somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রমিলার ভ্রুন ও একটি ঢোরা সাপ বা হাটু পানিত নামিয়া কন্যা......

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :













জলিলের মনে এক প্রকারের ফুর্তির রেনু খেলছে। শরিরের ভেতরে এক প্রকারের ঝরঝরে ভাব। হঠৎ করেই মাথার সব চিন্তা নেমে গেলো। মনের ভেতরের লালন করা আশা, আজ তার পুর্ন হয়েছে। তার হাতে এক বাক্স মিষ্টি। সে তার নতুন স্বশুর বাড়ী যাচ্ছে। নতুন লুঙ্গী নতুন পান্জাবী পরেছে, তার হাতের তালুতে মেহেদীর একটা বড় ফোটা লাগানো। মেহেদী দিয়ে দিয়েছে তার ছোট সালী। এই কন্যার রূপ জলিলের স্ত্রীর রুপরের চেয়েও অধিক সৌন্দর্জ। এখনো অষ্টাদশি হয় নাই। গোল ফরাক পরে, লাল ফিতা দিয়ে জোড়া বেনী করে। একেবার পরীর লাহান চেহারা, মনে লয় এরেই বিবাহ করে, এর বয়স কম। কে যায় জেলের ভাত খাইতে? সে তার স্যালীকার জন্য দশ টাকার লাল ফিতা কিনেছে। তার স্ত্রী রমিলার জন্য এক খান টাংগাইলের আর দুইখান সুতির শাড়ী সাথে লাল-নীল রংগের সায়া ব্লাউজ কিনে নিয়েছে, মোড়ল পারার দোকান থেকে। এক প্রকার হাত-পা ধারা ধরি করে, বাকিতে নিতে হয়েছে।

তার পকেটে টাকা আছে, সে সেই টাকা খরচ করেনাই। নতুন জামাইর পকেটে টাকা-পয়সা থাকা ভালো। কহন কি লাগে, বলা মুসকিল। তার এই বিবাহের খরচ চালানোটাও ছিলো বিশাল মুসকিলের, আল্লাহ পাকের অশেষ দয়ায় এক খান ব্যাবস্হা সে করতে পেরেছে। দুনিয়াত বুদ্ধি থাকলে ট্যাকা-পয়সা কোন ঘটনা না। তার কাছে দুই খান লাল নোট আছে। একখানে এক হাজার। জলিলের মন অত্যান্ত সর্মিন্দা, ভাটির কন্যা সে আবার পরবে ছোট ব্লাউজ। জলিল লজ্জা নিয়া একখান ছোট ব্লাউজ ও কিনেছ রমিলার জন্য।

বাড়ির সামনে দাড়িয়ে জলিল হাক দিলো- রমিলা ও রমিলা।
তার ছোটা সালী শিরিন "মা দুলাভাই আইছে।" বলে ছুটে আসলো। জলিল তার হাতের সবগুলো প্যাকেট দিয়ে দিলো, কেবল সেই প্যাকেটা সে তার পান্জাবীর পকেটে রেখে দিলো। রমিলার ঠোটে গাড় লিপিষ্টিক, পাট করে চুল বেধেছে, খোপায় দিয়েছে জবা ফুল। গেলো কয়েক দিনের ধকলের পর, জলিল রমিলাকে এতটা সুন্দর ভাবে দেখলো। মেয়েরা সাজলে যে তাদের রুপ এই ভাবে ফুটে ওঠে, এইটা সে আগে বুঝেনাই।

জলিলের বাড়ী নেত্রকোনা। সে এই ভাটি তে এসেছে মাছ ধরতে। রমিলা আর শিরিন গিয়ে ছিলো ছোট ডিংগিতে করে শাপলা তুলতে। সেই খানেই কন্যার সাথে, ভাব-ভালোবাসা জলিলের। ভাব-ভালোবাসা প্রনয়ে রুপ নেবার আগেই রমিলার বাপ তারে ডাক দিয়া কইলো, "কি মিয়া, করবা নাকি বিয়া আমার মাইয়্যা ডারে।" জলিল খানিক খন চুপ করে থাকলো, ভ্রু কুচাকে বলল- আমি রাজি।

গত কালকে রাতে ধুম-ধুম করে তাদের বিবাহ হয়ে গেলো। (প্রিয় পাঠক এখানে ধুম-ধুম ব্যাবহার করলাম, কারন হতদরিদ্র মানুষের বিয়েতে ধুম- ধাম হয়না, ধুম-ধুম ই হয়।) রাতের মিলন নিয়ে আর কি বলবো মানব মানিবির একান্তের কথা গুলো একান্তেই থাক, যে ঘটনাগুলো আমরা বাহির থেকে দেখতে পারি তাই নিয়ে লিখি।

রমিলার মন খুব ভালো। তার ইচ্ছা মতনই সব হচ্ছে। সে হাসি ধরে রাখতে পারছে না, যখনই জলিল রে দেখে, তখনই হাসি আসে। সে হাসে ফিক, ফিক।

জলিল আল্লাদ করে ছড়া কাটেঃ
আমার বৌয়ের খোপায় ফুল,
টিক টিকি কয় ঠিক ঠিক।
আমায় দেইখা সোনার বৌ
হাসে খালি ফিক ফিক।

রমিলা মনে মনে বলে আহারে মানুষটা কত সরল। এরে দিয়া জীবনডা পার করতে পারলে সুখের আর সিমা থাকবোনা। এই হইলো আমার জীবনে চাবি। এরে দিয়াই সব মুসকিল আসান হইবো। এত দুঃখ আর ভালো লাগেনা।

জলিলের মন বেজার খারপ, সালার বুইড়া, সারা দিন ঘরে ঘুমাইয়া থাকে। এই বুইড়া জলিলের শ্বশুর। বৌডার লেগে যে- একটু ঠিক ঠিকা আদর সোহাগ করবে, এই সুযোগ বুইড়া দেয় না। ঘরের মাঝখানে পাটি পাইতা ঘুমায়। সারা রাইত জাইগা বৌডা বইয়া থাকে, শেষ রাইতে যখন আইসা দেখে,


নতুন বৌ মুখ কালা কইরা লালা শাড়ী পইরা ঘুমাইয়া আছে জলিলের বুকটা তহন ফাইট্যা যায়। আর জলিল যায় মাছ ধরতে। রাইত জাগতে জাগতে বৌডার মুখের দিক তাকান যায়না। তার রুপসী বৌয়ের চোখের নিচে কালি পরছে, আহারে।

ভাটিতে পানি টান দিয়েছে। মাছের সিজন শেষ প্রায়। জলিলের ফিরে যেতে হবে নেত্রকোনায়। সে মন উদাস করে বসে আছে, হাওরের পারে। পারার চ্যাংরা পোলা মফিজ আইয়া পাসে বসে। বলে- কি দুলা ভাই? মনটন খারাপ দেহি। জলিল পানির দিকে তাকিয়ে,
বলে- হরে পানি টান দিছে। এইবার তো ফিরত যাওন লাগবো।
বৌ নিবেন না, লগে?
- নারে, মাত্র তো ছয়ডা মাস। তার পরইতো আবার ফিরত আমু। বৌ থাকলো বাপরে বাড়ি। ক্ষতি কি?
মফিজ কইলো, কোন ক্ষতি নাই। চাইর পসে খালি লাভ আর লাভ।
জলিল আড় চোখে মফিজের দিকে তাকালো। তার গলার নিচে একটা দাগ। এই চেংড়া তো বিয়া সাদি করেনাই এর গলায় এইরকম দাগ ক্যা। কি জানি বিচ্ছু টিচ্ছু লাগছে মনে হয়। মফিজ বলে- যাই দুলাভাই ম্যালা কাম। সারা রাইত ঘুমাইনাই।
- ক্যা ঘুমাওনাই ক্যা? তুমিতো মিয়া মাছ ধরো না।
না তা ধরিনা, মাছ ধরা ছাড়া আরো কত কিছু ধরন লাগে। পাড়ার মানুষ গুলান রে পাহারা দেওন লাগে, কার কিসের অভাব তা পুরন করা লাগে। রাই তে বৌ রাইখা মাছ ধরেন দেইখা তো রাহন লাগে আমাগোই না কি? এহন আবার যাইবেন বৌ রাইখা বাড়ি আবার তো হেই আমাগো দায়িত্বেই থাকব। শত হইলেও আমরা তো এই এলাকারই ছাওয়াল না কি? বলে মফিজ ফিক করে একটা হাসি দিলো। রমিলার মতন।

রমিলা বমি করছে, তার মা তার পিঠে হাত বুলাচ্ছে। জলিল জানতে চাইলো কি হইছে। রমিলার মা কইলো- "মিষ্টি আনো জামাই, তোমার বৌ পোয়াতী।" জলিল কিছু বললনো। চুপ-চাপ রাতের অন্ধকারে তার কাপরের বস্তা আর ইনকাম করা টাকা নিয়ে ট্রেনে উঠলো।


জলিল তার বৌয়ের পা ধরে বসে আছে। তার নাম 'জেবুন আক্তার'। সে তার স্বামীর দিকে ফ্যাল-ফ্যাল নয়নে তাকিয়েছে। এই লোক এমন করে ক্যা? ভালো মানুষ ভাটিতে গেলো। বলা নাই, কওয়া নাই ফিরা আসলো এখন বইসা আছে পা জড়াইয়া। সে তার স্বামীর হাত থেকে পা ছাড়াইতে চেষ্টা করলো, বললো- করেন কি আপনে? আমার গুনা হইবো, পা ছারেন। জলিলের চোখে জ্বল, সে কাদো-কাদো হয়ে বললো- বড় ভুল হইছেরে বৌ বড় ভুল হইছে। কও, তুমি আমারে মাফ করছো, তাইলে পা ছাড়ুম।
- কি ভুল হইছে আপনের? আপনে আমারে খুইল্যা কন।
বৌরে আমি ভাটিতে আর একখান বিয়া করছি, রে বৌ।
- কি কও আপনে, আপনে সতিন আনবেন এই ঘরে।
নারে বৌ হেই মাীরে আমি তালাক দিমু।
-ক্যা তার অপরাধ কি?
হে পোয়াতী।
- পোয়াতী হইলে দোষের কি? দোষ করছেন আপনে। আপনে আমার অনুমতি নেন নাই। আপনে তার লগে থাকছেন, তার কোলে ঘুমাইছেন সে আপনের বাচ্চা নিছে তাতে তার কি দোষ?
নারে বৌ আমার ভুল অইছে। ঐ মাির সম্পর্ক আছে।
-কার লগে?
ঐ গ্রামের মফিজের লগে।
-ক্যারে, হেয় কি করল?
আমি যহন রাইতে মাছ ধরতে যাইতাম, হেয় আইতো মাির কাছে।
- আপনে ক্যামনে বুঝলেন।
হের গলায় আমি আচরের দাগ দেখছি। আর রমিলার বুকেও দেখছি কামরের দাগ।
-আরে ধুর এইডা আপনের ভুল ধারনা। এক জনের গলায় দাগ দেখলেন আর একজনের বুকে, তাতেই আপনের সন্দেহ। আপনে কামডা ঠিক করেন নাই, মইয়াডার প্যাটে আপনের সন্তান রাইখ্যা এমুন কইরা হালাইয়া আওনডা উচিৎ অয় নাই। আহারে, মাইয়াডার জানি কতইনা কষ্ট হইবো।

বৌ তুই এতো ভালো ক্যারে? দুনিয়ার ভাও বুঝস না। তুই আমারে মাফ করছোস বৌ?

- আপনের মাফ করলাম, তয় মাইয়াডারে ফালাইয়া পলাইয়া আওনডা আপনের ঠিক অয়নাই।
নারে বৌ, অর পেটের সন্তান আমার না, হইতে পারনে।
-ক্যারে?
কারন বিয়া করার ট্যাকার খরচ চালানের জন্য আমি ভ্যাজেকটমি করাইছিলাম, ওরাই দুই হাজার ট্যাকা দিছিলো। লগে একটা নতুন লুংগি আর একটা পান্জাবী।

শেষ কথাঃ প্রায় দের বছর পর জলিল তার ২য় স্ত্রীর কাছ হতে একটা চিঠি পেয়ে ছিলো। চিঠিতে একটা মোবাইল নাম্বার দেয়া ছিলো। জলিল গন্জের ফোনের দোকান থেকে সেই নাম্বারে কল দিয়ে ছিলো। রমিলা ফিক করে হাসি দিয়ে বলল- কেডা?

জলিলের নাম সুনেই বললো- আরে এতো আমার নাগর, তা তুমি পলাইয়া গেলা ক্যা? তোমার পোলা হইছে। জলিল আর রাগ সামলাইতে পারলো না সে বললো- চুপ কর মাী। তুই ক, কোথা থেইকা প্যাট বাজাইছোস। রমিলা বলে- ক্যারে থাকলা তুমি, করলা তুমি এহন সন্তান নিবার চাওনা ক্যা?
আমার সন্তান জন্মদেওয়ার ক্ষমতা নাই। ঐ সন্তান আমার হইতে পারেনা। -আরে আমার স্বোয়ামী দেহী ডোরা সাপ, বিষ নাই কাটেনা। খালি ফোস ফাস করে। আবারও ফিক করে হেসে দিলো রমিলা। হুনো এই পোলা আমার সমিতির কিস্তির ট্যাকা যে যায়গা দিয়ে উঠাইছি, হ্যার। কি হ্যান সাম। হেয় কইছিলো হের লগে শুইলে আমার কিস্তি দেওন লাগবোনা। হেয় গেলো বদলি হইয়া। কইছিলো ফিরা আইবো, কিয়ের কি? আর আসেনা। প্যাট আমার আগেই বাঝছিলো। হের লাইগাইতো তোমার মতন একটা বুইরা খাটাসরে বিয়া করছিলাম, তারাহুরা কইরা। হুনো তুমি আমার বিয়া করা স্বামী। যদি এই পোলার ভরন পোষন না দেও, তাইলে আমি তোমার নামে মামলা দিমু। ধুন-ফুন নাই, বিয়ার কাবিন নামা অহোন আমার হাতে।

শুনো রমিলা, জলিল অত্যান্ত মাথা ঠান্ডা করে বললো, তোমারে বিয়া করার আগে আমি যে ভ্যাজেকটমি করাইছিলাম হেই কাগজও আমার হাতে আছে, বুঝলা। করো তুমি মামলা।
-এইডা তুমি কি কও? বলার পরই ফোনটা কেটে যায়। রমিলা আর যোগাযোগ করেনি কোন দিন। সে এখন মফিজের ৩য় স্ত্রী হয়ে জীবন কাটাচ্ছে। মফিজ তিন বৌ দিয়াই কিস্তি উঠায়। ভালোই আছে মিলেমিশে।

জলিলিও আর যায়নি ভাটিতে। সে সুখেই আছে তার প্রথম স্ত্রীর সাথে। সে তার স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে ভাবে, এই মহিলারে কোন দিন দেখিনাই স্বামী ছাড়া পর পুরুষের লগে হাসি দিয়া কথা কইতে। পাচ ওয়াক্ত নামাজ পরে। মানুষ এতো ভালো হয় কেমনে? দুনিয়ায়। জলিলি হু হু করে কেদে ওঠে।

মুখ বন্ধঃ ইট মারলে পাট্কেল খেতে হয় দুনিয়ায়। জলিলও খেয়েছে। প্রশংগত উল্লেক্ষ "ভ্যাজেকটমি" পুরুষের একটি স্হায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রন পধ্বতি। এই পধ্বতি গ্রহন করলে বিভিন্ন সংস্হা থেকে নানা অনুদান দেয়া হয়, দরিদ্র জন গোষ্ঠি কে। এটি একটি সত্যি ঘটনা অবলম্বনে লিখিত।

শেষ কথার আগের কিছু কথাঃ পরকিয়া বা বহু গামিতা এখন আর অট্টালিকায় আটকা নেই, সেটা পৌছে গেছে রুট লেভেলে। গ্রামের যে সকল নারীরা- মাথায় কাপর দেয়, আব্রু করে, ধর্ম মানে তাদেরকেও বের করেছে আনছে নানান এনজিও বা নারী বাদী সংগঠন। যারা ঘোমটা কে আইডেন্টিটি ক্রাইসিস মনে করে। আর খোলা মেলা হওয়া কে মনে করে ফ্যাশন। খুব কষ্ট লাগে যখন কেউ নারী উন্নয়নের নামে নারী কে পন্য বানানোর থিউরি দেয়। বর্তামানের এই যৌন অবক্ষয়ের মুল কারনে আছে অতি আধুনিকি করনের চেষ্টা। যখন আমেরিকার মতন দেশ নিজের দেশের সামাজিক জীবন বা সম্পর্ক রক্ষায় রক্ষনশীল নীতি গ্রহন করার কথা ভাবছে, তখন আমরা ভাবছি- যে কোন মানুষের যৌন কামনা তার একান্ত অধিকার, সে যার সাথে খুশি যেখানে খুশি যৌন কামনায় মিলিত হতে পারে। সকল অতীআধুনিক মানুষের এলার্জি কেনো যে ধর্মের উপর আমি বুঝিনা। ধর্ম মানুষ কে শেখায় শালিন হতে। মানুষের ভেতরে ধর্মের টান থাকাতেই মানুষ মা কে সম্মান বোন কে স্নেহ করে। বহু উন্নত দেশে একটা জিনিষ দেখে হতবাক হয়েছি, গ্রামে একটা কথা প্রচলিত আছে, "মা মাসি মনেনা" উন্নত তথা সমকামিতার দেশ বা ফ্রি সেক্সের কান্ট্রিতে পিতা মাতা সন্তানকে সেখায় "হাউ টু ডু দিস"। ব্যাপক বর্ননায় না যাই। কেবল এতটুকুই বলি ধর্ম মানুষ কে সেখায় প্রকৃত মানুষ হতে। যদি কেউ আধুনিকতা খুজে-খুজে হয়রান হন তাহলে স্বাগত যানচ্ছি ইসলামের শান্তির ছায়া তলে।
কিছু টাইপো থেকে গেলো, দুঃখিত। ছবি গুগল।

আমার সম্পর্কে জানতে চাইলেঃ
View this link

আমার রিসেন্ট একটি লেখাঃ
মিরা ও একটি কোল বালিশ বা কিছু অজনা কথা।


ফেইস বুকে আমার পেইজ দেখতে চাইলে নিচের লিংকে যানঃ

View this link
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
২২টি মন্তব্য ২২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×