহ শপথ করেছেন যে কিছু দিন আমরা ওইসব অতিরিক্ত মাত্রায়{extra dimensions} ভ্রমন করব


[Quran 84.16-18] I swear by the afterglow of sunset... You will ride one layer from another layer.(لتركبن طبقا عن طبق)

‘’

আমি শপথ করি সন্ধ্যাকালীন লাল আভার

এবং রাত্রির, এবং তাতে যার সমাবেশ ঘটে

এবং চন্দ্রের, যখন তা পূর্ণরূপ লাভ করে,’’

এখানে তাবাক طبق" হল noun যার অর্থ ‘’একটি স্তর’’ গুণবাচক ‘’তিবাক এর অর্থ আরোপকৃত এবং এটি বর্ণনা করতে ব্যবহার করা হয়েছে সাত আসমান "سبع سموات طباق

কোরআনে আরোপকৃত সাতটি আসমান বা আকাশ হল আজকের পদার্থবিদ্যার অতিরিক্ত স্থানিক মাত্রা।

আজ আমরা নিশ্চিত যে আমরা একটি মহাবিশ্বে বাস করছি বরং আমরা মাল্টিভারস এ বাস করছি। কোন পদার্থ বিদ আজ বিশ্বাস করে না আমরা ত্রিমাত্রিক মহাবিশ্বে বাস করছি যা আছে বাই বেল এ{এমন কি যেখানে সময় হল একটি মাত্রা} মোসলেমরা জিজ্ঞাস করে কিভাবে একজন ১৪০০ বছর আগের মানুষ জানত আমরা রা মাল্টিভারস এ বাস করছি???

[Quran 40.57] The creation of the heavens and earth is greater than the creation of mankind, but most of the people do not know


‘’মানুষের সৃষ্টি অপেক্ষা নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডলের সৃষ্টি কঠিনতর। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ বোঝে না।‘’

আরও জানতে আমার সাইটে যান এখানে আপনিও ইসলাম নিয়ে ব্লগ করতে পারেনঃ http://www.shotto.tk


১২টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×